তোমাদের জন্য সহজ পাঠ
হায়াৎ মামুদ
দুটি বই আছে রবীন্দ্রনাথের: ‘জীবনস্মৃতি’ আর ‘ছেলেবেলা’। ‘জীবনস্মৃতি’
লিখেছিলেন মাঝবয়সে, আর ‘ছেলেবেলা’ বুড়োকালে। দুটো বইয়েই জোড়াসাঁকো
ঠাকুরবাড়ির একটি ছেলে ‘রবি’র কথা বলা হয়েছে। ছোটবেলাকার রবিই বড় হতে হতে
একসময় জগদ্বিখ্যাত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হয়ে যান। সাহেবরা ‘ঠাকুর’ বলতে পারত
না, বলত ‘টেগোর’। সাহেব মানে ইংরেজ সাহেব। তারাই তো তখন পরাধীন (অর্থাৎ
তাদেরই অধীন) ভারতবর্ষের শাসনকর্তা। ইউরোপের অন্যান্য দেশে কেউ তাকে ডাকত
‘তাগোর’, আবার কেউ ‘তাগোরে’।
তো, ‘জীবনস্মৃতি’ আর ‘ছেলেবেলা’ দুটো বইয়েই নিজের ছোট বয়সের অনেক কথা লিখে
গেছেন তিনি। সে সব পড়লে দেখি, রবি নামের ছোট ছেলেটি তার পড়ার বই একেবারেই
পড়তে চাইত না। মাস্টারকে ফাঁকি দেওয়ার দুটো বেশ পাকাপোক্ত উপায় সে বের
করেছিল- মাথাব্যথা করছে আর পেট কামড়াচ্ছে। দুটোই বাইরে থেকে দেখে বুঝবার
কোনো উপায় নেই। জ্বরের কথা বলত না, কেননা জ্বরে তো গা গরম হবে, গায়ে হাত
দিলে বুঝতে পারা যাবে যে জ্বর এসেছে। মাস্টারের হাত ফস্কে পালানোর এ ছিল এক
কায়দা। পালানো কেন? পিটুনি খাওয়ার ভয়ে। আগের আমলে মাস্টারদের বিশ্বাস ছিল-
ছাত্রদের মারধর না করলে তাদের মগজে কিছু ঢোকানো যায় না। ফলে রবি অসুখের
অজুহাত তুলে পালিয়ে গিয়ে মার আঁচলের তলায় লুকাত। এর ফলে
ইশকুল-কলেজ-ভার্সিটিতে কোথাও সে যেতে পারেনি। না, ইশকুলে অবশ্য গিয়েছিল
কিছু সময়। তাও ইশকুল পাল্টাতে পাল্টাতে। কোনো স্কুলই তার বেশি দিন ভালো
লাগে না। পড়ার বই, মানে স্কুল পাঠ্যবই, পড়া ভারি অপছন্দ করত। পড়তে তার ভালো
লাগত না- তা কিন্তু নয়। পড়ার বই বাদ দিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে কত কবিতার বই,
গল্পের বই যে সে পড়েছে তার কোনো ঠিকঠিকানা নেই। এ রকম ইশকুল-পালানো বুদ্ধির
ফলে পরীক্ষা দেওয়া, পাস করা, উঁচু ক্লাসে ওঠা, বিএ-এমএ ডিগ্রি নেওয়া
কোনোটাই তার হয়ে ওঠেনি। কিন্তু সে ঠিকই মনে রেখেছিল- পড়া ভালো না লাগার
কারণটা কী? কারণ খুবই সহজ ও সোজা। লেখাগুলো এমন যে পড়ে মজা পাওয়া যায় না,
ভালো লাগে না পড়তে। এ ছেলেটিই বড় হয়ে যখন কবিতা, গল্প-উপন্যাস-নাটক-গান
লিখবে, গান গাইবে, ছবি আঁকবে, তখনও সে নিজের ছেলেবেলাকার কথা ভোলেনি। তখন
তাঁর মনে হয়েছিল ছোটদের জন্য এমন বই লিখতে হবে যা তাদের পড়তে কষ্ট হবে না,
পড়ে আনন্দ পাবে। শুধু তাই নয়, বই লেখাই নয় কেবল, সে ছোটদের জন্য স্কুলও
খুলেছিল- যেখানে কোনো ছেলেকে বকা চলবে না, মারধর করা যাবে না, একেবারে কড়া
নিয়ম, বেতাল কিছু ঘটলে মাস্টারের চাকরিই চলে যাবে।
বই তিনি লিখেছিলেন ‘সহজ পাঠ’ নাম দিয়ে। ছোট ছোট চারটি চটি বই: ‘সহজ পাঠ- প্রথম ভাগ’, ‘সহজ পাঠ- দ্বিতীয় ভাগ’, ‘সহজ পাঠ- তৃতীয় ভাগ’। পরে ‘সহজ পাঠ- চতুর্থ ভাগ’ও বেরিয়েছিল, তবে তিনি তা লেখেননি, তার ইশকুলের মাস্টারমশাইরা সেটি লিখেছিলেন। বাংলা ভাষার বর্ণপরিচয় জানা হয়ে গেলে তার পরে যেমন বই পড়লে মজা লাগবে, তেমন ধরনের বই এগুলো। অর্থাৎ অ-আ থেকে ও-ঔ পর্যন্ত আর ক-খ থেকে হ পর্যন্ত সব কটি বর্ণ জানা হয়ে গেলে, তখন এ বইগুলো পড়তে মজা লাগবে। সব বর্ণ দিয়েই ছড়া তৈরি করা হয়েছে। যেমন, অ-আ দিয়ে :
ছোট খোকা বলে অ আ
শেখে নি সে কথা কওয়া।
অথবা-
হ্রস্ব ই দীর্ঘ ঈ
বসে খায় ক্ষীর খই।
অথবা-
হ্রস্ব উ দীর্ঘ ঊ
ডাক ছাড়ে ঘেউ ঘেউ।
অথবা-
ঘন মেঘ বলে ঋ
দিন বড়ো বিশ্রী।
অথবা-
বাটি হাতে এ ঐ
হাঁক দেয় দে দৈ।
কিংবা-
ডাক পাড়ে ও ঔ
ভাত আনো বড়ো বৌ।
এই রকম সব।
ব্যঞ্জনবর্ণ অর্থাৎ ক-খ থেকে হ পর্যন্ত বর্ণগুলো নিয়েও এ রকম ছড়া রয়েছে। যেমন-
ক খ গ ঘ গান গেয়ে
জেলে-ডিঙি চলে বেয়ে।
অথবা-
চ ছ জ ঝ দলে দলে
বোঝা নিয়ে হাটে চলে।
কিংবা ধরা যাক-
ট ঠ ড ঢ করে গোল
কাঁধে নিয়ে ঢাক ঢোল।
নইলে-
বলে মূর্ধন্য ণ
চুপ করো, কথা শোনো।
অথবা-
রেগে বলে দন্ত্য ন
যাব না তো কক্ষনো।
আরও মজার-
শাল মুড়ি দিয়ে হ ক্ষ
কোণে ব’সে কাশে খ ক্ষ।
এইভাবে স্বরবর্ণ আর ব্যঞ্জনবর্ণ শিখে ফেলার পরে ছড়া কিংবা কবিতা বা গল্প পড়া তো কঠিন কোনো কাজ নয়। সবাই পড়তে পারবে। যেমন ধরা যাক এই কবিতা :
কুমোর-পাড়ার গোরুর গাড়ি-
বোঝাই-করা কলসি হাঁড়ি
গাড়ি চালায় বংশীবদন,
সঙ্গে যে যায় ভাগ্নে মদন।
হাট বসেছে শুক্রবারে
বক্সীগঞ্জে পদ্মাপারে।
জিনিসপত্র জুটিয়ে এনে
গ্রামের মানুষ বেচে কেনে। ইত্যাদি-
কবিতাটি বেশ বড়, কিন্তু খুবই মজার। শেষ হয়েছে এভাবে:
পাড়ার ছেলে স্নানের ঘাটে।
জল ছিটিয়ে সাঁতার কাটে।
‘সহজ পাঠ-দ্বিতীয় ভাগ’ বইটাতেই রয়েছে সেই মজার কবিতা:
একদিন রাতে আমি স্বপ্ন দেখিনু-
‘চেয়ে দেখো’ ‘চেয়ে দেখো’ বলে যেন বিনু।
চেয়ে দেখি, ঠোকাঠুকি বরগা-কড়িতে,
কলিকাতা চলিয়াছে নড়িতে নড়িতে।
ইটে-গড়া গণ্ডার বাড়িগুলো সোজা
চালিয়েছে, দুদ্দাড় জানালা দরোজা।
রাস্তা চলেছে যত অজগর সাপ,
পিঠে তার ট্রামগাড়ি পড়ে ধুপ্ধাপ।
শেষ পর্যন্ত কী হল?
লক্ষ লক্ষ লোক বলে, ‘থামো থামো,
কোথা হতে কোথা যাবে, একি পাগলামো’।
কলিকাতা শোনে নাকো চলার খেয়ালে;
নৃত্যের নেশা তার স্তম্ভে দেয়ালে।
অবশেষে-
কিসের শব্দে ঘুম ভেঙে গেল যেই-
দেখি, কলিকাতা আছে কলিকাতাতেই।
রবীন্দ্রনাথের ‘সহজ পাঠ’-এর মতো বই আর লেখা হয়নি, ছোটদের বর্ণমালা শেখানোর জন্য এর চেয়ে ভালো বই আর হয় না। শান্তিনিকেতনে এখনও এ বই পড়ানো হয়। আমাদের এখানে স্কুলে পড়ানো হয় না। না হোক, কিন্তু বাড়তি আনন্দপাঠ হিসেবে এ বই ছেলেমেয়েদের হাতে হাতে ঘুরলে তাদের খুবই উপকার হবে।
- তোমাদের জন্য সহজ পাঠ
- শতাব্দীর বিরল এক বাঙালি বিপ্লবী
- বঙ্গাব্দের গল্প
- 'সন্দেশ'-এর জন্মবার্ষিকী!
- ৭ মার্চের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ
- বইমেলাতে তোমাদের বই- ৩
- বইমেলাতে তোমাদের বই- ২
- বইমেলাতে তোমাদের বই- ১
- বইমেলাতে তোমাদের বই- ১
- পোষ মানানোর পাঁচ সরীসৃপ
- সিনেমার সালতামামি : ২০১২-এর সেরা দশ
- বড়দিনের গল্পসল্প
- আমাদের বিজয়ের ঐতিহাসিক দলিল
- ওয়াল্ট এলিয়াস ডিজনি
- তিতুমীর আর তার বাঁশের কেল্লার গল্প
- কবে যাবো পাহাড়ে, আহারে আহারে!
- সমৃদ্ধ নগর 'অ্যাংকর'
- থেমে গেলো কাকাবাবু ও সন্তুর সব অভিযান
- আলফ্রেড নোবেলের নোবেল
- মাছ, দেখতে মাছ নয়!
- চলো পড়ি সৈয়দ মুজতবা আলী
- অ্যাংরি বার্ডস-এর কথা
- নাগাসাকির বুকে ফ্যাটম্যান
- কাজলের গল্প
- বিদায়, হে মহান স্থপতি!
- হিমালয়ের চূড়া থেকে বলছি
- জীবাণুদের জগৎ আবিষ্কার
- হারিয়ে গেলো পিন্টা দ্বীপের কচ্ছপ
- প্রেমেন্দ্র মিত্রের 'ঘনাদা'
- সবচেয়ে পুরোনো বাংলা বই : চর্যাপদ
- কনফুসিয়াসের গল্প
- নজরুলের হাসি আর গান
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর গল্প
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প : একটি ক্ষুদ্র পুরাতন গল্প
- অ্যাভনের কবি শেক্সপিয়ার
- নব আনন্দে জাগি পহেলা বৈশাখে শুভ নববর্ষ : ১৪১৯ বঙ্গাব্দ
- বসন্তের ফুল, ফুলেল বসন্ত
- রূপকথার রাজপুত্র হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসন
- সুন্দরবনের গল্প
- মিয়া ভাইয়ের ছোটবেলা
- তোমাদের শিশু একাডেমী
- অমর ২১ থেকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
- কবীর চৌধুরী : �সাত রাজার ধন মানিক�
- টিউমারওয়ালা বছর- লিপ ইয়ার!
- মায়া সভ্যতার মায়ায়
- প্রকৃতির আজব খেয়াল!
- হারিয়ে যাওয়া ডোডো পাখি
- শুভ নববর্ষ ২০১২
- দেশে বিদেশে ক্রিসমাস
- অসীম সাহসী পাঁচ কিশোর মুক্তিযোদ্ধা
- আকাশ ছোঁয়া সৌন্দর্য্য
- আমাদের বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশচন্দ্র
- ভয়ঙ্কর সুন্দর সব জলপ্রপাত
- নতুন ফসলের নবান্ন উৎসব
- ফাটলের নাম গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন!
- ইনকার হারিয়ে যাওয়া তিন দেবদূত
- বামন প্রাণীদের গল্প
- মশা কাহিনী
- হারিয়ে যাওয়া প্রাণীদের রাজ্যে
- ইনকাদের হারিয়ে যাওয়া শহর
- শখের ডাকটিকিট আর পোস্টকার্ড!
- গা ছমছমে ভূতের গল্প!
- মীনা! মীনা!
- ইয়েতি রহস্য!
- ডোরেমনের গল্প
- দুখু মিয়া বা তারাখ্যাপা'র গল্প
- ইলিশ শিকার
- শোক হোক শক্তি!
- রবি�র বিশ্বভ্রমণ আর তার বৈজ্ঞানিক বন্ধুরা
- দুঃসাহসী জিম করবেট
- মানুষের চাঁদ জয়ের ৪২ বছর
- রহস্যের দ্বীপ মাদাগাস্কার
- রোবট এলো কেমন করে
- চলো শুনি সাঁওতাল কাহিনী
- 'ফুলকবি'র ছোটবেলা
- সাগরতলের জাহাজ
- ডাইনোসর! ডাইনোসর!
- লাল পিঁপড়ার ভেলা
- লেটো�দলের �ব্যাঙাচি� থেকে বিদ্রোহী কবি
- হারাতে বসা বিচিত্র সব প্রাণী
- এক বীরকন্যা�র গল্প
- রবি কবির 'ছেলেবেলা'
- বন-পাহাড়ের নববর্ষ
- স্বদেশী ডলফিন আর তিমিদের রাজ্যে
- বৈশাখী উৎসব ১৪১৮
- মানুষের প্রথম মহাকাশ বিজয়
- আমাদের লাল-সবুজের পতাকা
- অপারেশন সার্চলাইট
- আমাদের ক্রিকেটের ৩ কিংবদন্তী
- আমাদের বিশ্বকাপ নায়কেরা
- বজ্রকণ্ঠ সেই ভাষণ
- বিশ্বকাপে আমাদের যতো মহাকাব্য
- বিশ্বকাপের রথে বাংলাদেশ
- মেলা মেলা বই নিয়ে বইমেলা
- বিশ্বকাপের ক্রিকেট, ক্রিকেটের বিশ্বকাপ
- তোমাদের 'ছবি' উৎসবে
- মহাকাশের সবচেয়ে ক্ষুদে বিজ্ঞানী
- বালি দিয়ে আঁকা ছবি
- আমাদের শীতের অতিথি
- হ্যাপি নিউ ইয়ার কিডজ বন্ধুরা
- দেশে দেশে ক্রিসমাস
- একাত্তরে ভিনদেশি বন্ধু
- ভিনদেশি এক বীর প্রতীক
- ঘুড়ি নিয়ে ঘোরাঘুরি
- অনেকগুলো কুমির আর একটি খামার
- পাখিদের ছোটো বড়ো
- আমাদের প্রিয় কার্টুন
- এবারের নোবেল জয়ীরা
- কচি-কাঁচাদের মেলা
- আজব যতো জায়গা
- পিঁপড়া সমাচার
- মীনার জন্মদিনের কথা
- তারার মেলা
- পৃথিবীতে দ্রুততম যারা
- আমাদের যতো জাদুঘর
- এই বর্ষায় হাওড়ে
- সিনেমার নাম ‘কাজলের দিনরাত্রি’
- বন্ধু আমার বন্ধু
- ভীন গ্রহের প্রাণী: এলিয়েন
- পল দ্যা অক্টোপাস
- জ্ঞান তাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
- বীর কানু আর বীর সিধু
- দ্বীপের নাম নিঝুম দ্বীপ
- বাবাদের সেরা
- বিশ্বকাপে সেরা হবেন কে!
- এভারেস্ট জয়ের গল্প
- ফুটবলের বিশ্বকাপ
- দুখু মিয়ার গল্প
- ঝড় এলো এলো ঝড়
- রবি কবির মায়ের ছবি
- প্রাচীন পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্য
- অল্প স্বল্প বৈশাখী গল্প
- পৃথিবীর বিষধর ১০ প্রাণী
- একাত্তরের কিশোর মুক্তিযোদ্ধা
- মৌমাছি মৌমাছি কোথা যাও নাচি নাচি
- আমাদের ভাষার লড়াই
- বইয়ের মেলা মেলার বই
- স্কাউট জাম্বুরীর মিলন মেলায়
- বন্ধু গাছ গাছ বন্ধু
- হ্যাপি নিউ ইয়ার কিডজ বন্ধুরা
- আমাদের সেই সর্বকনিষ্ঠ বীরপ্রতীক
- সুফিয়া কামালের রূপকথা
- চিরকালের প্রিয় সুকুমার রায়
- ভূমিকম্পে হয়ো না কম্পিত
- সাকিবের গল্প
- 'গোলাপ কুঁড়ি' থেকে মাদার তেরেজা
- ব্যাংগিটি!
- হিরোশিমা কথা কয়
- রংধনুঃ আকাশে রঙীন সাত ভাই-বোন
- হৈ হৈ রৈ রৈ সূর্যটা গেল কই!
- উড়ুক্কু! ডানা নেই তবু ডানাহীন ওড়া
- আহা মেঘ! বাহা মেঘ!
- কিং অফ পপ মাইকেল জোসেফ জ্যাকসন
- চাই নির্মল পরিবেশ
- ফ্যান্টাস্টিক ফ্যান
- গ্রীষ্মের মজা
- আমাদের বীরশ্রেষ্ঠরা
- ষোলআনা চিড়িয়াখানা
- আগামী দিনের বই
- ভাষার যোদ্ধারা
- বই-এর লেখা, লেখার বই
- বইমেলার গল্প
- কিম্ভুতকিমাকার প্রাণীদের গল্প
- প্রাণীদের ছদ্মবেশ
- নতুন বর্ষ নতুন ক্যালেন্ডার
- ভোটাভুটির গপ্পো
- এই আমাদের বাংলাদেশ
- সব কিছু আজ বিলিয়ে দেয়ার দিন
- আশি বছরের শিশু মিকি মাউস
- এসো লোকশিল্পের সন্ধানে
- ব্যারি নামের কালো ছেলেটি
- তিন বিচিত্র প্রাণীর গল্প
- তিন রায়ের সন্দেশ
- নোবেল পুরস্কারের কথা
- শিশু সনদ এবং শাহীন, হামিন ও মাহিনাদের কথা
- চলো যাই ডিজনিল্যান্ড
- এক বাক্স মজার ছবি
- রোয়াল্ড ডালের গল্প
- গরম গরম পপকর্ন
- ভাঙ্গলো মিলনমেলা
- আমাদের কবি শামসুর রাহমান
- ওরে বাবা ভূত!
- খেলার মেলা অলিম্পিক
- হ্যারি পটারের স্রষ্টা
- চেনা পাখির অজানা কথা
- চন্দ্র অভিযানের গল্প
- বৃষ্টির পড়ে টাপুর টুপুর
- ইয়াম ইয়াম চুইংগাম
- আমাদের কিছু জাতীয় প্রতীক
- কমিকসের রঙিন ভুবন
- ব্যতিক্রমী বাবাদের কথা
- পাখি, কিন্তু ওড়ে না
- এভারেস্টের হাতছানি
- হিম হিম আইসক্রিম
- মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু জেনো ভাই
- নিশাচর প্রাণীদের গপ্পো
- ডাকটিকিটের মজা, মজার ডাকটিকিট
- উন্মাদের ৩০ বছর
- ফেলুদা ও শঙ্কুর স্রষ্টা সত্যজিৎ
- নব নব রূপে বাংলা নববর্ষ
- গুজবের ডালপালায় পশুপাখিরা
- মজার মজার কার্টুন
- তোমাদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের বই
- আশি দিনে বিশ্ব ভ্রমণ-এর সেই লেখক জুল ভার্ন
- পশু পাখিরা পরিষ্কার থাকে যেভাবে...
- ফেল করা সেই ছাত্রটি
- হারিয়ে যাওয়া মজার খেলা
- আমার প্রিয় লেখক, আমার প্রিয় বই
- ভাষার কথা, একুশের কথা
- শিশুসাহিত্যের রঙিন ভুবনের কয়েকজন স্রষ্টা
- মজার মজার বইয়ের খবর
- চলো যাই বইমেলাতে
- রঙ বেরঙের অতিথি পাখি
- শীতের মজার খাওয়া, পিঠা কয় যাহারে
- কীভাবে কাটে ওদের শীতকাল
- আনন্দ হর্ষের শুভ নববর্ষ
- বড়দিনের নামটি জানো, জানো কি তার পরিচয়
- উৎসর্গের আনন্দে কোরবানির ঈদ
- সিডরের রাতে দক্ষিণের শিশুরা
- হ্যাপি বার্থডে টু মার্ক টোয়েন
- আহা! কী যে মজা চকোলেট
- �সিডর� ওই এলো ধেয়ে
- ওরে বাবা! মাংস খেকো গাছ
- মেতে ওঠো সবাই ঈদের আনন্দে
- পথ হারিয়ে চলে এসো কিডজ বিডিনিউজ ডটকমে
No comments:
Post a Comment