ফেসবুকার ভাইয়া-আপুরা – একটু সময় হবে?
হ্যা, আপনাকেই বলছি—
‘আমার আকাশ আমার পতাকা’‘এই আকাশ আমার
আর কারো নয়, এই পতাকা আমার শেষ
পরিচয়।’ ইস্তিয়াক আহমেদের এই
গানটি মনে আছে ? গানের
কথাগুলো সত্যিই আরো একবার
গায়ে ঝাকুনি দেয় দেশের
প্রতি ভালোবাসায়।
রাজনৈতিক মতবিরোধ ব্যাক্তিগত মতাদর্শ আর
যা কিছুই থাক, নিজের
দেশকে ভালোবাসেনা এমন একটা মানুষ
সম্ভবত খুজে পাওয়া দায়। নাগরিক জীবনের
ক্লান্তি, ব্যাক্তিগত সমস্যা সব
ছাপিয়ে দেশকে পরিপূর্ণ ভালোবাসা দেবার
মত সময় হয়ত অনেকেরই থাকেনা, আবার
যাদের থাকে তারা দেশকে ভালোবাসার
নামে বেশিরভাগই হয় চেতনার দালাল!
জনগনের টাকায় বড় বড় রাজনীতিবিদদের
দেওয়া কোন ইভেন্টে নয়, আমরা অধিকাংশ
সাধারন মানুষ, নিরীহ ফেসবুকার, যখন লাল –
সবুজের পতাকা পত পত করে উঠে জানান
দেয় বিজয়ের কথা- স্বাধীনতার কথা, তখন
অবচেতন মনেও শিহরিত
হয়ে উঠি স্মৃতি বিজড়িত মহান ৭১’এ আমাদেরই
অগ্রজদের ত্যাগ, সংগ্রাম আর বিসর্জনের
গৌরব গাথায় ।
লাখো প্রানের বিনিময়ে প্রিয় বাংলাদেশ
জন্মের ইতিহাস নিয়ে কারো কারো নিজ
নিজ মতাদর্শে দাবী করা দীর্ঘ
ফিরিস্তি এখনে নয়। আমাদের ভাবনায় , এই
দেশ আমার, এই বিজয় এই স্বাধীনতাও সমানই
আমার, গায়ের জোড়ে কেও তার
বেশি সুফল নিচ্ছে ! সে অভিযোগও আজ
আর নয় ।
চেতন অথবা অবচেতন মনে স্বীকার
করতেই হবে আমরা আমাদের দেশ, এই
দেশ মা’কে অ—–নে—-ক
বেশি ভালোবাসি। যে যত কিছুই বলুক,
দেশের জন্য, ভাষার জন্য অকাতরে জীবন
দিয়ে আমাদের মতো এরকম দৃষ্টান্ত
পৃথিবীর অন্য কোন দেশের খুব
একটা নেই । আমরা প্রমান করেছি,
একটি ফুলকে বাঁচানোর জন্য, একটি মুখের
হাঁসির জন্য আমরা হাঁসতে হাঁসতে জীবন
দিতে পারি।আমাদের অগ্রজদের
বিসর্জনে আর সাহসিকতায় পৃথিবীর
বুকে আমাদের অন্যরকম একটা ‘অবাক পরিচয়’
আমরা ইতমধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি।
অনেকেই হয়ত উলটো ভাববে,
বাকা সমালোচনাও করবে। ‘একদিনের জন্য
দেশপ্রেম দেখিয়ে কি লাভ?’ এমন
অবান্তর প্রশ্নও করবে অথবা নিজদলীয়
মনোভাব স্পষ্ট করেই যাচ্ছে তাই বলবে!
ওরা নাহয় বলুক, যারা বলবে তারা সাময়িক ক্ষোভ
থেকেই বলবে , ওদের মনেও দেশ
মায়ের জন্য সুপ্ত ভালোবাসা হয়ত
চাপা থাকে ।
আমরা যেটা করবো/করতে চাই
সেটা দেশের প্রতি নির্মল
ভালবাসা থেকেই। এই বিজয় এই
স্বাধীনতা কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি নয় , এই
অর্জন এই বিজয় সমষ্টিগত আমাদের।
বাংলাদেশে নানা সময়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার
থেকে জনগনের কোটি কোটি টাকা শ্রাদ্ধ
করে ভিন্ন ভিন্ন রেকর্ড গড়ার অনেক
প্রচেষ্টা দেখেছি আমরা, সেসবের
যৌক্তিকতা অথবা প্রয়োজনিতা নিয়েও আজ
কোন প্রশ্ন নয়।
ওত শত আয়োজন, প্রচার-প্রচারনা, ব্যানার
ফেস্টুন, শংখ-সানাই আর ঢাক ঢোল ছাড়াই
আমরা ফেসবুক ব্যাবহারকারীরাতো এমন
রেকর্ড নিখরচয়ায় শুধুমাত্র কয়েকটা ক্লিকেই
করতে পারি ! সম্মিলিত ইচ্ছায় এমন রেকর্ড
গড়ে আমরা কেন দেখাবোনা ? কেন
হবেনা একটা নীরব বিপ্লব ?
সরকারী -বেসরকারি বিভিন্ন তথ্য মতে ,
আপনি নিশ্চয়ই জানেন আপনি সহ
বাংলাদেশে এবং বাংলা ভাষায় (প্রবাসীরা সহ )
এখন ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা আনুমানিক
১.৭ মিলিয়ন।
একবার চোখ বন্ধ করে ভাবুনতো,
প্রতিটি বাংলাদেশির প্রোফাইলে যদি একদিনে,
একসাথে লাল-সবুজের জাতীয়
পতাকা উত্তলিত হয়, কেমন হবে!
নিঃসন্দেহে সবাই ভারচুয়াল লাইফের অলস
আড্ডায় একটা বড়সড় রেকর্ড গড়ার
দাবী নিশ্চয়ই করতে পারবো । পুরো
বিশ্ব আরো একবার আমাদের দেশপ্রেম
আমাদের একতা দেখবে । নতুন প্রজন্মও
উৎসাহী হবে দেশকে ভালোবাসতে।
আর গোটা বিশ্বে এমন রেকর্ড গড়তে
তথাকথিত রেকর্ড গড়তে ‘মহাপুরুষরাও’
আমাদের ফেসবুকিও ভাষায় একবার হলেও ‘
টাস্কি ‘ তো খাবেই ।
‘ওরা ‘ তো আমাদের কতো কিছুই
শেখালো? এবার সময় এসেছে,
আমরা ওদের কিছু শেখাবো……
বিজয়ের মাসে সমস্ত
বাঙালীর ফেসবুক ভরে যাক
লাল-সবুজের পতাকায়
ইভেন্ট লিংক
ফেবু বন্ধুরা, আব্দুল লতিফের
কালজয়ী সেই গানটির কথা মনে আছে ? ‘
দাম
দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো দানে পাওয়া নয়,দাম
দিছি প্রাণ লক্ষ কোটি …
জানা আছে জগৎময়,.দাম দিয়াছি মায়ের অশ্রু
বোনের সম্ভ্রম রে —
ওরে বলতে কি কেউ পারো রে ভাই দাম
কি কারও কম রে?… কত কুলের কুলাঙ্গনা নাম
নিয়াছে বীরাঙ্গনা… দুঃখে বাংলার
পদ্মা মেঘনা যমুন যে উজান বয়… দাম
দিয়ে কিনেছি বাংলা………
বক্তৃতা অনেক হল, এবার আসুন সব
দ্বিধা ফেলে আমরাও সব্বাই একবার আরও
ঝাপিয়ে পড়ি নতুন উদ্যমে ।
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে
আমরা যে যার বাসার ছাদে বা যেখানেই
হোক, জাতীয় পতাকা উত্তোলন
করে থাকি। এবার -পুরো ডিসেম্বরে শুধু
ছাদে নয় – জাতীয় পতাকাকে ফেইসুকের
প্রোফাইল পিকচারে দিয়ে সবাইকে চমক
দেখিয়ে দিই।সবাইকে জানান দিই, ফেসবুক
শুধু আড্ডাবাজি আর টাইম পাসের জায়গা নয় , এখান
থেকে আমাদের প্রজন্মের সম্মিলিত
ভাবনার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে আমরাও বিশ্ব দরবারে
তুলতে পারি পজিটিভ আলোচনার ঝড় ।
এতক্ষন যারা পড়েছেন তাদের কাউকেই
কিন্তু প্রোফাইল পিকচারে জাতীয়
পতাকা দিতে আর অনুরোধ করবোনা ,
আমাদের বিশ্বাস দেশ প্রেমের গভীর
হাতছানি আর দায়বদ্ধতায় ইতমধ্যেই
আপনি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন। এবার
আপনার প্রোফাইল
পিকচারে উড়বে আমাদের বহু ত্যাগে অর্জিত
লাল- সবুজের পতাকা ।
এই সিদ্ধান্ত মনে রাখতে আর পূর্ণ বাস্তবায়ন
করতে বন্ধুদেরকেও এখুনি জানিয়ে রাখুন ।
আমরা আজ এখন থেকেই এই ইভেন্টের
বাস্তবায়নে এক একজন নিরলস কর্মী।
বহু প্রত্যাশিত এই ইভেন্ট বাস্তবায়ন হলে তার
কৃতিত্ব অতীতের কোন গোষ্ঠীর
অথবা প্রতিষ্ঠানের কাছে বাক্সবন্দী নয়,
প্রত্যাশিত সেই অর্জনের অহংকার
হবে অংশগ্রহনকারী প্রতিটি ফেসবুকার ভাই-
বোনের ।
ফেসবুকে ইতিমধ্যে অনেক
স্বেচ্ছাসেবী উদ্যমি ভাই ও বোনেরা এই
অসাধারণ উদ্যেগ হাতে নিয়েছে, সবাই
যে যার অবস্থান থেকে
চালিয়ে যাচ্ছে নিরলস প্রচারণা । আপনিও শুরু
করুন এখন থেকেই ।
সর্বশেষ একটাই প্রত্যাশা , মহান বিজয়ের
মাসে ফেসবুকে লাল-সবুজের পতাকায় বিশ্ব
রেকর্ড গড়তে মহান আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা
আমাদের সেই শক্তি সেই তৌফিক দান করুন ।
(আমিন )
হ্যা, আপনাকেই বলছি—
‘আমার আকাশ আমার পতাকা’‘এই আকাশ আমার
আর কারো নয়, এই পতাকা আমার শেষ
পরিচয়।’ ইস্তিয়াক আহমেদের এই
গানটি মনে আছে ? গানের
কথাগুলো সত্যিই আরো একবার
গায়ে ঝাকুনি দেয় দেশের
প্রতি ভালোবাসায়।
রাজনৈতিক মতবিরোধ ব্যাক্তিগত মতাদর্শ আর
যা কিছুই থাক, নিজের
দেশকে ভালোবাসেনা এমন একটা মানুষ
সম্ভবত খুজে পাওয়া দায়। নাগরিক জীবনের
ক্লান্তি, ব্যাক্তিগত সমস্যা সব
ছাপিয়ে দেশকে পরিপূর্ণ ভালোবাসা দেবার
মত সময় হয়ত অনেকেরই থাকেনা, আবার
যাদের থাকে তারা দেশকে ভালোবাসার
নামে বেশিরভাগই হয় চেতনার দালাল!
জনগনের টাকায় বড় বড় রাজনীতিবিদদের
দেওয়া কোন ইভেন্টে নয়, আমরা অধিকাংশ
সাধারন মানুষ, নিরীহ ফেসবুকার, যখন লাল –
সবুজের পতাকা পত পত করে উঠে জানান
দেয় বিজয়ের কথা- স্বাধীনতার কথা, তখন
অবচেতন মনেও শিহরিত
হয়ে উঠি স্মৃতি বিজড়িত মহান ৭১’এ আমাদেরই
অগ্রজদের ত্যাগ, সংগ্রাম আর বিসর্জনের
গৌরব গাথায় ।
লাখো প্রানের বিনিময়ে প্রিয় বাংলাদেশ
জন্মের ইতিহাস নিয়ে কারো কারো নিজ
নিজ মতাদর্শে দাবী করা দীর্ঘ
ফিরিস্তি এখনে নয়। আমাদের ভাবনায় , এই
দেশ আমার, এই বিজয় এই স্বাধীনতাও সমানই
আমার, গায়ের জোড়ে কেও তার
বেশি সুফল নিচ্ছে ! সে অভিযোগও আজ
আর নয় ।
চেতন অথবা অবচেতন মনে স্বীকার
করতেই হবে আমরা আমাদের দেশ, এই
দেশ মা’কে অ—–নে—-ক
বেশি ভালোবাসি। যে যত কিছুই বলুক,
দেশের জন্য, ভাষার জন্য অকাতরে জীবন
দিয়ে আমাদের মতো এরকম দৃষ্টান্ত
পৃথিবীর অন্য কোন দেশের খুব
একটা নেই । আমরা প্রমান করেছি,
একটি ফুলকে বাঁচানোর জন্য, একটি মুখের
হাঁসির জন্য আমরা হাঁসতে হাঁসতে জীবন
দিতে পারি।আমাদের অগ্রজদের
বিসর্জনে আর সাহসিকতায় পৃথিবীর
বুকে আমাদের অন্যরকম একটা ‘অবাক পরিচয়’
আমরা ইতমধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি।
অনেকেই হয়ত উলটো ভাববে,
বাকা সমালোচনাও করবে। ‘একদিনের জন্য
দেশপ্রেম দেখিয়ে কি লাভ?’ এমন
অবান্তর প্রশ্নও করবে অথবা নিজদলীয়
মনোভাব স্পষ্ট করেই যাচ্ছে তাই বলবে!
ওরা নাহয় বলুক, যারা বলবে তারা সাময়িক ক্ষোভ
থেকেই বলবে , ওদের মনেও দেশ
মায়ের জন্য সুপ্ত ভালোবাসা হয়ত
চাপা থাকে ।
আমরা যেটা করবো/করতে চাই
সেটা দেশের প্রতি নির্মল
ভালবাসা থেকেই। এই বিজয় এই
স্বাধীনতা কারো ব্যাক্তিগত সম্পত্তি নয় , এই
অর্জন এই বিজয় সমষ্টিগত আমাদের।
বাংলাদেশে নানা সময়ে রাষ্ট্রীয় কোষাগার
থেকে জনগনের কোটি কোটি টাকা শ্রাদ্ধ
করে ভিন্ন ভিন্ন রেকর্ড গড়ার অনেক
প্রচেষ্টা দেখেছি আমরা, সেসবের
যৌক্তিকতা অথবা প্রয়োজনিতা নিয়েও আজ
কোন প্রশ্ন নয়।
ওত শত আয়োজন, প্রচার-প্রচারনা, ব্যানার
ফেস্টুন, শংখ-সানাই আর ঢাক ঢোল ছাড়াই
আমরা ফেসবুক ব্যাবহারকারীরাতো এমন
রেকর্ড নিখরচয়ায় শুধুমাত্র কয়েকটা ক্লিকেই
করতে পারি ! সম্মিলিত ইচ্ছায় এমন রেকর্ড
গড়ে আমরা কেন দেখাবোনা ? কেন
হবেনা একটা নীরব বিপ্লব ?
সরকারী -বেসরকারি বিভিন্ন তথ্য মতে ,
আপনি নিশ্চয়ই জানেন আপনি সহ
বাংলাদেশে এবং বাংলা ভাষায় (প্রবাসীরা সহ )
এখন ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা আনুমানিক
১.৭ মিলিয়ন।
একবার চোখ বন্ধ করে ভাবুনতো,
প্রতিটি বাংলাদেশির প্রোফাইলে যদি একদিনে,
একসাথে লাল-সবুজের জাতীয়
পতাকা উত্তলিত হয়, কেমন হবে!
নিঃসন্দেহে সবাই ভারচুয়াল লাইফের অলস
আড্ডায় একটা বড়সড় রেকর্ড গড়ার
দাবী নিশ্চয়ই করতে পারবো । পুরো
বিশ্ব আরো একবার আমাদের দেশপ্রেম
আমাদের একতা দেখবে । নতুন প্রজন্মও
উৎসাহী হবে দেশকে ভালোবাসতে।
আর গোটা বিশ্বে এমন রেকর্ড গড়তে
তথাকথিত রেকর্ড গড়তে ‘মহাপুরুষরাও’
আমাদের ফেসবুকিও ভাষায় একবার হলেও ‘
টাস্কি ‘ তো খাবেই ।
‘ওরা ‘ তো আমাদের কতো কিছুই
শেখালো? এবার সময় এসেছে,
আমরা ওদের কিছু শেখাবো……
বিজয়ের মাসে সমস্ত
বাঙালীর ফেসবুক ভরে যাক
লাল-সবুজের পতাকায়
ইভেন্ট লিংক
ফেবু বন্ধুরা, আব্দুল লতিফের
কালজয়ী সেই গানটির কথা মনে আছে ? ‘
দাম
দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো দানে পাওয়া নয়,দাম
দিছি প্রাণ লক্ষ কোটি …
জানা আছে জগৎময়,.দাম দিয়াছি মায়ের অশ্রু
বোনের সম্ভ্রম রে —
ওরে বলতে কি কেউ পারো রে ভাই দাম
কি কারও কম রে?… কত কুলের কুলাঙ্গনা নাম
নিয়াছে বীরাঙ্গনা… দুঃখে বাংলার
পদ্মা মেঘনা যমুন যে উজান বয়… দাম
দিয়ে কিনেছি বাংলা………
বক্তৃতা অনেক হল, এবার আসুন সব
দ্বিধা ফেলে আমরাও সব্বাই একবার আরও
ঝাপিয়ে পড়ি নতুন উদ্যমে ।
১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে
আমরা যে যার বাসার ছাদে বা যেখানেই
হোক, জাতীয় পতাকা উত্তোলন
করে থাকি। এবার -পুরো ডিসেম্বরে শুধু
ছাদে নয় – জাতীয় পতাকাকে ফেইসুকের
প্রোফাইল পিকচারে দিয়ে সবাইকে চমক
দেখিয়ে দিই।সবাইকে জানান দিই, ফেসবুক
শুধু আড্ডাবাজি আর টাইম পাসের জায়গা নয় , এখান
থেকে আমাদের প্রজন্মের সম্মিলিত
ভাবনার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে আমরাও বিশ্ব দরবারে
তুলতে পারি পজিটিভ আলোচনার ঝড় ।
এতক্ষন যারা পড়েছেন তাদের কাউকেই
কিন্তু প্রোফাইল পিকচারে জাতীয়
পতাকা দিতে আর অনুরোধ করবোনা ,
আমাদের বিশ্বাস দেশ প্রেমের গভীর
হাতছানি আর দায়বদ্ধতায় ইতমধ্যেই
আপনি সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছেন। এবার
আপনার প্রোফাইল
পিকচারে উড়বে আমাদের বহু ত্যাগে অর্জিত
লাল- সবুজের পতাকা ।
এই সিদ্ধান্ত মনে রাখতে আর পূর্ণ বাস্তবায়ন
করতে বন্ধুদেরকেও এখুনি জানিয়ে রাখুন ।
আমরা আজ এখন থেকেই এই ইভেন্টের
বাস্তবায়নে এক একজন নিরলস কর্মী।
বহু প্রত্যাশিত এই ইভেন্ট বাস্তবায়ন হলে তার
কৃতিত্ব অতীতের কোন গোষ্ঠীর
অথবা প্রতিষ্ঠানের কাছে বাক্সবন্দী নয়,
প্রত্যাশিত সেই অর্জনের অহংকার
হবে অংশগ্রহনকারী প্রতিটি ফেসবুকার ভাই-
বোনের ।
ফেসবুকে ইতিমধ্যে অনেক
স্বেচ্ছাসেবী উদ্যমি ভাই ও বোনেরা এই
অসাধারণ উদ্যেগ হাতে নিয়েছে, সবাই
যে যার অবস্থান থেকে
চালিয়ে যাচ্ছে নিরলস প্রচারণা । আপনিও শুরু
করুন এখন থেকেই ।
সর্বশেষ একটাই প্রত্যাশা , মহান বিজয়ের
মাসে ফেসবুকে লাল-সবুজের পতাকায় বিশ্ব
রেকর্ড গড়তে মহান আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা
আমাদের সেই শক্তি সেই তৌফিক দান করুন ।
(আমিন )
No comments:
Post a Comment