চট্টগ্রাম: ভারতের
বিজেপি নেতা হবু
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদি নাকি বুঝে গেছেন
আগামী দিনের
প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন
বেগম খালেদা জিয়া! তাই শেখ
হাসিনা চিঠি লিখে শুভেচ্ছা জানালেও
বেগম খালেদা জিয়ার
সঙ্গে সরাসরি ফোনে কথা বলেছেন
মোদি! এমনটিই দাবি করেছেন
বিএনপির কেন্দ্রীয়
নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহবুবুর
রহমান শামীম।
মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগর
বিএনপির দলীয় কার্যালয় নাসিমন
ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত এক সভায়
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ
দাবি করেন তিনি। গুম, হত্যা,
অপহরণ, নির্যাতন এবং বেগম
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের
বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা বিশেষ
আদালতে প্রেরণের প্রতিবাদে এ
সভার আয়োজন করে নগর বিএনপি।
শামীম বলেন, ‘ভারতের কংগ্রেসের
সমর্থন নিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতায়
আসা এই সরকারের মনে ভয়
ঢুকে গেছে। বিজেপির জয়ের
মাধ্যমে তারা এখন
দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তারা এখন
পার্শ্ববর্তী দেশের আপন বন্ধুটিও
হারিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বিজেপি নেতা নরেন্দ্র
মোদি বুঝে গেছেন আগামী দিনের
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বেগম
খালেদা জিয়া। তাই তিনি আমাদের
নেত্রীর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ
ফোনে কথা বলেছেন সৌহার্দ্যপূর্ণ
পরিবেশে। আর মোদির অনাগ্রহের
কারণেই শেখ
হাসিনা ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার
ভয়ে তাকে চিঠি লিখেছেন।’
নারায়ণগঞ্জে সাত খুনসহ সব গুম-
খুনের পেছনে সরকার ও তার
বাহিনী জড়িত
রয়েছে বলে দাবি করেন বিএনপির এ
নেতা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির
শিশুবিষয়ক সম্পাদিকা বেগম
রুজি কবির বলেন, ‘আওয়ামী অবৈধ
সরকার বলেই ক্ষমতায়
ঠিকে থাকতে বিরোধী দলীয়
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা,
হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন,
চালিয়ে যাচ্ছে। বিরোধী দল
কোনো আন্দোলনের
কর্মসূচি ঘোষণা করলেই
তাদেরকে রাস্তায়
নামতে দিচ্ছে না।’
প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম
মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘এই
সরকারের হাতে কেউ নিরাপদ নয়।
বিচারবহির্ভুত গুম, হত্যা, মামলা,
হামলা, নির্যাতন
করে তারা বিরোধী দলকে নিশ্চিন্ন
করতে চায়।’
সভাপতির বক্তব্যে নগর বিএনপির
সহ-সভাপতি শামসুল আলম বলেন,
‘ভোটারবিহীন নির্বাচনের
মাধ্যমে এই অবৈধ সরকার ক্ষমতায়
এসে দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
হয়েছে। সাধারণ মানুষের
গণতান্ত্রিক অধিকার বলতে কিছুই
নেই।’
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির
সহ-শ্রমবিষয়ক সম্পাদক এম নাজিম
উদ্দিন, যুবদল নেতা কাজী বেলাল
উদ্দীন, মো. আলী, আহমেদুল আলম
চৌধুরী রাসেল, হারুন জামান, ইকবাল
চৌধুরী, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন,
আনোয়ার হোসেন লিপু,
ফাতেমা বাদশা, মনোয়ারা বেগম
মনি, এসএম সালাউদ্দিন, কামরুল
ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সংবাদ সূত্র – বাংলামেইল২৪
বিজেপি নেতা হবু
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদি নাকি বুঝে গেছেন
আগামী দিনের
প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন
বেগম খালেদা জিয়া! তাই শেখ
হাসিনা চিঠি লিখে শুভেচ্ছা জানালেও
বেগম খালেদা জিয়ার
সঙ্গে সরাসরি ফোনে কথা বলেছেন
মোদি! এমনটিই দাবি করেছেন
বিএনপির কেন্দ্রীয়
নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহবুবুর
রহমান শামীম।
মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগর
বিএনপির দলীয় কার্যালয় নাসিমন
ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত এক সভায়
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ
দাবি করেন তিনি। গুম, হত্যা,
অপহরণ, নির্যাতন এবং বেগম
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের
বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা বিশেষ
আদালতে প্রেরণের প্রতিবাদে এ
সভার আয়োজন করে নগর বিএনপি।
শামীম বলেন, ‘ভারতের কংগ্রেসের
সমর্থন নিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতায়
আসা এই সরকারের মনে ভয়
ঢুকে গেছে। বিজেপির জয়ের
মাধ্যমে তারা এখন
দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তারা এখন
পার্শ্ববর্তী দেশের আপন বন্ধুটিও
হারিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বিজেপি নেতা নরেন্দ্র
মোদি বুঝে গেছেন আগামী দিনের
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বেগম
খালেদা জিয়া। তাই তিনি আমাদের
নেত্রীর সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ
ফোনে কথা বলেছেন সৌহার্দ্যপূর্ণ
পরিবেশে। আর মোদির অনাগ্রহের
কারণেই শেখ
হাসিনা ক্ষমতা থেকে সরে যাওয়ার
ভয়ে তাকে চিঠি লিখেছেন।’
নারায়ণগঞ্জে সাত খুনসহ সব গুম-
খুনের পেছনে সরকার ও তার
বাহিনী জড়িত
রয়েছে বলে দাবি করেন বিএনপির এ
নেতা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির
শিশুবিষয়ক সম্পাদিকা বেগম
রুজি কবির বলেন, ‘আওয়ামী অবৈধ
সরকার বলেই ক্ষমতায়
ঠিকে থাকতে বিরোধী দলীয়
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা,
হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন,
চালিয়ে যাচ্ছে। বিরোধী দল
কোনো আন্দোলনের
কর্মসূচি ঘোষণা করলেই
তাদেরকে রাস্তায়
নামতে দিচ্ছে না।’
প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম
মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক
ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘এই
সরকারের হাতে কেউ নিরাপদ নয়।
বিচারবহির্ভুত গুম, হত্যা, মামলা,
হামলা, নির্যাতন
করে তারা বিরোধী দলকে নিশ্চিন্ন
করতে চায়।’
সভাপতির বক্তব্যে নগর বিএনপির
সহ-সভাপতি শামসুল আলম বলেন,
‘ভোটারবিহীন নির্বাচনের
মাধ্যমে এই অবৈধ সরকার ক্ষমতায়
এসে দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
হয়েছে। সাধারণ মানুষের
গণতান্ত্রিক অধিকার বলতে কিছুই
নেই।’
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বিএনপির
সহ-শ্রমবিষয়ক সম্পাদক এম নাজিম
উদ্দিন, যুবদল নেতা কাজী বেলাল
উদ্দীন, মো. আলী, আহমেদুল আলম
চৌধুরী রাসেল, হারুন জামান, ইকবাল
চৌধুরী, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন,
আনোয়ার হোসেন লিপু,
ফাতেমা বাদশা, মনোয়ারা বেগম
মনি, এসএম সালাউদ্দিন, কামরুল
ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সংবাদ সূত্র – বাংলামেইল২৪
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment