নিউজ ডেস্ক : মৌসুম বদলাচ্ছে, বৃষ্টি হচ্ছে। গরম
আর বর্ষার মিশেলে ভিন্ন ধরনের
আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। এ সময়গুলোতেই
অ্যালার্জি দেখা দেয়। ফলে অনেকেরই এখন
ছুটতে হয় ওষুধের দোকানগুলোতে। আমেরিকার
অ্যাজমা অ্যান্ড অ্যালার্জি ফাউন্ডেশন এর
তথ্যমতে, প্রতি বছর ৪০ মিলিয়ন মানুষ
নানা রকম অ্যালার্জিতে ভোগেন এবং কাশি,
নাকে পানি আসা, মাথা ধরা, নাক
কামড়ানো এবং চোখে ব্যাপক চুলকানির
মতো সমস্যা দেখা দেয়।
অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে সবচেয়ে উত্তম
উপায় প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের
মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া। এখানে এমনই উপায়ের
কথা বলা হলো।
চীনের প্রাচীন গতানুগতিক
চিকিৎসা পদ্ধতিতে খাবার
হজমে সমস্যা হলে দেহের অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক
শ্লেষ্মা জমে যা অ্যালার্জির উদ্রেক ঘটায়
বা একে আরো খারাপ পরিস্থিতিতে নিয়ে যায়।
প্রতিদিনে এসব ক্ষতিকার শ্লেষ্মা দূর করা যায়
স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তার মাধ্যমে।
ভালোমতো চিবিয়ে খাবার খেতে হয়
এবং সমস্যা তৈরি করে তেমন খাবার
এড়িয়ে চলা ভালো।
প্রতিদিন খাঁটি মধু খেতে পারলে দেহের বিপাক
ক্রিয়া অ্যালার্জির বিরুদ্ধে কাজ করে।
মৌমাছি ফুলের পরাগ নিয়ে যায় মৌচাকে। সেই
পরাগ থেকে যায় মধুতে। আর সেটিই এক ধরনের
অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করে। সবচেয়ে ভালো হয়
স্থানীয় মধু খেলে। কারণ একটি পরিবেশ
অ্যালার্জির কারণ ঘটায়। তাই সেই পরিবেশের
পরাগ অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করবে।
অনেক সময়ই অ্যালার্জি দেহের প্রদাহজনিত
সমস্যা ছাড়া আর কিছুই নয়। এতে চুলকানি এবং চোখ
লাল হয়ে যায়। অন্ত্রের জ্বালা-
যন্ত্রণা কমালে প্রদাহও কমে যাবে। দেহে চিনির
মাত্রার ব্যত্যয় ঘটলে যে প্রদাহের সৃষ্টি হয়
তা কমাতে প্রস্তুতকৃত খাদ্য পরিহার করে শাক-
সবজি উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ
করতে হবে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে,
দেহের জন্য
উপকারী ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রে থাকলে তা অ্যালার্জি কমাতে সহায়ক
হয়। এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া দইয়ে থাকে।
নাকের মধ্য থেকে অ্যালার্জির
কারণগুলোকে ঝেড়ে ফেলা যায় বহুল প্রচলিত
‘নেতিপট’ পদ্ধতিতে। এই উপায়ের ইলেকট্রিক
সংস্করণটিও জনপ্রিয় যা ‘নাসাল ফ্লাশেস’
নামে পরিচিত।
বিছুটি পাতার চুলকানিকে সবাই ভয় করেন। কিন্তু
এটি অ্যালার্জির ওষুধ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত।
শুকনো পাতা ফ্রিজে রেখে দিতে হয়।
এটি চায়ে সঙ্গে দিয়ে খেলে তা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি রাখে।
ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ড মেডিক্যাল
সেন্টার এক গবেষণায় দেখা গেছে, এই
পাতা দিয়ে তৈরি ক্যাপসুল
খেলে ধুলোতে আসা জ্বর,
নাকে পানি আসা এবং চুলকানিতে উপকার
পাওয়া যায়। তবে গর্ভবতী নারীদের
এটি খাওয়া আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এতো কিছুর পরও যদি অ্যালার্জির লক্ষণ দূর না হয়,
তাহলে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন
হতে হবে। কারণ সাধারণ অ্যালার্জির
সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এসব পদ্ধতিতেই। কিন্তু
জটিলতা থাকলে চিকিৎসকের চিকিৎসা নিতে হবে।
আর বর্ষার মিশেলে ভিন্ন ধরনের
আবহাওয়া তৈরি হয়েছে। এ সময়গুলোতেই
অ্যালার্জি দেখা দেয়। ফলে অনেকেরই এখন
ছুটতে হয় ওষুধের দোকানগুলোতে। আমেরিকার
অ্যাজমা অ্যান্ড অ্যালার্জি ফাউন্ডেশন এর
তথ্যমতে, প্রতি বছর ৪০ মিলিয়ন মানুষ
নানা রকম অ্যালার্জিতে ভোগেন এবং কাশি,
নাকে পানি আসা, মাথা ধরা, নাক
কামড়ানো এবং চোখে ব্যাপক চুলকানির
মতো সমস্যা দেখা দেয়।
অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে সবচেয়ে উত্তম
উপায় প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের
মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া। এখানে এমনই উপায়ের
কথা বলা হলো।
চীনের প্রাচীন গতানুগতিক
চিকিৎসা পদ্ধতিতে খাবার
হজমে সমস্যা হলে দেহের অভ্যন্তরে ক্ষতিকারক
শ্লেষ্মা জমে যা অ্যালার্জির উদ্রেক ঘটায়
বা একে আরো খারাপ পরিস্থিতিতে নিয়ে যায়।
প্রতিদিনে এসব ক্ষতিকার শ্লেষ্মা দূর করা যায়
স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তার মাধ্যমে।
ভালোমতো চিবিয়ে খাবার খেতে হয়
এবং সমস্যা তৈরি করে তেমন খাবার
এড়িয়ে চলা ভালো।
প্রতিদিন খাঁটি মধু খেতে পারলে দেহের বিপাক
ক্রিয়া অ্যালার্জির বিরুদ্ধে কাজ করে।
মৌমাছি ফুলের পরাগ নিয়ে যায় মৌচাকে। সেই
পরাগ থেকে যায় মধুতে। আর সেটিই এক ধরনের
অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করে। সবচেয়ে ভালো হয়
স্থানীয় মধু খেলে। কারণ একটি পরিবেশ
অ্যালার্জির কারণ ঘটায়। তাই সেই পরিবেশের
পরাগ অ্যান্টি-অ্যালার্জির কাজ করবে।
অনেক সময়ই অ্যালার্জি দেহের প্রদাহজনিত
সমস্যা ছাড়া আর কিছুই নয়। এতে চুলকানি এবং চোখ
লাল হয়ে যায়। অন্ত্রের জ্বালা-
যন্ত্রণা কমালে প্রদাহও কমে যাবে। দেহে চিনির
মাত্রার ব্যত্যয় ঘটলে যে প্রদাহের সৃষ্টি হয়
তা কমাতে প্রস্তুতকৃত খাদ্য পরিহার করে শাক-
সবজি উচ্চমাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ
করতে হবে। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে,
দেহের জন্য
উপকারী ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রে থাকলে তা অ্যালার্জি কমাতে সহায়ক
হয়। এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া দইয়ে থাকে।
নাকের মধ্য থেকে অ্যালার্জির
কারণগুলোকে ঝেড়ে ফেলা যায় বহুল প্রচলিত
‘নেতিপট’ পদ্ধতিতে। এই উপায়ের ইলেকট্রিক
সংস্করণটিও জনপ্রিয় যা ‘নাসাল ফ্লাশেস’
নামে পরিচিত।
বিছুটি পাতার চুলকানিকে সবাই ভয় করেন। কিন্তু
এটি অ্যালার্জির ওষুধ হিসেবে বহুল ব্যবহৃত।
শুকনো পাতা ফ্রিজে রেখে দিতে হয়।
এটি চায়ে সঙ্গে দিয়ে খেলে তা অ্যালার্জি থেকে মুক্তি রাখে।
ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ড মেডিক্যাল
সেন্টার এক গবেষণায় দেখা গেছে, এই
পাতা দিয়ে তৈরি ক্যাপসুল
খেলে ধুলোতে আসা জ্বর,
নাকে পানি আসা এবং চুলকানিতে উপকার
পাওয়া যায়। তবে গর্ভবতী নারীদের
এটি খাওয়া আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
এতো কিছুর পরও যদি অ্যালার্জির লক্ষণ দূর না হয়,
তাহলে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন
হতে হবে। কারণ সাধারণ অ্যালার্জির
সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এসব পদ্ধতিতেই। কিন্তু
জটিলতা থাকলে চিকিৎসকের চিকিৎসা নিতে হবে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment