ডেস্ক : অনেকেই ঠাট্টা করে বলে থাকেন তরুণ
বয়সে ব্রণ তো উঠবেই। কিন্তু কথাটা একেবারেই
সত্য নয়। শুধু তরুণ বয়সেই যে ব্রণ উঠে তা না সব
বয়সেই ব্রণ উঠতে পারে। ব্রণ অনেক
কারণে হতে পারে অতিরিক্ত টেনশন,
দেহে পানির অভাব,
ত্বকে ময়লা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। এই
ব্রণের হাত থেকে রক্ষার্থে আসুন জেনে নিই কিছু
খাবারের উপকারিতা যেগুলো আপনার ত্বকে ব্রণ
প্রতিরোধে সহায়তা করে।
১. টাটকা সবুজ শাকসবজি যেমন লেটুস, বিভিন্ন
শাক, বাঁধাকপি হজমে সহায়তা করে থাকে। এর
ফলে আপনার ত্বকে ব্রণ একেবারেই হয় না।
এগুলো খেলে ব্রণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
২. শসাতে ভিটামিন এ, সি, ই,
পানি এবং অ্যামিনো অ্যাসিড
রয়েছে যা ত্বকে ব্রণ ওঠা প্রতিরোধ করে থাকে।
তাই যারা ত্বকের অস্বাভাবিক ব্রণ নিয়ে চিন্তিত
তারা বেশি করে শসা খেতে পারেন।
৩. কাঁচা রসুনে যদিও একটা উৎকট গন্ধ
রয়েছে তারপরও ব্রণ প্রতিরোধে কাঁচা রসুন বেশ
কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। কেননা রসুনে এক
ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
উপাদান রয়েছে যা ব্রণের জীবাণুর সাথে লড়াই
করতে পারে এবং এগুলোকে নিষ্ক্রিয়
করে দিতে পারে।
৪.
ব্রণ
প্রতিরোধে আরেকটি কার্যকর
কাজ
করা যেতে পারে সেটি হল
অতিরিক্ত
চিনি সমৃদ্ধ
চা বা কফি প্রতিদিন
না খেয়ে গ্রিন
টি খাওয়ার
অভ্যাস
গড়ে তোলা।
এতে যে ভেষজ
উপাদান
রয়েছে তা ত্বক
থেকে বিভিন্ন
ডেটক্স জাতীয় জীবাণুকে নিষ্ক্রিয়
করে পাশাপাশি বিভিন্ন বিষক্রিয়াকে নিঃসরণ
করে ফেলে। ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না।
৫. টমেটোতে ভিটামিন সি এর
পাশাপাশি বায়োফ্লেভানয়েড নামক এক ধরনের
উপাদান রয়েছে যা মরে যাওয়া ত্বককে সতেজ
এবং প্রাণবন্ত করে তোলে। একইসাথে ত্বকের
বিভিন্ন ব্রণ নির্মূল করে ফেলে।
৬. ব্রণ প্রতিরোধে প্রতিদিনের খাবারে তেল
ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। কারণ তৈলাক্ত
ত্বকে তেল ব্রণ তৈরিতে সহায়ক। এর
পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।
কেননা এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে, ত্বকের নিচের
রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক
রাখে ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না। তাই
ব্রণ প্রতিরোধে খাবারে তেলের পরিবর্তে অলিভ
অয়েল ব্যহার করতে পারেন।
বয়সে ব্রণ তো উঠবেই। কিন্তু কথাটা একেবারেই
সত্য নয়। শুধু তরুণ বয়সেই যে ব্রণ উঠে তা না সব
বয়সেই ব্রণ উঠতে পারে। ব্রণ অনেক
কারণে হতে পারে অতিরিক্ত টেনশন,
দেহে পানির অভাব,
ত্বকে ময়লা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। এই
ব্রণের হাত থেকে রক্ষার্থে আসুন জেনে নিই কিছু
খাবারের উপকারিতা যেগুলো আপনার ত্বকে ব্রণ
প্রতিরোধে সহায়তা করে।
১. টাটকা সবুজ শাকসবজি যেমন লেটুস, বিভিন্ন
শাক, বাঁধাকপি হজমে সহায়তা করে থাকে। এর
ফলে আপনার ত্বকে ব্রণ একেবারেই হয় না।
এগুলো খেলে ব্রণ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
২. শসাতে ভিটামিন এ, সি, ই,
পানি এবং অ্যামিনো অ্যাসিড
রয়েছে যা ত্বকে ব্রণ ওঠা প্রতিরোধ করে থাকে।
তাই যারা ত্বকের অস্বাভাবিক ব্রণ নিয়ে চিন্তিত
তারা বেশি করে শসা খেতে পারেন।
৩. কাঁচা রসুনে যদিও একটা উৎকট গন্ধ
রয়েছে তারপরও ব্রণ প্রতিরোধে কাঁচা রসুন বেশ
কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। কেননা রসুনে এক
ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল
উপাদান রয়েছে যা ব্রণের জীবাণুর সাথে লড়াই
করতে পারে এবং এগুলোকে নিষ্ক্রিয়
করে দিতে পারে।
৪.
ব্রণ
প্রতিরোধে আরেকটি কার্যকর
কাজ
করা যেতে পারে সেটি হল
অতিরিক্ত
চিনি সমৃদ্ধ
চা বা কফি প্রতিদিন
না খেয়ে গ্রিন
টি খাওয়ার
অভ্যাস
গড়ে তোলা।
এতে যে ভেষজ
উপাদান
রয়েছে তা ত্বক
থেকে বিভিন্ন
ডেটক্স জাতীয় জীবাণুকে নিষ্ক্রিয়
করে পাশাপাশি বিভিন্ন বিষক্রিয়াকে নিঃসরণ
করে ফেলে। ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না।
৫. টমেটোতে ভিটামিন সি এর
পাশাপাশি বায়োফ্লেভানয়েড নামক এক ধরনের
উপাদান রয়েছে যা মরে যাওয়া ত্বককে সতেজ
এবং প্রাণবন্ত করে তোলে। একইসাথে ত্বকের
বিভিন্ন ব্রণ নির্মূল করে ফেলে।
৬. ব্রণ প্রতিরোধে প্রতিদিনের খাবারে তেল
ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। কারণ তৈলাক্ত
ত্বকে তেল ব্রণ তৈরিতে সহায়ক। এর
পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে।
কেননা এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে, ত্বকের নিচের
রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক
রাখে ফলে ত্বকে কোনো ধরনের ব্রণ উঠে না। তাই
ব্রণ প্রতিরোধে খাবারে তেলের পরিবর্তে অলিভ
অয়েল ব্যহার করতে পারেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment