লাইফস্টাইল ডেস্ক : বন্ধু ছাড়া সত্যিকার অর্থেই
জীবন অচল। বন্ধুত্বের সম্পর্ক এমন একটি সম্পর্ক
যা একজন মানুষ নিজে থেকে তৈরি করে। রক্তের
সম্পর্ক না হলেও মাঝে মাঝে এই বন্ধুত্বের
সম্পর্কই রক্তের সম্পর্কের মতো আপন মনে হয়।
মানুষ তার নিজের মনের সকল কথা বন্ধুদের
সাথে শেয়ার কতে পারেন অকপটে। যা অনেক সময়
নিজের পরিবারের কাছেও পারেন না।
একটা নির্দিষ্ট বয়সে এসে বিপরীত লিঙ্গের
বন্ধুদের প্রতি আকর্ষণ সকলেরই কমবেশি আগ্রহ
জন্মায়। অনেকেই আছেন নিত্য নতুন বন্ধুত্বের
সম্পর্কে জড়াতে চান, আর সেখান থেকেই
বেছে নিতে চান ভবিষ্যৎ প্রেমিক বা প্রেমিকা।
কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বন্ধু তৈরি করা,
বিশেষ করে বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু
তৈরি করা ঝামেলার বৈকি। কারণ সাধারণ
নিয়মে একসাথে খেলাধুলা বা সহপাঠী হিসেবে তো তাদের
আর বন্ধুত্ব করার উপায় নেই। তাই আশ্রয় নিতে হয়
অন্য কিছুর।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
বর্তমানের আধুনিক যুগে বন্ধুত্বের সম্পর্ক
গড়ে তোলার অন্যতম উপায় হচ্ছে সামাজিক
যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। ফেইসবুক, টুইটার
এবং ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারের মতো যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোর কল্যাণে পৃথিবী বেশ ছোটোই
হয়ে এসেছে। তবে এই সামাজিক যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোতে বন্ধুত্ব করার বেলায় অনেক সতর্ক
থাকা প্রয়োজন।
বুক ক্লাবে যোগ দিন
বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে মানসিকতার
মিল অনেক বড় একটি কাজ করে। বন্ধু বান্ধব
বেশিরভাগ সময়েই একই ধরণের মানসিকতা সম্পন্ন
হয়ে থাকেন। আর সেকারণেই নিজের পছন্দের
ক্ষেত্রটিকেই বন্ধুত্ব গড়ার স্থান করে নিন।
একটি বুক ক্লাবে যোগ দিন। একই ধরণের সাহিত্য,
শিল্প, ইতিহাস এবং নানা ধরণের উপন্যাসের
চর্চার মাধ্যমে বেশ ভালোই বন্ধুত্ব
করে নিতে পারবেন।
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কাজ
করুন
বুক
ক্লাবে যোগ
দেয়ার
মতোই
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কোথাও
কাজ
শুরু
করলে একই
ধরণের
মনোমানসিকতার
অনেক
মানুষ
খুঁজে পাবেন।
একই সাথে কাজ করতে করতে আপনাআপনিই বন্ধুত্ব
গড়ে উঠবে।
বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করুন
একজন মানুষের একটি বন্ধু সার্কেল থাকে না। তার
নানা মাধ্যমের অনেক বন্ধু সার্কেল থাকে। যেমন,
স্কুলের বন্ধু, কলেজের বন্ধু ইউনিভার্সিটির বন্ধু,
পাড়ার বন্ধু, এলাকার বন্ধু ইত্যাদি। একেক
সার্কেলের বন্ধুরা একেক
সার্কেলে মিশে গেলে ভালো বন্ধুত্বের সৃষ্টি হয়।
তাই বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করে নিবন্ধু
সংখ্যা বাড়িয়ে নিন।
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীতে ঘুরুন
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীর মতো স্থান নতুন
মানুষের সাথে দেখা হওয়া এবং কথা বার্তা বলার
সব চাইতে উপযুক্ত স্থান। এতে একজন আরেকজনের
রুচি সম্পর্কেও ধারনা করে নিতে পারেন। একই
সাথে বিভিন্ন কনসার্ট এবং আর্ট
গ্যালারীতে যাওয়ার মাধ্যমে সুসম্পর্ক
গড়ে উঠে কিছুদিনের মধ্যেই।
মনমানসিকতা উন্নত করুন ও ওপেন মাইন্ডেড হওয়ার
চেষ্টা করুন
দেখা করা , কথা বলা সব কিছুই অর্থহীন
হয়ে যাবে যদি আপনি নিজে ওপেন মাইন্ডেড
না হতে পারেন। আপনার মানসিকতা যদি উন্নত
না হয়। সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করে,
ভালো ইম্প্রেশন তৈরি করার চেষ্টা করুন।
জীবন অচল। বন্ধুত্বের সম্পর্ক এমন একটি সম্পর্ক
যা একজন মানুষ নিজে থেকে তৈরি করে। রক্তের
সম্পর্ক না হলেও মাঝে মাঝে এই বন্ধুত্বের
সম্পর্কই রক্তের সম্পর্কের মতো আপন মনে হয়।
মানুষ তার নিজের মনের সকল কথা বন্ধুদের
সাথে শেয়ার কতে পারেন অকপটে। যা অনেক সময়
নিজের পরিবারের কাছেও পারেন না।
একটা নির্দিষ্ট বয়সে এসে বিপরীত লিঙ্গের
বন্ধুদের প্রতি আকর্ষণ সকলেরই কমবেশি আগ্রহ
জন্মায়। অনেকেই আছেন নিত্য নতুন বন্ধুত্বের
সম্পর্কে জড়াতে চান, আর সেখান থেকেই
বেছে নিতে চান ভবিষ্যৎ প্রেমিক বা প্রেমিকা।
কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বন্ধু তৈরি করা,
বিশেষ করে বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু
তৈরি করা ঝামেলার বৈকি। কারণ সাধারণ
নিয়মে একসাথে খেলাধুলা বা সহপাঠী হিসেবে তো তাদের
আর বন্ধুত্ব করার উপায় নেই। তাই আশ্রয় নিতে হয়
অন্য কিছুর।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
বর্তমানের আধুনিক যুগে বন্ধুত্বের সম্পর্ক
গড়ে তোলার অন্যতম উপায় হচ্ছে সামাজিক
যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। ফেইসবুক, টুইটার
এবং ইয়াহু ম্যাসেঞ্জারের মতো যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোর কল্যাণে পৃথিবী বেশ ছোটোই
হয়ে এসেছে। তবে এই সামাজিক যোগাযোগের
মাধ্যমগুলোতে বন্ধুত্ব করার বেলায় অনেক সতর্ক
থাকা প্রয়োজন।
বুক ক্লাবে যোগ দিন
বন্ধুত্বের সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে মানসিকতার
মিল অনেক বড় একটি কাজ করে। বন্ধু বান্ধব
বেশিরভাগ সময়েই একই ধরণের মানসিকতা সম্পন্ন
হয়ে থাকেন। আর সেকারণেই নিজের পছন্দের
ক্ষেত্রটিকেই বন্ধুত্ব গড়ার স্থান করে নিন।
একটি বুক ক্লাবে যোগ দিন। একই ধরণের সাহিত্য,
শিল্প, ইতিহাস এবং নানা ধরণের উপন্যাসের
চর্চার মাধ্যমে বেশ ভালোই বন্ধুত্ব
করে নিতে পারবেন।
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কাজ
করুন
বুক
ক্লাবে যোগ
দেয়ার
মতোই
ভলান্টিয়ার
হিসেবে কোথাও
কাজ
শুরু
করলে একই
ধরণের
মনোমানসিকতার
অনেক
মানুষ
খুঁজে পাবেন।
একই সাথে কাজ করতে করতে আপনাআপনিই বন্ধুত্ব
গড়ে উঠবে।
বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করুন
একজন মানুষের একটি বন্ধু সার্কেল থাকে না। তার
নানা মাধ্যমের অনেক বন্ধু সার্কেল থাকে। যেমন,
স্কুলের বন্ধু, কলেজের বন্ধু ইউনিভার্সিটির বন্ধু,
পাড়ার বন্ধু, এলাকার বন্ধু ইত্যাদি। একেক
সার্কেলের বন্ধুরা একেক
সার্কেলে মিশে গেলে ভালো বন্ধুত্বের সৃষ্টি হয়।
তাই বন্ধুর বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব করে নিবন্ধু
সংখ্যা বাড়িয়ে নিন।
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীতে ঘুরুন
কনসার্ট এবং আর্ট গ্যালারীর মতো স্থান নতুন
মানুষের সাথে দেখা হওয়া এবং কথা বার্তা বলার
সব চাইতে উপযুক্ত স্থান। এতে একজন আরেকজনের
রুচি সম্পর্কেও ধারনা করে নিতে পারেন। একই
সাথে বিভিন্ন কনসার্ট এবং আর্ট
গ্যালারীতে যাওয়ার মাধ্যমে সুসম্পর্ক
গড়ে উঠে কিছুদিনের মধ্যেই।
মনমানসিকতা উন্নত করুন ও ওপেন মাইন্ডেড হওয়ার
চেষ্টা করুন
দেখা করা , কথা বলা সব কিছুই অর্থহীন
হয়ে যাবে যদি আপনি নিজে ওপেন মাইন্ডেড
না হতে পারেন। আপনার মানসিকতা যদি উন্নত
না হয়। সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করে,
ভালো ইম্প্রেশন তৈরি করার চেষ্টা করুন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment