বিশ্বকাপ ডেস্ক : মাসব্যাপী বিশ্ববাসীকে ফুটবল
আনন্দে মাতানো বিশ্বকাপের পর্দা নামতে যাচ্ছে ব্রাজিলের
ঐতিহাসিক মারাকানা স্টেডিয়ামে। স্টেডিয়ামে উপস্থিত প্রায়
৭৫ হাজার দর্শক ছাড়াও সারাবিশ্বের ৩শ’ কোটি মানুষ
টেলিভিশনের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা-জার্মানির
খেলাটি একযোগে দেখবে।
কিছুক্ষন আগেই লা লা লা…গানে গানে ফুটবলের জয়গান
গেয়ে রিওডি জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়াম মাতালেন
কলম্বিয়ান পপতারকা শাকিরা। বিশ্বকাপের
সমাপনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার এক পর্যায়ে ছেলেকেও
মঞ্চে নিয়ে আসেন তিনি।
জমকালো সাজে পুত্রকোলে শাকিরা যখন গাইছিলেন
পুরো মারাকানা যেন উন্মাদনায় ভেসে যাচ্ছিল।
বাংলাদেশ সময় রোববার রাত ১১টার
দিকে মাসব্যাপী ফুটবলযজ্ঞের সমাপনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
যদিও ফিফা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ব্লিচার রিপোর্ট
জানিয়েছিল, সমাপনী অনুষ্ঠান খেলা শুরুর এক
থেকে আধা ঘণ্টা আগে শুরু হবে।
শাকিরার সঙ্গে অনুষ্ঠানে পারফর্ম করেন স্থানীয় সংগীত
তারকা স্যান্টানা, উইক্লিফ। এছাড়া, ব্রাজিলিয়ান গায়ক
অ্যালেকজান্দ্রে পাইরেস একসঙ্গে টুর্নামেন্টের অফিসিয়াল
অ্যান্থেম ‘দার উম জেইতো’তে গলা মেলান।
চার বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে শাকিরা তার
সাড়া জাগানো ‘ওয়াকা ওয়াকা’ গানের সঙ্গে পারফর্ম
করেছিলেন।
এবারের বিশ্বকাপে ব্রাজিলিয়ান গায়ক কার্লিনহোসেসহ ‘লা-
লা-লা’ গেয়েছেন শাকিরা। তার মিউজিক ভিডিও ইউটিউব-এ
চার কোটিরও বেশি দর্শকের হৃদয় কেড়েছে। ফাইনালের দিন
তিনি এই গানেই পারফর্ম করেন।
এর
আগে,
অবশ্য
বিশ্বকাপের
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন
না শাকিরা।
তবে ভক্তদের
উন্মাদনায়
মাতাতে লা লা লা …
গানের
তালে তালে মারাকানা কাঁপালেন
তিনি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পিটবুল
এবং পপস্টার
জেনিফার
লোপেজের দারুণ পারফরম্যান্সের পর
শাকিরাকে দিয়ে সমাপনী অনুষ্ঠান করে এ বিশ্বকাপ স্মরণীয়
করতে ফিফার এ প্রচেষ্টা ছিল তা বলাই বাহুল্য।
এস্তাদিও জার্নালিস্তা মারিও
ফিলহো নামে স্টেডিয়ামটি ১৯৫০ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপের
জন্যই নির্মিত হয়। পরে সারাবিশ্বের
কাছে এটি মারাকানা স্টেডিয়াম নামেই পরিচিতি পায়।
নির্মাণের সময় ২ লাখ দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন
মারাকানাই ছিলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম।
তবে এবারের বিশ্বকাপ উপলক্ষে সৌন্দর্য বর্ধন ও সুযোগ-
সুবিধা বাড়াতে সংস্কার কাজের পর ধারণ
ক্ষমতা কমে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ৭ শ’ ৩৮ জনে। তবে নতুন
করে সাজানো মারাকানায় পুরনো স্টেডিয়ামটির
আদলে একটি সুভেনির তৈরি করে রাখা আছে দর্শনার্থীদের
জন্য।
১৯৫০ সালের ফাইনালে এ স্টেডিয়ামেই উরুগুয়ের
কাছে পরাজিত হয়ে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন চূর্ণ
হয় ব্রাজিলের। এরপর থেকেই ব্রাজিলকে মারাকানার ভূত
তাড়িয়ে ফিরছে বলে মনে করে ব্রাজিলবাসী। এবার নিজ
দেশে আয়োজিত বিশ্বকাপের মারাকানা ফাইনালে পৌঁছাতেই
পারেনি ব্রাজিল দল। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে রিও
ডি জেরিনোতে আসা টুরিস্টদের মনোযোগের কেন্দ্রেও
থাকে মারাকানা।
রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ব্রাজিলের ঐতিহাসিক এই
মারাকানা স্টেডিয়ামেই বিশ্বকাপ ফাইনালে লড়বে ল্যাতিন
আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা ও ইউরোপের ফুটবল
শক্তি জার্মানি।
আনন্দে মাতানো বিশ্বকাপের পর্দা নামতে যাচ্ছে ব্রাজিলের
ঐতিহাসিক মারাকানা স্টেডিয়ামে। স্টেডিয়ামে উপস্থিত প্রায়
৭৫ হাজার দর্শক ছাড়াও সারাবিশ্বের ৩শ’ কোটি মানুষ
টেলিভিশনের মাধ্যমে আর্জেন্টিনা-জার্মানির
খেলাটি একযোগে দেখবে।
কিছুক্ষন আগেই লা লা লা…গানে গানে ফুটবলের জয়গান
গেয়ে রিওডি জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়াম মাতালেন
কলম্বিয়ান পপতারকা শাকিরা। বিশ্বকাপের
সমাপনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার এক পর্যায়ে ছেলেকেও
মঞ্চে নিয়ে আসেন তিনি।
জমকালো সাজে পুত্রকোলে শাকিরা যখন গাইছিলেন
পুরো মারাকানা যেন উন্মাদনায় ভেসে যাচ্ছিল।
বাংলাদেশ সময় রোববার রাত ১১টার
দিকে মাসব্যাপী ফুটবলযজ্ঞের সমাপনী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
যদিও ফিফা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ব্লিচার রিপোর্ট
জানিয়েছিল, সমাপনী অনুষ্ঠান খেলা শুরুর এক
থেকে আধা ঘণ্টা আগে শুরু হবে।
শাকিরার সঙ্গে অনুষ্ঠানে পারফর্ম করেন স্থানীয় সংগীত
তারকা স্যান্টানা, উইক্লিফ। এছাড়া, ব্রাজিলিয়ান গায়ক
অ্যালেকজান্দ্রে পাইরেস একসঙ্গে টুর্নামেন্টের অফিসিয়াল
অ্যান্থেম ‘দার উম জেইতো’তে গলা মেলান।
চার বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপে শাকিরা তার
সাড়া জাগানো ‘ওয়াকা ওয়াকা’ গানের সঙ্গে পারফর্ম
করেছিলেন।
এবারের বিশ্বকাপে ব্রাজিলিয়ান গায়ক কার্লিনহোসেসহ ‘লা-
লা-লা’ গেয়েছেন শাকিরা। তার মিউজিক ভিডিও ইউটিউব-এ
চার কোটিরও বেশি দর্শকের হৃদয় কেড়েছে। ফাইনালের দিন
তিনি এই গানেই পারফর্ম করেন।
এর
আগে,
অবশ্য
বিশ্বকাপের
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন
না শাকিরা।
তবে ভক্তদের
উন্মাদনায়
মাতাতে লা লা লা …
গানের
তালে তালে মারাকানা কাঁপালেন
তিনি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পিটবুল
এবং পপস্টার
জেনিফার
লোপেজের দারুণ পারফরম্যান্সের পর
শাকিরাকে দিয়ে সমাপনী অনুষ্ঠান করে এ বিশ্বকাপ স্মরণীয়
করতে ফিফার এ প্রচেষ্টা ছিল তা বলাই বাহুল্য।
এস্তাদিও জার্নালিস্তা মারিও
ফিলহো নামে স্টেডিয়ামটি ১৯৫০ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপের
জন্যই নির্মিত হয়। পরে সারাবিশ্বের
কাছে এটি মারাকানা স্টেডিয়াম নামেই পরিচিতি পায়।
নির্মাণের সময় ২ লাখ দর্শক ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন
মারাকানাই ছিলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্টেডিয়াম।
তবে এবারের বিশ্বকাপ উপলক্ষে সৌন্দর্য বর্ধন ও সুযোগ-
সুবিধা বাড়াতে সংস্কার কাজের পর ধারণ
ক্ষমতা কমে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ৭ শ’ ৩৮ জনে। তবে নতুন
করে সাজানো মারাকানায় পুরনো স্টেডিয়ামটির
আদলে একটি সুভেনির তৈরি করে রাখা আছে দর্শনার্থীদের
জন্য।
১৯৫০ সালের ফাইনালে এ স্টেডিয়ামেই উরুগুয়ের
কাছে পরাজিত হয়ে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন চূর্ণ
হয় ব্রাজিলের। এরপর থেকেই ব্রাজিলকে মারাকানার ভূত
তাড়িয়ে ফিরছে বলে মনে করে ব্রাজিলবাসী। এবার নিজ
দেশে আয়োজিত বিশ্বকাপের মারাকানা ফাইনালে পৌঁছাতেই
পারেনি ব্রাজিল দল। পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে রিও
ডি জেরিনোতে আসা টুরিস্টদের মনোযোগের কেন্দ্রেও
থাকে মারাকানা।
রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ব্রাজিলের ঐতিহাসিক এই
মারাকানা স্টেডিয়ামেই বিশ্বকাপ ফাইনালে লড়বে ল্যাতিন
আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা ও ইউরোপের ফুটবল
শক্তি জার্মানি।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment