আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন
অথবা পরিচিতজনেরা দেশ কিংবা বিদেশ
যেখানেই থাকুক না কেন সবার সাথে এখন
নিয়মিত যোগাযোগ করেন। হয়ত এই
যোগাযোগের এখন অন্যতম মাধ্যম ফেসবুক।
যদি সবার সাথে যোগাযোগের অন্যতম
মাধ্যম ফেসবুক হয়ে থাকে তাহলে সাবধান!
কারণ ফেসবুকের কিছু নিয়ম
যদি আপনি মেনে না চলেন
তাহলে আপনাকে ‘লাল কার্ড’ অথাৎ আপনার
অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে বন্ধ
করে দিতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
সুতরাং প্রিয় ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি হারাতে না চাইলে,
স্প্যামিং করে ফেসবুককে বিরক্ত না করার
পাশাপাশি পরিচিত
এবং অপরিচিতজনদেরকে ফেসবুকে যতটা কম
বিরক্ত করা যায়, ততটাই মঙ্গলজনক।
কেননা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধের
সম্ভাবনা ব্যবহারকারীর ব্যবহারের ওপরেই
১০০% নির্ভর।
এবার জেনে নিন ফেসবুকে নিরাপদ থাকার
টিপস-
১. স্ট্যাটাস কিংবা ম্যাসেজে আক্রমাত্মক
ভাষা ব্যবহার
করা হলে এবং এক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ
রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ
করা হয়ে থাকে। ভুলেও কাউকে হুমকি দেয়ার
জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবেন না।
অ্যকাউন্ট বন্ধের কারণ হিসেবে ফেসবুক এই
অভিযোগটিকে খুব গুরুত্বের সঙ্গে নেয়।
২. বন্ধুদের প্রোফাইলে,
ইনবক্সে কিংবা কোনো গ্র“প
বা পেজে আপনি প্রতিদিন অনেক
বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করতে থাকলে, আপনার
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
একই ম্যাসেজ বার বার
দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন
করে দিন।
৩. ফেসবুকে বন্ধুত্বের জন্য একদিনেই
অতিরিক্ত সংখ্যক ফেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠানো নিয়ম বর্হিভূত। আবার আপনার
ফেন্ড্রস অব ফেন্ড্রস এর তালিকায় নেই এমন
অপরিচিত কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠানোও উচিত নয়। আপনার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট গ্রহণ করছে না, এমন
সংখ্যা বেশি হলেও বিপদ অনিবার্য।
বেশি সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠালে ফেসবুক আপনাকে সতর্ক করবে, আর
তারপরও পাঠালে বন্ধ করে দেয়া হয় ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি।
৪. পর্নোগ্রাফি ছবি কিংবা ভিডিও আপলোড
করাটাও ফেসবুক বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ।
৫. নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট বার
বার করা হলে, সেটি স্প্যাম
হিসেবে বিবেচিত হয়ে বন্ধ
হয়ে যেতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
৬. আপনি যদি নিজের নামের
পরিবর্তে সেলিব্রেটি বা অন্য কারো নাম
ব্যবহার করেন, তাহলে অভিযোগ পাওয়ার
ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ
হয়ে যাবে।
৭. প্রতিদিন অসংখ্য পরিমাণ ফ্যান
পেজে লাইক দিতে থাকলে, সতর্ক করার পর
বন্ধ করে দেয়া হতে পারে ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট।
৮. ফেসবুক কখনোই ফেইক অ্যাকাউন্ট
বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তৈরি আইডি কখনই
সমর্থন দেয়না। ফেসবুক ফেইক আইডি শনাক্ত
করতে পারলেই তা বন্ধ করে দেয়।
৯. ফেসবুক কেবলমাত্র মানুষদের ব্যবহারের
জন্য। কুকুর, বিড়াল বা এরকম জীবজন্তুর
ক্ষেত্রে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হলে, বন্ধ
করে দেয়া হবে সেই অ্যাকাউন্টটি।
১০. পণ্য প্রমোশনের ক্ষেত্রে ফেসবুক
প্রোফাইলটিকে ব্যবহার করা হলে, বন্ধ
হয়ে যেতে পারে সেই অ্যাকাউন্টটি। ফেসবুক
পেজের মাধ্যমে আপনি পণ্য প্রচারণামূলক
কার্যক্রম চালাতে পারবেন।
স্প্যামিং করাকে শুধু ফেসবুক নয়,
পুরো ইন্টারনেট জগত ঘৃণা করে।
১১. আপনার ফেসবুক
অ্যকাউন্টটি নিয়ে যদি বেশি সংখ্যক
অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে দ্রুত বন্ধ
করে দেয়া হবে অ্যাকাউন্টটি।
অথবা পরিচিতজনেরা দেশ কিংবা বিদেশ
যেখানেই থাকুক না কেন সবার সাথে এখন
নিয়মিত যোগাযোগ করেন। হয়ত এই
যোগাযোগের এখন অন্যতম মাধ্যম ফেসবুক।
যদি সবার সাথে যোগাযোগের অন্যতম
মাধ্যম ফেসবুক হয়ে থাকে তাহলে সাবধান!
কারণ ফেসবুকের কিছু নিয়ম
যদি আপনি মেনে না চলেন
তাহলে আপনাকে ‘লাল কার্ড’ অথাৎ আপনার
অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে বন্ধ
করে দিতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
সুতরাং প্রিয় ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি হারাতে না চাইলে,
স্প্যামিং করে ফেসবুককে বিরক্ত না করার
পাশাপাশি পরিচিত
এবং অপরিচিতজনদেরকে ফেসবুকে যতটা কম
বিরক্ত করা যায়, ততটাই মঙ্গলজনক।
কেননা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধের
সম্ভাবনা ব্যবহারকারীর ব্যবহারের ওপরেই
১০০% নির্ভর।
এবার জেনে নিন ফেসবুকে নিরাপদ থাকার
টিপস-
১. স্ট্যাটাস কিংবা ম্যাসেজে আক্রমাত্মক
ভাষা ব্যবহার
করা হলে এবং এক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ
রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ
করা হয়ে থাকে। ভুলেও কাউকে হুমকি দেয়ার
জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবেন না।
অ্যকাউন্ট বন্ধের কারণ হিসেবে ফেসবুক এই
অভিযোগটিকে খুব গুরুত্বের সঙ্গে নেয়।
২. বন্ধুদের প্রোফাইলে,
ইনবক্সে কিংবা কোনো গ্র“প
বা পেজে আপনি প্রতিদিন অনেক
বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করতে থাকলে, আপনার
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
একই ম্যাসেজ বার বার
দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন
করে দিন।
৩. ফেসবুকে বন্ধুত্বের জন্য একদিনেই
অতিরিক্ত সংখ্যক ফেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠানো নিয়ম বর্হিভূত। আবার আপনার
ফেন্ড্রস অব ফেন্ড্রস এর তালিকায় নেই এমন
অপরিচিত কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠানোও উচিত নয়। আপনার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট গ্রহণ করছে না, এমন
সংখ্যা বেশি হলেও বিপদ অনিবার্য।
বেশি সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট
পাঠালে ফেসবুক আপনাকে সতর্ক করবে, আর
তারপরও পাঠালে বন্ধ করে দেয়া হয় ফেসবুক
অ্যাকাউন্টটি।
৪. পর্নোগ্রাফি ছবি কিংবা ভিডিও আপলোড
করাটাও ফেসবুক বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ।
৫. নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট বার
বার করা হলে, সেটি স্প্যাম
হিসেবে বিবেচিত হয়ে বন্ধ
হয়ে যেতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
৬. আপনি যদি নিজের নামের
পরিবর্তে সেলিব্রেটি বা অন্য কারো নাম
ব্যবহার করেন, তাহলে অভিযোগ পাওয়ার
ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ
হয়ে যাবে।
৭. প্রতিদিন অসংখ্য পরিমাণ ফ্যান
পেজে লাইক দিতে থাকলে, সতর্ক করার পর
বন্ধ করে দেয়া হতে পারে ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট।
৮. ফেসবুক কখনোই ফেইক অ্যাকাউন্ট
বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তৈরি আইডি কখনই
সমর্থন দেয়না। ফেসবুক ফেইক আইডি শনাক্ত
করতে পারলেই তা বন্ধ করে দেয়।
৯. ফেসবুক কেবলমাত্র মানুষদের ব্যবহারের
জন্য। কুকুর, বিড়াল বা এরকম জীবজন্তুর
ক্ষেত্রে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হলে, বন্ধ
করে দেয়া হবে সেই অ্যাকাউন্টটি।
১০. পণ্য প্রমোশনের ক্ষেত্রে ফেসবুক
প্রোফাইলটিকে ব্যবহার করা হলে, বন্ধ
হয়ে যেতে পারে সেই অ্যাকাউন্টটি। ফেসবুক
পেজের মাধ্যমে আপনি পণ্য প্রচারণামূলক
কার্যক্রম চালাতে পারবেন।
স্প্যামিং করাকে শুধু ফেসবুক নয়,
পুরো ইন্টারনেট জগত ঘৃণা করে।
১১. আপনার ফেসবুক
অ্যকাউন্টটি নিয়ে যদি বেশি সংখ্যক
অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে দ্রুত বন্ধ
করে দেয়া হবে অ্যাকাউন্টটি।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment