বিনোদন ডেস্ক : শাবনূরের বিয়ে ভাঙছে।
স্বামী অনিককে ডিভোর্স দিচ্ছেন এই অভিনেত্রী। এমন
খবর মিডিয়াপাড়ায় চাউর হয় গতকাল। তবে এর সত্য-
মিথ্যা নিশ্চিত করা যায়নি। কারণ অস্ট্রেলিয়ায়
থাকা শাবনূরকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ
করেননি। ঢাকায় অনিক ও শাবনূরের বাবা শাহজাহান
চৌধুরীকে কল দিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
এদিকে খবরটিকে সত্যি বলে ধরে নেওয়ার অনেক কারণ
আছে বলে মনে করেন চলচ্চিত্রপাড়ার মানুষ। তাদের কথায়
— শাবনূরের বিয়ে নিয়ে শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ছিল। গত
বছরের শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়া যান শাবনূর।
অস্ট্রেলিয়া গিয়ে ৩ ডিসেম্বর মিডিয়াকে জানান, ওই মাসেই
মা হচ্ছেন তিনি। ২০১১ সালের ৬ ডিসেম্বর
সহশিল্পী অনিককে বিয়ের কথাও জানান। শাবনূরের এ
খবরে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়েন। আর এই
বিভ্রান্তি তৈরি করেন এ অভিনেত্রী নিজেই। কারণ
দেশে থাকতে সন্তান হওয়ার খবর তো দূরে থাক বিয়ের
খবরই কাউকে জানাননি। ঘটনাটি ঘিরে সন্দেহ আরও
দানা বাঁধে তখনই যখন বিয়ের তারিখ নিয়ে শাবনূর এবং তার
স্বামী অনিকের বক্তব্যের মধ্যে অসামঞ্জস্য দেখা দেয়।
শাবনূর
৬
ডিসেম্বর
২০১১
সালে বিয়ে হয়েছে বললেও
অনিক
বলেন
তাদের
বিয়ে হয়েছে ২০১২
সালের
২৮
ডিসেম্বর।
এখানে শুধু
তারিখ
নয়
সাল
নিয়েও
ধোঁয়াশা তৈরি করেন তারা। এই
বিভ্রান্তি ধামাচাপা দিতে পরবর্তীতে অনিক আবার বলেন,
২০১১ সালে ৬ ডিসেম্বর তার
মা শাবনূরকে আংটি পরিয়েছিলেন। এসব বিভ্রান্তির মধ্যেই
২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর সিডনির ওব্যান হাসপাতালে এক
পুত্র সন্তানের জন্ম দেন শাবনূর। মজার বিষয় হলো—
পুত্রের জন্মের সময় পিতা অনিক স্ত্রীর পাশে ছিলেন না।
এমনকি সন্তান জন্মের প্রায় ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও অনিক
এ পর্যন্ত একবারের জন্যও স্ত্রী-
পুত্রকে দেখতে সেখানে যাননি। এতে শাবনূর-অনিকের
দাম্পত্য সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ বাড়তেই থাকে।
এদিকে একাধিকবার সন্তানকে নিয়ে দেশে আসার তারিখ
ঘোষণা করেও ফেরেননি শাবনূর। এতে সবার
মনে ধোঁয়াশা জোরালো হয়। আর এই সন্দেহের দোলাচল
না কাটতেই এবার চাউর হলো তাদের বিয়ে ভাঙার খবর।
শাবনূর নাকি বলছেন তার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট
এবং বিবাহিত অনিককে বিয়ে করে ভুল করেছেন তিনি।
অনিকও নাকি এই সম্পর্ক আর টিকিয়ে রাখতে চাইছেন না।
তবে এ খবরের সত্যতা জানা না গেলেও জল কোথায় গড়ায়
তা দেখতে সবার এখন অপেক্ষা।
স্বামী অনিককে ডিভোর্স দিচ্ছেন এই অভিনেত্রী। এমন
খবর মিডিয়াপাড়ায় চাউর হয় গতকাল। তবে এর সত্য-
মিথ্যা নিশ্চিত করা যায়নি। কারণ অস্ট্রেলিয়ায়
থাকা শাবনূরকে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি কল রিসিভ
করেননি। ঢাকায় অনিক ও শাবনূরের বাবা শাহজাহান
চৌধুরীকে কল দিয়েও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
এদিকে খবরটিকে সত্যি বলে ধরে নেওয়ার অনেক কারণ
আছে বলে মনে করেন চলচ্চিত্রপাড়ার মানুষ। তাদের কথায়
— শাবনূরের বিয়ে নিয়ে শুরু থেকেই বিভ্রান্তি ছিল। গত
বছরের শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়া যান শাবনূর।
অস্ট্রেলিয়া গিয়ে ৩ ডিসেম্বর মিডিয়াকে জানান, ওই মাসেই
মা হচ্ছেন তিনি। ২০১১ সালের ৬ ডিসেম্বর
সহশিল্পী অনিককে বিয়ের কথাও জানান। শাবনূরের এ
খবরে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়েন। আর এই
বিভ্রান্তি তৈরি করেন এ অভিনেত্রী নিজেই। কারণ
দেশে থাকতে সন্তান হওয়ার খবর তো দূরে থাক বিয়ের
খবরই কাউকে জানাননি। ঘটনাটি ঘিরে সন্দেহ আরও
দানা বাঁধে তখনই যখন বিয়ের তারিখ নিয়ে শাবনূর এবং তার
স্বামী অনিকের বক্তব্যের মধ্যে অসামঞ্জস্য দেখা দেয়।
শাবনূর
৬
ডিসেম্বর
২০১১
সালে বিয়ে হয়েছে বললেও
অনিক
বলেন
তাদের
বিয়ে হয়েছে ২০১২
সালের
২৮
ডিসেম্বর।
এখানে শুধু
তারিখ
নয়
সাল
নিয়েও
ধোঁয়াশা তৈরি করেন তারা। এই
বিভ্রান্তি ধামাচাপা দিতে পরবর্তীতে অনিক আবার বলেন,
২০১১ সালে ৬ ডিসেম্বর তার
মা শাবনূরকে আংটি পরিয়েছিলেন। এসব বিভ্রান্তির মধ্যেই
২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর সিডনির ওব্যান হাসপাতালে এক
পুত্র সন্তানের জন্ম দেন শাবনূর। মজার বিষয় হলো—
পুত্রের জন্মের সময় পিতা অনিক স্ত্রীর পাশে ছিলেন না।
এমনকি সন্তান জন্মের প্রায় ৮ মাস পেরিয়ে গেলেও অনিক
এ পর্যন্ত একবারের জন্যও স্ত্রী-
পুত্রকে দেখতে সেখানে যাননি। এতে শাবনূর-অনিকের
দাম্পত্য সম্পর্ক নিয়ে সন্দেহ বাড়তেই থাকে।
এদিকে একাধিকবার সন্তানকে নিয়ে দেশে আসার তারিখ
ঘোষণা করেও ফেরেননি শাবনূর। এতে সবার
মনে ধোঁয়াশা জোরালো হয়। আর এই সন্দেহের দোলাচল
না কাটতেই এবার চাউর হলো তাদের বিয়ে ভাঙার খবর।
শাবনূর নাকি বলছেন তার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট
এবং বিবাহিত অনিককে বিয়ে করে ভুল করেছেন তিনি।
অনিকও নাকি এই সম্পর্ক আর টিকিয়ে রাখতে চাইছেন না।
তবে এ খবরের সত্যতা জানা না গেলেও জল কোথায় গড়ায়
তা দেখতে সবার এখন অপেক্ষা।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment