ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীসহ দেশের মোট ১২০
টি উপজেলায় ১ সেপ্টেম্বর সোমবার থেকে ভোটার
তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু হবে। এ কাজ আগামী ১৭
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। আজ রোববার এক সংবাদ
সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ এ তথ্য জানান।
সিইসি জানান, ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু
করে গত ১৫ মে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের
হালনাগাদে মোট ভোটার বৃদ্ধি হয়েছে ৩৫০টি উপজেলায়
৩০ লাখ ৮২ হাজার ২৮৭ জন। যা লক্ষ্যমাত্রার ৩ দশমিক
৮১ শতাংশ।
সিইসি রকিবউদ্দীন বলেন, জানুয়ারির মধ্যে যাদের বয়স
১৮ বছর হবে তারা ভোটার হতে পারবে।
এছাড়া যারা পূর্বে ভোটার হতে পারেনি তারাও তথ্য
দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, তথ্যসংগ্রহকারীরা ভোটারদের
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে। ভোটারদের
কাছে অনুরোধ থাকবে তাদের সহযোগিতা করার। যদি কেউ
তথ্য দিতে ব্যর্থ হন তাহলে তিনি পরবর্তীতে নির্দিষ্ট
নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে তথ্য দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
এছাড়া কেউ সম্পূর্ণ ব্যর্থ হলে ঢাকা জেলা নির্বাচন
অফিসে গিয়ে ভোটার হতে পারবেন। ভোটার
হওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া।
ভোটার তালিকা হালনাগাদের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী,
প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট তথ্য সংগ্রহ
করা হয়েছে মোট ৪১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৬ জনের।
যা ল্যমাত্রার ৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মৃত ভোটার কর্তনের
আবেদন হয়েছে ৪ লাখ ৬ হাজার ২০৩ জনের। ভোটার
স্থানান্তরের আবেদন হয়েছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ২৭৪টি।
হালনাগাদ শুরুর আগে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল নয়
কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৬৪১ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার
চার কোটি ৬১ লাখ ১৮ হাজার ২২০ জন এবং নারী ভোটার
চার কোটি ৫৮ লাখ ৩২ হাজার ৪২১ জন। নির্বাচন
কমিশনের ল্যমাত্রা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধির হার
ধরে ভোটার বৃদ্ধি হবে ৪৬ লাখ। হালানাগাদ কার্যক্রম
শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে আগামী ১৫ নভেম্বর।
টি উপজেলায় ১ সেপ্টেম্বর সোমবার থেকে ভোটার
তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু হবে। এ কাজ আগামী ১৭
সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। আজ রোববার এক সংবাদ
সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ এ তথ্য জানান।
সিইসি জানান, ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু
করে গত ১৫ মে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের
হালনাগাদে মোট ভোটার বৃদ্ধি হয়েছে ৩৫০টি উপজেলায়
৩০ লাখ ৮২ হাজার ২৮৭ জন। যা লক্ষ্যমাত্রার ৩ দশমিক
৮১ শতাংশ।
সিইসি রকিবউদ্দীন বলেন, জানুয়ারির মধ্যে যাদের বয়স
১৮ বছর হবে তারা ভোটার হতে পারবে।
এছাড়া যারা পূর্বে ভোটার হতে পারেনি তারাও তথ্য
দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, তথ্যসংগ্রহকারীরা ভোটারদের
বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবে। ভোটারদের
কাছে অনুরোধ থাকবে তাদের সহযোগিতা করার। যদি কেউ
তথ্য দিতে ব্যর্থ হন তাহলে তিনি পরবর্তীতে নির্দিষ্ট
নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে তথ্য দিয়ে ভোটার হতে পারবেন।
এছাড়া কেউ সম্পূর্ণ ব্যর্থ হলে ঢাকা জেলা নির্বাচন
অফিসে গিয়ে ভোটার হতে পারবেন। ভোটার
হওয়া একটি চলমান প্রক্রিয়া।
ভোটার তালিকা হালনাগাদের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী,
প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট তথ্য সংগ্রহ
করা হয়েছে মোট ৪১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৬ জনের।
যা ল্যমাত্রার ৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ। মৃত ভোটার কর্তনের
আবেদন হয়েছে ৪ লাখ ৬ হাজার ২০৩ জনের। ভোটার
স্থানান্তরের আবেদন হয়েছে ২ লাখ ৩৮ হাজার ২৭৪টি।
হালনাগাদ শুরুর আগে মোট ভোটার সংখ্যা ছিল নয়
কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৬৪১ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার
চার কোটি ৬১ লাখ ১৮ হাজার ২২০ জন এবং নারী ভোটার
চার কোটি ৫৮ লাখ ৩২ হাজার ৪২১ জন। নির্বাচন
কমিশনের ল্যমাত্রা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধির হার
ধরে ভোটার বৃদ্ধি হবে ৪৬ লাখ। হালানাগাদ কার্যক্রম
শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে আগামী ১৫ নভেম্বর।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment