ঢাকা: ইন্টারনেটের যুগে প্রায় সব দেশের
পুলিশই সাইবার সেল নামে আলাদা অভিযোগ
বক্স খুলেছে। এসব সেলে সাধারণত সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে পুরুষদের দ্বারা উত্ত্যক্ত
বা যৌন হয়রানির শিকার নারীরাই অভিযোগ
নিয়ে আসেন। কিন্তু ভারতের গুজরাট মনে হয়
উল্টো পথে হাঁটছে!
ফেসবুকে এক তরুণীর অব্যাহত উত্ত্যক্তের অতিষ্ট
হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন সাতাশ বছর
বয়সী এক যুবক। গুজরাট পুলিশেরও এমন
অভিজ্ঞতা এ-ই প্রথম।
এটি গুজরাটের আনন্দনগরের ঘটনা। পুলিশ
সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারীর নাম
আরিহান্ত। তিনি ব্যবসায়ী। তার অভিযোগ,
২০১১ সালের জুলাইয়ে ফেসবুকে পরিচয় হয়
মেয়েটির সঙ্গে। প্রোফাইলে সুন্দর
ছবি দেখে তিনি মুগ্ধ হয়ে চ্যাট শুরু করেন।
প্রায় এক বছরের মতো এই ভার্চুয়াল আলাপ
চলে তাদের।
এরপর একদিন তারা দেখা করেন। দেখা করার
পর থেকেই আরিহান্তের
কাছে মেয়েটি নানা রকম দামি উপহার
চাওয়া শুরু করেন। তখনই তার সন্দেহ
দানা বাঁধে। আরিহান্তের বলেন,
‘আমি মেয়েটিকে এড়িয়ে যাওয়া শুরু করি।
সোশ্যাল মিডিয়াতেও মেয়েটির সঙ্গে যোগাযোগ
বন্ধ করে দিই। মেয়েটি আমার মায়ের মোবাইল
নম্বর জোগাড় করে। এবং গত দু’বছর ধরে ওই
নম্বরে ফোন করে আমার পরিবারকে উত্ত্যক্ত
করছে।’
আরিহান্তের অভিযোগের তদন্তের জন্য
আরিহান্তের কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস
চেয়েছে পুলিশ। সাইবার সেলের কর্মকর্তাদের
বক্তব্য, সোশ্যাল
নেটওয়ার্কিং সাইটে নারীদের উত্ত্যক্ত করার
অভিযোগ প্রচুর জমা পড়ে। কিন্তু কোনও নারীর
বিরুদ্ধে এহেন অভিযোগ এ-ই প্রথম।
পুলিশই সাইবার সেল নামে আলাদা অভিযোগ
বক্স খুলেছে। এসব সেলে সাধারণত সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে পুরুষদের দ্বারা উত্ত্যক্ত
বা যৌন হয়রানির শিকার নারীরাই অভিযোগ
নিয়ে আসেন। কিন্তু ভারতের গুজরাট মনে হয়
উল্টো পথে হাঁটছে!
ফেসবুকে এক তরুণীর অব্যাহত উত্ত্যক্তের অতিষ্ট
হয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন সাতাশ বছর
বয়সী এক যুবক। গুজরাট পুলিশেরও এমন
অভিজ্ঞতা এ-ই প্রথম।
এটি গুজরাটের আনন্দনগরের ঘটনা। পুলিশ
সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারীর নাম
আরিহান্ত। তিনি ব্যবসায়ী। তার অভিযোগ,
২০১১ সালের জুলাইয়ে ফেসবুকে পরিচয় হয়
মেয়েটির সঙ্গে। প্রোফাইলে সুন্দর
ছবি দেখে তিনি মুগ্ধ হয়ে চ্যাট শুরু করেন।
প্রায় এক বছরের মতো এই ভার্চুয়াল আলাপ
চলে তাদের।
এরপর একদিন তারা দেখা করেন। দেখা করার
পর থেকেই আরিহান্তের
কাছে মেয়েটি নানা রকম দামি উপহার
চাওয়া শুরু করেন। তখনই তার সন্দেহ
দানা বাঁধে। আরিহান্তের বলেন,
‘আমি মেয়েটিকে এড়িয়ে যাওয়া শুরু করি।
সোশ্যাল মিডিয়াতেও মেয়েটির সঙ্গে যোগাযোগ
বন্ধ করে দিই। মেয়েটি আমার মায়ের মোবাইল
নম্বর জোগাড় করে। এবং গত দু’বছর ধরে ওই
নম্বরে ফোন করে আমার পরিবারকে উত্ত্যক্ত
করছে।’
আরিহান্তের অভিযোগের তদন্তের জন্য
আরিহান্তের কম্পিউটারের আইপি অ্যাড্রেস
চেয়েছে পুলিশ। সাইবার সেলের কর্মকর্তাদের
বক্তব্য, সোশ্যাল
নেটওয়ার্কিং সাইটে নারীদের উত্ত্যক্ত করার
অভিযোগ প্রচুর জমা পড়ে। কিন্তু কোনও নারীর
বিরুদ্ধে এহেন অভিযোগ এ-ই প্রথম।
No comments:
Post a Comment