বিএনপি চেয়ারপারসনের
সঙ্গে সাক্ষাৎ
করা সরকারি কর্মকর্তা-
কর্মচারীদের
বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সময়ের কণ্ঠস্বর :
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য
করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,
‘মানুষ শান্তিতে থাকলে উনার (খালেদা জিয়া)
অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এজন্যই উনি রাতের
আধারে বৈঠক করেন। উনি সুষ্ঠ রাজনৈতিক ধারা চান না।
রাতের অভিসার বাদ দিয়ে সব দিনের আলোয়
করলে জনগণের জন্য কল্যানকর হবে, উনার
জন্যও কল্যানকর হবে। রাতে আনাগোনা বন্ধ
করতে হবে।’
আজ গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব
কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গভীর
রাতে চুপকে চুপকে দেখা করতে হবে কেন?
একটা ছবি আছে না চুপকে চুপকে। উনিও গভীর
রাতে চুপকে চুপকে দেখা করেন।
টিআইবি’র দুর্নীতি প্রতিবেদন
প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
আমরা দুর্নীতি করি না।
আমরা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত থাকলে দেশের
আর্থসামাজিক অবস্থার এত উন্নতি হত না।
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন,
উনি অরফানেজের টাকা মেরে দিয়েছেন।
মামলা হয়েছে, কোর্টেও যান না।
মোকাবেলা করতে ভয় পান। তার পুত্র
কোটি কোটি টাকা নিয়ে লন্ডনে বিলাসী জীবনযাপন
করছেন। তাদের ব্যাপারে টিআইবি কিছু
বলে না কেন? তাদের ব্যাপারে টকশো-
তে কেউ কিছু বলে না কেন? টাকা দিয়ে সব
কিনে নেওয়া যায়। আমরা দুর্নীতি করলে আজ
প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ওপরে থাকত না।
প্রধা্নমন্ত্রী বলেন, খুচরা কে কার কাছ
থেকে দুই টাকা ঘুষ খেল সেটা নিয়ে তোলপাড়,
আর বড় বড় অংকের দুর্নীতি করে যারা বহাল
তবিয়তে আছেন তাদের নিয়ে কেউ
কথা বলছে না।
পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বিনষ্ট করার
কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই
বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১
সালে আমরা পাকিস্তানকে হারিয়েছি।
তারা একটি পরাজিত জাতি। তাদের কাছে চাওয়ার কিছু
নেই। তারাই এখন
জানতে চাচ্ছে আমরা এতো উন্নতি করছি কিভাবে?
সার্কের চার্টারে দ্বিপাক্ষিক বিষয়
নিয়ে আলোচনার সুযোগ নেই। সার্ক সনদ
অনুযায়ী পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা আচরণ
করেছি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মার্কিন
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে পদ্মাসেতু
প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করেছিল বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। কেউ
পাশে থাকলো কী থাকলো না সেটা বিষয় নয়,
যুক্তরাষ্ট্র পাশে না থাকলেও ৫ জানুয়ারির নির্বাচন
হয়েছে।
তিনি বলেন, এবারের সার্ক শীর্ষ সম্মেলন
অত্যন্ত সফল হয়েছে। নেপাল
থেকে জলবিদ্যুৎ আনার বিষয়ে কথা হয়েছে।
বাংলাদেশের আশিয়ানের সদস্য হওয়ার
বিষয়ে আশ্বাস পাওয়া গেছে। জনশক্তি রপ্তানির
ক্ষেত্রেও এ সফর কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ দল
পাঠানোর বিষয়ে কথা হয়েছে।
মালয়েশিয়া সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
মালয়েশিয়া সফরের উদ্দেশ্য ছিল, মালয়েশিয়া-
বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করা। বাণিজ্য
বৈষম্য দূর করতে সফল দ্বিপাক্ষিক
আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ১২ হাজার
শ্রমিক নেওয়ার
বিষয়ে মালয়েশিয়া সম্মতি দিয়েছে। মালয়েশিয়ার
প্রধানমন্ত্রী নজিব রাজাক এ ঘোষণা দিয়েছেন।
বর্তমান ও সাবেক
সরকারি কর্মকর্তাদের
সঙ্গে খালেদার বৈঠক

সঙ্গে সাক্ষাৎ
করা সরকারি কর্মকর্তা-
কর্মচারীদের
বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, সময়ের কণ্ঠস্বর :
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য
করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,
‘মানুষ শান্তিতে থাকলে উনার (খালেদা জিয়া)
অশান্তি শুরু হয়ে যায়। এজন্যই উনি রাতের
আধারে বৈঠক করেন। উনি সুষ্ঠ রাজনৈতিক ধারা চান না।
রাতের অভিসার বাদ দিয়ে সব দিনের আলোয়
করলে জনগণের জন্য কল্যানকর হবে, উনার
জন্যও কল্যানকর হবে। রাতে আনাগোনা বন্ধ
করতে হবে।’
আজ গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব
কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গভীর
রাতে চুপকে চুপকে দেখা করতে হবে কেন?
একটা ছবি আছে না চুপকে চুপকে। উনিও গভীর
রাতে চুপকে চুপকে দেখা করেন।
টিআইবি’র দুর্নীতি প্রতিবেদন
প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
আমরা দুর্নীতি করি না।
আমরা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত থাকলে দেশের
আর্থসামাজিক অবস্থার এত উন্নতি হত না।
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন,
উনি অরফানেজের টাকা মেরে দিয়েছেন।
মামলা হয়েছে, কোর্টেও যান না।
মোকাবেলা করতে ভয় পান। তার পুত্র
কোটি কোটি টাকা নিয়ে লন্ডনে বিলাসী জীবনযাপন
করছেন। তাদের ব্যাপারে টিআইবি কিছু
বলে না কেন? তাদের ব্যাপারে টকশো-
তে কেউ কিছু বলে না কেন? টাকা দিয়ে সব
কিনে নেওয়া যায়। আমরা দুর্নীতি করলে আজ
প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ওপরে থাকত না।
প্রধা্নমন্ত্রী বলেন, খুচরা কে কার কাছ
থেকে দুই টাকা ঘুষ খেল সেটা নিয়ে তোলপাড়,
আর বড় বড় অংকের দুর্নীতি করে যারা বহাল
তবিয়তে আছেন তাদের নিয়ে কেউ
কথা বলছে না।
পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক বিনষ্ট করার
কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই
বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১
সালে আমরা পাকিস্তানকে হারিয়েছি।
তারা একটি পরাজিত জাতি। তাদের কাছে চাওয়ার কিছু
নেই। তারাই এখন
জানতে চাচ্ছে আমরা এতো উন্নতি করছি কিভাবে?
সার্কের চার্টারে দ্বিপাক্ষিক বিষয়
নিয়ে আলোচনার সুযোগ নেই। সার্ক সনদ
অনুযায়ী পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা আচরণ
করেছি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মার্কিন
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে পদ্মাসেতু
প্রকল্পে অর্থায়ন বন্ধ করেছিল বিশ্বব্যাংক।
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। কেউ
পাশে থাকলো কী থাকলো না সেটা বিষয় নয়,
যুক্তরাষ্ট্র পাশে না থাকলেও ৫ জানুয়ারির নির্বাচন
হয়েছে।
তিনি বলেন, এবারের সার্ক শীর্ষ সম্মেলন
অত্যন্ত সফল হয়েছে। নেপাল
থেকে জলবিদ্যুৎ আনার বিষয়ে কথা হয়েছে।
বাংলাদেশের আশিয়ানের সদস্য হওয়ার
বিষয়ে আশ্বাস পাওয়া গেছে। জনশক্তি রপ্তানির
ক্ষেত্রেও এ সফর কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ দল
পাঠানোর বিষয়ে কথা হয়েছে।
মালয়েশিয়া সফর প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন,
মালয়েশিয়া সফরের উদ্দেশ্য ছিল, মালয়েশিয়া-
বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করা। বাণিজ্য
বৈষম্য দূর করতে সফল দ্বিপাক্ষিক
আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ১২ হাজার
শ্রমিক নেওয়ার
বিষয়ে মালয়েশিয়া সম্মতি দিয়েছে। মালয়েশিয়ার
প্রধানমন্ত্রী নজিব রাজাক এ ঘোষণা দিয়েছেন।
বর্তমান ও সাবেক
সরকারি কর্মকর্তাদের
সঙ্গে খালেদার বৈঠক

No comments:
Post a Comment