কেশ নারীর সৌন্দর্যের অংশ। কিন্তু ৫৫ ফুট
লম্বা চুলকে কি বলবেন আপনি!
ছবিগুলো দেখলেও বিশ্বাস হতে চায় না,
কোনো নারীর এত লম্বা চুল হতে পারে! ছবির
নারীটি ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্সের ৫০তম
অ্যানিমেটেড সিনেমা ট্যানজেলড ও এর
পরের সংস্করণ ট্যানজেলড ইভার আফটারের
চরিত্র রেপুনজাল। কিন্তু এ
নারী কল্পসাহিত্যের রেপুনজাল নন।
বাস্তবের রেপুনজাল। তার নাম
আশা ম্যান্ডেলা। যুক্তরাষ্ট্রের
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টার
বাসিন্দা তিনি। ২৫ বছর ধরে লালন করছেন
ইয়া লম্বা চুলকে। ‘আধ্যাত্নিক ডাকে’
তিনি চুল রাখা শুরু করেন।
এত লম্বা চুলের জন্য তার মেরুদণ্ডে বক্রতার
সৃষ্টি হয়েছে। প্যারালাইজড হওয়ার
আশংকা রয়েছে তার। চিকিৎসকরা তাকে চুল
কেটে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু
চিকিৎসকের পরামর্শ এক কান
দিয়ে ঢুকিয়ে আরেক কান দিয়ে বের
করে দেন তিনি। আশা ম্যান্ডেলা বলেন, তার
কেশ কেটে ফেললে তিনি জীবন্ত
লাশে পরিণত হবেন। এক সন্তানের
মা আশা বলেন, ‘আমার চুল আমার অংশ।
এটা আমার জীবন। আমি কখনোই
এগুলো কাটাবো না।’ তার মতে, চুল কাটা আর
আত্নহত্যা একই সমান।
নিজের চুলকে ‘সন্তান’ মানেন তিনি।
ক্যান্সার, দুই দুইবার স্ট্রোক ও হার্ট-
অ্যাটাক থেকে তিনি রেহাই পেয়েছেন এই
চুলের কারণই। এত কষ্ট করে এত
লম্বা চুলগুলো লালন-পালন করার স্বীকৃতিও
পেয়েছেন আশা। বিশ্বের
সবচেয়ে লম্বা কেশওয়ালির খেতাবটি তার
ঝুলিতে, গিনেস বুকে উঠেছে তার নাম।
ঐতিহাসিক চুল তৈরির
ফর্মুলা তিনি ছাড়া আর কেউ জানেন না। তার
চুল ধুতে আর শুকোতে দু’দিন লাগে। -
ডেইলি মেইল।
লম্বা চুলকে কি বলবেন আপনি!
ছবিগুলো দেখলেও বিশ্বাস হতে চায় না,
কোনো নারীর এত লম্বা চুল হতে পারে! ছবির
নারীটি ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্সের ৫০তম
অ্যানিমেটেড সিনেমা ট্যানজেলড ও এর
পরের সংস্করণ ট্যানজেলড ইভার আফটারের
চরিত্র রেপুনজাল। কিন্তু এ
নারী কল্পসাহিত্যের রেপুনজাল নন।
বাস্তবের রেপুনজাল। তার নাম
আশা ম্যান্ডেলা। যুক্তরাষ্ট্রের
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টার
বাসিন্দা তিনি। ২৫ বছর ধরে লালন করছেন
ইয়া লম্বা চুলকে। ‘আধ্যাত্নিক ডাকে’
তিনি চুল রাখা শুরু করেন।
এত লম্বা চুলের জন্য তার মেরুদণ্ডে বক্রতার
সৃষ্টি হয়েছে। প্যারালাইজড হওয়ার
আশংকা রয়েছে তার। চিকিৎসকরা তাকে চুল
কেটে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু
চিকিৎসকের পরামর্শ এক কান
দিয়ে ঢুকিয়ে আরেক কান দিয়ে বের
করে দেন তিনি। আশা ম্যান্ডেলা বলেন, তার
কেশ কেটে ফেললে তিনি জীবন্ত
লাশে পরিণত হবেন। এক সন্তানের
মা আশা বলেন, ‘আমার চুল আমার অংশ।
এটা আমার জীবন। আমি কখনোই
এগুলো কাটাবো না।’ তার মতে, চুল কাটা আর
আত্নহত্যা একই সমান।
নিজের চুলকে ‘সন্তান’ মানেন তিনি।
ক্যান্সার, দুই দুইবার স্ট্রোক ও হার্ট-
অ্যাটাক থেকে তিনি রেহাই পেয়েছেন এই
চুলের কারণই। এত কষ্ট করে এত
লম্বা চুলগুলো লালন-পালন করার স্বীকৃতিও
পেয়েছেন আশা। বিশ্বের
সবচেয়ে লম্বা কেশওয়ালির খেতাবটি তার
ঝুলিতে, গিনেস বুকে উঠেছে তার নাম।
ঐতিহাসিক চুল তৈরির
ফর্মুলা তিনি ছাড়া আর কেউ জানেন না। তার
চুল ধুতে আর শুকোতে দু’দিন লাগে। -
ডেইলি মেইল।
No comments:
Post a Comment