স্পোর্টস ডেস্ক : দ্বিতীয়
ইনিংসে লজ্জার
পরিমাণটা বেড়ে যেতে পারত অনেক
বেশি । এমন দুর্যোগে পাকিস্তানের
ত্রাণকর্তা হয়েছিলেন আসাদ শফিক।
নয়তো দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তানের ২৫৯
রানের মধ্যে ১৩৭ রানই যে ওই শফিকের।
এই মৌসুমে পাকিস্তানের
হয়ে সবচেয়ে ধারাবাহিক আসাদ নিজের
ধারাবাহিকতা দেখালেন দলের দুর্দশার
দিনটিতেও।
নিউজিল্যান্ড নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৬৯০
রান করে ফেলার পরেই চ্যালেঞ্জটা কঠিন
হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের জন্য। কিন্তু
দ্বিতীয় ইনিংসে যে দলটি তাসের ঘর
হয়ে উঠবে সেটা আর কে ভেবেছিল।
সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত
করে দিয়ে হাওয়ায় উড়তে থাকা পাকিস্তান
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শারজা টেস্ট
হেরে গেছে ইনিংস ও ৮০ রানের
ব্যবধানে।
ট্রেন্ট বোল্টের বোলিং দ্বিতীয়
ইনিংসে সবচেয়ে বেশি সমস্যায়
ফেলেছে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের। মাত্র
৩৮ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট
তুলে নিয়ে তিনি রীতিমতো খুন
করেছেন মিসবাহ বাহিনীকে। মার্ক
ক্রেইগ ৩ উইকেট নিলেও রান খরচের
ব্যাপারে তিনি ছিলেন একটু বেশি রকমের
উদার (১০৯)। দীর্ঘদিন
বাদে দলে ফেরা ড্যানিয়েল ভেট্টরি মাত্র ৫
ওভার বল করে ২ মেডেনে, ৮ রানের
বিনিময়ে ১ উইকেট তুলে নিয়ে প্রমাণ
দিয়েছেন নিজের কার্যকারিতার। ইশ
সোধি এই ইনিংসেও কম যান না। ৮২ রানের
বিনিময়ে ২ উইকেট গেছে তাঁর হিসাবে।
আগের ইনিংসে ১৯৭ রান করা মোহাম্মদ হাফিজ
এবার আউট হয়েছেন ২৪ রানেই।
পাকিস্তানের প্রথম চার ব্যাটসম্যানের
স্কোরগুলো পাশাপাশি রাখলে তা একটা লটারির
টিকিট নম্বরেরই চেহারা নেয়—২৪,৪,৬,০।
খেলা তো শেষ হয়ে গেছে প্রথম
চারজনের ব্যর্থতাতেই।
শফিকের পর পাকিস্তান দলে দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ সংগ্রহ সরফরাজ আহমেদের, ৩৭।
অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক ফিরেছেন ১২
রানেই।
এর আগে, প্রথম ইনিংসে করা পাকিস্তানের
৩৫১ রানের জবাবে নিউজিল্যান্ড নিজেদের
একমাত্র ইনিংসে গড়ে তোলে ৬৯০ রানের
উঁচু প্রাসাদ। অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামের
চতুর্থ দ্বিশতক (২০২) আর কেন
উইলিয়ামসনের দ্বিশতকের কাছাকাছি এক ইনিংস
(১৯২) শারজা টেস্টকে হঠাৎই এনে দেয়
কিউই বাহিনীর হাতের মুঠোয়। তাদের
তৈরি চাপের মুখে পাকিস্তানের নতিস্বীকারটাও
হলো চার দিনের মাথাতেই।
ফিল হিউজের অকাল-মৃত্যুতে শোকাতুর
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা তাঁকে সম্মান
জানিয়েছেন দারুণ এই জয়ের পরেও।
অসাধারণ এক জয়ে সিরিজে সমতা এনেও
কিউইদের উদ্যাপনটা হলো সংক্ষিপ্তই।
সূত্র: ক্রিকইনফো
ইনিংসে লজ্জার
পরিমাণটা বেড়ে যেতে পারত অনেক
বেশি । এমন দুর্যোগে পাকিস্তানের
ত্রাণকর্তা হয়েছিলেন আসাদ শফিক।
নয়তো দ্বিতীয় ইনিংসে পাকিস্তানের ২৫৯
রানের মধ্যে ১৩৭ রানই যে ওই শফিকের।
এই মৌসুমে পাকিস্তানের
হয়ে সবচেয়ে ধারাবাহিক আসাদ নিজের
ধারাবাহিকতা দেখালেন দলের দুর্দশার
দিনটিতেও।
নিউজিল্যান্ড নিজেদের প্রথম ইনিংসে ৬৯০
রান করে ফেলার পরেই চ্যালেঞ্জটা কঠিন
হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের জন্য। কিন্তু
দ্বিতীয় ইনিংসে যে দলটি তাসের ঘর
হয়ে উঠবে সেটা আর কে ভেবেছিল।
সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত
করে দিয়ে হাওয়ায় উড়তে থাকা পাকিস্তান
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শারজা টেস্ট
হেরে গেছে ইনিংস ও ৮০ রানের
ব্যবধানে।
ট্রেন্ট বোল্টের বোলিং দ্বিতীয়
ইনিংসে সবচেয়ে বেশি সমস্যায়
ফেলেছে পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানদের। মাত্র
৩৮ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট
তুলে নিয়ে তিনি রীতিমতো খুন
করেছেন মিসবাহ বাহিনীকে। মার্ক
ক্রেইগ ৩ উইকেট নিলেও রান খরচের
ব্যাপারে তিনি ছিলেন একটু বেশি রকমের
উদার (১০৯)। দীর্ঘদিন
বাদে দলে ফেরা ড্যানিয়েল ভেট্টরি মাত্র ৫
ওভার বল করে ২ মেডেনে, ৮ রানের
বিনিময়ে ১ উইকেট তুলে নিয়ে প্রমাণ
দিয়েছেন নিজের কার্যকারিতার। ইশ
সোধি এই ইনিংসেও কম যান না। ৮২ রানের
বিনিময়ে ২ উইকেট গেছে তাঁর হিসাবে।
আগের ইনিংসে ১৯৭ রান করা মোহাম্মদ হাফিজ
এবার আউট হয়েছেন ২৪ রানেই।
পাকিস্তানের প্রথম চার ব্যাটসম্যানের
স্কোরগুলো পাশাপাশি রাখলে তা একটা লটারির
টিকিট নম্বরেরই চেহারা নেয়—২৪,৪,৬,০।
খেলা তো শেষ হয়ে গেছে প্রথম
চারজনের ব্যর্থতাতেই।
শফিকের পর পাকিস্তান দলে দ্বিতীয়
সর্বোচ্চ সংগ্রহ সরফরাজ আহমেদের, ৩৭।
অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক ফিরেছেন ১২
রানেই।
এর আগে, প্রথম ইনিংসে করা পাকিস্তানের
৩৫১ রানের জবাবে নিউজিল্যান্ড নিজেদের
একমাত্র ইনিংসে গড়ে তোলে ৬৯০ রানের
উঁচু প্রাসাদ। অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালামের
চতুর্থ দ্বিশতক (২০২) আর কেন
উইলিয়ামসনের দ্বিশতকের কাছাকাছি এক ইনিংস
(১৯২) শারজা টেস্টকে হঠাৎই এনে দেয়
কিউই বাহিনীর হাতের মুঠোয়। তাদের
তৈরি চাপের মুখে পাকিস্তানের নতিস্বীকারটাও
হলো চার দিনের মাথাতেই।
ফিল হিউজের অকাল-মৃত্যুতে শোকাতুর
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা তাঁকে সম্মান
জানিয়েছেন দারুণ এই জয়ের পরেও।
অসাধারণ এক জয়ে সিরিজে সমতা এনেও
কিউইদের উদ্যাপনটা হলো সংক্ষিপ্তই।
সূত্র: ক্রিকইনফো
No comments:
Post a Comment