আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে বাংলাদেশিদের
অনুপ্রবেশ চিরতরে বন্ধ
করা হবে বলে সুস্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন
দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
তিনি বলেছেন, ‘অবৈধ অভিবাসন বন্ধ
করতে ভূমি বিনিময় চুক্তি করা হবে,
যাতে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ
করতে না পারে।’
রোববার বিকেলে আসামে বিজেপির এক
কর্মিসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় এ
ঘোষণা দেন তিনি।
তার মতে, ভূমি বিনিময়
চুক্তি করা হলে বাংলাদেশ থেকে অবৈধ
অভিবাসন বন্ধ করা সম্ভব হবে।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এ ভূমি বিনিময়
চুক্তি নিয়ে আসামের মানুষের মনোভাব
আমি জানি। আমি আপনাদের আশ্বস্ত
করছি যে আসামের নিরাপত্তার
স্বার্থে কোনো আপোশ করা হবে না।
চুক্তি হলে তাৎক্ষণিক কিছু লোকসান হলেও,
আখেরে আসাম লাভবান হবে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তি হলে,
আসামের ভেতর অপদখলীয় কিছু
ভূমি বাংলাদেশকে দিয়ে দিতে হবে। এ
নিয়ে স্থানীয় বিজেপিসহ আসামের
জাতীয়তাবাদী দলগুলোর মধ্যে তীব্র
আপত্তি রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি জানান, তার সরকার
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের সব
রাস্তা চিরতরে বন্ধ করে দেবে।
ভারতের কেন্দ্রীয়
মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের
সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তি অনুমোদন করার
পর এখন ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষেই এ
ব্যাপারে সংবিধানের সংশোধনী আনার জন্য
প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই সংবিধান সংশোধনীটি পাস হলেই ছিটমহল
ও অপদখলীয় ভূমির বিনিময়
করতে পারবে ভারত ও বাংলাদেশ ।
ভারত আর বাংলাদেশের মোট ১৬২টি ছিটমহল
বিনিময় সম্ভব হবে। এর জন্য ভারতকে ১৭
হাজার একরের কিছু
বেশি জমি বাংলাদেশকে দিতে হবে, আর
ভারত পাবে ৭ হাজার একরের একটু
বেশি জমি ।
অপদখলীয় ভূমিগুলোও বিনিময় করা হবে, যার
ফলে ভারত প্রায় ২ হাজার ৮০০ একর
জমি পাবে আর বাংলাদেশকে দিতে হবে ২
হাজার ২৬০ একরের মতো জমি।
প্রয়াত ইন্দিরা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর
রহমানের মধ্যে স্বাক্ষরিত
চুক্তি অনুযায়ী এই বিনিময়ের কথা ছিল।
বাংলাদেশের সংসদ ওই চুক্তি অনুমোদন
করেছে বহু বছর আগে। কিন্তু ভারত বিগত
চার দশকেও সেটি করে উঠতে পারেনি।
তবে ভারতকে চুক্তি করতে গেলে তাদের
সংবিধান সংশোধন করতে হবে।

অনুপ্রবেশ চিরতরে বন্ধ
করা হবে বলে সুস্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন
দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
তিনি বলেছেন, ‘অবৈধ অভিবাসন বন্ধ
করতে ভূমি বিনিময় চুক্তি করা হবে,
যাতে বাংলাদেশিরা অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ
করতে না পারে।’
রোববার বিকেলে আসামে বিজেপির এক
কর্মিসভায় ভাষণ দেওয়ার সময় এ
ঘোষণা দেন তিনি।
তার মতে, ভূমি বিনিময়
চুক্তি করা হলে বাংলাদেশ থেকে অবৈধ
অভিবাসন বন্ধ করা সম্ভব হবে।
নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘এ ভূমি বিনিময়
চুক্তি নিয়ে আসামের মানুষের মনোভাব
আমি জানি। আমি আপনাদের আশ্বস্ত
করছি যে আসামের নিরাপত্তার
স্বার্থে কোনো আপোশ করা হবে না।
চুক্তি হলে তাৎক্ষণিক কিছু লোকসান হলেও,
আখেরে আসাম লাভবান হবে।’
বাংলাদেশের সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তি হলে,
আসামের ভেতর অপদখলীয় কিছু
ভূমি বাংলাদেশকে দিয়ে দিতে হবে। এ
নিয়ে স্থানীয় বিজেপিসহ আসামের
জাতীয়তাবাদী দলগুলোর মধ্যে তীব্র
আপত্তি রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি জানান, তার সরকার
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের সব
রাস্তা চিরতরে বন্ধ করে দেবে।
ভারতের কেন্দ্রীয়
মন্ত্রিসভা বাংলাদেশের
সঙ্গে স্থলসীমা চুক্তি অনুমোদন করার
পর এখন ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষেই এ
ব্যাপারে সংবিধানের সংশোধনী আনার জন্য
প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই সংবিধান সংশোধনীটি পাস হলেই ছিটমহল
ও অপদখলীয় ভূমির বিনিময়
করতে পারবে ভারত ও বাংলাদেশ ।
ভারত আর বাংলাদেশের মোট ১৬২টি ছিটমহল
বিনিময় সম্ভব হবে। এর জন্য ভারতকে ১৭
হাজার একরের কিছু
বেশি জমি বাংলাদেশকে দিতে হবে, আর
ভারত পাবে ৭ হাজার একরের একটু
বেশি জমি ।
অপদখলীয় ভূমিগুলোও বিনিময় করা হবে, যার
ফলে ভারত প্রায় ২ হাজার ৮০০ একর
জমি পাবে আর বাংলাদেশকে দিতে হবে ২
হাজার ২৬০ একরের মতো জমি।
প্রয়াত ইন্দিরা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর
রহমানের মধ্যে স্বাক্ষরিত
চুক্তি অনুযায়ী এই বিনিময়ের কথা ছিল।
বাংলাদেশের সংসদ ওই চুক্তি অনুমোদন
করেছে বহু বছর আগে। কিন্তু ভারত বিগত
চার দশকেও সেটি করে উঠতে পারেনি।
তবে ভারতকে চুক্তি করতে গেলে তাদের
সংবিধান সংশোধন করতে হবে।

No comments:
Post a Comment