চট্টগ্রামে দেশের প্রথম গ্যাসবাহী জাহাজ
রেডিয়েন্ট মেরিন ডিজাইন এন্ড সার্ভিস
লিমিটেড নামে একটি শিপ-ইয়ার্ডে নির্মিত
হলো। শিঘ্রই জাহাজটি বাংলাদেশের
অভ্যান্তরীণ নদীপথে চলাচল শুরু
করবে। এর আগে দেশে এরকম আর
কোন জাহাজ তৈরি হয়নি বলে জানায় শিপ-ইয়ার্ড
কর্তৃপক্ষ।
কর্তৃপক্ষ জানান, এম টি ওমেরা প্রিন্সেস
নামে বাংলাদেশের পতাকাবাহী এই
ট্যাংকারটি প্রায় ৩০০ মেট্রিক টন ধারণ
ক্ষমতা সম্পন্ন। লিকুইফাইড ন্যাচারাল
গ্যাসবাহী (এলপিজি) এই ট্যাংকারটির প্রাথমিক
রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়েছে।
কাস্টমসে শুল্ক পরিশোধ ও অন্যান্য কাজ
শেষ করার পর পূর্ণাঙ্গ রেজিস্ট্রেশন
দেওয়া হবে।
এরপরই চলাচল শুরু করবে। অবশ্যই
জাহাজটি চলাচলের জন্য বাংলাদেশ নৌ-বাণিজ্য
অধিদফতর থেকে এরই
মধ্যে অস্থায়ী পাসও দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ নৌ-বাণিজ্য অধিদফতরের প্রিন্সিপাল
অফিসার প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম সময়ের
কণ্ঠস্বরকে বলেন, বাংলাদেশে গ্যাস
পরিবহন ট্যাংকার নির্মাণের মধ্য দিয়ে শিপ
বিল্ডিং খাত আরো একধাপ এগিয়ে গেল। এ
ধরণের ক্যারিয়ার নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য
খুবই ভালো খবর।
তিনি জানান, বাংলাদেশি পতাকাবাহী এই
জাহাজটি ৩০০ টন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন।
জাহাজটি চলাচল শুরু হলে গ্যাস বাণিজ্যে প্রচুর
লাভবান হবে।
তিনি বলেন, এমটি ওমেরা প্রিন্সেস
দৈর্ঘ্যে ৫৮ দশমিক ৬০ মিটার এবং প্রস্থে ১০
দশমিক ২০ মিটার। দুই দশমিক ৫০ মিটার ড্রাফটের
গভীরতা ৩ দশমিক ৫০ মিটার। শিপ-
ইয়ার্ডগুলোতে এ রকম জাহাজ আরও
নির্মাণে এগিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য
করেন তিনি।

রেডিয়েন্ট মেরিন ডিজাইন এন্ড সার্ভিস
লিমিটেড নামে একটি শিপ-ইয়ার্ডে নির্মিত
হলো। শিঘ্রই জাহাজটি বাংলাদেশের
অভ্যান্তরীণ নদীপথে চলাচল শুরু
করবে। এর আগে দেশে এরকম আর
কোন জাহাজ তৈরি হয়নি বলে জানায় শিপ-ইয়ার্ড
কর্তৃপক্ষ।
কর্তৃপক্ষ জানান, এম টি ওমেরা প্রিন্সেস
নামে বাংলাদেশের পতাকাবাহী এই
ট্যাংকারটি প্রায় ৩০০ মেট্রিক টন ধারণ
ক্ষমতা সম্পন্ন। লিকুইফাইড ন্যাচারাল
গ্যাসবাহী (এলপিজি) এই ট্যাংকারটির প্রাথমিক
রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়েছে।
কাস্টমসে শুল্ক পরিশোধ ও অন্যান্য কাজ
শেষ করার পর পূর্ণাঙ্গ রেজিস্ট্রেশন
দেওয়া হবে।
এরপরই চলাচল শুরু করবে। অবশ্যই
জাহাজটি চলাচলের জন্য বাংলাদেশ নৌ-বাণিজ্য
অধিদফতর থেকে এরই
মধ্যে অস্থায়ী পাসও দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ নৌ-বাণিজ্য অধিদফতরের প্রিন্সিপাল
অফিসার প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম সময়ের
কণ্ঠস্বরকে বলেন, বাংলাদেশে গ্যাস
পরিবহন ট্যাংকার নির্মাণের মধ্য দিয়ে শিপ
বিল্ডিং খাত আরো একধাপ এগিয়ে গেল। এ
ধরণের ক্যারিয়ার নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য
খুবই ভালো খবর।
তিনি জানান, বাংলাদেশি পতাকাবাহী এই
জাহাজটি ৩০০ টন ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন।
জাহাজটি চলাচল শুরু হলে গ্যাস বাণিজ্যে প্রচুর
লাভবান হবে।
তিনি বলেন, এমটি ওমেরা প্রিন্সেস
দৈর্ঘ্যে ৫৮ দশমিক ৬০ মিটার এবং প্রস্থে ১০
দশমিক ২০ মিটার। দুই দশমিক ৫০ মিটার ড্রাফটের
গভীরতা ৩ দশমিক ৫০ মিটার। শিপ-
ইয়ার্ডগুলোতে এ রকম জাহাজ আরও
নির্মাণে এগিয়ে আসা উচিত বলে মন্তব্য
করেন তিনি।

No comments:
Post a Comment