Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label facebook tips. Show all posts
Showing posts with label facebook tips. Show all posts

Friday, July 25, 2014

তথ্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান- উদ্ভাবন জ্ঞান - বিজ্ঞান Copyright © 2012-2014 The Dhaka Times Tweet 3 1 পাসওয়ার্ড হ্যাক হলেও আপনার ফেসবুক হ্যাক হবেনা

্ ডেস্ক ॥ ফেসবুক এখন অনেক
স্পর্শকাতর বিষয় অনেকের জন্য। নানান
ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে সমৃদ্ধ আপনার ফেসবুক
একাউন্টটি যদি হ্যাক হয়ে যায় আপনার এর
থেকে বড় বিপদ আর কি হতে পারে বলুন? হ্যা আজ
আমরা জানবো কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুক
পাসওয়ার্ড হ্যাক হলেও
আইডি রক্ষা করতে পারবেন।
আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড যদি সবাই
জেনে যায়, তাহলেও কেউ আপনার
অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না।
অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? না এটি বাস্তব,
তবে এর জন্য
প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে,
ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশে
Home এর পাশে অ্যারোতে ক্লিক করে
Account Settings-এ ক্লিক করুন
বা সরাসরি www.facebook.com /
settings?ref=mb ঠিকানায় যান।
এবার এখানে বাঁ পাশ থেকে Security-
তে ক্লিক করুন। এখন L ogin Approvals-
এর ডান পাশ থেকে edit -এ ক্লিক করুন।
তারপর Require me to enter a
security code এই ঘরে টিকচিহ্ন দিন।
টিকচিহ্ন দেওয়ার সময় নতুন
একটি বার্তা এলে Set Up Now-এ ক্লিক
করুন।
এখন Phone number বক্সে আপনার
মোবাইল নম্বর লিখে Continue
তে ক্লিক করুন।
আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর
আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে
Submit Code বাটনে ক্লিক করে Close-
এ ক্লিক করুন।
Login Notifications-এর ডান পাশ থেকে
edit-এ ক্লিক করে Email এবং Text
message বক্সেও টিকচিহ্ন দিয়ে Save -
এ ক্লিক করে রাখতে পারেন।
এতে ইমেইলে আপনার কোড সেন্ড হবে।
এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগআউট
করে পুনরায় আবার ফেসবুকে লগইন করুন।
দেখবেন Name New Device
নামে একটি পেজ এসেছে। সেখানে
Device name বক্সে কোনো নাম লিখে
Save Device-এ ক্লিক করুন।
ব্যাস হয়ে গেলো! এখন থেকে থেকে প্রতিবার
আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার
থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন
করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর
আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে
Continue তে ক্লিক করলেই আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। কাজেই আপনার
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সবাই জানলেও কেউ আপনার
ফেসবুকে লগইন করতে পারবে না।

posted from Bloggeroid

Sunday, July 6, 2014

পাসওয়ার্ড ফাঁসেও ফেসবুক হ্যাক হবে না

জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশে Home
এর পাশে অ্যারোতে ক্লিক করে Account Settings-এ
ক্লিক করুন বা সরাসরি www.facebook.com /
settings?ref=mb ঠিকানায় যান। এখন বাঁ পাশ
থেকে Security-তে ক্লিক করুন। এখন Login
Approvals-এর ডান পাশ থেকে edit-এ ক্লিক করুন।
তারপর Require me to enter a security code…
বক্সে টিকচিহ্ন দিন। টিকচিহ্ন দেওয়ার সময় নতুন
একটি বার্তা এলে Set Up Now-এ ক্লিক করুন। এখন
Phone number বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর
লিখে Continue তে ক্লিক করুন। আপনার
মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড
বক্সে লিখে Submit Code বাটনে ক্লিক করে Close-এ
ক্লিক করুন। (Login Notifications-এর ডান পাশ
থেকে edit-এ ক্লিক করে Email এবং Text message
বক্সেও টিকচিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক
করে রাখতে পারেন।) এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগআউট
করে পুনরায় আবার ফেসবুকে লগইন করুন।
দেখবেন Name New Device নামে একটি পেজ এসেছে।
সেখানে Device name বক্সে কোনো নাম লিখে Save
Device-এ ক্লিক করুন। এখন থেকে প্রতিবার আপনার
কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার
মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড
নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue তে ক্লিক করলেই
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। কাজেই
আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সবাই জানলেও কেউ আপনার
ফেসবুকে লগইন করতে পারবে না।

posted from Bloggeroid

Saturday, June 14, 2014

যেসব কারণে আপনার ফেসবুক আইডি বন্ধ হতে পারে

জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
ফেসবুক। নেটওয়ার্কিংয়ের যুগে ফেসবুকের বিকল্প নেই।
ফেসবুক ব্যবহারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে। এই
নিয়মগুলো মেনে না চললে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
যেকোনো সময় বন্ধ করে দিতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
সাধারণত নতুন ব্যবহারকারীরা এই বিরম্বনায়
বেশি পড়ে থাকেন।
ভূঁয়া প্রোফাইল:
দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্য নিজের নামের
বদলে অনেকে কোন সেলিব্রিটি অথবা অন্য কারও নাম
ব্যবহার করেন। প্রোফাইলের প্রায় তথ্যই ভূঁয়া থাকে। এ
ব্যাপারগুলো খুব গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে এসব
একাউন্ট বন্ধ করে দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
অধিক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে:
নতুন অ্যাকাউন্ট চালুর পর বন্ধুর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য
অনেকেই বেশি বেশি অতিরিক্ত ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান।
প্রতিদিন ২০টির বেশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবেন না।
রিকোয়েস্ট পাঠানোর সংখ্যা যতো কম হয় ততই ভালো।
নইলে আপনার আইডি কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিতে পারে।
ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ না হলে:
আপনি অনেকগুলো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছেন। কিন্তু
যাদের রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছেন তারা আপনার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট গ্রহণ করছে না। এই রিকোয়েস্টের পরিমাণ ৫০
এর অধিক হয়ে গেলে ফেইসবুক আপনাকে ভেরিফিকেশন
করতে বলবে। পরে এক সময় ব্লক করে দিতে পারে ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ।
অতিরিক্ত ম্যাসেজ:
আপনি যদি বন্ধুদের ওয়াল অথবা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক
বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন। তাহলে আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর একই ম্যাসেজ বার
বার দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন করে দিন।
নাহলে ফেসবুক এটিকে স্প্যাম হিসেবে ধরবে।
ভাষার অপব্যবহার:
স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময়
ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। বাজে ভাষা ব্যবহার
করলে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা কেউ আপনার
নামে রিপোর্ট করতে পারে। এর ফলে আপনার ফেসবুক
একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
স্প্যামিং করা:
আপনার পণ্য বা ওয়েবসাইট প্রমোট করার জন্য ফেসবুক
একাউন্ট ব্যবহার না করাই ভালো। তবে একটি নির্দিষ্ট
সীমা পর্যন্ত এটি করা যেতে পারে যেটি স্প্যামিং এর
পর্যায়ে পরে না। শুধু ফেসবুক না, পুরা ইন্টারনেট জগত
এটিকে ঘৃণা করে। ফেসবুক এটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখে।
কাউকে হুমকি দেয়া:
ভুলেও কাউকে হুমকি দেয়ার জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
ব্যবহার করবেন না। এমনকি মজা করেও না। ফেসবুক এই
বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে নেয় এবং অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড
করে দেয়।
পর্ণগ্রাফি আপলোড করা:
ফেসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও
আপনি যদি পর্ণগ্রাফি ছবি বা ভিডিও আপলোড করেন,
তবে কোনো নোটিশ ছাড়াই ফেইসবুক আপনার অ্যাকাউন্ট
ব্যান করবে।


Posted via BN24Hour

Wednesday, June 11, 2014

ফেসবুকে ফ্রি ফোনের সুবিধা

সোশ্যাল
মিডিয়া ফেসবুকে এবার
যোগ
হলো ফ্রি ফোন
করার
সুবিধা।
ফেসবুকের
ম্যাসেঞ্জার
অপশনে এ
প্রযুক্তি যোগ
করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এবিপি আনন্দ এক প্রতিবেদনে এ
কথা জানিয়েছে। এখন থেকে ফেসবুকের সোশ্যাল
ম্যাসেঞ্জার অ্যাপলিকেশন থেকে ফ্রিতে ফোন করা যাবে।
প্রচলিত ভি-চ্যাট, ভাইবার বা লাইনের মত
সংস্থা যারা ফ্রি ফোন কলের সুবিধা দেয়, এবার তাদের
সাথে প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ল ফেসবুকও।
ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারের সাহায্যে আগে থেকেই চ্যাট
বা ভিডিও চ্যাট করা যেত। এর জন্য যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিল
ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার। এখন
থেকে পাওয়া যাবে বিনামূল্যে ফোনের সুবিধাও।
তবে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারের নতুন এ সুবিধা শুধু
অ্যান্ড্রয়েড ফোনগুলোতে পাওয়া যাবে।

posted from Bloggeroid

Tuesday, May 27, 2014

“ফেসবুক” সময় অপচয়ের নতুন ফাঁদ !!!!

আসলে এই ফেসবুক হচ্ছে একটা ফেস লেস বুক
এবং এটাতে
যদি বেশি মেতে থাকেন তাহলে আপনার ফেস
বলে আর কিছু থাকবেনা। মানে এর
চেয়ে সময়ের অপচয় আর কিছু নেই|
আসলে ফেসবুক নিয়ে বর্তমানে সমাজ
বিজ্ঞানীরা নানা ধরনের
গবেষণা পরিচালনা করেছেন| তারা দেখেছেন
আধুনিক মানুষের অস্থিরতার একটা বড় কারন হল
ফেসবুক। বিশ্বের ৪০ কোটিরও বেশি লোক
ফেসবুকে একাউন্ট খুলেছে। এদের
মধ্যে কমপক্ষে ২০ কোটি প্রতিদিন
ফেসবুকে ঢোকে, এদের প্রত্যেকের গড়ে ১৩০
জনেরও বেশি বন্ধু আছে।মাসে এর সকল
ব্যাবহারকারীরা মিলে ৫০ হাজার কোটি মিনিট সময়
খরছ করে।
ধরুন আপনি ফেসবুকের অন্তর্ভুক্ত হলেন
আপনি কি করবেন? প্রতিদিন নিয়ম
করে আপনার বন্ধুর স্ট্যাটাস পড়তে শুরু করবেন,
তারপর আপনি দেখবেন এখানে স্কুল কলেজের
অনেক পুরাতন বন্ধু বান্ধব পেয়ে গেছেন। তাদের
ছবি দেখছেন, আপনি আপনার ছবিও
দিতে চাইবেন...
এখানেই শেষ নয়, আপনি চাইবেন এইখানে আপনার
সকল বন্ধুরা লাইক দিক, কমেন্ট করুক,
আপনি বেশি মেতে থাকবেন আপনার ফেসবুকের
গেম গুলো নিয়ে এবং পরিবারকে সময় দেয়ার
মতো যথেষ্ট সময় ও হয়তো আপনি পাবেন না।
এটা কি কোন অংশে আসক্তির
চেয়ে কম ???????
আসুন ফেসবুকের আরও কিছু ক্ষতির দিক
যেনে নেই...........................
এখানে আপনি উন্মক্ত, পৃথিবীর সব মানুষই
আপনাকে ইচ্ছা করলে দেখতে পাবে । আপনার
সকল গোপনীয় তথ্য সে অতি সহজেই পেয়ে যাবে।
এগুলো ব্যাবহার করে সে আপনাকে অনেক ধরনের
ভয় দেখাতে পারে ও বিশাল বড় ক্ষতিও
করে ফেলতে পারে।গত বছর আমার সাথে ঠিক এই
কাজটি ই করেছিল হয়তো আমার কোন ফেসবুক
বন্ধু।
আপনি হয়তো কোন চাকুরির জন্য আবেদন
করেছেন, নিয়োগকারীরা যদি চায় আপনার সকল
গোপনীয় তথ্য আপনার অ্যাকাউন্ট
থেকে নিতে পারে, যেটা আপনি তাদের
জানাতে চাননি, অথবা যেটা ওই প্রতিষ্ঠানে ঢোকার
ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাড়াতে পারে।
একটি মেয়ে তার নিজের ছবি ফেসবুকে দিয়ে লাইক
পেতে খুব পছন্দ করে কিন্তু সে জানেনা, এই
ছবিটিই তার জীবনে কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে !
যেকোনো মানুষ তার ছবিটি ফটোশপের
মাধ্যমে পরিবর্তন করে তাকে ব্ল্যাকমেইল করার
চেষ্টা করতে পারে।
আজকাল আপনার ছবি দিয়ে আপনার শত্রু
অ্যাকাউন্ট খুলে আপনাকে অপদস্ত করার
চেষ্টা করতে পারে।
আপনাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে খুব সহজেই আপনার
কাছ থেকে লক্ষ কোটি টাকা হাতিয়ে নিতে পারে।
আপনার কোন কথা যদি সরকার বিরোধী হয়,
তাহলে আপনাকে জেল হাজতেও সময়
কাটাতে হতে পারে।
সর্বোপরি যে ক্ষতিটা বেশি হবে সেটা হল সময়ের
অপচয়।
এবার আসুন যেনে নেই এর সাময়িক সমাধান
কি ........................
ফেসবুকে যত সম্ভব কম সময় দেয়া যায়, সেটাই
হবে আপনার জন্য কল্যাণকর।
অবশ্যই নিজের সম্পর্কে খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
নিজেদের ছবি,বিশেষ করে মেয়েদের ছবি না দেয়াই
শ্রেয়
কোন ধরনের মন্তব্য করা উচিত নয় যেটা অন্য
কোন মানুষের কিংবা কোন গুণীজনের
মানকে হানি করে।
অপরিচিত বিপরীত লিঙ্গের মানুষের
সাথে কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে।
শুধুমাত্র পড়াশুনা সংক্রান্ত কাজে বিশ্ববিদ্যালয়
কিংবা কলেজের গ্রুপ গুলোতে ও অন্যান্য
শিক্ষামূলক ব্যাপারগুলোর সাথে সম্পৃক্ত
থাকা যেতে পারে।
তরুন প্রজন্মকে দেখা যায়, তারা বেশির ভাগ
সময়ই মেয়েদের প্রোফাইল
কিংবা মেয়ে খুঁজে খুঁজে সময় নষ্ট করে, এটা বাদ
দিতে হবে।যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৬০ ভাগ কর্পোরেট
অফিসে ফেসবুক চালানো
নিসিদ্ধ হয়েছে এ হার ব্রিটেনে প্রায় ৭০ শতাংশ
এবং অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় 55
শতাংশ। ফ্রান্স, স্পেন, ইটালি, জার্মানিসহ দেশের
অসংখ্য প্রতিষ্ঠানে ফেসবুক বন্ধ করে রাখা হয়।
ফেসবুক ব্যাবহার কারীদের অজুহাত
এখানে ছেলেবেলার বন্ধুবান্ধবদের
খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে আমার প্রশ্ন হল এটাই
কি ছাত্র জীবনের ব্রত ????
পড়াশুনা ও ক্যারিয়ারের মূল্যবান সময় নষ্ট
করে পারিবারিক জীবনে কলহ ডেকে এনে দিনের পর
দিন চলছে এই সামাজিক যোগাযোগ !!!!!!!!
একজন মানুষ দৈনিক তিন চার ঘণ্টা সময় নষ্ট
করছে এই হারিয়ে যাওয়া বন্ধুদের খুঁজতে, সবার
প্রোফাইলে ঢোকে কমেন্ট লিখার এই সামাজিক
যোগাযোগ সবাইকে নিয়ে যাচ্ছে অজানা কোন
ঠিকানায়, যার মাধ্যমে আপনি আমি নষ্ট
করছি হাজারো মূল্যবান সময়!!!!!!!!!! এই সময়
গুলো আপনার সামনের জীবনটাকে অন্ধকার
করে দিবে !!!!!!!!!


Posted via Blogaway

Sunday, May 25, 2014

ফেসবুকে নতুনদের জন্য কড়াকড়ি

ডেস্ক: নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন
নীতিমালা করেছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ
সাইট ফেসবুক। এ নীতিমালার ফলে ফেসবুকে যুক্ত
হওয়া নতুন
ব্যবহারকারীরা পুরনো ব্যবহারকারীদের
চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম সুবিধা পাবেন। এ
নীতিমালার আওতায় নতুন ব্যবহারকারীরা শুধু
নিজের বন্ধুদের সঙ্গেই তথ্য শেয়ার
করতে পারবেন। ফেসবুকের
পুরনো ব্যবহারকারীরা তাদের নিজস্ব বন্ধুর
বাইরে ছবি ও স্ট্যাটাস ট্যাগ
কিংবা বার্তা পাঠাতে পারেন। নতুন
ব্যবহারকারীদের এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত
করা হচ্ছে। ফেসবুক বলছে, অপরিচিতদের
কাছে বার্তা পাঠানো কিংবা ছবি ও স্ট্যাটাস
ট্যাগ করা হলে অধিকাংশ সময়ই তারা বিরক্ত হন।
এতে ফেসবুকের অধিকাংশ
ব্যবহারকারী অপরিচিতদের উৎপাত
থেকে রক্ষা পেতে প্রাইভেসি সেটিংসে পরিবর্তন
এনেছেন। এ ধরনের বিরক্তিকর
পরিস্থিতি এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেসবুক।
তবে নতুনদের জন্য ফেসবুকে কড়াকড়ি আরোপ করায়
শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগ
সাইটটি জনপ্রিয়তা হারাতে পারে বলেও
আশঙ্কা করছেন অনেকে। তারা বলছেন, এ ধরনের
উদ্যোগের ফলে ফেসবুকে নতুন
ব্যবহারকারী অপেক্ষাকৃত কম যুক্ত হবেন।
পাশাপাশি কমতে পারে পুরনো ব্যবহারকারীদের
সক্রিয়তাও। তবে এ ধরনের
আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে ফেসবুকের এক মুখপাত্র
জানিয়েছেন, নতুন ফেসবুক বন্ধুদের জন্য এ
নীতিমালা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি।
আশা করি ব্যবহারকারীদের এটি ভালো লাগবে।
আগামীতে পুরনো ব্যবহারকারীদের মতামতের
ভিত্তিতে সবার জন্যই এ উদ্যোগ চালু হতে পারে।


Posted via Blogaway

Saturday, May 24, 2014

ভুল কারণে ফেসবুক ব্যবহার করছেন কি? সাতটি লক্ষণে জেনে নিন

িউজ ডেস্ক : ফেসবুকের মতো সোশ্যাল মিডিয়া এখন বহু
মানুষই ব্যবহার করছেন। অনেকেই এসব সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমকে ব্যক্তিগত জীবনের চেয়েও
বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তবে অনলাইনে কোনো বিষয়
ওঠানোর পর আপনি কোনোভাবেই তা আর গোপন
করতে পারবেন না। এ কারণে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন
আপনার অনলাইন ব্যবহার বিষয়ে। এ লেখায়
দেওয়া সাতটি লক্ষণ বিবেচনা করুন। যদি এ লক্ষণগুলোর
কোনোটি আপনার সঙ্গে মিলে যায়, তাহলে দ্রুত
সে বিষয়ে মনযোগ দিন।
১. সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি মানুষের মনোযোগ আকর্ষণের
চেষ্টা করছেন
আপনি যদি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেন অন্যের
মনোযোগ আকর্ষণের জন্য তাহলে ভুল করছেন। সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমে নিজের মনোভাব প্রকাশ, বন্ধুদের
সঙ্গে ভালো ও খারাপ মুহূর্ত শেয়ার করা অতি স্বাভাবিক
বিষয় এবং এতে কোনো ভুল নেই। কিন্তু
আপনি যদি এটি ব্যবহার করেন অন্যের মনোযোগ
আকর্ষণের উপায় হিসেবে তাহলে ভুল করবেন। অন্যের
কতটা মনযোগ আকর্ষণ করলেন এটি নির্ণয় করার
চেষ্টা একটি ভুল বিষয়।
২. সত্যিকার বন্ধুদের অবমাননা
আপনি কি আপনার বাস্তব জীবনের বন্ধুদের সামাজিক
মিডিয়ায় তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন? বাস্তব বন্ধুদের তুলনায়
অনলাইন বন্ধুদের বেশি গুরুত্ব দেন?
তাহলে বুঝতে হবে আপনি সামাজিক জীবনের চেয়ে ভার্চুয়াল
জীবনকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। যদি তাই হয়,
তাহলে জেনে নিন, আপনার এ প্রবণতা একটি বড় ভুল। এ
ভুল কাটানোর জন্য আপনাকে অনলাইনে কম সময়
দিতে হবে এবং বাস্তব বন্ধুদের বেশি করে সময় দিতে হবে।
৩. অন্যদের তাচ্ছিল্য করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার
অনেকেই কাউকে কোনো বিষয় সম্বন্ধে বাস্তবে কিছু
না বললেও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের
তা পরোক্ষভাবে বলে থাকেন। এর
মধ্যে থাকে অন্যকে তাচ্ছিল্য করার মতো বিষয়। এ অভ্যাস
অত্যন্ত অপরিণত বুদ্ধির পরিচয় বহন করে। আর এ
বিষয়টি সহজেই বহু মানুষের চোখে ধরা পড়ে।
৪. অহংকার করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার
আপনার নানা অর্জন বন্ধুদের সামনে উপস্থাপন
নিঃসন্দেহে বড় একটি বিষয়। এতে কোনো ভুল নেই। কিন্তু
এ বিষয়ে আপনার নিজেরই একটি সীমারেখা টানা উচিত।
নিজের অর্জন শেয়ার করার স্থানে যদি অন্যকে নিজের
বাহাদুরি দেখাতে থাকেন, তাহলে তা নিঃসন্দেহে অস্বাভাবিক
বিষয়ে পরিণত হয়। এটি মানুষকে আঘাত করে।
৫. অন্যের সম্বন্ধে ঈর্ষাবোধ করা
আপনি যদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সারাক্ষণ অন্যের
নানা বিষয় দেখেন এবং তাদের ওপর হিংসাবোধ করেন
তাহলে তা সত্যিই চিন্তার বিষয়। এ থেকে বিরতি দেওয়ার
সময় এখনই। অন্য একজন মানুষ কোথায় ভ্রমণ করেছেন,
কী কী অর্জন করেছেন, এসব বিষয় নিয়ে ঈর্ষাণ্বিত হওয়ার
কোনো কারণ নেই। অন্যের জৌলুষ
দেখে খুশি হওয়া যেতে পারে। কিন্তু সেসব নিয়ে অতিরিক্ত
চিন্তা ও ঈর্ষাকাতর হওয়া থেকে বিরত হতে হবে।
৬. বাস্তবতার মুখোমুখি না হয়ে অভিযোগ করে যাওয়া
আমরা অনেকেই বাস্তব জীবনের
নানা সমস্যা অনলাইনে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করি। নিজের
অভিযোগও অল্পমাত্রায় জানাই তাদের। এটি অস্বাভাবিক
নয়। কিন্তু সব সময় যদি আপনি অনলাইনে নানা অভিযোগ
শেয়ার করতে থাকেন তাহলে তা সত্যিই সমস্যার বিষয়।
আপনার বোঝা উচিত, কোনো বিষয় নিয়ে অনলাইনে অভিযোগ
করার বদলে বাস্তব জগতে তা নিয়ে কাজ করাটাই
বুদ্ধিমানের।
৭. বাস্তবতা থেকে পালিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার আশ্রয়
আপনি যদি বাস্তবতা থেকে পালিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার
করেন তাহলে বুঝতে হবে কোথাও গণ্ডগোল হচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হতে পারে মজা ও আনন্দের
বিষয়। কিন্তু আপনি যদি বাস্তব জীবনের
নানা সমস্যা থেকে পালিয়ে ভার্চুয়াল জগতের আশ্রয় নেন
তাহলে তা সত্যিই সমস্যার বিষয়।


Posted via Blogaway

Wednesday, May 14, 2014

যেভাবে উদ্ধার করবেন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অনলাইন ডেস্ক |

ফেসবুক
ফেসবুক বিশ্বের বৃহত্তম
সামাজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট এ কথা সবাই
জানেন। সাইবার দুর্বৃত্তরাও
এই সাইট ব্যবহারকারীদের
দুর্বলতার খোঁজে ওঁত্
পেতে থাকে। ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক
করে তাঁরা অবৈধ পণ্যের
বিজ্ঞাপন দেখানো, সম্ভাব্য
গ্রাহক বা ক্রেতার তথ্য চুরি,
স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়্যার
ছড়ানোর মতো কাজ করে থাকে।
এ ছাড়াও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঘটিয়ে ফেলত
হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন
যেভাবে
আপনার ফেসবুক হ্যাক
হয়েছে কিনা তা বোঝার
সবচেয়ে সহজ উপায়
হচ্ছে ফেসবুকে আপনার বন্ধু
তালিকায় অপরিচিতদের
সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার
বিষয়টি টের পাওয়া। হ্যাক
হলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
থেকে আপনার বন্ধুদের
কাছে স্প্যাম ছড়ানোর
পাশাপাশি ওই
অ্যাকাউন্টে ভায়াগ্রা, অস্ত্র,
মাদকসহ বিভিন্ন অবৈধ পণ্যের
বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।
আপনি যখন আপনার
দেওয়া পাসওয়ার্ড
দিয়ে নিজের
অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবেন
না তখনই বুঝবেন সর্বনাশ
হয়ে গেছে। অনেক সময় ফেসবুক
হ্যাক হয়ে গেলেও হ্যাকার
চুপচাপ থাকে, নজরে পড়ার
মতো কোনো কার্যক্রম
দেখা যায় না। তখন ফেসবুক
হ্যাক
হয়েছে কিনা বোঝা কঠিন
হয়ে দাঁড়ায়। এ
ক্ষেত্রে হ্যাকার চুপচাপ
অপেক্ষা করতে থাকে এবং গুরুত্
তথ্য পোস্টের অপেক্ষায় থাকে।
এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর
অজান্তেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
চুরি হয়ে যায় এবং দুর্বৃত্তদের
প্রতিরোধের
ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না।
ফেসবুক হ্যাক
হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করত
ডান দিকের ওপরে ‘ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট সেটিংস’
অপশনে যান। সেখান
থেকে ‘সিকিউরিটি’
অপশনে যান এবং তারপর যান
‘অ্যাকটিভ সেশন’। এই
পেজে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট
ব্যবহারের সর্বশেষ তথ্য
জানতে পারবেন।
এখানে যদি আপনার
অগোচরে ফেসবুক ব্যবহারের
কোনো তথ্য পান
তবে মনে রাখবেন আপনার
অ্যাকাউন্ট আর নিরাপদ নেই।
যেভাবে উদ্ধার করবেন
যদি হ্যাকার আপনার
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
করে না ফেলে তবে মনে করবেন
যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ততক্ষণ
পর্যন্ত আপনার নিয়ন্ত্রণেই
আছে। এ ধরনের
ক্ষেত্রে আপনি দ্রুত অ্যাকাউন্ট
উদ্ধার করে নিতে পারবেন।
এজন্য প্রথমে আপনার
কম্পিউটারে কোনো স্পাইওয়্যা
বা কী লগার
রয়েছে কিনা সেটি নিশ্চিত
হন। স্পাইওয়্যার
হচ্ছে একধরনের সফটওয়্যার
যা আপনার অজান্তেই আপনার
কম্পিউটারে ডাউনলোড
হয়ে ইনস্টল হয় এবং আপনার
কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন
ধরণের তথ্য ইন্টারনেটে অন্য
কারো কাছে পাচার করে।
এগুলো অনেক সময় আপনার
কম্পিউটারের
গতি কমিয়ে দেয়, আপনার
বিরক্তি বাড়িয়ে তোলে আর
গুপ্তচরবৃত্তি করে। স্পাইওয়্যার
থাকলে তা কম্পিউটার স্ক্যান
করে দূর করুন। এরপর
পুরোনো পাসওয়ার্ডটি বদলে নতু
জটিল একটি পাসওয়ার্ড দিন।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের
পাশাপাশি আপনার গোপন
নিরাপত্তা প্রশ্নটি ও এর
উত্তর বদল করে ফেলুন।
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
থেকে যদি বন্ধুদের
কাছে স্প্যাম মেসেজ
যেতে থাকে, তবে দ্রুত ‘ফেসবুক
হ্যাকড’ পেজে গিয়ে ফেসবুকের
কাছে একটি অনুরোধ পাঠান।
আপনি যদি ফেসবুককে এ
বিষয়টি অবহিত না করেন
তবে ফেসবুক আপনার
অ্যাকাউন্টটির ব্যবহার
সীমাবদ্ধ করে দিতে পারে।
এমনকি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেও
দিতে পারে।
হ্যাকার যদি আপনার
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার পর
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
করে থাকে তবে আপনাকে তা উদ্
বেশি কষ্ট করতে হবে।
আপনি আপনার
অ্যাকাউন্টে ঢোকার
চেষ্টা করলেও যখন
তা পারবেন না তখন ‘ফরগট
পাসওয়ার্ড’ অপশনে যান।
এখানে যে তথ্যগুলো চাওয়া হয়
তা সঠিকভাবে পূরণ
করলে আপনি ফেসবুকের
অ্যাকাউন্টটি ফেরত পাবেন।
যে ই-মেইল অ্যাকাউন্ট
দিয়ে ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট
খোলা হয়েছিল তা ব্যবহার
করেন তবে দ্রুত
অ্যাকাউন্টটি উদ্ধার
করতে পারবেন। ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট উদ্ধারে আপনার
নাম ও বন্ধুদের নাম ও তথ্য
চাওয়া হয়। আপনি যদি ইমেইল
অ্যাড্রেস বা ফোন নম্বর
দিয়েও আপনার
অ্যাকাউন্টে যেতে না পারেন,
তখন আপনার বর্তমান ই-মেইল
অ্যাকাউন্ট দিয়েও তা উদ্ধার
করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনার তিনজন
বিশ্বস্ত বন্ধুকে আপনার
সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে।
তারা ফেসবুকের কাছ
থেকে সিকিউরিটি কোড পাবেন
এবং সেই কোড ব্যবহার
করে আপনার অ্যাকাউন্ট ফেরত
পেতে পারেন। ফেসবুক হেল্প
সেন্টার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য
জেনে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন?
১. প্রথম ধাপ: এই লিংকে যান
https://www.facebook.com/
hacked এবং ‘ইওর অ্যাকাউন্ট
হ্যাজ বিন কমপ্রোমাইজড’
বাটনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয়
তথ্য দিন।
ফেসবুক
২. পুরোনো পাসওয়ার্ড দিন।
ফেসবুক
৩. পুরোনো পাসওয়ার্ড
দিলে নতুন একটি পেজ আসবে।
সেখানে রিসেট মাই
পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক
৪. ‘নো লংগার অ্যাকসেস টু
দিজ’ লিংকে যান।
ফেসবুক
৫. নতুন ইমেইল অ্যাড্রেস দিন।
ফেসবুক
অনিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
ফেসবুকে আপনি হয়তো অনেকগুলো
ব্যবহার করছেন। এগুলোর
মধ্যে কোন
কোনটি হয়তো অনিরাপদও
থাকতে পারে। অ্যাকাউন্ট
সেটিংস পেজ
থেকে অ্যাপ্লিকেশনে যান।
আপনি যে অ্যাপ্লিকেশন
ব্যবহার করেন
না এবং অনিরাপদ মনে করেন
তা বাতিল করে দিন। নতুন
অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার
সময় আপনার অ্যাকাউন্ট
থেকে কী ধরনের তথ্য
চাচ্ছে সে বিষয়টি খেয়াল
করুন।
অ্যাপ্লিকেশনে যদি অপ্রয়োজন
তথ্যও চাওয়া হয়
তবে সে অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল
করা থেকে বিরত থাকুন।
সেটিংসের অ্যাপ পেজে কোন
অ্যাপ্লিকেশন
কী করেছে সে তথ্যও
জানতে পারবেন। এখান
থেকে ঝুঁকিপূর্ণ
অ্যাপ্লিকেশনগুলো বেছে তা বন্
করে দিন।
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
১. যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাক
হয়েছে বলে মনে সন্দেহও
জাগে তবে দ্রুত পাসওয়ার্ড
পরিবর্তন করে দিতে পারেন।
২. পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের
আগে বিশ্বাসযোগ্য
অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার
করে কম্পিউটার স্ক্যান করুন।
৩.মোবাইল ফোন ও ওয়েবের
সবখানে এক রকম পাসওয়ার্ড
ব্যবহার করবেন না।
৪. প্রতি মাসে একবার অন্তত
পাসওয়ার্ডে পরিবর্তন আনুন।
৫. আপনি কতক্ষণ ফেসবুক
ব্যবহার করেছেন
তা পরীক্ষা করে দেখুন।
৬. লগইন নোটিফিকেশন
ফিচারটি ব্যবহার করুন
এতে কেউ আপনার ফেসবুক হ্যাক
করলে মোবাইল
ফোনে বার্তা পাবেন।
৭. অনিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
ইনস্টল করার আগে আরেকবার
চিন্তা করুন।
৮. অপরিচিতের
কম্পিউটারে লগ ইন করার সময়
সতর্ক থাকুন।

Posted via Blogaway


Posted via Blogaway

যেভাবে উদ্ধার করবেন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অনলাইন ডেস্ক |

ফেসবুক
ফেসবুক বিশ্বের বৃহত্তম
সামাজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট এ কথা সবাই
জানেন। সাইবার দুর্বৃত্তরাও
এই সাইট ব্যবহারকারীদের
দুর্বলতার খোঁজে ওঁত্
পেতে থাকে। ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট হ্যাক
করে তাঁরা অবৈধ পণ্যের
বিজ্ঞাপন দেখানো, সম্ভাব্য
গ্রাহক বা ক্রেতার তথ্য চুরি,
স্পাইওয়্যার, ম্যালওয়্যার
ছড়ানোর মতো কাজ করে থাকে।
এ ছাড়াও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ঘটিয়ে ফেলত
হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন
যেভাবে
আপনার ফেসবুক হ্যাক
হয়েছে কিনা তা বোঝার
সবচেয়ে সহজ উপায়
হচ্ছে ফেসবুকে আপনার বন্ধু
তালিকায় অপরিচিতদের
সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার
বিষয়টি টের পাওয়া। হ্যাক
হলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
থেকে আপনার বন্ধুদের
কাছে স্প্যাম ছড়ানোর
পাশাপাশি ওই
অ্যাকাউন্টে ভায়াগ্রা, অস্ত্র,
মাদকসহ বিভিন্ন অবৈধ পণ্যের
বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।
আপনি যখন আপনার
দেওয়া পাসওয়ার্ড
দিয়ে নিজের
অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারবেন
না তখনই বুঝবেন সর্বনাশ
হয়ে গেছে। অনেক সময় ফেসবুক
হ্যাক হয়ে গেলেও হ্যাকার
চুপচাপ থাকে, নজরে পড়ার
মতো কোনো কার্যক্রম
দেখা যায় না। তখন ফেসবুক
হ্যাক
হয়েছে কিনা বোঝা কঠিন
হয়ে দাঁড়ায়। এ
ক্ষেত্রে হ্যাকার চুপচাপ
অপেক্ষা করতে থাকে এবং গুরুত্
তথ্য পোস্টের অপেক্ষায় থাকে।
এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর
অজান্তেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
চুরি হয়ে যায় এবং দুর্বৃত্তদের
প্রতিরোধের
ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না।
ফেসবুক হ্যাক
হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করত
ডান দিকের ওপরে ‘ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট সেটিংস’
অপশনে যান। সেখান
থেকে ‘সিকিউরিটি’
অপশনে যান এবং তারপর যান
‘অ্যাকটিভ সেশন’। এই
পেজে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট
ব্যবহারের সর্বশেষ তথ্য
জানতে পারবেন।
এখানে যদি আপনার
অগোচরে ফেসবুক ব্যবহারের
কোনো তথ্য পান
তবে মনে রাখবেন আপনার
অ্যাকাউন্ট আর নিরাপদ নেই।
যেভাবে উদ্ধার করবেন
যদি হ্যাকার আপনার
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
করে না ফেলে তবে মনে করবেন
যে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ততক্ষণ
পর্যন্ত আপনার নিয়ন্ত্রণেই
আছে। এ ধরনের
ক্ষেত্রে আপনি দ্রুত অ্যাকাউন্ট
উদ্ধার করে নিতে পারবেন।
এজন্য প্রথমে আপনার
কম্পিউটারে কোনো স্পাইওয়্যা
বা কী লগার
রয়েছে কিনা সেটি নিশ্চিত
হন। স্পাইওয়্যার
হচ্ছে একধরনের সফটওয়্যার
যা আপনার অজান্তেই আপনার
কম্পিউটারে ডাউনলোড
হয়ে ইনস্টল হয় এবং আপনার
কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন
ধরণের তথ্য ইন্টারনেটে অন্য
কারো কাছে পাচার করে।
এগুলো অনেক সময় আপনার
কম্পিউটারের
গতি কমিয়ে দেয়, আপনার
বিরক্তি বাড়িয়ে তোলে আর
গুপ্তচরবৃত্তি করে। স্পাইওয়্যার
থাকলে তা কম্পিউটার স্ক্যান
করে দূর করুন। এরপর
পুরোনো পাসওয়ার্ডটি বদলে নতু
জটিল একটি পাসওয়ার্ড দিন।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের
পাশাপাশি আপনার গোপন
নিরাপত্তা প্রশ্নটি ও এর
উত্তর বদল করে ফেলুন।
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
থেকে যদি বন্ধুদের
কাছে স্প্যাম মেসেজ
যেতে থাকে, তবে দ্রুত ‘ফেসবুক
হ্যাকড’ পেজে গিয়ে ফেসবুকের
কাছে একটি অনুরোধ পাঠান।
আপনি যদি ফেসবুককে এ
বিষয়টি অবহিত না করেন
তবে ফেসবুক আপনার
অ্যাকাউন্টটির ব্যবহার
সীমাবদ্ধ করে দিতে পারে।
এমনকি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করেও
দিতে পারে।
হ্যাকার যদি আপনার
অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার পর
পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
করে থাকে তবে আপনাকে তা উদ্
বেশি কষ্ট করতে হবে।
আপনি আপনার
অ্যাকাউন্টে ঢোকার
চেষ্টা করলেও যখন
তা পারবেন না তখন ‘ফরগট
পাসওয়ার্ড’ অপশনে যান।
এখানে যে তথ্যগুলো চাওয়া হয়
তা সঠিকভাবে পূরণ
করলে আপনি ফেসবুকের
অ্যাকাউন্টটি ফেরত পাবেন।
যে ই-মেইল অ্যাকাউন্ট
দিয়ে ফেসবুকের অ্যাকাউন্ট
খোলা হয়েছিল তা ব্যবহার
করেন তবে দ্রুত
অ্যাকাউন্টটি উদ্ধার
করতে পারবেন। ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট উদ্ধারে আপনার
নাম ও বন্ধুদের নাম ও তথ্য
চাওয়া হয়। আপনি যদি ইমেইল
অ্যাড্রেস বা ফোন নম্বর
দিয়েও আপনার
অ্যাকাউন্টে যেতে না পারেন,
তখন আপনার বর্তমান ই-মেইল
অ্যাকাউন্ট দিয়েও তা উদ্ধার
করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনার তিনজন
বিশ্বস্ত বন্ধুকে আপনার
সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে।
তারা ফেসবুকের কাছ
থেকে সিকিউরিটি কোড পাবেন
এবং সেই কোড ব্যবহার
করে আপনার অ্যাকাউন্ট ফেরত
পেতে পারেন। ফেসবুক হেল্প
সেন্টার থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য
জেনে নিতে পারেন।
কীভাবে করবেন?
১. প্রথম ধাপ: এই লিংকে যান
https://www.facebook.com/
hacked এবং ‘ইওর অ্যাকাউন্ট
হ্যাজ বিন কমপ্রোমাইজড’
বাটনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয়
তথ্য দিন।
ফেসবুক
২. পুরোনো পাসওয়ার্ড দিন।
ফেসবুক
৩. পুরোনো পাসওয়ার্ড
দিলে নতুন একটি পেজ আসবে।
সেখানে রিসেট মাই
পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করুন।
ফেসবুক
৪. ‘নো লংগার অ্যাকসেস টু
দিজ’ লিংকে যান।
ফেসবুক
৫. নতুন ইমেইল অ্যাড্রেস দিন।
ফেসবুক
অনিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
ফেসবুকে আপনি হয়তো অনেকগুলো
ব্যবহার করছেন। এগুলোর
মধ্যে কোন
কোনটি হয়তো অনিরাপদও
থাকতে পারে। অ্যাকাউন্ট
সেটিংস পেজ
থেকে অ্যাপ্লিকেশনে যান।
আপনি যে অ্যাপ্লিকেশন
ব্যবহার করেন
না এবং অনিরাপদ মনে করেন
তা বাতিল করে দিন। নতুন
অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার
সময় আপনার অ্যাকাউন্ট
থেকে কী ধরনের তথ্য
চাচ্ছে সে বিষয়টি খেয়াল
করুন।
অ্যাপ্লিকেশনে যদি অপ্রয়োজন
তথ্যও চাওয়া হয়
তবে সে অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল
করা থেকে বিরত থাকুন।
সেটিংসের অ্যাপ পেজে কোন
অ্যাপ্লিকেশন
কী করেছে সে তথ্যও
জানতে পারবেন। এখান
থেকে ঝুঁকিপূর্ণ
অ্যাপ্লিকেশনগুলো বেছে তা বন্
করে দিন।
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
১. যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট
হ্যাক
হয়েছে বলে মনে সন্দেহও
জাগে তবে দ্রুত পাসওয়ার্ড
পরিবর্তন করে দিতে পারেন।
২. পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের
আগে বিশ্বাসযোগ্য
অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার
করে কম্পিউটার স্ক্যান করুন।
৩.মোবাইল ফোন ও ওয়েবের
সবখানে এক রকম পাসওয়ার্ড
ব্যবহার করবেন না।
৪. প্রতি মাসে একবার অন্তত
পাসওয়ার্ডে পরিবর্তন আনুন।
৫. আপনি কতক্ষণ ফেসবুক
ব্যবহার করেছেন
তা পরীক্ষা করে দেখুন।
৬. লগইন নোটিফিকেশন
ফিচারটি ব্যবহার করুন
এতে কেউ আপনার ফেসবুক হ্যাক
করলে মোবাইল
ফোনে বার্তা পাবেন।
৭. অনিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন
ইনস্টল করার আগে আরেকবার
চিন্তা করুন।
৮. অপরিচিতের
কম্পিউটারে লগ ইন করার সময়
সতর্ক থাকুন।


Posted via Blogaway