শামীম ওসমানের পক্ষে সাফাই গেয়ে সংবাদ সম্মেলন
করলেন নারায়ণগঞ্জে নিহত নজরুলের শ্বশুর শহিদুল
ইসলাম ওরফে শহিদ চেয়ারম্যান। তিনি বলেছেন, শামীম
ওসমানকে জড়িয়ে পুরো ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত
করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে শহিদ চেয়ারম্যান নূর হোসেনের সাথে শামীম
ওসমানের ফোনালাপের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, নূর
হোসেনকে কৌশলে কাছে আনার জন্যই তাকে ফোন
করা হয়েছিল। ওই ফোনের সময় শহিদ চেয়ারম্যান শামীম
ওসমানের কাছে উপস্থিত ছিলেন বলে তিনি উল্লেখ
করেন।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-
রুনি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন
করা হয়। শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, নূর হোসেনের গত ২৭
এপ্রিল শামীম ওসমানের সাথেও বেয়াদবি করে।
তিনি বলেন, ২৭ এপ্রিল নজরুলসহ সাতজন অপহরণের
পরে তিনি এবং তার মেয়ে প্রথমে শামীম ওসমানের
কাছে যান। শামীম ওসমান সব জায়গায় বিষয়টি অবহিত
করে র্যাব-১১ এর সিও তারেক সাহেবের
কাছে যেতে বলেন। তারেক সাহেবের
কাছে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে এসেছেন কেন,
শামীম ওসমানের কাছে যান। সে-ই আপনার জামাইকে গুম
করেছে। এরপর র্যাব ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে আমাদের
অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে।
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি তারেকের
পা জড়িয়ে ধরে বলেছিলাম ডাবল কোটি টাকা দিব
নজরুলকে ভিক্ষা দেন। সেখানে আমাদের সবার মোবাইল
ফোন কেড়ে নেন। আমরা নিরাশ হয়ে ফিরে আসি।’
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, যারা নূর হোসেন ও শামীম
ওসমানের ফোনালাপের রেকর্ড প্রকাশ করেছে তারাই এই
হত্যার সাথে সম্পৃক্ত। তারা এখন
মামলাটি নিয়ে নোংরা রাজনীতির আশ্রয় নিচ্ছে।
তারা যদি জেনেই থাকেন তাহলে নূর
হোসেনকে তারা গ্রেফতার করলেন না কেন। তিনি বলেন,
শামীম ওসমান তো ২৯ এপ্রিল রাতে নূর হোসেনের
সাথে কথা বলেছেন। কিন্তু তখনো তো আমরা, দেশের
মানুষ বা শামীম ওসমান জানতেন না কিংবা কোনো সুস্থ
মানুষের ধারণা ছিল না যে, এক নজরুলের
কারণে সাতটি মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হবে।
তিনি বলেন, এই ফোনালাপ যদি দোষের হয় তা হলে নূর
হোসেনের সাথে মেয়র আইভীর ঘনিষ্ঠ লোক ও
সিটি করপোরেশনের অঘোষিত মেয়র ঠিকাদার আবু
সুফিয়ান, চান মিয়া, কিলার সেলিম, নূর হোসেনের
বডিগার্ড হাসানের কথাবার্তার রেকর্ড প্রকাশ করলাম
সেটা নিয়ে সবাই নীরব কেন।
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, এর আগেও নজরুলকে তারা র্যাব
দিয়ে গ্রেফতার করিয়েছিল, এমনকি হত্যা মামলায়
ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শামীম ওসমান
নজরুলকে সেভ করেন। এখন এই ঘটনায় শামীম
ওসমানকে জড়িয়ে মামলা তদন্তের গতিপথ ভিন্ন
দিকে ধাবিত করার
অপচেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।
নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত ত্বকির
বাবা রফিউর রাব্বির ব্যাপারে শহিদ চেয়ারম্যান বলেন,
নারায়ণগঞ্জে কেউ ভাঙা রাস্তায় হোঁচট
খেয়ে পড়ে গেলে তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন অথচ
নজরুলসহ সাত অপহরণের ঘটনা র্যাব
করেছে কি না তা তিনি জানেন না। সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের জবাবে শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, শামীম ওসমান
অপরাধ করলে তাকে ধরা হোক। তিনি বলেন,
প্রধানমন্ত্রীর কথায় আশ্বাস রাখি এবং বিশ্বাস করি এই
সরকারের আমলে এই ঘটনার বিচার হবেই।
করলেন নারায়ণগঞ্জে নিহত নজরুলের শ্বশুর শহিদুল
ইসলাম ওরফে শহিদ চেয়ারম্যান। তিনি বলেছেন, শামীম
ওসমানকে জড়িয়ে পুরো ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত
করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে শহিদ চেয়ারম্যান নূর হোসেনের সাথে শামীম
ওসমানের ফোনালাপের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, নূর
হোসেনকে কৌশলে কাছে আনার জন্যই তাকে ফোন
করা হয়েছিল। ওই ফোনের সময় শহিদ চেয়ারম্যান শামীম
ওসমানের কাছে উপস্থিত ছিলেন বলে তিনি উল্লেখ
করেন।
গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-
রুনি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন
করা হয়। শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, নূর হোসেনের গত ২৭
এপ্রিল শামীম ওসমানের সাথেও বেয়াদবি করে।
তিনি বলেন, ২৭ এপ্রিল নজরুলসহ সাতজন অপহরণের
পরে তিনি এবং তার মেয়ে প্রথমে শামীম ওসমানের
কাছে যান। শামীম ওসমান সব জায়গায় বিষয়টি অবহিত
করে র্যাব-১১ এর সিও তারেক সাহেবের
কাছে যেতে বলেন। তারেক সাহেবের
কাছে গেলে তিনি বলেন, আমার কাছে এসেছেন কেন,
শামীম ওসমানের কাছে যান। সে-ই আপনার জামাইকে গুম
করেছে। এরপর র্যাব ৬ ঘণ্টা আটকে রেখে আমাদের
অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে।
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি তারেকের
পা জড়িয়ে ধরে বলেছিলাম ডাবল কোটি টাকা দিব
নজরুলকে ভিক্ষা দেন। সেখানে আমাদের সবার মোবাইল
ফোন কেড়ে নেন। আমরা নিরাশ হয়ে ফিরে আসি।’
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, যারা নূর হোসেন ও শামীম
ওসমানের ফোনালাপের রেকর্ড প্রকাশ করেছে তারাই এই
হত্যার সাথে সম্পৃক্ত। তারা এখন
মামলাটি নিয়ে নোংরা রাজনীতির আশ্রয় নিচ্ছে।
তারা যদি জেনেই থাকেন তাহলে নূর
হোসেনকে তারা গ্রেফতার করলেন না কেন। তিনি বলেন,
শামীম ওসমান তো ২৯ এপ্রিল রাতে নূর হোসেনের
সাথে কথা বলেছেন। কিন্তু তখনো তো আমরা, দেশের
মানুষ বা শামীম ওসমান জানতেন না কিংবা কোনো সুস্থ
মানুষের ধারণা ছিল না যে, এক নজরুলের
কারণে সাতটি মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হবে।
তিনি বলেন, এই ফোনালাপ যদি দোষের হয় তা হলে নূর
হোসেনের সাথে মেয়র আইভীর ঘনিষ্ঠ লোক ও
সিটি করপোরেশনের অঘোষিত মেয়র ঠিকাদার আবু
সুফিয়ান, চান মিয়া, কিলার সেলিম, নূর হোসেনের
বডিগার্ড হাসানের কথাবার্তার রেকর্ড প্রকাশ করলাম
সেটা নিয়ে সবাই নীরব কেন।
শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, এর আগেও নজরুলকে তারা র্যাব
দিয়ে গ্রেফতার করিয়েছিল, এমনকি হত্যা মামলায়
ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শামীম ওসমান
নজরুলকে সেভ করেন। এখন এই ঘটনায় শামীম
ওসমানকে জড়িয়ে মামলা তদন্তের গতিপথ ভিন্ন
দিকে ধাবিত করার
অপচেষ্টা করা হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।
নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত ত্বকির
বাবা রফিউর রাব্বির ব্যাপারে শহিদ চেয়ারম্যান বলেন,
নারায়ণগঞ্জে কেউ ভাঙা রাস্তায় হোঁচট
খেয়ে পড়ে গেলে তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন অথচ
নজরুলসহ সাত অপহরণের ঘটনা র্যাব
করেছে কি না তা তিনি জানেন না। সাংবাদিকদের এক
প্রশ্নের জবাবে শহিদ চেয়ারম্যান বলেন, শামীম ওসমান
অপরাধ করলে তাকে ধরা হোক। তিনি বলেন,
প্রধানমন্ত্রীর কথায় আশ্বাস রাখি এবং বিশ্বাস করি এই
সরকারের আমলে এই ঘটনার বিচার হবেই।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment