টাঙ্গাইল: নরেন্দ্র
মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ায়
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের
কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক
আরও সুদৃঢ় হবে। সমাধান
হবে তিস্তাচুক্তির।
পানি আসবে তিস্তায়।
শুক্রবার সকালে টাঙ্গাইলের
মির্জাপুরে কুমুদিনী কমপ্লেক্স
পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয়
হাইকমিশনার পঙ্কজ শ্মরণ।
এর আগে বেলা সাড়ে এগারটার
দিকে হাইকমিশনার ও তার
মা মিসেস প্রমিলা ভাটন
কুমুদিনী কমপ্লেক্সে পৌঁছলে কুমুদিনী পরিবারের
সদস্যরা তাদের ফুল
দিয়ে সংবর্ধনা জানান।
সংবর্ধনার পর হাইকমিশনার
কুমুদিনী লাইব্রেরী মিলনায়তন,
কুমুদিনী হাসপাতাল, নার্সিং স্কুল ও
কলেজ, ভারতেশ্বরী হোমস, ভারত
সরকারের দেয়া পাওয়ার প্লান্ট ও
বর্জ্য শোধনাগার, কুমুদিনী উইমেন্স
মেডিকেল কলেজ
এবং কুমুদিনী পরিবারের বিভিন্ন
সেবাধর্মী ইউনিটি ঘুরে দেখেন।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাবে পঙ্কজ শ্মরণ বলেন, ‘ভারতের
নতুন সরকার গঠনের পর বাংলাদেশ-
ভারতের ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসার
আরও বাড়বে, রাজনৈতিক টানাপোড়ন
থাকবেনা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির
ভিত আরও মজবুত হবে।’
কুমুদিনী হাসপাতালের সেবার মান
সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাদের
সেবা নিয়মানুবর্তিতা, শিক্ষা ও
সাংস্কৃতির চর্চা দেখে আমি মুগ্ধ
হয়েছি। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এ
প্রতিষ্ঠানকে সবধরনের
সহযোগিতা করা হবে।’
এ সময় টাঙ্গাইল জেলা স্থানীয়
সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক গৌতম
চন্দ্র পাল, মির্জাপুর
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
আফরোজা আকতার চৌধুরী,
সহকারী কমিশনার ভূমি ও
নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নাসরিন
সুলতানা, কুমুদিনী হাসপাতালের
পরিচালক শ্রী মতি সাহা, ডা. দুলাল
চন্দ্র পোদ্দার, ডা. প্রদীপ কুমার
রায়, ডা. এমএ জামান,
ভারতেশ্বরী হোমসের প্রিন্সিপাল
প্রতিভা হালদার, উপাধ্যক্ষ গোলাম
কিবরিয়া, উলফাতুন-নেসা ও
সহকারি প্রশাসক সৈয়দ হায়দার
আলী উপস্থিত ছিলেন।
Posted via Blogaway
No comments:
Post a Comment