চট্টগ্রাম : নাম তার মুক্তল হোসেন। জন্ম ১৮৯৭
সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায়।
তিনি দাবি করেন, বর্তমানে তার বয়স ১১৭
বছর। এই বয়সেও তিনি অনেকটাই সুস্থ ও সবল।
বেশ কয়েক বছর আগে স্ত্রী মারা যায়। তবে এই
১১৭ বছর বয়সেও তিনি বিয়ের
প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন। বিয়েও করেছেন
তারুণ্যে ভরপুর ২২ বছর বয়সী এক তরুণীকে। বৃদ্ধ
মুক্তল হোসেন বলেছেন, ‘আমি আমার শারীরিক
প্রয়োজনে বিয়ে করেছি। পরিবারের সবার
মতামতের ভিত্তিতেই করেছি।’ চট্টগ্রামের
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার শিলক ইউনিয়নের
সরোপভাটা গ্রামে ঘটেছে এই চাঞ্চল্যকর
ঘটনাটি। ২২ বছর বয়সী খতিজা বেগমের
স্বামী এখন ১১৭ বছর বয়সী মুক্তল হোসেন।
১১৭ বছর বয়সে ২২ বছরের
তরুণীকে বিয়ে করে এলাকায় রীতিমতো চাঞ্চল্য
সৃষ্টি করেছেন মুক্তল হোসেন। গত সোমবার
আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়েটি সম্পন্ন হয়।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার
চন্দ্রঘোনা কদমতলী ইউনিয়নের ছুপিপাড়া গ্রামের
মৃত আবদুল মালেকের ২২ বছরের
মেয়ে খতিজা বেগমকে এক লাখ টাকার
দেনমোহরে বিয়ে করেন মুক্তল। বিয়ের পর
নববধূকে নিয়ে আসেন বাড়িতে।
জানা যায়, ১৯৩২ সালে প্রথম বিয়ে করেন মুক্তল
হোসেন। প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল সফুরা খাতুন।
১৯৯২ সালে প্রথম স্ত্রী অসুস্থতায় মারা যান। এর
পর থেকেই পুত্র, কন্যা, নাতি-নাতনিদের নিয়েই
ব্যস্ত ছিলেন বৃদ্ধ মুক্তল। মুক্তল হোসেনের তিন
ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। সবাই
বিয়েশাদি করে সংসারি হয়েছেন আগেই।
তবে একেবারে শেষ বয়সে এসে বিয়ের
প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন মুক্তল। মুক্তল হোসেন
বলেন, ‘আমার বয়স যদিও এখন ১১৭ বছর, কিন্তু
আমি এখনো যথেষ্ট সামর্থ্যবান। আমি আমার
শারীরিক প্রয়োজনেই বিয়ে করেছি। আমি এই
বয়সেও লাঠি ছাড়াই চলাচল করতে পারি।
চশমা ছাড়াই পত্রিকা পড়তে পারি।
ভোররাতে উঠে একাই ফজরের নামাজ
পড়তে মসজিদে যাই। আমি এখনো পরিপূর্ণ সুস্থ
মানুষ। তাই আমি নিজের
প্রয়োজনে ছেলেমেয়ে নাতি-নাতনিদের
সম্মতি নিয়েই বিয়ে করেছি। কেউ
কোনো আপত্তি করেনি।’
গত সোমবার চন্দ্রঘোনা ছুপিপাড়া গ্রামের মৃত
আবদুল মালেকের মেয়ে খতিজা বেগমকে বউ
হিসেবে তুলে আনার সময় বরযাত্রী ছিলেন মুক্তল
হোসেনের বড় মেয়ে লাইলা বেগম, জামাই শামসুল
আলম, দুই নাতি আবুল হাশেম ও আবুল কাশেমসহ
পরিবারেরই ছয়জন। প্রতিবেশীরাও বিয়েতে যান।
খতিজা সম্পর্কে জানতে চাইলে মুক্তল
হোসেন
বলেন,
‘আমি পছন্দ
করেই
মেয়েটিকে বিয়ে করে ঘরে এনেছি।
আমার
ভালো লেগেছে তাকে।
যত
দিন
বাঁচবেন
স্ত্রীকে সুখে রাখার
চেষ্টা করব
‘
তিনি আরো জানান,
মৃত্যুর আগে আমি আমার সম্পত্তির অর্ধেক খতিজার
নামে লিখে দিয়ে যাব। বাকি অর্ধেক পাবে আমার
ছেলে মেয়েরা। ১১৭ বছর বয়সে মুক্তল হোসেনের
বিয়ে নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
বিভিন্ন গ্রাম থেকে নারী-
পুরুষরা দলে দলে মুক্তলের নতুন স্ত্রীকে একনজর
দেখতে ভিড় করছেন।
সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায়।
তিনি দাবি করেন, বর্তমানে তার বয়স ১১৭
বছর। এই বয়সেও তিনি অনেকটাই সুস্থ ও সবল।
বেশ কয়েক বছর আগে স্ত্রী মারা যায়। তবে এই
১১৭ বছর বয়সেও তিনি বিয়ের
প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন। বিয়েও করেছেন
তারুণ্যে ভরপুর ২২ বছর বয়সী এক তরুণীকে। বৃদ্ধ
মুক্তল হোসেন বলেছেন, ‘আমি আমার শারীরিক
প্রয়োজনে বিয়ে করেছি। পরিবারের সবার
মতামতের ভিত্তিতেই করেছি।’ চট্টগ্রামের
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার শিলক ইউনিয়নের
সরোপভাটা গ্রামে ঘটেছে এই চাঞ্চল্যকর
ঘটনাটি। ২২ বছর বয়সী খতিজা বেগমের
স্বামী এখন ১১৭ বছর বয়সী মুক্তল হোসেন।
১১৭ বছর বয়সে ২২ বছরের
তরুণীকে বিয়ে করে এলাকায় রীতিমতো চাঞ্চল্য
সৃষ্টি করেছেন মুক্তল হোসেন। গত সোমবার
আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়েটি সম্পন্ন হয়।
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার
চন্দ্রঘোনা কদমতলী ইউনিয়নের ছুপিপাড়া গ্রামের
মৃত আবদুল মালেকের ২২ বছরের
মেয়ে খতিজা বেগমকে এক লাখ টাকার
দেনমোহরে বিয়ে করেন মুক্তল। বিয়ের পর
নববধূকে নিয়ে আসেন বাড়িতে।
জানা যায়, ১৯৩২ সালে প্রথম বিয়ে করেন মুক্তল
হোসেন। প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল সফুরা খাতুন।
১৯৯২ সালে প্রথম স্ত্রী অসুস্থতায় মারা যান। এর
পর থেকেই পুত্র, কন্যা, নাতি-নাতনিদের নিয়েই
ব্যস্ত ছিলেন বৃদ্ধ মুক্তল। মুক্তল হোসেনের তিন
ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। সবাই
বিয়েশাদি করে সংসারি হয়েছেন আগেই।
তবে একেবারে শেষ বয়সে এসে বিয়ের
প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন মুক্তল। মুক্তল হোসেন
বলেন, ‘আমার বয়স যদিও এখন ১১৭ বছর, কিন্তু
আমি এখনো যথেষ্ট সামর্থ্যবান। আমি আমার
শারীরিক প্রয়োজনেই বিয়ে করেছি। আমি এই
বয়সেও লাঠি ছাড়াই চলাচল করতে পারি।
চশমা ছাড়াই পত্রিকা পড়তে পারি।
ভোররাতে উঠে একাই ফজরের নামাজ
পড়তে মসজিদে যাই। আমি এখনো পরিপূর্ণ সুস্থ
মানুষ। তাই আমি নিজের
প্রয়োজনে ছেলেমেয়ে নাতি-নাতনিদের
সম্মতি নিয়েই বিয়ে করেছি। কেউ
কোনো আপত্তি করেনি।’
গত সোমবার চন্দ্রঘোনা ছুপিপাড়া গ্রামের মৃত
আবদুল মালেকের মেয়ে খতিজা বেগমকে বউ
হিসেবে তুলে আনার সময় বরযাত্রী ছিলেন মুক্তল
হোসেনের বড় মেয়ে লাইলা বেগম, জামাই শামসুল
আলম, দুই নাতি আবুল হাশেম ও আবুল কাশেমসহ
পরিবারেরই ছয়জন। প্রতিবেশীরাও বিয়েতে যান।
খতিজা সম্পর্কে জানতে চাইলে মুক্তল
হোসেন
বলেন,
‘আমি পছন্দ
করেই
মেয়েটিকে বিয়ে করে ঘরে এনেছি।
আমার
ভালো লেগেছে তাকে।
যত
দিন
বাঁচবেন
স্ত্রীকে সুখে রাখার
চেষ্টা করব
‘
তিনি আরো জানান,
মৃত্যুর আগে আমি আমার সম্পত্তির অর্ধেক খতিজার
নামে লিখে দিয়ে যাব। বাকি অর্ধেক পাবে আমার
ছেলে মেয়েরা। ১১৭ বছর বয়সে মুক্তল হোসেনের
বিয়ে নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
বিভিন্ন গ্রাম থেকে নারী-
পুরুষরা দলে দলে মুক্তলের নতুন স্ত্রীকে একনজর
দেখতে ভিড় করছেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment