ইন্টারনেট
ব্যবহারের
সুযোগ
আরো বৃদ্ধি পাওয়ার
সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
মহাকাশ
থেকেই
ফ্রি ওয়াইফাই
ব্যবহারের
সুযোগ
মিলবে বিশ্ববাসীর।
এমন পরিকল্পনাই করছে এক মার্কিন কোম্পানি।
মহাকাশীয় স্যাটেলাইটের
মাধ্যমে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া হবে ওয়াইফাই সেবা।
তাও আবার বিনামূল্যে। নিউইয়র্ক ভিত্তিক
মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (এমডিআইএফ)
এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানুষ এই ওয়াইফাই
সেবা পাবেন। সেক্ষেত্রে বাইপাস
ফিল্টারিং করা হতে পারে। অন্যভাবেও এই
সেবা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকবে। তবে সাধারণ
হিসেবে সবাই এই সেবার আওতায় থাকবেন।
এমডিআইএফ প্রস্তাব করেছে তারা অন্তত একশ স্যাটেলাইট
কিউব তৈরি করবে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে আকাশের
নক্ষত্ররাজির মধ্যে একটা শ্রেণীবিন্যাস সম্পন্ন করা।
নক্ষত্ররাজির মধ্যে সাজানো কিউবের
মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হবে আন্তর্জালিক তথ্য। অর্থাৎ
ইন্টারনেট ব্যবস্থা। এভাবেই ভূপৃষ্ঠের লাখো মানুষের
ফোন অথবা কম্পিউটারে পৌঁছে যাবে তথ্য।
অবাণিজ্যিক এ সংস্থার দাবি সমগ্র বিশ্বের ৪০ শতাংশ
মানুষ বর্তমানে ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত। শুধুমাত্র
উত্তর কোরিয়ার মত কট্টরপন্থী সরকারগুলোর ইন্টারনেট
সরবরাহে নিষেধাজ্ঞার কারণেই নয়। উচ্চমূল্যের
কারণেই অনেকে ব্যবহার করতে পারছেন না ইন্টারনেট।
যেখানে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের জন্য এই সেবা খুবই
জরূরী।
এই সংস্থাটি জানিয়েছে, এই আউটারনেট সেবার
ফলে নিউইয়র্ক বা টোকিওর মত আফ্রিকার প্রত্যন্ত
গ্রামাঞ্চল বা সাইবেরিয়ার দুর্গম অঞ্চলও যুক্ত
হবে তথ্যের মহাসাগরে।
তবে এই সেবা যথেষ্ট ব্যয়বহুল
বলে জানিয়েছে এমডিআইএফ। স্যাটেলাইটের গড়ে তোলা ও
কাজ শুরু করতে খরচ হবে এক থেকে তিনলাখ মার্কিন
ডলার। তবে তারা দ্রুত কাজ শুরুর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
অর্থায়নের বিষয়েও সংস্থাটি কাজ করছে।
এ বছরের মধ্যেই সংস্থাটি কিউব তৈরীর প্রকল্প
হাতে নিতে যাচ্ছে।
ব্যবহারের
সুযোগ
আরো বৃদ্ধি পাওয়ার
সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
মহাকাশ
থেকেই
ফ্রি ওয়াইফাই
ব্যবহারের
সুযোগ
মিলবে বিশ্ববাসীর।
এমন পরিকল্পনাই করছে এক মার্কিন কোম্পানি।
মহাকাশীয় স্যাটেলাইটের
মাধ্যমে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া হবে ওয়াইফাই সেবা।
তাও আবার বিনামূল্যে। নিউইয়র্ক ভিত্তিক
মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (এমডিআইএফ)
এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানুষ এই ওয়াইফাই
সেবা পাবেন। সেক্ষেত্রে বাইপাস
ফিল্টারিং করা হতে পারে। অন্যভাবেও এই
সেবা নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকবে। তবে সাধারণ
হিসেবে সবাই এই সেবার আওতায় থাকবেন।
এমডিআইএফ প্রস্তাব করেছে তারা অন্তত একশ স্যাটেলাইট
কিউব তৈরি করবে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে আকাশের
নক্ষত্ররাজির মধ্যে একটা শ্রেণীবিন্যাস সম্পন্ন করা।
নক্ষত্ররাজির মধ্যে সাজানো কিউবের
মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হবে আন্তর্জালিক তথ্য। অর্থাৎ
ইন্টারনেট ব্যবস্থা। এভাবেই ভূপৃষ্ঠের লাখো মানুষের
ফোন অথবা কম্পিউটারে পৌঁছে যাবে তথ্য।
অবাণিজ্যিক এ সংস্থার দাবি সমগ্র বিশ্বের ৪০ শতাংশ
মানুষ বর্তমানে ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত। শুধুমাত্র
উত্তর কোরিয়ার মত কট্টরপন্থী সরকারগুলোর ইন্টারনেট
সরবরাহে নিষেধাজ্ঞার কারণেই নয়। উচ্চমূল্যের
কারণেই অনেকে ব্যবহার করতে পারছেন না ইন্টারনেট।
যেখানে প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের জন্য এই সেবা খুবই
জরূরী।
এই সংস্থাটি জানিয়েছে, এই আউটারনেট সেবার
ফলে নিউইয়র্ক বা টোকিওর মত আফ্রিকার প্রত্যন্ত
গ্রামাঞ্চল বা সাইবেরিয়ার দুর্গম অঞ্চলও যুক্ত
হবে তথ্যের মহাসাগরে।
তবে এই সেবা যথেষ্ট ব্যয়বহুল
বলে জানিয়েছে এমডিআইএফ। স্যাটেলাইটের গড়ে তোলা ও
কাজ শুরু করতে খরচ হবে এক থেকে তিনলাখ মার্কিন
ডলার। তবে তারা দ্রুত কাজ শুরুর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
অর্থায়নের বিষয়েও সংস্থাটি কাজ করছে।
এ বছরের মধ্যেই সংস্থাটি কিউব তৈরীর প্রকল্প
হাতে নিতে যাচ্ছে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment