বাংলাদেশে এমন পিচ কখনোই বানানো হয় না।
যেখানে বাউন্স হয়, সুইং হয়, কোমর থেকে বুক
বরাবর বল আসে। তাসকিন, আল-আমিনদের জন্য এমন
উইকেট বানাতে গিয়ে শেষমেশ নিজেরাই
নিজেদের পায়ে কুড়াল মারলো বাংলাদেশ!
ভারতের বিপক্ষে সাহারা কাপের দ্বিতীয়
ম্যাচটায় ডেবুট্যান্ট তাসকিনের ৫ উইকেট
পাওয়া দেখে সঙ্গতকারনেই
আনন্দে ভেসে গিয়েছিলো বাংলাদেশ।
কিন্তু ক'জন ভেবেছিলেন এই তুলনামূলক ফাস্ট
ট্র্যাকে বল করে দ্রুত উইকেট তুলে নেওয়ার
মতো ফাস্ট বোলার ভারতেরও আছে। হলোও তাই।
ভারতের দুই ফাস্ট বোলার স্টুয়ারট বিনি আর
মোহিত শর্মা মিলেই তুলে নিলেন ১০ উইকেট!
সারা খেলায় উইকেট পড়লো ২০, যার ১৮টাই ফাস্ট
বোলারের। একটা মাত্র উইকেট গেছে স্পিনারের
হাতে। স্পিনারের নাম সাকিব আল হাসান। রান
আউটের কবলে পড়েছিলেন একজন। তা না হলে সেই
উইকেটটাও হয়তো কোন কুইকি'র পকেটে যেত!
তারপরও বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের এই
অপেশাদার পারফরম্যান্স মেনে নেবেন কি করে ?
১০৫ রান করাতো দূরে ৬০,৭০ রানও
করতে পারলোনা 'তারকা'য় ভরা আস্ত একটা দল !
৪১ ওভারে ১০৬ রান করতেতো প্যাড-গ্লাভস পরারও
দরকার নেই ! এই রান তো যখন-তখন যখানে-
সেখানে করতে পারার কথা... কি বলেন?
আরেকটা কথা না বললেই না। তামিম প্রসঙ্গে। এত
ছোট রান তাড়া করতে গিয়ে যদি শুরুতেই
এভাবে উইকেট দিয়ে আসে ওপেনিং ব্যাটসম্যান,
প্রতিপক্ষ বোলাররা মাথায় চড়ে বসে। আর সেই
চড়ে বসার মূল্যটা অনেক চড়া হয়ে যায়
ব্যাটিং সাইডের জন্য সময়-সময়। একেবারেই
ফর্মহীন তামিম সেই কাজটাই করে দিয়ে গেছিলেন
ইনিংসের শুরুতে।
আমার মনে হয় খোদ তামিমকেই এখন নির্বাচক
কমিটি আর টিম ম্যানেজমেন্টের
কাছে গিয়ে বলতে হবে 'দয়া করে বাদ
দেনতো আমাকে...'।
তা না হলে তারা যে তাকে কোনোদিনই বাদ
দেবেন না!
যেখানে বাউন্স হয়, সুইং হয়, কোমর থেকে বুক
বরাবর বল আসে। তাসকিন, আল-আমিনদের জন্য এমন
উইকেট বানাতে গিয়ে শেষমেশ নিজেরাই
নিজেদের পায়ে কুড়াল মারলো বাংলাদেশ!
ভারতের বিপক্ষে সাহারা কাপের দ্বিতীয়
ম্যাচটায় ডেবুট্যান্ট তাসকিনের ৫ উইকেট
পাওয়া দেখে সঙ্গতকারনেই
আনন্দে ভেসে গিয়েছিলো বাংলাদেশ।
কিন্তু ক'জন ভেবেছিলেন এই তুলনামূলক ফাস্ট
ট্র্যাকে বল করে দ্রুত উইকেট তুলে নেওয়ার
মতো ফাস্ট বোলার ভারতেরও আছে। হলোও তাই।
ভারতের দুই ফাস্ট বোলার স্টুয়ারট বিনি আর
মোহিত শর্মা মিলেই তুলে নিলেন ১০ উইকেট!
সারা খেলায় উইকেট পড়লো ২০, যার ১৮টাই ফাস্ট
বোলারের। একটা মাত্র উইকেট গেছে স্পিনারের
হাতে। স্পিনারের নাম সাকিব আল হাসান। রান
আউটের কবলে পড়েছিলেন একজন। তা না হলে সেই
উইকেটটাও হয়তো কোন কুইকি'র পকেটে যেত!
তারপরও বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের এই
অপেশাদার পারফরম্যান্স মেনে নেবেন কি করে ?
১০৫ রান করাতো দূরে ৬০,৭০ রানও
করতে পারলোনা 'তারকা'য় ভরা আস্ত একটা দল !
৪১ ওভারে ১০৬ রান করতেতো প্যাড-গ্লাভস পরারও
দরকার নেই ! এই রান তো যখন-তখন যখানে-
সেখানে করতে পারার কথা... কি বলেন?
আরেকটা কথা না বললেই না। তামিম প্রসঙ্গে। এত
ছোট রান তাড়া করতে গিয়ে যদি শুরুতেই
এভাবে উইকেট দিয়ে আসে ওপেনিং ব্যাটসম্যান,
প্রতিপক্ষ বোলাররা মাথায় চড়ে বসে। আর সেই
চড়ে বসার মূল্যটা অনেক চড়া হয়ে যায়
ব্যাটিং সাইডের জন্য সময়-সময়। একেবারেই
ফর্মহীন তামিম সেই কাজটাই করে দিয়ে গেছিলেন
ইনিংসের শুরুতে।
আমার মনে হয় খোদ তামিমকেই এখন নির্বাচক
কমিটি আর টিম ম্যানেজমেন্টের
কাছে গিয়ে বলতে হবে 'দয়া করে বাদ
দেনতো আমাকে...'।
তা না হলে তারা যে তাকে কোনোদিনই বাদ
দেবেন না!
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment