বগুড়া: বার বার নিষেধ সত্ত্বেও অসামাজিক
কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় গলাকেটে নিজের
মেয়েকে হত্যা করেছিলো এক জন্মদাতা পিতা।
মেয়েকে ‘উচিত শিক্ষা ‘ দেওয়ার জন্যই নিজ ঘর
থেকে ছুরি নিয়ে তাকে হত্যা করে রাগ
মিটিয়ে নেন ক্ষুব্ধ বাবা।
বগুড়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
আদালতে সম্প্রতি হাজির
করা হলে নিজেকে মেয়ের
হত্যাকারী হিসেবে উল্লেখ করে ১৬৪ ধারায়
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন বাবা হযরত
আলী। আদালতের বিচারক মো. আবুল কালাম আজাদ এ
সীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী নেন।
আদালত সুত্রে জানা যায়, আটক হযরত আলীকে ওই
মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট সিনিয়র
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির
করা হলে সেখানে হত্যাকাণ্ডের লোমহর্ষক
বর্ণনা দেন তিনি।
তিনি জানান, তার মেয়ে হাসিনা খাতুন এলাকার
বিভিন্ন ছেলের সঙ্গে প্রায়ই অসামাজিক
কাজে লিপ্ত থাকতো এবং অবাধ্য
হাসিনা মাঝে মধ্যে বাড়ি থেকে নিখোঁজ
হয়ে যেতো। মেয়ের এরকম চলাফেরায় বাবা-
মা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন।
পাড়া প্রতিবেশী প্রায়ই মেয়ে দিয়ে অসামাজিক
কর্মকাণ্ড করানোর অভিযোগ এনে তাদের
নিয়ে নানা কঠোর সমালোচনা করতো।
সম্প্রতি মেয়ে হাসিনা সন্ধ্যার
পরে বাড়িতে না ফেরায় তাকে উচিত
শিক্ষা দেওয়ার জন্য ঘর
থেকে ছুরি নিয়ে তাকে খুঁজতে বের হন হযরত আলী।
তার সঙ্গে একই এলাকার সিএনজি অটোরিকশা চালক
জমিরও (৩৫) ছিলেন।
নিহতের বাবা হযরত আলী জানান, খোঁজাখুঁজির এক
পর্যায়ে ২৯ মে ২০১৪ দিনগত রাত ১১ টার
দিকে ওই এলাকার জনৈক জহিরের বাড়ির
গলিতে কয়েকটি ছেলের সঙ্গে মেয়েকে দেখতে পান
তিনি। এরপর সেখান থেকে মেয়েকে নিয়ে বাড়ির
দিকে রওনা হন হযরত আলী।
এক পর্যায়ে বাড়ির ২০০ গজ দূরে জনৈক মো.
ইসমাইলের ডোবার কাছে পৌঁছালে তার
কাছে থাকা ছুরি দিয়ে মেয়ের পেটে আঘাত করেন।
এতে কিশোরী মেয়ে হাসিনা একটি ডোবার
মধ্যে পড়ে যায়।
সঙ্গে থাকা সিএনজি অটো রিকশা চালক
তাকে এতে বাধা দিলেও ক্ষুব্ধ হযরত আলী মেয়ের
গলা কেটে ওই ডোবায় লাশ রেখে যান।
বাড়ি ফিরে স্ত্রী আমেনা বেগমকে ঘটনাটি জানিয়ে তা ফাঁস
করতে মানা করেন।
শুক্রবার
সকালে জেলা সদরের
ভাটকান্দি সড়কে শান্তিবাগ
এলাকায়
একটি ডোবা থেকে হাসিনা খাতুনের
গলা কাটা লাশ
উদ্ধার
করে পুলিশ।
কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় গলাকেটে নিজের
মেয়েকে হত্যা করেছিলো এক জন্মদাতা পিতা।
মেয়েকে ‘উচিত শিক্ষা ‘ দেওয়ার জন্যই নিজ ঘর
থেকে ছুরি নিয়ে তাকে হত্যা করে রাগ
মিটিয়ে নেন ক্ষুব্ধ বাবা।
বগুড়ার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
আদালতে সম্প্রতি হাজির
করা হলে নিজেকে মেয়ের
হত্যাকারী হিসেবে উল্লেখ করে ১৬৪ ধারায়
স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন বাবা হযরত
আলী। আদালতের বিচারক মো. আবুল কালাম আজাদ এ
সীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী নেন।
আদালত সুত্রে জানা যায়, আটক হযরত আলীকে ওই
মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট সিনিয়র
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির
করা হলে সেখানে হত্যাকাণ্ডের লোমহর্ষক
বর্ণনা দেন তিনি।
তিনি জানান, তার মেয়ে হাসিনা খাতুন এলাকার
বিভিন্ন ছেলের সঙ্গে প্রায়ই অসামাজিক
কাজে লিপ্ত থাকতো এবং অবাধ্য
হাসিনা মাঝে মধ্যে বাড়ি থেকে নিখোঁজ
হয়ে যেতো। মেয়ের এরকম চলাফেরায় বাবা-
মা অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিলেন।
পাড়া প্রতিবেশী প্রায়ই মেয়ে দিয়ে অসামাজিক
কর্মকাণ্ড করানোর অভিযোগ এনে তাদের
নিয়ে নানা কঠোর সমালোচনা করতো।
সম্প্রতি মেয়ে হাসিনা সন্ধ্যার
পরে বাড়িতে না ফেরায় তাকে উচিত
শিক্ষা দেওয়ার জন্য ঘর
থেকে ছুরি নিয়ে তাকে খুঁজতে বের হন হযরত আলী।
তার সঙ্গে একই এলাকার সিএনজি অটোরিকশা চালক
জমিরও (৩৫) ছিলেন।
নিহতের বাবা হযরত আলী জানান, খোঁজাখুঁজির এক
পর্যায়ে ২৯ মে ২০১৪ দিনগত রাত ১১ টার
দিকে ওই এলাকার জনৈক জহিরের বাড়ির
গলিতে কয়েকটি ছেলের সঙ্গে মেয়েকে দেখতে পান
তিনি। এরপর সেখান থেকে মেয়েকে নিয়ে বাড়ির
দিকে রওনা হন হযরত আলী।
এক পর্যায়ে বাড়ির ২০০ গজ দূরে জনৈক মো.
ইসমাইলের ডোবার কাছে পৌঁছালে তার
কাছে থাকা ছুরি দিয়ে মেয়ের পেটে আঘাত করেন।
এতে কিশোরী মেয়ে হাসিনা একটি ডোবার
মধ্যে পড়ে যায়।
সঙ্গে থাকা সিএনজি অটো রিকশা চালক
তাকে এতে বাধা দিলেও ক্ষুব্ধ হযরত আলী মেয়ের
গলা কেটে ওই ডোবায় লাশ রেখে যান।
বাড়ি ফিরে স্ত্রী আমেনা বেগমকে ঘটনাটি জানিয়ে তা ফাঁস
করতে মানা করেন।
শুক্রবার
সকালে জেলা সদরের
ভাটকান্দি সড়কে শান্তিবাগ
এলাকায়
একটি ডোবা থেকে হাসিনা খাতুনের
গলা কাটা লাশ
উদ্ধার
করে পুলিশ।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment