বিনোদন ডেস্ক : এই নিয়ে তার মন এখন বেজায়
খারাপ। এমনিতেই হাতে কাজ নেই। তাই দিনকাল
ভালো যাচ্ছে না তার। এর উপর আবার বিয়ে আর
বাসর নিয়ে জটিলতা। এতে মন খারাপ হওয়ারই
কথা। না, বাস্তবে নয়, ছবিতে।
গত বছরের শেষ দিকে সাদ্দাম হোসেনের
‘বিয়ে হল বাসর হলো না’ ছবির কাজ শুরু করেন
পপি। এতে তার সহ শিল্পী ছিলেন জায়েদ খান।
ছবির কাজ কিছুদূর এগুবার পর
নির্মাতা ঘোষণা দিলেন। নির্মাণ কাজ শেষ,
শীঘ্রই সেন্সরে জমা পড়বে ছবিটি। এতে মাথায়
আকাশ ভেঙ্গে পড়ে পপির। কারন তার মাত্র
কয়েকটি সেকোয়েন্সের কাজ হয়েছে। এ অবস্থায়
নির্মাণ শেষ হল কিভাবে।
এ
নিয়ে বহু
জায়গায়
নির্মাতার
বিরুদ্ধে প্রতারণার
অভিযোগ
আনেন
পপি।
এরপর
ছবিটি নিয়ে আবার
নতুন
করে জটিলতা তৈরি হয়।
এর
একাধিক
প্রযোজকের
মধ্যে অংশিদারিত্ব
নিয়ে মতপার্থক্য
দেখা দেয়।
ফলে কাজ
শুরুর
দেড়
বছরেও
কোনোভাবেই ছবিটির নির্মাণ শেষ
করা যাচ্ছেনা।
এ ছবির নায়ক জায়েদ খান বলেন, এতে তার ও
পপির দ্বৈত গানের চিত্রায়ণ অর্ধেকেরও
বেশি এবং কয়েকটি সিকোয়েন্স বাকি রয়ে গেছে।
নতুন করে কাজ কখন শুরু হবে তা এখনও ঠিক হয়নি।
ফলে এ ছবির ভবিষ্যত নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
তবে প্রযোজকদের সমস্যার সমাধান হওয়ায়
পরিচালক সাদ্দাম এখন দ্রুত কাজ শেষ
করতে চাইছেন।
এদিকে এ
নিয়ে চলচ্চিত্রকাররা টপ্পিনী কেটে বলছেন,
বেচারি পপির এমনিতেই চরম দুঃসময় চলছে।
হাতে তেমন কোনো কাজ নেই। এ অবস্থায় যা-ও
একটি ছবি পেলেন তা-ও আবার অধরা হয়ে আছে। এ
যেন তার ব্যক্তি জীবনের মতই।
ব্যক্তি জীবনে বার বার পপির বিয়ের গুঞ্জন
শোনা গেলেও বাসরের খবর জানা যায় না। ঠিক এ
ছবির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। এ ছবির কাজ শুরু
হয়েছে মানে তার বিয়ে হয়েছে কিন্তু কাজ
ঝুলে গেছে মানে বাসর হচ্ছে না।
হায়রে পোড়া কপালি পপি!
খারাপ। এমনিতেই হাতে কাজ নেই। তাই দিনকাল
ভালো যাচ্ছে না তার। এর উপর আবার বিয়ে আর
বাসর নিয়ে জটিলতা। এতে মন খারাপ হওয়ারই
কথা। না, বাস্তবে নয়, ছবিতে।
গত বছরের শেষ দিকে সাদ্দাম হোসেনের
‘বিয়ে হল বাসর হলো না’ ছবির কাজ শুরু করেন
পপি। এতে তার সহ শিল্পী ছিলেন জায়েদ খান।
ছবির কাজ কিছুদূর এগুবার পর
নির্মাতা ঘোষণা দিলেন। নির্মাণ কাজ শেষ,
শীঘ্রই সেন্সরে জমা পড়বে ছবিটি। এতে মাথায়
আকাশ ভেঙ্গে পড়ে পপির। কারন তার মাত্র
কয়েকটি সেকোয়েন্সের কাজ হয়েছে। এ অবস্থায়
নির্মাণ শেষ হল কিভাবে।
এ
নিয়ে বহু
জায়গায়
নির্মাতার
বিরুদ্ধে প্রতারণার
অভিযোগ
আনেন
পপি।
এরপর
ছবিটি নিয়ে আবার
নতুন
করে জটিলতা তৈরি হয়।
এর
একাধিক
প্রযোজকের
মধ্যে অংশিদারিত্ব
নিয়ে মতপার্থক্য
দেখা দেয়।
ফলে কাজ
শুরুর
দেড়
বছরেও
কোনোভাবেই ছবিটির নির্মাণ শেষ
করা যাচ্ছেনা।
এ ছবির নায়ক জায়েদ খান বলেন, এতে তার ও
পপির দ্বৈত গানের চিত্রায়ণ অর্ধেকেরও
বেশি এবং কয়েকটি সিকোয়েন্স বাকি রয়ে গেছে।
নতুন করে কাজ কখন শুরু হবে তা এখনও ঠিক হয়নি।
ফলে এ ছবির ভবিষ্যত নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
তবে প্রযোজকদের সমস্যার সমাধান হওয়ায়
পরিচালক সাদ্দাম এখন দ্রুত কাজ শেষ
করতে চাইছেন।
এদিকে এ
নিয়ে চলচ্চিত্রকাররা টপ্পিনী কেটে বলছেন,
বেচারি পপির এমনিতেই চরম দুঃসময় চলছে।
হাতে তেমন কোনো কাজ নেই। এ অবস্থায় যা-ও
একটি ছবি পেলেন তা-ও আবার অধরা হয়ে আছে। এ
যেন তার ব্যক্তি জীবনের মতই।
ব্যক্তি জীবনে বার বার পপির বিয়ের গুঞ্জন
শোনা গেলেও বাসরের খবর জানা যায় না। ঠিক এ
ছবির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। এ ছবির কাজ শুরু
হয়েছে মানে তার বিয়ে হয়েছে কিন্তু কাজ
ঝুলে গেছে মানে বাসর হচ্ছে না।
হায়রে পোড়া কপালি পপি!
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment