খুলনার পাইকগাছা গদাইপুর গ্রামের গৃহবধু
শারমিন আক্তার ঈদে ‘পাখি’ থ্রি-পিস
কিনে না দেয়ায় স্বামী মোঃ সাইদুল
ইসলামকে তালাক দিয়েছেন।
জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে সাইদুলের
পিতা তোকিম মিয়া তার দুই পুত্রবধুর জন্য ১৪’শ
টাকা দিয়ে দুটি শাড়ী কিনে আনে। ছোট
ছেলে সাইদুলের
স্ত্রী শারমিনকে শাড়ী দেখতে বললে,
তিনি শাড়ী নিবেন
না বলে স্বামীকে পাখি থ্রি-পিস
কিনে দিতে বলেন। সাইদুল তার স্ত্রীকে বলেন,
আব্বার দেয়া শাড়ীটা নাও
পরে তোমাকে পাখি থ্রি-পিস কিনে দেব। কিন্তু
শারমিন ‘পাখি’ থ্রি-পিস কেনার জন্য জিদ
করতে থাকে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু
হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে শারমিন তার বাবা ও
ভাইকে ফোনে ডেকে নিয়ে আসে এবং শুক্রবার
বিকেলে শারমিন তার স্বামী সাইদুলকে তালাক
দিয়ে বাপের বাড়ি চলে যান।
শারমিন চলে যাওয়ার সময় সাইদুলকে বলেন,
ঈদের আগেই বিয়ে করে নতুন
স্বামীকে সাথে করে ‘পাখি’ থ্রি-পিস পরে তোর
বাড়ীর এলাকা থেকে ঘুরে যাব।
আরো জানা গেছে, সাইদুল তালা উপজেলার
কানাইদিয়া গ্রামের মির সহিদুল ইসলামের
কন্যা শারমিন আক্তারকে দেড় বছর
আগে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে উভয়ের
মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। সাইদুল মাছ
ধরে জীবিকা নির্বাহ করে বলে প্রায়
সে বাপের বাড়ি চলে যেত এবং শ্বশুর
বাড়ি আসতে চাইতো না।
‘পাখি’ থ্রি-পিস কিনে না দেয়ায়
স্বামীকে তালাক দেয়ার ঘটনায় এলাকায়
ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
শারমিন আক্তার ঈদে ‘পাখি’ থ্রি-পিস
কিনে না দেয়ায় স্বামী মোঃ সাইদুল
ইসলামকে তালাক দিয়েছেন।
জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে সাইদুলের
পিতা তোকিম মিয়া তার দুই পুত্রবধুর জন্য ১৪’শ
টাকা দিয়ে দুটি শাড়ী কিনে আনে। ছোট
ছেলে সাইদুলের
স্ত্রী শারমিনকে শাড়ী দেখতে বললে,
তিনি শাড়ী নিবেন
না বলে স্বামীকে পাখি থ্রি-পিস
কিনে দিতে বলেন। সাইদুল তার স্ত্রীকে বলেন,
আব্বার দেয়া শাড়ীটা নাও
পরে তোমাকে পাখি থ্রি-পিস কিনে দেব। কিন্তু
শারমিন ‘পাখি’ থ্রি-পিস কেনার জন্য জিদ
করতে থাকে। এ নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু
হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে শারমিন তার বাবা ও
ভাইকে ফোনে ডেকে নিয়ে আসে এবং শুক্রবার
বিকেলে শারমিন তার স্বামী সাইদুলকে তালাক
দিয়ে বাপের বাড়ি চলে যান।
শারমিন চলে যাওয়ার সময় সাইদুলকে বলেন,
ঈদের আগেই বিয়ে করে নতুন
স্বামীকে সাথে করে ‘পাখি’ থ্রি-পিস পরে তোর
বাড়ীর এলাকা থেকে ঘুরে যাব।
আরো জানা গেছে, সাইদুল তালা উপজেলার
কানাইদিয়া গ্রামের মির সহিদুল ইসলামের
কন্যা শারমিন আক্তারকে দেড় বছর
আগে বিয়ে করেন। বিয়ের পর থেকে উভয়ের
মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকতো। সাইদুল মাছ
ধরে জীবিকা নির্বাহ করে বলে প্রায়
সে বাপের বাড়ি চলে যেত এবং শ্বশুর
বাড়ি আসতে চাইতো না।
‘পাখি’ থ্রি-পিস কিনে না দেয়ায়
স্বামীকে তালাক দেয়ার ঘটনায় এলাকায়
ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment