পুত্রজয়া মালয়েশিয়ার অত্যাধুনিক প্রশাসনিক
শহর। সুপরিকল্পিত এই নগরী কুয়ালালামপুর শহর
থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে। কুয়ালালামপুর
নগরী অতিরিক্ত জনবহুল হওয়ায় ১৯৯৯
সালে প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজয়ায়
স্থানান্তর করা হয়। নতুন নগরীর প্রায় ৪০
শতাংশ প্রাকৃতিক। পুরো নগর ঘিরে রেখেছে সবুজ
বনানী। বোটানিক্যাল গার্ডেনের অপরূপ
ল্যান্ডস্কেপ এই শহরকে করে তুলেছে অনন্য
এবং আরো দৃষ্টিনন্দন। এর সাথে বাড়তি যোগ
হয়েছে বিভিন্ন ধরনের জলাশয় ও পানির ধারা।
বিশেষ করে, পুত্রজয়া লেক পুরো নগরের
আকর্ষণের, বিশ্রাম ও বিনোদনের প্রাণকেন্দ্র।
নগরজুড়ে বিস্তৃত এই লেক। কৃত্রিম এই লেকের
পাড়ে অবস্থিত সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর বিশাল
মসজিদটি দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনে পুত্রা স্কয়ারের
পশ্চিম পাশে অবস্থিত এই মসজিদটির নাম
পুত্রামসজিদ।
মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী টুঙ্কু আবদুর
রহমান পুত্রার নামে মসজিদটির নামকরণ
করা হয়েছে।
মনোরম গোলাপি বর্ণের মসজিদটি পুত্রজয়ার
কেন্দ্রীয় মসজিদ। এখানে একসাথে ১৫ হাজার
মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদটি নির্মাণে পারস্যের স্থাপত্য শিল্পের
অনুকরণ করা হয়েছে। তবে কিছু
নকশা করা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্থাপনার
অনুকরণে। এর প্রধান মিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার
সর্বোচ্চ মিনার। বাগদাদের শেখ ওমর
মসজিদের অনুকরণে ১১৬ মিটার দীর্ঘ এ
মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছে।
আন্ডারগ্রাউন্ডের ডিজাইন করা হয়েছে মরক্কোর
কিং হাসান মসজিদের অনুকরণে। মসজিদ
কমপ্লেক্সকে ভাগ করা হয়েছে তিনটি প্রধান
এলাকায়। এর একটি হচ্ছে প্রধান নামাজ কক্ষ,
একটি বাগান এবং অন্যটি ধর্মীয় শিক্ষকদের
আবাসিক এলাকা।
১৯৯৭ সালে মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু হয়।
শেষ হয় ১৯৯৯ সালে। এ বছর ১ সেপ্টেম্বর
মসজিদটি মুসল্লিদের নামাজের জন্য উন্মুক্ত
করে দেয়া হয়। অপূর্ব কারুকাজের নিদর্শন
দেখতে পর্যটকেরা ছুটে আসেন এ মসজিদে।
সাপ্তাহিক ছুটি ও স্কুল ছুটির দিন মসজিদ
এলাকা পর্যটকদের পদভারে মুখরিত থাকে।
সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত
মসজিদটি সব ধর্মের মানুষের জন্য খোলা থাকে।
নারীদের জন্য গেটের কাছে রাখা আছে হিজাব।
ড্রেসকোড মেনেই তাদের মসজিদে প্রবেশ
করতে হয়। মসজিদে নামাজের সময় মুসলমান
ছাড়া অন্য ধর্মাবলম্বীদের
প্রবেশে নিরুৎসাহিত করা হয়। মালয়েশিয়ার
রাজধানী কুয়ালালামপুর
থেকে পুত্রা মসজিদে যেতে বাস বা ট্রেনে সময়
লাগে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা।
শহর। সুপরিকল্পিত এই নগরী কুয়ালালামপুর শহর
থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে। কুয়ালালামপুর
নগরী অতিরিক্ত জনবহুল হওয়ায় ১৯৯৯
সালে প্রশাসনিক রাজধানী পুত্রজয়ায়
স্থানান্তর করা হয়। নতুন নগরীর প্রায় ৪০
শতাংশ প্রাকৃতিক। পুরো নগর ঘিরে রেখেছে সবুজ
বনানী। বোটানিক্যাল গার্ডেনের অপরূপ
ল্যান্ডস্কেপ এই শহরকে করে তুলেছে অনন্য
এবং আরো দৃষ্টিনন্দন। এর সাথে বাড়তি যোগ
হয়েছে বিভিন্ন ধরনের জলাশয় ও পানির ধারা।
বিশেষ করে, পুত্রজয়া লেক পুরো নগরের
আকর্ষণের, বিশ্রাম ও বিনোদনের প্রাণকেন্দ্র।
নগরজুড়ে বিস্তৃত এই লেক। কৃত্রিম এই লেকের
পাড়ে অবস্থিত সুন্দর স্থাপত্যশৈলীর বিশাল
মসজিদটি দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সামনে পুত্রা স্কয়ারের
পশ্চিম পাশে অবস্থিত এই মসজিদটির নাম
পুত্রামসজিদ।
মালয়েশিয়ার প্রথম প্রধানমন্ত্রী টুঙ্কু আবদুর
রহমান পুত্রার নামে মসজিদটির নামকরণ
করা হয়েছে।
মনোরম গোলাপি বর্ণের মসজিদটি পুত্রজয়ার
কেন্দ্রীয় মসজিদ। এখানে একসাথে ১৫ হাজার
মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদটি নির্মাণে পারস্যের স্থাপত্য শিল্পের
অনুকরণ করা হয়েছে। তবে কিছু
নকশা করা হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন স্থাপনার
অনুকরণে। এর প্রধান মিনারটি দক্ষিণ এশিয়ার
সর্বোচ্চ মিনার। বাগদাদের শেখ ওমর
মসজিদের অনুকরণে ১১৬ মিটার দীর্ঘ এ
মিনারটি নির্মাণ করা হয়েছে।
আন্ডারগ্রাউন্ডের ডিজাইন করা হয়েছে মরক্কোর
কিং হাসান মসজিদের অনুকরণে। মসজিদ
কমপ্লেক্সকে ভাগ করা হয়েছে তিনটি প্রধান
এলাকায়। এর একটি হচ্ছে প্রধান নামাজ কক্ষ,
একটি বাগান এবং অন্যটি ধর্মীয় শিক্ষকদের
আবাসিক এলাকা।
১৯৯৭ সালে মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু হয়।
শেষ হয় ১৯৯৯ সালে। এ বছর ১ সেপ্টেম্বর
মসজিদটি মুসল্লিদের নামাজের জন্য উন্মুক্ত
করে দেয়া হয়। অপূর্ব কারুকাজের নিদর্শন
দেখতে পর্যটকেরা ছুটে আসেন এ মসজিদে।
সাপ্তাহিক ছুটি ও স্কুল ছুটির দিন মসজিদ
এলাকা পর্যটকদের পদভারে মুখরিত থাকে।
সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত
মসজিদটি সব ধর্মের মানুষের জন্য খোলা থাকে।
নারীদের জন্য গেটের কাছে রাখা আছে হিজাব।
ড্রেসকোড মেনেই তাদের মসজিদে প্রবেশ
করতে হয়। মসজিদে নামাজের সময় মুসলমান
ছাড়া অন্য ধর্মাবলম্বীদের
প্রবেশে নিরুৎসাহিত করা হয়। মালয়েশিয়ার
রাজধানী কুয়ালালামপুর
থেকে পুত্রা মসজিদে যেতে বাস বা ট্রেনে সময়
লাগে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment