ক্রাইম ওয়াচ –
মিস কল দিয়ে মোবাইল ফোনে প্রেমের
শুরু, তারপর রাত জেগে প্রেম। প্রেমের
টানেই রাজধানীতে আসেন প্রেমিকের
সাথে দেখা করতে। তারপর প্রেমিকসহ
তার ৩ বন্ধুর ধর্ষণের শিকার হন ২৬ বছর
বয়সী এক স্বামী পরিত্যক্তা নারী।
(নাম উল্লেখ করা হলনা )
বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস
সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি রয়েছেন।
অপরদিকে পালিয়ে গেছেন প্রেমিকসহ
তিন ধর্ষক।
ধর্ষিতা নারী অভিযোগ করে জনান,
মোবাইল ফোনে মিস কলের সূত্র
ধরে রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার আব্দুর
রহিম নামের এক যুবকের সাথে তার প্রেমের
সম্পর্ক হয়।
এ সময় রহিমকে তিনি জানান,
সে স্বামী পরিত্যক্তা ও তার একটি ৫ বছর
বয়সী পুত্র সন্তান রয়েছে। তিনি তার ছেলেসহ
চাঁদপুরের মতলব উপজেলায় অবস্থিত তার বড় বোনের
বাড়ীতে বসবাস করেন। রহিম এসব জেনেও
তাকে মেনে নেয় এবং বিয়ে করতে আগ্রহ প্রকাশ
করে।
তার
পীড়াপীড়িতে গত
শনিবার
চাঁদপুর
থেকে ঢাকায়
আসেন
রহিমের
সাথে দেখা করতে।
রহিম
তাকে বিকেলে কদমতলীর
২৩২,
জিয়া সরণীর
বাসায়
নিয়ে যায়।
সেখানে তাকে নেশাজাতীয়
দ্রব্য
খাইয়ে অচেতন করেন। এরপর রহিম, তার বন্ধু লিটন
ও শহীদুল মিলে তাকে ধর্ষণ করে।
তিনি আরো বলেন,
সকালে উঠে তিনি রহিমকে বিয়ের জন্য চাপ
দিলে রহিম ও তার বন্ধুরা পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে কদমতলী থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত
করলে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
কদমতলী থানার এসআই আমেনা বেগম জানান,
দুপুরে ধর্ষিতার অভিযোগের
প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করা হয়
এবং ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
ধর্ষিতাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের
ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত
পাওয়া গেছে এবং ধর্ষকদের আটক করতে অভিযান
অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
ধর্ষিতার পিতার নাম ইউসূফ দফাদার। গ্রামের
বাড়ী বরগুনা জেলায়।
মিস কল দিয়ে মোবাইল ফোনে প্রেমের
শুরু, তারপর রাত জেগে প্রেম। প্রেমের
টানেই রাজধানীতে আসেন প্রেমিকের
সাথে দেখা করতে। তারপর প্রেমিকসহ
তার ৩ বন্ধুর ধর্ষণের শিকার হন ২৬ বছর
বয়সী এক স্বামী পরিত্যক্তা নারী।
(নাম উল্লেখ করা হলনা )
বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস
সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি রয়েছেন।
অপরদিকে পালিয়ে গেছেন প্রেমিকসহ
তিন ধর্ষক।
ধর্ষিতা নারী অভিযোগ করে জনান,
মোবাইল ফোনে মিস কলের সূত্র
ধরে রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার আব্দুর
রহিম নামের এক যুবকের সাথে তার প্রেমের
সম্পর্ক হয়।
এ সময় রহিমকে তিনি জানান,
সে স্বামী পরিত্যক্তা ও তার একটি ৫ বছর
বয়সী পুত্র সন্তান রয়েছে। তিনি তার ছেলেসহ
চাঁদপুরের মতলব উপজেলায় অবস্থিত তার বড় বোনের
বাড়ীতে বসবাস করেন। রহিম এসব জেনেও
তাকে মেনে নেয় এবং বিয়ে করতে আগ্রহ প্রকাশ
করে।
তার
পীড়াপীড়িতে গত
শনিবার
চাঁদপুর
থেকে ঢাকায়
আসেন
রহিমের
সাথে দেখা করতে।
রহিম
তাকে বিকেলে কদমতলীর
২৩২,
জিয়া সরণীর
বাসায়
নিয়ে যায়।
সেখানে তাকে নেশাজাতীয়
দ্রব্য
খাইয়ে অচেতন করেন। এরপর রহিম, তার বন্ধু লিটন
ও শহীদুল মিলে তাকে ধর্ষণ করে।
তিনি আরো বলেন,
সকালে উঠে তিনি রহিমকে বিয়ের জন্য চাপ
দিলে রহিম ও তার বন্ধুরা পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে কদমতলী থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত
করলে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
কদমতলী থানার এসআই আমেনা বেগম জানান,
দুপুরে ধর্ষিতার অভিযোগের
প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্ত করা হয়
এবং ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য
ধর্ষিতাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের
ওসিসিতে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত
পাওয়া গেছে এবং ধর্ষকদের আটক করতে অভিযান
অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।
ধর্ষিতার পিতার নাম ইউসূফ দফাদার। গ্রামের
বাড়ী বরগুনা জেলায়।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment