ফাইনালে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে ব্রাজিল
বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জার্মানি।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা গোলশূন্য
থাকার পর অতিরিক্ত সময়ের ২৩
মিনিটে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন
মারিও গোটসে।
প্রথম ইউরোপিয়ান দেশ হিসেবে লাতিন
আমেরিকার মাটিতে বিশ্বকাপ
জিতলো কাইজাররা। এই নিয়ে চারবার
বিশ্বকাপের
শিরোপা ঘরে তুললো জার্মানি।
জার্মানরা শুরু থেকে আক্রমণ করলেও
কিছুটা মন্থর আর্জেন্টিনা।
তবে লিওনেল মেসি বেশ কয়েকবার
আতঙ্ক ছড়িয়েছেন প্রতিপক্ষের
রক্ষণে। প্রথমার্ধে সবচেয়ে সহজ
সুযোগ পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েন।
জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল
ন্যুয়ারকে এক পেয়েও বল
জালে জড়াতে ব্যর্থ হন তিনি।
প্রথম ৪৫ মিনিটে বল একবার
জালে ঢুকেছিল। আর সেটা জড়িয়ে ছিলেন
হিগুয়েন। কিন্তু অফসাইডের ফাঁদে বাদ
যায় তার সেই গোল। প্রথমার্ধের যোগ
করা সময়ে শুরলের দুর্দান্ত এক হেড
প্রতিহত হয় আর্জেন্টিনার
পোষ্টে লেগে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে প্রায় নিশ্চিত
গোল মিস করেছেন মেসি।
ন্যুয়ারকে সামনে পেয়েও বল
পাঠিয়ে দেন পোষ্টের বাইরে দিয়ে।
৮০ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ
পেয়েছিলেন বেনেডিক্ট হুভেডেস। কিন্তু
গোলপোস্টের একদম সামনে বল পেয়েও
শট নিতে পারেননি এই জার্মান
ডিফেন্ডার। দুই মিনিট পরে টনি ক্রুসের
একটি শটও চলে গেছে আর্জেন্টিনার
গোলপোস্টের কিছুটা বাইরে দিয়ে।
এর আগে প্রথমার্ধে, ২১ মিনিটের
মাথায় গোল করার দারুণ একটি সুযোগ
পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েইন। বল
ক্লিয়ার করতে গিয়ে হিগুয়েইনের পায়েই
বল তুলে দিয়েছিলেন টনি ক্রুস। কিন্তু
সামনে শুধু গোলরক্ষক থাকলেও
কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে শট
নিতে পারেননি হিগুয়েইন। ৩০
মিনিটে একবার জার্মানির জালে বলও
জড়িয়ে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার এই
তারকা স্ট্রাইকার। কিন্তু
গোলটি বাতিল হয়ে যায় অফসাইডের
কারণে।
৪০ মিনিটে লিওনেল মেসিও পেয়েছিলেন
গোল করার দারুণ সুযোগ। কিন্তু
গোললাইনের একেবারে সামনে থেকে বল
বিপদমুক্ত করেন জার্মান ডিফেন্ডার
জেরোমে বোয়েটাং।
জার্মানিও বেশ কয়েকবার আতঙ্ক
ছড়িয়েছে আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে। ১৩
মিনিটে মুলারের দারুণ এক
ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি মিরোস্লাভ
ক্লোসা। প্রথমার্ধের
একেবারে শেষমুহূর্তে এমন দৃশ্য
দেখা গেছে আরও একবার। ৩৭
মিনিটে আন্দ্রে শুরলের দারুণ এক শট
রুখে দেন আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক
সার্জিও রোমেরো।
বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে জার্মানি।
নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা গোলশূন্য
থাকার পর অতিরিক্ত সময়ের ২৩
মিনিটে জয়সূচক একমাত্র গোলটি করেন
মারিও গোটসে।
প্রথম ইউরোপিয়ান দেশ হিসেবে লাতিন
আমেরিকার মাটিতে বিশ্বকাপ
জিতলো কাইজাররা। এই নিয়ে চারবার
বিশ্বকাপের
শিরোপা ঘরে তুললো জার্মানি।
জার্মানরা শুরু থেকে আক্রমণ করলেও
কিছুটা মন্থর আর্জেন্টিনা।
তবে লিওনেল মেসি বেশ কয়েকবার
আতঙ্ক ছড়িয়েছেন প্রতিপক্ষের
রক্ষণে। প্রথমার্ধে সবচেয়ে সহজ
সুযোগ পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েন।
জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়েল
ন্যুয়ারকে এক পেয়েও বল
জালে জড়াতে ব্যর্থ হন তিনি।
প্রথম ৪৫ মিনিটে বল একবার
জালে ঢুকেছিল। আর সেটা জড়িয়ে ছিলেন
হিগুয়েন। কিন্তু অফসাইডের ফাঁদে বাদ
যায় তার সেই গোল। প্রথমার্ধের যোগ
করা সময়ে শুরলের দুর্দান্ত এক হেড
প্রতিহত হয় আর্জেন্টিনার
পোষ্টে লেগে।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে প্রায় নিশ্চিত
গোল মিস করেছেন মেসি।
ন্যুয়ারকে সামনে পেয়েও বল
পাঠিয়ে দেন পোষ্টের বাইরে দিয়ে।
৮০ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ
পেয়েছিলেন বেনেডিক্ট হুভেডেস। কিন্তু
গোলপোস্টের একদম সামনে বল পেয়েও
শট নিতে পারেননি এই জার্মান
ডিফেন্ডার। দুই মিনিট পরে টনি ক্রুসের
একটি শটও চলে গেছে আর্জেন্টিনার
গোলপোস্টের কিছুটা বাইরে দিয়ে।
এর আগে প্রথমার্ধে, ২১ মিনিটের
মাথায় গোল করার দারুণ একটি সুযোগ
পেয়েছিলেন গঞ্জালো হিগুয়েইন। বল
ক্লিয়ার করতে গিয়ে হিগুয়েইনের পায়েই
বল তুলে দিয়েছিলেন টনি ক্রুস। কিন্তু
সামনে শুধু গোলরক্ষক থাকলেও
কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে শট
নিতে পারেননি হিগুয়েইন। ৩০
মিনিটে একবার জার্মানির জালে বলও
জড়িয়ে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার এই
তারকা স্ট্রাইকার। কিন্তু
গোলটি বাতিল হয়ে যায় অফসাইডের
কারণে।
৪০ মিনিটে লিওনেল মেসিও পেয়েছিলেন
গোল করার দারুণ সুযোগ। কিন্তু
গোললাইনের একেবারে সামনে থেকে বল
বিপদমুক্ত করেন জার্মান ডিফেন্ডার
জেরোমে বোয়েটাং।
জার্মানিও বেশ কয়েকবার আতঙ্ক
ছড়িয়েছে আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে। ১৩
মিনিটে মুলারের দারুণ এক
ক্রসে মাথা ছোঁয়াতে পারেননি মিরোস্লাভ
ক্লোসা। প্রথমার্ধের
একেবারে শেষমুহূর্তে এমন দৃশ্য
দেখা গেছে আরও একবার। ৩৭
মিনিটে আন্দ্রে শুরলের দারুণ এক শট
রুখে দেন আর্জেন্টিনার গোলরক্ষক
সার্জিও রোমেরো।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment