ম্যাশেবল: ফেসবুক নিয়ে বিরক্ত? বন্ধ করে দিতে চাচ্ছেন
এই সামাজিক যোগাযোগের জানালাটি? এ ভাবনা যে শুধু
আপনার একার তা কিন্তু নয়, আপনার
মতো হয়তো অনেকের মনে এমন ভাবনা জাগে। কিন্তু
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কি সহজে বন্ধ করতে পারবেন?
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করাটা যত সহজ মনে হয়
আসলে বিষয়টি তার চেয়েও অনেক বেশি জটিল।
গবেষকেরা বলেন, অনলাইনের কোনো তথ্যই চিরতরে নষ্ট
হয়ে যায় না। কোনো না কোনোভাবে ঘুরিয়ে-
ফিরিয়ে তা আবারও কাজে লাগানো হয়, হাতবদল হয়।
সম্প্রতি পুরোপুরি ফেসবুকমুক্ত হওয়ার উপায়
নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি-বিষয়ক
ওয়েবসাইট ম্যাশেবল।সম্প্রতি ফেসবুকের এক আবেগ-
সংক্রান্ত এক গবেষণা সমালোচনার মুখে পড়েছে। ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করলেও
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন মানুষের আবেগ
নিয়ন্ত্রণ করে দিতে পারে ফেসবুক। মানুষের মেজাজ
বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী নিউজ ফিড
দেখিয়ে মানুষকে হাসাতে পারে, কাঁদাতে পারে।
আসলে ফেসবুকের গিনিপিগ আমরা | ফেসবুকের ওপর
বিরক্ত হয়ে যদি ফেসবুক পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার
চিন্তা করেন, তবে আপনার মতো অনেককেই পাবেন।
গুগলে গিয়ে ‘ডিইএলই’ টাইপ করতে শুরু করুন দেখবেন গুগল
আপনাকে ‘ডিলিট ইউর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট’ শীর্ষ অনুসন্ধান
ফল হিসেবে দেখাচ্ছে। প্রাইভেসি বা ব্যক্তিগত গোপনীয়
বিষয়গুলো যাতে সুরক্ষিত থাকে কিংবা ডিজিটাল
উদ্বিগ্নতা দূর করতে অনেকেই ফেসবুক
থেকে কীভাবে পুরোপুরি দূরে সরে যাওয়া সম্ভব সে বিষয়টির
খোঁজ করছেন।
যাঁরা পুরোপুরি ফেসবুক ছেড়ে দিতে চান, তাঁদের
কাছে শুনে আশ্চর্য লাগতে পারে যে ফেসবুক থেকে নিজের
অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি মুছে ফেলা অনেক জটিল। ফেসবুকের
প্রাইভেসি নীতিমালা কারণে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে শুধু
ডিলিট বাটনে চাপ দিলেই কাজ হবে না। চাই আরও
বাড়তি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া।
একটা বিষয় মনে রাখতে হবে অ্যাকাউন্ট
মুছে ফেলা বা ‘ডিলিট’ করা মানে কিন্তু নিষ্ক্রিয়
‘ডিঅ্যাক্টিভেশন’ নয়। আপনি যেকোনো সময় আপনার
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে ফেলতে পারেন যার অর্থ
হচ্ছে আপনার টাইমলাইন ও তথ্য আপনি ফেসবুক পুনরায়
চালু বা রিঅ্যাক্টিভেট করার আগ পর্যন্ত ফেসবুক
থেকে উধাও হয়ে যাবে। সে তথ্য কেউ দেখবে না।
আপনি অ্যাকাউন্ট পুনরায় চালু করলে আবার তা দেখা যাবে।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করা বা মুছে ফেলার অর্থ
হচ্ছে আপনি আর কখনো সেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার
করতে পারবেন না বা কখনো সেই অ্যাকাউন্টে আর
যেতে পারবেন না। এই অ্যাকাউন্টে কোনো তথ্যও
আপনি আর পাবেন না। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ই-মেইল,
মেইল পাঠানোর ঠিকানা সব ফেসবুক থেকে মুছে যাবে কিন্তু
মেসেজ বা বার্তা ও ছবির মতো বিষয়গুলো ফেসবুক
সার্ভারে কারিগরি প্রয়োজনে থেকেই যাবে। ফেসবুক হেল্প
সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার পরও
যে তথ্যগুলো সার্ভারে থেকে যায় তা শনাক্ত করা সম্ভব
নয়। তারপরও যদি ফেসবুকের তথ্য
চিরতরে মুছে ফেলতে চান তবে আপনার বেশ কিছু করণীয়
রয়েছে।
এই সামাজিক যোগাযোগের জানালাটি? এ ভাবনা যে শুধু
আপনার একার তা কিন্তু নয়, আপনার
মতো হয়তো অনেকের মনে এমন ভাবনা জাগে। কিন্তু
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কি সহজে বন্ধ করতে পারবেন?
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করাটা যত সহজ মনে হয়
আসলে বিষয়টি তার চেয়েও অনেক বেশি জটিল।
গবেষকেরা বলেন, অনলাইনের কোনো তথ্যই চিরতরে নষ্ট
হয়ে যায় না। কোনো না কোনোভাবে ঘুরিয়ে-
ফিরিয়ে তা আবারও কাজে লাগানো হয়, হাতবদল হয়।
সম্প্রতি পুরোপুরি ফেসবুকমুক্ত হওয়ার উপায়
নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি-বিষয়ক
ওয়েবসাইট ম্যাশেবল।সম্প্রতি ফেসবুকের এক আবেগ-
সংক্রান্ত এক গবেষণা সমালোচনার মুখে পড়েছে। ফেসবুক
কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করলেও
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন মানুষের আবেগ
নিয়ন্ত্রণ করে দিতে পারে ফেসবুক। মানুষের মেজাজ
বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী নিউজ ফিড
দেখিয়ে মানুষকে হাসাতে পারে, কাঁদাতে পারে।
আসলে ফেসবুকের গিনিপিগ আমরা | ফেসবুকের ওপর
বিরক্ত হয়ে যদি ফেসবুক পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার
চিন্তা করেন, তবে আপনার মতো অনেককেই পাবেন।
গুগলে গিয়ে ‘ডিইএলই’ টাইপ করতে শুরু করুন দেখবেন গুগল
আপনাকে ‘ডিলিট ইউর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট’ শীর্ষ অনুসন্ধান
ফল হিসেবে দেখাচ্ছে। প্রাইভেসি বা ব্যক্তিগত গোপনীয়
বিষয়গুলো যাতে সুরক্ষিত থাকে কিংবা ডিজিটাল
উদ্বিগ্নতা দূর করতে অনেকেই ফেসবুক
থেকে কীভাবে পুরোপুরি দূরে সরে যাওয়া সম্ভব সে বিষয়টির
খোঁজ করছেন।
যাঁরা পুরোপুরি ফেসবুক ছেড়ে দিতে চান, তাঁদের
কাছে শুনে আশ্চর্য লাগতে পারে যে ফেসবুক থেকে নিজের
অ্যাকাউন্ট পুরোপুরি মুছে ফেলা অনেক জটিল। ফেসবুকের
প্রাইভেসি নীতিমালা কারণে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে শুধু
ডিলিট বাটনে চাপ দিলেই কাজ হবে না। চাই আরও
বাড়তি কিছু পদক্ষেপ নেওয়া।
একটা বিষয় মনে রাখতে হবে অ্যাকাউন্ট
মুছে ফেলা বা ‘ডিলিট’ করা মানে কিন্তু নিষ্ক্রিয়
‘ডিঅ্যাক্টিভেশন’ নয়। আপনি যেকোনো সময় আপনার
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে ফেলতে পারেন যার অর্থ
হচ্ছে আপনার টাইমলাইন ও তথ্য আপনি ফেসবুক পুনরায়
চালু বা রিঅ্যাক্টিভেট করার আগ পর্যন্ত ফেসবুক
থেকে উধাও হয়ে যাবে। সে তথ্য কেউ দেখবে না।
আপনি অ্যাকাউন্ট পুনরায় চালু করলে আবার তা দেখা যাবে।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করা বা মুছে ফেলার অর্থ
হচ্ছে আপনি আর কখনো সেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার
করতে পারবেন না বা কখনো সেই অ্যাকাউন্টে আর
যেতে পারবেন না। এই অ্যাকাউন্টে কোনো তথ্যও
আপনি আর পাবেন না। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ই-মেইল,
মেইল পাঠানোর ঠিকানা সব ফেসবুক থেকে মুছে যাবে কিন্তু
মেসেজ বা বার্তা ও ছবির মতো বিষয়গুলো ফেসবুক
সার্ভারে কারিগরি প্রয়োজনে থেকেই যাবে। ফেসবুক হেল্প
সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার পরও
যে তথ্যগুলো সার্ভারে থেকে যায় তা শনাক্ত করা সম্ভব
নয়। তারপরও যদি ফেসবুকের তথ্য
চিরতরে মুছে ফেলতে চান তবে আপনার বেশ কিছু করণীয়
রয়েছে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment