ঢাকা:
ক্রীড়া পুরস্কারে পাঠকের
ভোটে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কারটি জয়
করে নিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক
মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই পুরস্কারটি হাতে নিয়েই
বাংলাদেশ অধিনায়ক সৃষ্টি করলেন এক আবেগঘন
মুহূর্তের। সবার অনুমতি নিয়ে তিনি মঞ্চে আহ্বান
জানালেন তাঁর মা-বাবাকে। মাইক্রোফোন
হাতে নিয়ে বললেন, ‘আজ আমার যা কিছু অর্জন তার
সম্পূর্ণ কৃতিত্ব আমার বাবা আর মায়ের’—
কথাগুলো বলতে বলতে গলাটা যেন একটু ধরে এল
টাইগার মুশফিকের। কী আশ্চর্য! মুশফিকের আবেগ
ছড়িয়ে পড়ল হোটেল সোনারগাঁওয়ের আভিজাত্যপূর্ণ
বলরুমের প্রতিটি কোনায়। কী অসাধারণ দৃশ্যেরই
না জন্ম দিলেন মুশফিকুর রহিম। মা-
বাবাকে নিয়ে উদযাপন করলেন নিজের অর্জন।
আবেগ বারবারই হানা দিয়েছে আজকের এই
গ্রামীণফোন-প্রথম আলো পুরস্কার
বিতরণী অনুষ্ঠানে। মুশফিকুর রহিমের
হাতে পুরস্কার তুলে দিতে এসেই আবেগাক্রান্ত
হলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির
সভাপতির পদ অলংকৃত
করা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি মুশফিককে জানিয়ে রাখলেন নিজের আর্তি,
নিজের ইচ্ছা,
আইসিসি সভাপতি হিসেবে আগামী বছর
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের
ফাইনাল শেষে যেন বিশ্ব জয়ের
ট্রফিটি তিনি তুলে দিতে পারেন বাংলাদেশের
অধিনায়কের হাতে। তাঁর আরজিটা একটু
বাড়াবাড়ি শোনালেও
অনুষ্ঠানস্থলে সবাইকে যে তা ছুঁয়ে গেল
না সেটা কে বলবে? সত্যিই তো এমন আবেগ দিয়েই
তো এ দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে ক্রীড়াবিদদের
কাছে। সেই প্রত্যাশা তো আর কিছু নয়, একটু সাফল্য।
সাফল্য প্রত্যাশী হতে গেলে অমন
আবেগী হওয়াটা মোটেও বাড়াবাড়ি কিছু নয়।
প্রথম
আলোর
সম্পাদক
মতিউর
রহমান
তাঁর
বক্তব্যে বললেন ,
কেন
এই
অনুষ্ঠানটি তাঁর
সবচেয়ে প্রিয়।
এই
অনুষ্ঠানটি সেই
অনুষ্ঠান,
যে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত
হয়ে আসেন
লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। যাঁরা তাঁদের জীবন-
যৌবন উত্সর্গ করে দেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব
করতে গিয়ে। এই অনুষ্ঠান সেই অনুষ্ঠান,
যেখানে উপস্থিত থাকেন বাংলাদেশের প্রায় সব
খেলারই সেরা তারকারা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বিবেক সুদ তার
বক্তব্যে বললেন, ‘ক্রীড়াবিদেরা তাঁদের জীবনের
সেরা সময়টা দেশের প্রয়োজনেই ব্যয় করেন। এমন
মানুষদের স্যালুট না করে কি পারা যায়?’
প্রতিবারের মতো এবারও অনুষ্ঠানের
সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত হয়ে থাকল আজীবন
সম্মাননা প্রদানের ক্ষণটি। বাংলাদেশ জাতীয়
ক্রিকেট দলের প্রথম অধিনায়ক শামীম কবির এই
পুরস্কারটি হাতে নিয়েও আবেগে থর থর। বয়সের
ভারে ন্যুব্জ শামীম কবিরের হাতে যখন পুরস্কার
তুলে দেওয়া হচ্ছিল, তখন বলরুমে উপস্থিত সবার
স্ট্যান্ডিং ওভেশন যেন স্বীকৃতির স্লোগান তুলল
উচ্চ স্বরেই।
অনুষ্ঠানের একেবারে শেষ লগ্নটি ছিল একেবারেই
অন্য রকম। এখানেও আবেগ ছুঁয়ে গেল সবাইকে।
ক্রীড়া পুরস্কারে পাঠকের
ভোটে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদের পুরস্কারটি জয়
করে নিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক
মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই পুরস্কারটি হাতে নিয়েই
বাংলাদেশ অধিনায়ক সৃষ্টি করলেন এক আবেগঘন
মুহূর্তের। সবার অনুমতি নিয়ে তিনি মঞ্চে আহ্বান
জানালেন তাঁর মা-বাবাকে। মাইক্রোফোন
হাতে নিয়ে বললেন, ‘আজ আমার যা কিছু অর্জন তার
সম্পূর্ণ কৃতিত্ব আমার বাবা আর মায়ের’—
কথাগুলো বলতে বলতে গলাটা যেন একটু ধরে এল
টাইগার মুশফিকের। কী আশ্চর্য! মুশফিকের আবেগ
ছড়িয়ে পড়ল হোটেল সোনারগাঁওয়ের আভিজাত্যপূর্ণ
বলরুমের প্রতিটি কোনায়। কী অসাধারণ দৃশ্যেরই
না জন্ম দিলেন মুশফিকুর রহিম। মা-
বাবাকে নিয়ে উদযাপন করলেন নিজের অর্জন।
আবেগ বারবারই হানা দিয়েছে আজকের এই
গ্রামীণফোন-প্রথম আলো পুরস্কার
বিতরণী অনুষ্ঠানে। মুশফিকুর রহিমের
হাতে পুরস্কার তুলে দিতে এসেই আবেগাক্রান্ত
হলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির
সভাপতির পদ অলংকৃত
করা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি মুশফিককে জানিয়ে রাখলেন নিজের আর্তি,
নিজের ইচ্ছা,
আইসিসি সভাপতি হিসেবে আগামী বছর
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের
ফাইনাল শেষে যেন বিশ্ব জয়ের
ট্রফিটি তিনি তুলে দিতে পারেন বাংলাদেশের
অধিনায়কের হাতে। তাঁর আরজিটা একটু
বাড়াবাড়ি শোনালেও
অনুষ্ঠানস্থলে সবাইকে যে তা ছুঁয়ে গেল
না সেটা কে বলবে? সত্যিই তো এমন আবেগ দিয়েই
তো এ দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে ক্রীড়াবিদদের
কাছে। সেই প্রত্যাশা তো আর কিছু নয়, একটু সাফল্য।
সাফল্য প্রত্যাশী হতে গেলে অমন
আবেগী হওয়াটা মোটেও বাড়াবাড়ি কিছু নয়।
প্রথম
আলোর
সম্পাদক
মতিউর
রহমান
তাঁর
বক্তব্যে বললেন ,
কেন
এই
অনুষ্ঠানটি তাঁর
সবচেয়ে প্রিয়।
এই
অনুষ্ঠানটি সেই
অনুষ্ঠান,
যে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত
হয়ে আসেন
লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। যাঁরা তাঁদের জীবন-
যৌবন উত্সর্গ করে দেন দেশকে প্রতিনিধিত্ব
করতে গিয়ে। এই অনুষ্ঠান সেই অনুষ্ঠান,
যেখানে উপস্থিত থাকেন বাংলাদেশের প্রায় সব
খেলারই সেরা তারকারা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী বিবেক সুদ তার
বক্তব্যে বললেন, ‘ক্রীড়াবিদেরা তাঁদের জীবনের
সেরা সময়টা দেশের প্রয়োজনেই ব্যয় করেন। এমন
মানুষদের স্যালুট না করে কি পারা যায়?’
প্রতিবারের মতো এবারও অনুষ্ঠানের
সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত হয়ে থাকল আজীবন
সম্মাননা প্রদানের ক্ষণটি। বাংলাদেশ জাতীয়
ক্রিকেট দলের প্রথম অধিনায়ক শামীম কবির এই
পুরস্কারটি হাতে নিয়েও আবেগে থর থর। বয়সের
ভারে ন্যুব্জ শামীম কবিরের হাতে যখন পুরস্কার
তুলে দেওয়া হচ্ছিল, তখন বলরুমে উপস্থিত সবার
স্ট্যান্ডিং ওভেশন যেন স্বীকৃতির স্লোগান তুলল
উচ্চ স্বরেই।
অনুষ্ঠানের একেবারে শেষ লগ্নটি ছিল একেবারেই
অন্য রকম। এখানেও আবেগ ছুঁয়ে গেল সবাইকে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment