ডেস্ক: একটি শিশুর জন্ম একটি পরিবারের
কাছে সবচাইতে সুখের একটি বিষয়। সকলের
আনন্দের কারণ হয়ে দাড়ায় একটি শিশু সন্তানের
আগমন। একটি শিশু যখন কোনো পরিবারে জন্ম নেয়
তখন শুধু শিশুটির অভিভাবকই নয় সেই শিশুর
সাথে রক্তের সম্পর্কে সম্পর্কিত এবং অন্যান্য সকল
সম্পর্কের মানুষজন সকলেরই সেই শিশুটির
সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার কাজের সাথে সংযুক্ত
হয়ে যান।
প্রত্যেকেই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে থাকেন শিশুর বিকাশে। তাই শিশু
যাতে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং সে নৈতিক
ভাবে বিচার করার
বুদ্ধি নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে জন্য সকলেরই
সতর্ক থাকা উচিৎ। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক
শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য যে জিনিসগুলো সব
চাইতে বেশি জরুরি।
পারিবারিক শান্তি বজায় রাখা উচিৎ
যে পরিবারে প্রতিদিন
কোনো না কোনো কারণে পারিবারিক কলহ লেগেই
থাকে সে পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুর মানসিক
বিকাশ সঠিকভাবে হয় না। সে যা দেখবে তাই
শিখে নেবে। পরিবারের বড়দের
ঝগড়া করতে দেখলে তাই সে সঠিক
ভেবে নিয়ে সেও সেই মানসিকতা নিয়ে বড়
হতে থাকবে। তাই শিশুদের সামনে ঝগড়া কলহ
করা একেবারেই উচিৎ নয়। অন্তত শিশুটির
সামনে পারিবারিক শান্তি বজায় রাখুন।
মায়া মমতা ও ভালোবাসা
বাচ্চারা একটু জেদি প্রকৃতির হয়েই থাকে।
তারা কোনো কিছুর জন্য আবদার ধরতেই পারে।
অথবা সে কোনো ভুল করেই থাকতে পারে। কিন্তু
এইরকম পরিস্থিতিতে রতার সাথে রাগ করে,
বাচ্চাটির সাথে জেদ
দেখিয়ে কিংবা তাকে শারীরিক নির্যাতন
করে কখনোই সঠিকভাবে বড় করতে পারবেন না।
শিশুদের ঠাণ্ডা মাথায় মায়া-
মমতা এবং ভালোবাসার সাথে বড় করতে হয়।
তাদের জেদের পরিবর্তে তাকে বুঝিয়ে শান্ত
করে নিতে হয়।
নিরাপদ
আবাসস্থল
একটি শিশুর
জন্মের
সাথে সাথেই
এই
পদক্ষেপ
নিয়ে ফেলা উচিৎ পরিবারের সদস্যদের।
শিশুটি যে ঘরে বা বাসায় বড় হবে সেই
বাসাটিকে যতোটা সম্ভব নিরাপদ করার
ব্যবস্থা নিতে হবে। শিশুর জন্য ক্ষতিকর এমন
কোনো কিছুই শিশুর হাতের
নাগালে রাখা যাবে না।
আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে ওঠার সাপোর্ট
একটি শিশু
আত্মবিশ্বাসী হয়ে বেড়ে উঠবে কি উঠবে না তা পুরোটাই
নির্ভর করে পরিবারের লোকজনের ওপর। কারণ
তাকে যদি ছোটবেলা থেকেই
মানসিকভাবে সাপোর্ট না দিয়ে, সব সময় তার
ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে, তাকে নিয়ন্ত্রণের
চেষ্টা করে বড় করেন তবে তার আত্মবিশ্বাসের
অভাব হবে। এবং ছোটবেলা থেকেই অন্যের
সিদ্ধান্তে নির্ভরশীলতা বড় হয়েও
ছাড়তে পারবে না। তাই
তাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট
দিয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠতে সহায়তা করুন।
অভিভাবকের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ
বাচ্চারা একটু বড় হয়ে উঠে বন্ধু তৈরি করে থাকে।
বন্ধুত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পর্ক।
বাচ্চারা এমন অনেক কথাই আছে যা অভিভাবকের
সাথে শেয়ার না করলেও বন্ধুবান্ধবের সাথে ঠিকই
শেয়ার করে। এবং বাচ্চাটি যখন টিনএজ
বয়সে যায় তখন অভিভাবকের সাথে দূরত্ব
সৃষ্টি হয়ে যায়। ফলে ভুল
পথে পা বাড়ালে অভিভাবক বুঝতে পারেন না। তাই
ছোটবেলা থেকেই অভিভাবকের উচিৎ নিজের
সন্তানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে বন্ধুত্ব
তৈরি করতে। এতে নির্দ্বিধায় আপনার
সন্তানটি তার সব কিছু আপনার সাথে শেয়ার
করতে পারবে। এবং আপনি তাকে ভালো মন্দের পথ
বুঝিয়ে দিতে পারবেন।
কাছে সবচাইতে সুখের একটি বিষয়। সকলের
আনন্দের কারণ হয়ে দাড়ায় একটি শিশু সন্তানের
আগমন। একটি শিশু যখন কোনো পরিবারে জন্ম নেয়
তখন শুধু শিশুটির অভিভাবকই নয় সেই শিশুর
সাথে রক্তের সম্পর্কে সম্পর্কিত এবং অন্যান্য সকল
সম্পর্কের মানুষজন সকলেরই সেই শিশুটির
সঠিকভাবে বেড়ে ওঠার কাজের সাথে সংযুক্ত
হয়ে যান।
প্রত্যেকেই একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে থাকেন শিশুর বিকাশে। তাই শিশু
যাতে সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং সে নৈতিক
ভাবে বিচার করার
বুদ্ধি নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে সে জন্য সকলেরই
সতর্ক থাকা উচিৎ। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক
শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য যে জিনিসগুলো সব
চাইতে বেশি জরুরি।
পারিবারিক শান্তি বজায় রাখা উচিৎ
যে পরিবারে প্রতিদিন
কোনো না কোনো কারণে পারিবারিক কলহ লেগেই
থাকে সে পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুর মানসিক
বিকাশ সঠিকভাবে হয় না। সে যা দেখবে তাই
শিখে নেবে। পরিবারের বড়দের
ঝগড়া করতে দেখলে তাই সে সঠিক
ভেবে নিয়ে সেও সেই মানসিকতা নিয়ে বড়
হতে থাকবে। তাই শিশুদের সামনে ঝগড়া কলহ
করা একেবারেই উচিৎ নয়। অন্তত শিশুটির
সামনে পারিবারিক শান্তি বজায় রাখুন।
মায়া মমতা ও ভালোবাসা
বাচ্চারা একটু জেদি প্রকৃতির হয়েই থাকে।
তারা কোনো কিছুর জন্য আবদার ধরতেই পারে।
অথবা সে কোনো ভুল করেই থাকতে পারে। কিন্তু
এইরকম পরিস্থিতিতে রতার সাথে রাগ করে,
বাচ্চাটির সাথে জেদ
দেখিয়ে কিংবা তাকে শারীরিক নির্যাতন
করে কখনোই সঠিকভাবে বড় করতে পারবেন না।
শিশুদের ঠাণ্ডা মাথায় মায়া-
মমতা এবং ভালোবাসার সাথে বড় করতে হয়।
তাদের জেদের পরিবর্তে তাকে বুঝিয়ে শান্ত
করে নিতে হয়।
নিরাপদ
আবাসস্থল
একটি শিশুর
জন্মের
সাথে সাথেই
এই
পদক্ষেপ
নিয়ে ফেলা উচিৎ পরিবারের সদস্যদের।
শিশুটি যে ঘরে বা বাসায় বড় হবে সেই
বাসাটিকে যতোটা সম্ভব নিরাপদ করার
ব্যবস্থা নিতে হবে। শিশুর জন্য ক্ষতিকর এমন
কোনো কিছুই শিশুর হাতের
নাগালে রাখা যাবে না।
আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে ওঠার সাপোর্ট
একটি শিশু
আত্মবিশ্বাসী হয়ে বেড়ে উঠবে কি উঠবে না তা পুরোটাই
নির্ভর করে পরিবারের লোকজনের ওপর। কারণ
তাকে যদি ছোটবেলা থেকেই
মানসিকভাবে সাপোর্ট না দিয়ে, সব সময় তার
ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে, তাকে নিয়ন্ত্রণের
চেষ্টা করে বড় করেন তবে তার আত্মবিশ্বাসের
অভাব হবে। এবং ছোটবেলা থেকেই অন্যের
সিদ্ধান্তে নির্ভরশীলতা বড় হয়েও
ছাড়তে পারবে না। তাই
তাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট
দিয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠতে সহায়তা করুন।
অভিভাবকের বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ
বাচ্চারা একটু বড় হয়ে উঠে বন্ধু তৈরি করে থাকে।
বন্ধুত্ব অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি সম্পর্ক।
বাচ্চারা এমন অনেক কথাই আছে যা অভিভাবকের
সাথে শেয়ার না করলেও বন্ধুবান্ধবের সাথে ঠিকই
শেয়ার করে। এবং বাচ্চাটি যখন টিনএজ
বয়সে যায় তখন অভিভাবকের সাথে দূরত্ব
সৃষ্টি হয়ে যায়। ফলে ভুল
পথে পা বাড়ালে অভিভাবক বুঝতে পারেন না। তাই
ছোটবেলা থেকেই অভিভাবকের উচিৎ নিজের
সন্তানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করে বন্ধুত্ব
তৈরি করতে। এতে নির্দ্বিধায় আপনার
সন্তানটি তার সব কিছু আপনার সাথে শেয়ার
করতে পারবে। এবং আপনি তাকে ভালো মন্দের পথ
বুঝিয়ে দিতে পারবেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment