ওহীও মেডিক্যাল সেন্টারে থাকা এক
রোগীকে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করে দিয়েছে ৪৫
মিনিট আগেই। কিন্তু ৪৫ মিনিট পর কন্যার
ডাকে সেই রোগী আবার জীবিত হয়েছে বলে জানায়
এবিসি নিউজ।
১৭ বছর বয়স্ক লরেন্স ইয়েল নিজের পিতার মৃত্যুর
খবর পেয়ে হাঁসপাতালের হল রুমে গিয়ে দেখেন তার
পিতার চার পাশে নার্সরা দাড়িয়ে আছেন কিন্তু
তারা তার পিতা মৃত নিশ্চিত হয়ে তাকে বাঁচানোর
কোন চেষ্টা করছিলেন না। এসময় লরেন্স পিতার
উদ্দেশে বলেন “বাবা তুমি আজ মরতে পারণা!”
সন্তানের এমন আকুতির কিছুক্ষন পর
এন্থনি ইয়েলের হৃদ স্পন্দন আবার চালু হয়।
এবিষয়ে অ্যান্থনির হৃদ রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার
রাজা নাজির বলেন,” এটা সাধারণ কোন হার্ট বিট
ছিলনা অ্যান্থনির হার্ট মিনিটে দুইবার করে স্পন্দিত
হচ্ছিল। এসময় অ্যান্থনির এ সামান্য হৃদ স্পন্দন
মেশিন ধরে ফেলে।“
ডাক্তার নাজির আরও বলেন, “ যখনই
আমরা অ্যান্থনির হৃদ স্পন্দন আবার চালু
হতে দেখি আমরা অবাক হয়ে যাই! এটা সাধারণত
ঘটেনা! আমরা এর পরপর আবার
অ্যান্থনিকে বাঁচাতে প্রয়াস চালাই।“
এর আগে মটর ম্যাকানিক অ্যান্থনি ইয়েলের হৃদ
যন্ত্রে জটিল রোগ থাকার কারণে তার হার্ট
ট্রান্সপ্লেন্ট করার প্রয়োজন দেখা দেয়।
অ্যান্থনি ইয়েলের হৃদ যন্ত্র কাজ করা বন্ধ হয়ে যায়
এটি প্রথম আবিষ্কার করেন অ্যান্থনির
স্ত্রী মেলিশা ইয়েল ভোর ৪ টায়। অ্যান্থনির
স্ত্রী মেলিশা ইয়েল নিজেও নার্স হিসেবে সাত
বছরের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ফলে তিনি নিজেই স্বামীর
হৃদ যন্ত্র পুনরায় কাজ করাতে নানান প্রচেষ্টা চালান
এবং তিনি সফল হন।
এরপর
অ্যান্থনিকে হাসপাতালে আনা হলে ডাক্তাররা অ্যান্থন
হৃদ যন্ত্রের আরটারিতে ব্লক দেখতে পান
তবে সেটা তারা ঠিক করেন। এসময় অ্যান্থনির
স্বাস্থ্য স্বাভাবিক হয়ে আসছে বলেই মনে হয়।
তবে এর পর বিকেল নাগাত অ্যান্থনি আবার অসুস্থ
হয়ে পরেন। ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে অনেক
চেষ্টা করেও বিফল হন। ডাক্তাররা অ্যান্থনিকে মৃত
ঘোষণা করেন।
এর ৪৫ মিনিট পর অ্যান্থনির কন্যা লরেন্স হল
রুমে এসে বাবাকে ডাকলে অ্যান্থনির হৃদ স্পন্দন
আবার দেখা দেয় বলে ডাক্তাররা জানান।
ডাক্তার নাজির বলেন চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমন নজির
তেমন একটা নেই, এটাকে আশ্চর্য বলাই শ্রেয়।
আমরা বিরল একটি ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইলাম।
বর্তমানে অ্যান্থনি তার বাড়িতেই আছেন,
তবে তিনি তার অসুস্থ থাকা অবস্থার কোন ঘটনাই
মনে করতে পারছেননা। কন্যার ডাকে মৃত্যু জয়
করে ফিরে আসা অ্যান্থনি ইয়েল গত সোমবার
থেকে নিজের কাজেও যোগ দিয়েছেন বলে জানা যায়।
রোগীকে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করে দিয়েছে ৪৫
মিনিট আগেই। কিন্তু ৪৫ মিনিট পর কন্যার
ডাকে সেই রোগী আবার জীবিত হয়েছে বলে জানায়
এবিসি নিউজ।
১৭ বছর বয়স্ক লরেন্স ইয়েল নিজের পিতার মৃত্যুর
খবর পেয়ে হাঁসপাতালের হল রুমে গিয়ে দেখেন তার
পিতার চার পাশে নার্সরা দাড়িয়ে আছেন কিন্তু
তারা তার পিতা মৃত নিশ্চিত হয়ে তাকে বাঁচানোর
কোন চেষ্টা করছিলেন না। এসময় লরেন্স পিতার
উদ্দেশে বলেন “বাবা তুমি আজ মরতে পারণা!”
সন্তানের এমন আকুতির কিছুক্ষন পর
এন্থনি ইয়েলের হৃদ স্পন্দন আবার চালু হয়।
এবিষয়ে অ্যান্থনির হৃদ রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার
রাজা নাজির বলেন,” এটা সাধারণ কোন হার্ট বিট
ছিলনা অ্যান্থনির হার্ট মিনিটে দুইবার করে স্পন্দিত
হচ্ছিল। এসময় অ্যান্থনির এ সামান্য হৃদ স্পন্দন
মেশিন ধরে ফেলে।“
ডাক্তার নাজির আরও বলেন, “ যখনই
আমরা অ্যান্থনির হৃদ স্পন্দন আবার চালু
হতে দেখি আমরা অবাক হয়ে যাই! এটা সাধারণত
ঘটেনা! আমরা এর পরপর আবার
অ্যান্থনিকে বাঁচাতে প্রয়াস চালাই।“
এর আগে মটর ম্যাকানিক অ্যান্থনি ইয়েলের হৃদ
যন্ত্রে জটিল রোগ থাকার কারণে তার হার্ট
ট্রান্সপ্লেন্ট করার প্রয়োজন দেখা দেয়।
অ্যান্থনি ইয়েলের হৃদ যন্ত্র কাজ করা বন্ধ হয়ে যায়
এটি প্রথম আবিষ্কার করেন অ্যান্থনির
স্ত্রী মেলিশা ইয়েল ভোর ৪ টায়। অ্যান্থনির
স্ত্রী মেলিশা ইয়েল নিজেও নার্স হিসেবে সাত
বছরের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ফলে তিনি নিজেই স্বামীর
হৃদ যন্ত্র পুনরায় কাজ করাতে নানান প্রচেষ্টা চালান
এবং তিনি সফল হন।
এরপর
অ্যান্থনিকে হাসপাতালে আনা হলে ডাক্তাররা অ্যান্থন
হৃদ যন্ত্রের আরটারিতে ব্লক দেখতে পান
তবে সেটা তারা ঠিক করেন। এসময় অ্যান্থনির
স্বাস্থ্য স্বাভাবিক হয়ে আসছে বলেই মনে হয়।
তবে এর পর বিকেল নাগাত অ্যান্থনি আবার অসুস্থ
হয়ে পরেন। ডাক্তাররা তাকে সুস্থ করতে অনেক
চেষ্টা করেও বিফল হন। ডাক্তাররা অ্যান্থনিকে মৃত
ঘোষণা করেন।
এর ৪৫ মিনিট পর অ্যান্থনির কন্যা লরেন্স হল
রুমে এসে বাবাকে ডাকলে অ্যান্থনির হৃদ স্পন্দন
আবার দেখা দেয় বলে ডাক্তাররা জানান।
ডাক্তার নাজির বলেন চিকিৎসা বিজ্ঞানে এমন নজির
তেমন একটা নেই, এটাকে আশ্চর্য বলাই শ্রেয়।
আমরা বিরল একটি ঘটনার সাক্ষী হয়ে রইলাম।
বর্তমানে অ্যান্থনি তার বাড়িতেই আছেন,
তবে তিনি তার অসুস্থ থাকা অবস্থার কোন ঘটনাই
মনে করতে পারছেননা। কন্যার ডাকে মৃত্যু জয়
করে ফিরে আসা অ্যান্থনি ইয়েল গত সোমবার
থেকে নিজের কাজেও যোগ দিয়েছেন বলে জানা যায়।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment