চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরেই জোড়া গোল করলেন
নেইমার, গোল পেলেন লিওনেল মেসিও। আর বড়
তারকাদের গোলের ভিড়ে মেক্সিকোর ক্লাব
লিওনকে ৬-০ গোলে সহজেই হারিয়ে জুয়ান গাম্পের
ট্রফি জিতে নিয়েছে স্বাগতিক বার্সেলোনা।
এবারের প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি পর্বে ঘরের মাঠে এটাই
বার্সেলোনার প্রথম প্রীতি ম্যাচ। আর লা লিগার
শিরোপা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে নামার আগে শেষ
প্রস্তুতি ম্যাচ। তাই হয়ত পুরো ক্যাম্প নউয়ের
গ্যালারিতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না।
তাছাড়া এই ম্যাচেই প্রথমবারের মতো বার্সার
জার্সিতে লুইস সুয়ারেসের মাঠে নামার কথা থাকায়
সমর্থকদের আগ্রহের সেটাও ছিল অন্যতম কারণ। গত
মৌসুমে ইংল্যান্ড মাতিয়ে আসা উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার
বার্সেলোনার হয়ে কেমন খেলে, সেটার দেখার আগ্রহ
হয়ত অনেক সমর্থককেই মাঠে টেনে আনে।
নির্ধারিত সময় শেষের ১৩ মিনিট আগে ব্রাজিলের
মিডফিল্ডার আফিনিয়ার বদলে সুয়ারেসকে মাঠে নামান
কোচ লুইজ এনরিকে। অবশ্য নতুন দলের হয়ে প্রথমবারের
মতো মাঠে নেমে তেমন কোনো চমক
দেখাতে পারেননি সুয়ারেস।
ম্যাচের শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের রক্ষণে আক্রমণের
পসরা সাজিয়ে বসা বার্সেলোনা তৃতীয় মিনিটেই গোলের
দেখা পায়। নেইমারের বাড়ানো বল প্রতিপক্ষের
গায়ে লেগে বল পেয়ে যান মেসি, ডি বক্সের মাঝ
থেকে বল জালে পাঠাতে আর্জেন্টিনার তারকার
কোনো ভুলই হয়নি।
নয় মিনিট বাদে আবোরো গোল, এবারের
গোলদাতা ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার।
প্রতিপক্ষের দুই ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে আন্দ্রেস
ইনিয়েস্তার দারুণ একটি পাস ঠান্ডা মাথায় চিপ
করে বল জালে জড়ান নেইমার।
বিরতির মিনিট খানেক বাকি থাকতে ব্যাক্তিগত দ্বিতীয়
গোল করে জয়টা নিশ্চিত করে ফেলেন নেইমার। মেসির
বাড়ানো বল পেয়ে ব্যাকহিল করে লক্ষ্যভেদ করেন
বিশ্বকাপে দেশের হয়ে চার গোল করা এই তারকা।
আর দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া গোল করেন ১৮ বছর বয়সী মুনির
হাদ্দাদি এবং একটি গোল করেন ১৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড
সান্দ্রো রামিরেস।
নেইমার, গোল পেলেন লিওনেল মেসিও। আর বড়
তারকাদের গোলের ভিড়ে মেক্সিকোর ক্লাব
লিওনকে ৬-০ গোলে সহজেই হারিয়ে জুয়ান গাম্পের
ট্রফি জিতে নিয়েছে স্বাগতিক বার্সেলোনা।
এবারের প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি পর্বে ঘরের মাঠে এটাই
বার্সেলোনার প্রথম প্রীতি ম্যাচ। আর লা লিগার
শিরোপা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে নামার আগে শেষ
প্রস্তুতি ম্যাচ। তাই হয়ত পুরো ক্যাম্প নউয়ের
গ্যালারিতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না।
তাছাড়া এই ম্যাচেই প্রথমবারের মতো বার্সার
জার্সিতে লুইস সুয়ারেসের মাঠে নামার কথা থাকায়
সমর্থকদের আগ্রহের সেটাও ছিল অন্যতম কারণ। গত
মৌসুমে ইংল্যান্ড মাতিয়ে আসা উরুগুয়ের এই স্ট্রাইকার
বার্সেলোনার হয়ে কেমন খেলে, সেটার দেখার আগ্রহ
হয়ত অনেক সমর্থককেই মাঠে টেনে আনে।
নির্ধারিত সময় শেষের ১৩ মিনিট আগে ব্রাজিলের
মিডফিল্ডার আফিনিয়ার বদলে সুয়ারেসকে মাঠে নামান
কোচ লুইজ এনরিকে। অবশ্য নতুন দলের হয়ে প্রথমবারের
মতো মাঠে নেমে তেমন কোনো চমক
দেখাতে পারেননি সুয়ারেস।
ম্যাচের শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের রক্ষণে আক্রমণের
পসরা সাজিয়ে বসা বার্সেলোনা তৃতীয় মিনিটেই গোলের
দেখা পায়। নেইমারের বাড়ানো বল প্রতিপক্ষের
গায়ে লেগে বল পেয়ে যান মেসি, ডি বক্সের মাঝ
থেকে বল জালে পাঠাতে আর্জেন্টিনার তারকার
কোনো ভুলই হয়নি।
নয় মিনিট বাদে আবোরো গোল, এবারের
গোলদাতা ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় তারকা নেইমার।
প্রতিপক্ষের দুই ডিফেন্ডারের মাঝ দিয়ে আন্দ্রেস
ইনিয়েস্তার দারুণ একটি পাস ঠান্ডা মাথায় চিপ
করে বল জালে জড়ান নেইমার।
বিরতির মিনিট খানেক বাকি থাকতে ব্যাক্তিগত দ্বিতীয়
গোল করে জয়টা নিশ্চিত করে ফেলেন নেইমার। মেসির
বাড়ানো বল পেয়ে ব্যাকহিল করে লক্ষ্যভেদ করেন
বিশ্বকাপে দেশের হয়ে চার গোল করা এই তারকা।
আর দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া গোল করেন ১৮ বছর বয়সী মুনির
হাদ্দাদি এবং একটি গোল করেন ১৯ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড
সান্দ্রো রামিরেস।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment