মাওয়াঘাট:
কাওড়াকান্দি থেকে যাত্রী নিয়ে পদ্মা পার
হওয়ার পথে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ঘাটের
অদূরে ডুবে যায় পিনাক-৬। এ সময়
ডুবে যাওয়া যাত্রীদের উদ্ধারে তাৎক্ষণিক
তৎপরতায় নেমে পড়েন পাড়ে অপেক্ষারত স্পিড
বোট চালকরা। ডুবে যাওয়া লঞ্চের যাত্রীদের
নিরাপদে তীরে তুলতে যারপরনাই চেষ্টা করেন
তারা। এ সময় পিনাক-৬ এর ডুবে যাওয়া ও
যাত্রীদের উদ্ধারে স্পিড বোটগুলোর
তৎপরতা মুঠোফোনে ধারণ করেন পাশের
লঞ্চে থেকে আরেক যাত্রী।
৯ মিনিট ৬ সেকেন্ডের হাই ডেফিনেশন (এইচডি)
ভিডিওতে এ তৎপরতা স্পষ্ট হয়েছে। সাধারণত
মাওয়া থেকে মাঝরিঘাট ও কাওড়াকান্দিতে স্পিড
বোটে যাত্রীরা আসা-যাওয়া করেন। দুর্ঘটনার
সঙ্গে সঙ্গেই তীরে ভিড়ানো স্পিড বোটগুলো বিদ্যুৎ
গতিতে ছুটে যায় পিনাক-৬ এর কাছে। একটি স্পিড
বোটে সাধারণত যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ২০ জন।
তাৎক্ষণিকভাবে তীরে নিয়ে যেতে চালকরা অনেক
যাত্রীকেই বোটে না উঠিয়ে এর চারপাশ
ধরে রাখতে বলে দ্রুত তীরে নিয়ে আসেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, স্পিড বোট
চালকরা না থাকলে নিহতের তালিকা আরও দীর্ঘ
হতো। একটি স্পিড বোট কমপক্ষে ৩০ জন পযর্ন্ত
যাত্রীকে তীরে আনতে সক্ষম হয়েছে।
বোট চালকদের উদ্ধার করা যাত্রীদের
একটি তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। এ
তালিকা তারা নিজেরাই করেছেন। এদের
মধ্যে বোট চালক নজরুল ইসলাম সর্বাধিক
জনকে উদ্ধার করেছেন।
এছাড়া মাওয়া ঘাটের
বোট
চালক
হাসান
৭
জন,
বাবু
৯
জন,
খালেদ
১৩
জন ,
শাহিন
৪
জন,
রতন
২
জন, ফারুক ১৫ জন, আল আমিন ৩ জন, সাগর ৩ জন,
জব্বার ৭ জন, জসিম ১ জন, ঠান্ডু ৭ জন, বজলু ৪ জন,
সোহেল ৩ জন, রহমান ১৩ জনকে তাৎক্ষণিক
ভাবে মৃত্যুর হাত থেকে উদ্ধার করেন।
তীরে নিয়ে অাসার পর
এরমধ্যে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুই
যাত্রী মারা যান।
স্পিড বোট চালক বাবু বলেন, ঘাটেই
যাত্রী ভরছিলাম।
ডুবে যাওয়া দেখে সঙ্গে সঙ্গে বোট
নিয়া ছুটে গেলাম সেখানে। আমি ৯ জনকে উদ্ধার
করেছি।
অনেক সময় ধরে ডুবে যাওয়া লঞ্চের
চারপাশে ঘুরেছি। যদি আরো মানুষ
পানি থেকে ভেসে উঠে।’
মাওয়া ঘাট সংলগ্ন তেলের দোকানদার নাহিদই
সর্বপ্রথম মুন্সিগঞ্জ শ্রীনগর ফায়ার
সার্ভিসকে দুর্ঘটনার কথা জানান।
তিনি বলেন, আমিই প্রথম শ্রীনগর ফায়ার
সার্ভিসকে ফোন দিই। এখানে তো স্টিল কোনো লোক
থাকে না। আমরাই প্রথমে স্পিড বোট
নিয়ে এগিয়ে যেতে বলি। তাৎক্ষণিকভাবে স্পিড
বোটের মালিকরাও ভাড়া যাত্রী তোলা বাদ
দিয়ে ঘটনাস্থলে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলেন।
বোট মালিক শামিম জানান, আমার ২২টা স্পিড
বোট আছে। আমার বোটের সহায়তার প্রায় ৩০
থেকে ৪০ জনকে উদ্ধার করা হয়। চোখের
সামনে জীবিত লোক
কাতরাবে এইডা দেইখা বইয়া থাকুন যায়না।
কাওড়াকান্দি থেকে যাত্রী নিয়ে পদ্মা পার
হওয়ার পথে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ঘাটের
অদূরে ডুবে যায় পিনাক-৬। এ সময়
ডুবে যাওয়া যাত্রীদের উদ্ধারে তাৎক্ষণিক
তৎপরতায় নেমে পড়েন পাড়ে অপেক্ষারত স্পিড
বোট চালকরা। ডুবে যাওয়া লঞ্চের যাত্রীদের
নিরাপদে তীরে তুলতে যারপরনাই চেষ্টা করেন
তারা। এ সময় পিনাক-৬ এর ডুবে যাওয়া ও
যাত্রীদের উদ্ধারে স্পিড বোটগুলোর
তৎপরতা মুঠোফোনে ধারণ করেন পাশের
লঞ্চে থেকে আরেক যাত্রী।
৯ মিনিট ৬ সেকেন্ডের হাই ডেফিনেশন (এইচডি)
ভিডিওতে এ তৎপরতা স্পষ্ট হয়েছে। সাধারণত
মাওয়া থেকে মাঝরিঘাট ও কাওড়াকান্দিতে স্পিড
বোটে যাত্রীরা আসা-যাওয়া করেন। দুর্ঘটনার
সঙ্গে সঙ্গেই তীরে ভিড়ানো স্পিড বোটগুলো বিদ্যুৎ
গতিতে ছুটে যায় পিনাক-৬ এর কাছে। একটি স্পিড
বোটে সাধারণত যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ২০ জন।
তাৎক্ষণিকভাবে তীরে নিয়ে যেতে চালকরা অনেক
যাত্রীকেই বোটে না উঠিয়ে এর চারপাশ
ধরে রাখতে বলে দ্রুত তীরে নিয়ে আসেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, স্পিড বোট
চালকরা না থাকলে নিহতের তালিকা আরও দীর্ঘ
হতো। একটি স্পিড বোট কমপক্ষে ৩০ জন পযর্ন্ত
যাত্রীকে তীরে আনতে সক্ষম হয়েছে।
বোট চালকদের উদ্ধার করা যাত্রীদের
একটি তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। এ
তালিকা তারা নিজেরাই করেছেন। এদের
মধ্যে বোট চালক নজরুল ইসলাম সর্বাধিক
জনকে উদ্ধার করেছেন।
এছাড়া মাওয়া ঘাটের
বোট
চালক
হাসান
৭
জন,
বাবু
৯
জন,
খালেদ
১৩
জন ,
শাহিন
৪
জন,
রতন
২
জন, ফারুক ১৫ জন, আল আমিন ৩ জন, সাগর ৩ জন,
জব্বার ৭ জন, জসিম ১ জন, ঠান্ডু ৭ জন, বজলু ৪ জন,
সোহেল ৩ জন, রহমান ১৩ জনকে তাৎক্ষণিক
ভাবে মৃত্যুর হাত থেকে উদ্ধার করেন।
তীরে নিয়ে অাসার পর
এরমধ্যে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুই
যাত্রী মারা যান।
স্পিড বোট চালক বাবু বলেন, ঘাটেই
যাত্রী ভরছিলাম।
ডুবে যাওয়া দেখে সঙ্গে সঙ্গে বোট
নিয়া ছুটে গেলাম সেখানে। আমি ৯ জনকে উদ্ধার
করেছি।
অনেক সময় ধরে ডুবে যাওয়া লঞ্চের
চারপাশে ঘুরেছি। যদি আরো মানুষ
পানি থেকে ভেসে উঠে।’
মাওয়া ঘাট সংলগ্ন তেলের দোকানদার নাহিদই
সর্বপ্রথম মুন্সিগঞ্জ শ্রীনগর ফায়ার
সার্ভিসকে দুর্ঘটনার কথা জানান।
তিনি বলেন, আমিই প্রথম শ্রীনগর ফায়ার
সার্ভিসকে ফোন দিই। এখানে তো স্টিল কোনো লোক
থাকে না। আমরাই প্রথমে স্পিড বোট
নিয়ে এগিয়ে যেতে বলি। তাৎক্ষণিকভাবে স্পিড
বোটের মালিকরাও ভাড়া যাত্রী তোলা বাদ
দিয়ে ঘটনাস্থলে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলেন।
বোট মালিক শামিম জানান, আমার ২২টা স্পিড
বোট আছে। আমার বোটের সহায়তার প্রায় ৩০
থেকে ৪০ জনকে উদ্ধার করা হয়। চোখের
সামনে জীবিত লোক
কাতরাবে এইডা দেইখা বইয়া থাকুন যায়না।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment