পার্থ প্রতিম চন্দ্র
ইংল্যান্ড-২০৬ (৪৯.১ ওভার)।
ভারত-২১২/১ (৩০.৩ ওভারে)
(রাহানে ১০৬, ধাওয়ান ৯৭
অপরাজিত,কোহলি-১ অপরাজিত)
কী দারুণ বৈপরিত্য। দিন পনেরো আগেই
ওভালে টেস্ট সিরিজে হারের পর
মাথা নত করে মাঠ ছেড়েছিলেন মহেন্দ্র
সিং ধোনি। আর আজ বার্মিংহোমে কুকদের
দুরমুশ করে সিরিজ জয়ের পর যখন ধোনির
দিকে ক্যামেরা ধরা পড়ল তখন
একটা আলদা হাসি। সেই হাসির
মানেটা হয়ত আর
আলাদা করে বলে দিতে হবে না। ১-৩
টেস্ট সিরিজ হারের পর তাঁকে নিয়ে কম
সমালোচনা হয়নি। প্রবল চাপ
নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ
খেলতে নেমে যে সফলতা পেলেন ধোনি,
সেটা শুধু
সংখ্যা দিয়ে বোঝালে মুর্খামি। আজই এই
ম্যাচ জিতে ওয়ানডেতে ভারতীয় সফলতম
অধিনায়ক হলেন, ইংল্যান্ডের
মাটিতে পরপর সাতটা ম্যাচ
জিতে রেকর্ড গড়লেন।
আর মাত্র ৫ মাস পরেই বিশ্বকাপ, তার
আগে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ
জিতে নিয়ে মনোবল বাড়ানো আর
প্রস্তুতি দুটোই সেরে ফেলল ভারত।
বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা বুঝিয়ে দিলেন
টেস্টে যাই হোক রঙীন জামার বড়
ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে তারা 'জমিদার'।
বার্মিংহোমে যেভাবে ৯ উইকেটে আজ
কুকদের হারালেন
ধোনিরা,তা দেখে মনে হল টেস্ট
সিরিজে হারটাকে একেবারে সুদে আসলে জয়
দিয়ে পুষিয়ে নিল ভারত। টেস্টের হার
ওয়ানডে দিয়ে পুষিয়ে দেওয়া যায়
কিনা সেই বিতর্ক বরং তোলা থাকে,
বরং বলা যাক আজকের জয়ের কথা।
সামি, জাদেজাদের দুরন্ত বোলিংয়ের পর
শিখর ধাওয়ান (৯৭ অপরাজিত)-
আজিঙ্কা রাহানে (১০১)
যেভাবে ব্যাটিং করে দলকে জেতালেন
সেটাকে ভাষায় বোঝানো কঠিন। টেস্ট
সিরিজের
হিরো অ্যান্ডারসনকে একেবারে ক্লাবস্তরে নিয়ে গেলেন
রাহানে। এক ওভারে মারলেন
চারটে বাউন্ডারি।
গোটা ইনিংসে মারলেন মোট ৪টা ওভার
বাউন্ডারি। আর শিখর ধাওয়ান!
দীর্ঘদিন বাদে ধাওয়ানের ফর্ম ফের
শিখরে নিয়ে গেলেন। ২০৬ রান
তাড়া করতে নেমে প্রথম দশ ওভারেই
ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এলেন
দুই ভারতীয় ওপেনার।
রাহানে নির্বাচকদের সমস্যায়
ফেললেন। রোহিত শর্মা চোট পাওয়ায়
মিডল অর্ডার
থেকে তুলে এনে রাহানেকে ওপেনার
হিসাবে নিয়ে আসা হয়, কিন্তু সেই
রাহানে জীবনের প্রথম
ওয়ানডে সেঞ্চুরি করে একটা সুখের
সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন। রাহানের
এই সেঞ্চুরিটাই হয়তো বীরেন্দ্র
সেওয়াগের বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্নের
দরজাটা বন্ধ করে দিল।
তবে ধোনিদের কাজ এখানেই শেষ
হচ্ছে না, আগামী শুক্রবার সিরিজের
শেষ ম্যাচে লিডসে জিতে হোয়াইটওয়াশ
করলে ধোনিদের আসল উদ্দেশ্য সফল হবে।
১-৩ হারের জবাব ৩-১ নয় ৪-০তেই
চাইছেন ভারতীয়রা।
ইংল্যান্ড-২০৬ (৪৯.১ ওভার)।
ভারত-২১২/১ (৩০.৩ ওভারে)
(রাহানে ১০৬, ধাওয়ান ৯৭
অপরাজিত,কোহলি-১ অপরাজিত)
কী দারুণ বৈপরিত্য। দিন পনেরো আগেই
ওভালে টেস্ট সিরিজে হারের পর
মাথা নত করে মাঠ ছেড়েছিলেন মহেন্দ্র
সিং ধোনি। আর আজ বার্মিংহোমে কুকদের
দুরমুশ করে সিরিজ জয়ের পর যখন ধোনির
দিকে ক্যামেরা ধরা পড়ল তখন
একটা আলদা হাসি। সেই হাসির
মানেটা হয়ত আর
আলাদা করে বলে দিতে হবে না। ১-৩
টেস্ট সিরিজ হারের পর তাঁকে নিয়ে কম
সমালোচনা হয়নি। প্রবল চাপ
নিয়ে ওয়ানডে সিরিজ
খেলতে নেমে যে সফলতা পেলেন ধোনি,
সেটা শুধু
সংখ্যা দিয়ে বোঝালে মুর্খামি। আজই এই
ম্যাচ জিতে ওয়ানডেতে ভারতীয় সফলতম
অধিনায়ক হলেন, ইংল্যান্ডের
মাটিতে পরপর সাতটা ম্যাচ
জিতে রেকর্ড গড়লেন।
আর মাত্র ৫ মাস পরেই বিশ্বকাপ, তার
আগে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ
জিতে নিয়ে মনোবল বাড়ানো আর
প্রস্তুতি দুটোই সেরে ফেলল ভারত।
বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা বুঝিয়ে দিলেন
টেস্টে যাই হোক রঙীন জামার বড়
ফর্ম্যাটের ক্রিকেটে তারা 'জমিদার'।
বার্মিংহোমে যেভাবে ৯ উইকেটে আজ
কুকদের হারালেন
ধোনিরা,তা দেখে মনে হল টেস্ট
সিরিজে হারটাকে একেবারে সুদে আসলে জয়
দিয়ে পুষিয়ে নিল ভারত। টেস্টের হার
ওয়ানডে দিয়ে পুষিয়ে দেওয়া যায়
কিনা সেই বিতর্ক বরং তোলা থাকে,
বরং বলা যাক আজকের জয়ের কথা।
সামি, জাদেজাদের দুরন্ত বোলিংয়ের পর
শিখর ধাওয়ান (৯৭ অপরাজিত)-
আজিঙ্কা রাহানে (১০১)
যেভাবে ব্যাটিং করে দলকে জেতালেন
সেটাকে ভাষায় বোঝানো কঠিন। টেস্ট
সিরিজের
হিরো অ্যান্ডারসনকে একেবারে ক্লাবস্তরে নিয়ে গেলেন
রাহানে। এক ওভারে মারলেন
চারটে বাউন্ডারি।
গোটা ইনিংসে মারলেন মোট ৪টা ওভার
বাউন্ডারি। আর শিখর ধাওয়ান!
দীর্ঘদিন বাদে ধাওয়ানের ফর্ম ফের
শিখরে নিয়ে গেলেন। ২০৬ রান
তাড়া করতে নেমে প্রথম দশ ওভারেই
ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এলেন
দুই ভারতীয় ওপেনার।
রাহানে নির্বাচকদের সমস্যায়
ফেললেন। রোহিত শর্মা চোট পাওয়ায়
মিডল অর্ডার
থেকে তুলে এনে রাহানেকে ওপেনার
হিসাবে নিয়ে আসা হয়, কিন্তু সেই
রাহানে জীবনের প্রথম
ওয়ানডে সেঞ্চুরি করে একটা সুখের
সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন। রাহানের
এই সেঞ্চুরিটাই হয়তো বীরেন্দ্র
সেওয়াগের বিশ্বকাপে খেলার স্বপ্নের
দরজাটা বন্ধ করে দিল।
তবে ধোনিদের কাজ এখানেই শেষ
হচ্ছে না, আগামী শুক্রবার সিরিজের
শেষ ম্যাচে লিডসে জিতে হোয়াইটওয়াশ
করলে ধোনিদের আসল উদ্দেশ্য সফল হবে।
১-৩ হারের জবাব ৩-১ নয় ৪-০তেই
চাইছেন ভারতীয়রা।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment