ডেস্ক :
১২ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮৯ শাখায়
ভর্তিতে সাবধান! অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি এ
সংত্রুান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়
মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ইউজিসি বলছে,ভিন্ন ভিন্ন
অভিযোগে অভিযুক্ত ও আইন অমান্য করেছে আদালতের
স্থগিতাদেশ, ইউজিসির তালিকার বাইরে অননুমোদিত
ক্যাম্পাস পরিচালনা, সরকার বন্ধ করে দেয়ার পরও
আদালতে স্থগিতাদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা,
ট্রাস্ট্রি বোর্ডের দ্বন্দ্ব, নানা অনিয়মের
কারণে আদালতে মামলা চলছে ইত্যাদি কারণে এ
নির্দেশে দেয়া হলো।
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বিক্রি, আউটার
ক্যাম্পাস খোলা, সরকার বন্ধ করে দেওয়ার পর
মামলা করে টিকে থাকা ও অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনার
অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া, মালিকানা নিয়েও দ্বন্দ্ব থাকার
অভিযোগও রয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে।
আজ সোমবার ইউজিসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ
১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়,
প্রাইম ইউনিভার্সিটি, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ,
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বিজিসি ট্রাস্ট
ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, অতীশ
দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দি পিপলস
ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, আমেরিকা বাংলাদেশ
ইউনিভার্সিটি, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ
টেকনোলজি এবং কুইন্স ইউনিভার্সিটি।
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে যাবতীয় তথ্য যাচাই
করে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য শিক্ষার্থী ও
অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও
ইউজিসি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যে সব বিশ্ববিদ্যালয়
অবৈধভাবে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছিল তাদের
বিরুদ্ধে ইউজিসি থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করায় তারা আদালতের
স্থগিতাদেশ নিয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।
স্থগিতাদেশ থাকায় ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, এমন
বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ৬টি।
ইউজিসি জানিয়েছে, অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের
অনিয়ম সম্পর্কে অনুসন্ধান চলছে। পরে ওই
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাও প্রকাশ করা হবে।
১২ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮৯ শাখায়
ভর্তিতে সাবধান! অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের প্রতি এ
সংত্রুান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়
মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। ইউজিসি বলছে,ভিন্ন ভিন্ন
অভিযোগে অভিযুক্ত ও আইন অমান্য করেছে আদালতের
স্থগিতাদেশ, ইউজিসির তালিকার বাইরে অননুমোদিত
ক্যাম্পাস পরিচালনা, সরকার বন্ধ করে দেয়ার পরও
আদালতে স্থগিতাদেশ নিয়ে ক্যাম্পাস পরিচালনা,
ট্রাস্ট্রি বোর্ডের দ্বন্দ্ব, নানা অনিয়মের
কারণে আদালতে মামলা চলছে ইত্যাদি কারণে এ
নির্দেশে দেয়া হলো।
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট বিক্রি, আউটার
ক্যাম্পাস খোলা, সরকার বন্ধ করে দেওয়ার পর
মামলা করে টিকে থাকা ও অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনার
অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া, মালিকানা নিয়েও দ্বন্দ্ব থাকার
অভিযোগও রয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিরুদ্ধে।
আজ সোমবার ইউজিসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ
১২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রকাশ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়,
প্রাইম ইউনিভার্সিটি, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ,
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বিজিসি ট্রাস্ট
ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইবাইস ইউনিভার্সিটি, অতীশ
দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দি পিপলস
ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম, আমেরিকা বাংলাদেশ
ইউনিভার্সিটি, শান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ
টেকনোলজি এবং কুইন্স ইউনিভার্সিটি।
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে যাবতীয় তথ্য যাচাই
করে ভর্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য শিক্ষার্থী ও
অভিভাবকদের পরামর্শ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও
ইউজিসি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যে সব বিশ্ববিদ্যালয়
অবৈধভাবে ক্যাম্পাস পরিচালনা করছিল তাদের
বিরুদ্ধে ইউজিসি থেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করায় তারা আদালতের
স্থগিতাদেশ নিয়ে অননুমোদিত ক্যাম্পাস পরিচালনা করছে।
স্থগিতাদেশ থাকায় ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না, এমন
বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ৬টি।
ইউজিসি জানিয়েছে, অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের
অনিয়ম সম্পর্কে অনুসন্ধান চলছে। পরে ওই
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকাও প্রকাশ করা হবে।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment