সময়ের কণ্ঠস্বর :
শুধু গানের মঞ্চে নয়, এখন থেকে রাজনীতির
মাঠেও দেখা যাবে সংগীতশিল্পী ন্যান্সিকে।
বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক
সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) ঢাকা মহানগর
দক্ষিণের সহসভাপতি মনোনীত হয়েছেন
কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সি। আর এর
মাধ্যমে সরাসরি রাজনীতিতে নাম লেখালেন
তিনি।
রাজনীতিতে সরাসরি অংশগ্রহন নিয়ে
ন্যান্সি বলেন, বিএনপির আদর্শের প্রতি আমার
ভালো লাগা অনেক আগে থেকেই। এর জন্য
আমাকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনেক মূল্য
দিতে হয়েছে গেল কয়েক মাস ধরে। তিনি আরও
বলেন, আমার মা নেত্রকোনা জাসাসের
কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিএনপির
সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের
রাজনৈতিক আদর্শ আমাকে মুগ্ধ করেছে।
আমি মনে করি শিল্পী ন্যান্সি সবার। শ্রোতাদের
কারণেই আমি ন্যান্সি হয়েছি। তার মানে এই নয়
যে, শিল্পী ন্যান্সির কারণে মানুষ হিসেবে আমার
কোন ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক মতামত
থাকতে পারে না।
কয়েক মাস আগে নিজের ফেসবুক
স্ট্যাটাসে সরকারের সমালোচনা করায় ব্যাপক
তোপের মুখে পড়তে হয়েছিল শিল্পী ন্যান্সিকে সেই
প্রসঙ্গ টেনে ন্যান্সি বলেন, ‘দেশের অন্য সব
মানুষের মতো আমারও রাজনৈতিক মতাদর্শ
থাকতে পারে। সেই মতাদর্শের
জায়গা থেকে বর্তমান সরকারের
কর্মকাণ্ডে অসন্তুষ্ট হয়ে ফেসবুকে আমার একান্ত
ব্যক্তিগত মতামত ব্যক্ত করেছিলাম। কিন্তু
বিষয়টি নিয়ে একটি মহল
অযথা আমাকে নানাভাবে নাজেহাল করে।
একপর্যায়ে তা মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।’
রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে জনপ্রিয় এই
গায়িকা আরও বলেন, ‘একটা রাজনৈতিক আদর্শের
প্রতি সমর্থনের কারণে এভাবে আমার
প্রতি অবিচার করার তো কোনো মানে হয় না। তাই
শেষমেশ মনে হলো,
আমাকে জড়িয়ে রাজনীতি নিয়ে যখন এতই
কথা হচ্ছে, তখন পদ-পদবি নিয়ে কাজ করলে অন্তত
অপবাদ থেকে মুক্ত হতে পারব। শত ঝড়-ঝাপটার
মধ্যেও আমি কোনো কিছুর কাছে মাথা নত করিনি।
তা ছাড়া আমি মনে করেছি, আমার মতো দেশের
অনেক তরুণ আছে, যারা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন
কর্মকাণ্ডে অসন্তুষ্ট। আমি আমার সিদ্ধান্তে অনড়
থেকে শেষ পর্যন্ত রাজনীতিতে নাম লেখালাম।
আমার ভক্ত-শ্রোতা যাঁরা আছেন, তাঁরা অন্তত আমার
দ্বারা কিছুটা হলেও অনুপ্রাণিত হবেন।’
এর আগে মৃত্যুর আগে একবার হলেও তারেক রহমানের
সাক্ষাত চেয়ে আলোচিত হয়েছিলেন এই
সঙ্গীতশিল্পী ।
শুধু গানের মঞ্চে নয়, এখন থেকে রাজনীতির
মাঠেও দেখা যাবে সংগীতশিল্পী ন্যান্সিকে।
বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক
সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) ঢাকা মহানগর
দক্ষিণের সহসভাপতি মনোনীত হয়েছেন
কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সি। আর এর
মাধ্যমে সরাসরি রাজনীতিতে নাম লেখালেন
তিনি।
রাজনীতিতে সরাসরি অংশগ্রহন নিয়ে
ন্যান্সি বলেন, বিএনপির আদর্শের প্রতি আমার
ভালো লাগা অনেক আগে থেকেই। এর জন্য
আমাকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে অনেক মূল্য
দিতে হয়েছে গেল কয়েক মাস ধরে। তিনি আরও
বলেন, আমার মা নেত্রকোনা জাসাসের
কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বিএনপির
সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের
রাজনৈতিক আদর্শ আমাকে মুগ্ধ করেছে।
আমি মনে করি শিল্পী ন্যান্সি সবার। শ্রোতাদের
কারণেই আমি ন্যান্সি হয়েছি। তার মানে এই নয়
যে, শিল্পী ন্যান্সির কারণে মানুষ হিসেবে আমার
কোন ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক মতামত
থাকতে পারে না।
কয়েক মাস আগে নিজের ফেসবুক
স্ট্যাটাসে সরকারের সমালোচনা করায় ব্যাপক
তোপের মুখে পড়তে হয়েছিল শিল্পী ন্যান্সিকে সেই
প্রসঙ্গ টেনে ন্যান্সি বলেন, ‘দেশের অন্য সব
মানুষের মতো আমারও রাজনৈতিক মতাদর্শ
থাকতে পারে। সেই মতাদর্শের
জায়গা থেকে বর্তমান সরকারের
কর্মকাণ্ডে অসন্তুষ্ট হয়ে ফেসবুকে আমার একান্ত
ব্যক্তিগত মতামত ব্যক্ত করেছিলাম। কিন্তু
বিষয়টি নিয়ে একটি মহল
অযথা আমাকে নানাভাবে নাজেহাল করে।
একপর্যায়ে তা মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।’
রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে জনপ্রিয় এই
গায়িকা আরও বলেন, ‘একটা রাজনৈতিক আদর্শের
প্রতি সমর্থনের কারণে এভাবে আমার
প্রতি অবিচার করার তো কোনো মানে হয় না। তাই
শেষমেশ মনে হলো,
আমাকে জড়িয়ে রাজনীতি নিয়ে যখন এতই
কথা হচ্ছে, তখন পদ-পদবি নিয়ে কাজ করলে অন্তত
অপবাদ থেকে মুক্ত হতে পারব। শত ঝড়-ঝাপটার
মধ্যেও আমি কোনো কিছুর কাছে মাথা নত করিনি।
তা ছাড়া আমি মনে করেছি, আমার মতো দেশের
অনেক তরুণ আছে, যারা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন
কর্মকাণ্ডে অসন্তুষ্ট। আমি আমার সিদ্ধান্তে অনড়
থেকে শেষ পর্যন্ত রাজনীতিতে নাম লেখালাম।
আমার ভক্ত-শ্রোতা যাঁরা আছেন, তাঁরা অন্তত আমার
দ্বারা কিছুটা হলেও অনুপ্রাণিত হবেন।’
এর আগে মৃত্যুর আগে একবার হলেও তারেক রহমানের
সাক্ষাত চেয়ে আলোচিত হয়েছিলেন এই
সঙ্গীতশিল্পী ।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment