বাল্যবিবাহ রোধে প্রস্তাবিত আইনে মন্ত্রীসভার
বৈঠকে অনুমোদন
বাংলাদেশে বাল্যবিবাহ রোধে প্রস্তাবিত এক
আইনে সাজার মেয়াদ এবং জরিমানার পরিমাণ
বেড়েছে, তবে একইসাথে কমেছে বিয়ের সর্বনিম্ন
বয়স সীমা।
সোমবার মন্ত্রীসভায় অনুমোদিত প্রস্তাবিত ঐ
আইনে নারীর জন্যে বিয়ের বয়স ১৮
থেকে কমিয়ে ১৬ এবং পুরুষদের জন্যে ২১ থেকে ১৮
করা হয়েছে।
তবে বয়স কমালেও বাল্যবিবাহের সাথে জড়িতদের
শাস্তিও আরো কঠোর করার কথা বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে সর্বোচ্চ কারাভোগের মেয়াদ
তিনমাসের জায়গায় দুই বছর করা হয়েছে।
জরিমানা বাড়িয়ে ৫০,০০০ টাকা করা হয়েছে।
বিয়ের জন্যে নারী ও পুরুষের এই বয়স কেন
কমানো হচ্ছে- এই প্রশ্নে সরকারের মহিলা ও শিশু
বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ
চুমকি বিবিসিকে বলেন, বাংলাদেশের আর্থ
সামাজিক বাস্তবতায় বিয়ের জন্য এই উঁচু বয়স
সীমা জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছিল।
তিনি বলেন, বিশেষ করে মেয়েদের কে।সত্রে এই
আইনের প্রয়োগ কঠিন হচ্ছিল।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ইউরোপের অনেক দেশেও
বিয়ের বৈধ বয়স ১৬।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে বাল্যবিবাহ
যারা করবেন, সেই বিয়ে যারা পরিচালনা করবেন
অথবা তা আয়োজনে সম্পৃক্ত থাকবেন, তারা সবাই
দণ্ডের আওতায় পড়বেন।
মন্ত্রী মেহের আফরোজ বলেন, অভিভাবক, কাজি,
মৌলভি থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধি পর্যন্ত যারাই
বাল্য বিবাহের আয়োজনে জড়িত থাকবেন
তারা সবাই আইনের আওতায় আসবেন।
তিনি বলেন, বিয়ে ঠেকানো না গেলেও বাল্য
বিবাহ অবৈধ বলে গণ্য করা হবে।
এই প্রতিবেদন শেয়ার করুন
বৈঠকে অনুমোদন
বাংলাদেশে বাল্যবিবাহ রোধে প্রস্তাবিত এক
আইনে সাজার মেয়াদ এবং জরিমানার পরিমাণ
বেড়েছে, তবে একইসাথে কমেছে বিয়ের সর্বনিম্ন
বয়স সীমা।
সোমবার মন্ত্রীসভায় অনুমোদিত প্রস্তাবিত ঐ
আইনে নারীর জন্যে বিয়ের বয়স ১৮
থেকে কমিয়ে ১৬ এবং পুরুষদের জন্যে ২১ থেকে ১৮
করা হয়েছে।
তবে বয়স কমালেও বাল্যবিবাহের সাথে জড়িতদের
শাস্তিও আরো কঠোর করার কথা বলা হয়েছে।
প্রস্তাবিত আইনে সর্বোচ্চ কারাভোগের মেয়াদ
তিনমাসের জায়গায় দুই বছর করা হয়েছে।
জরিমানা বাড়িয়ে ৫০,০০০ টাকা করা হয়েছে।
বিয়ের জন্যে নারী ও পুরুষের এই বয়স কেন
কমানো হচ্ছে- এই প্রশ্নে সরকারের মহিলা ও শিশু
বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ
চুমকি বিবিসিকে বলেন, বাংলাদেশের আর্থ
সামাজিক বাস্তবতায় বিয়ের জন্য এই উঁচু বয়স
সীমা জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছিল।
তিনি বলেন, বিশেষ করে মেয়েদের কে।সত্রে এই
আইনের প্রয়োগ কঠিন হচ্ছিল।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ইউরোপের অনেক দেশেও
বিয়ের বৈধ বয়স ১৬।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে বাল্যবিবাহ
যারা করবেন, সেই বিয়ে যারা পরিচালনা করবেন
অথবা তা আয়োজনে সম্পৃক্ত থাকবেন, তারা সবাই
দণ্ডের আওতায় পড়বেন।
মন্ত্রী মেহের আফরোজ বলেন, অভিভাবক, কাজি,
মৌলভি থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধি পর্যন্ত যারাই
বাল্য বিবাহের আয়োজনে জড়িত থাকবেন
তারা সবাই আইনের আওতায় আসবেন।
তিনি বলেন, বিয়ে ঠেকানো না গেলেও বাল্য
বিবাহ অবৈধ বলে গণ্য করা হবে।
এই প্রতিবেদন শেয়ার করুন
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment