মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর
আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায়ের
প্রতিবাদে বৃহস্পতি, রবি ও সোমবার হরতাল
ডেকেছে জামায়াত।
দলের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর
আপিল মামলার চূড়ান্ত রায়ের পর শীর্ষ নেতাদের রক্ষায়
সরকারের সঙ্গে জামায়াত গোপন সমঝোতা করেছে এমন
‘অভিযোগ’ উঠলেও দলটির আমির মতিউর রহমান নিজামীর
ফাঁসির রায়ের পর রাজপথে নেমে আসার ঘোষণা দিল
জামায়াত-শিবির।তবে মাওলানা নিজামীর রায় যাই হোক এবার
তারা কোন সহিংস পন্থায় না গিয়ে অহিংস ও নিয়মতান্ত্রিক
পন্থায় কঠোর আন্দোলন করবে বলে জামায়াতের
একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
এর আগেই , ‘ কি হয় এটা দেখেই তারা আন্দোলনের
কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জামায়াতের একটি সূত্র
জানিয়েছিলো ।
সূত্রটি আরো জানায়, দলের আমির মতিউর রহমান নিজামীর
বিরুদ্ধে যদি সরকার অন্যায়ভাবে কোন সাজা প্রদান
করে তাহলে তারা সরকারকে কোন প্রকার ছাড় দেবে না।
তাদের অভিযোগ, জামায়াতকে নেতৃত্ব শূন্য করতেই সরকার
পরিকল্পিতভাবে জামায়াতের নিরপরাধ শীর্ষ নেতৃবৃন্দের
বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে ফাঁসির রায় দিয়ে যাচ্ছে। জামায়াত-
শিবিরের নেতাকর্মীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জীবন
দিয়ে হলেও সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিবে বলেও
মন্তব্য করেন তারা।
জামায়াত নেতাকর্মীদের দাবীমতে, মাওলানা নিজামী দলের
আমির হওয়ায় সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিকট তার গুরুত্বও
রয়েছে অনেক। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের
আমলে মাওলানা নিজামী কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব
বেশ ভালভাবেই পালন করেছিলেন। এদিক দিয়ে দেশের
জনগণসহ আন্তর্জাতিক মহলের কাছেও তিনি সুপরিচিত
একজন ব্যক্তি। এজন্য তার রায় নিয়ে সাধারণ মানুষের
পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলেরও বেশ আগ্রহ রয়েছে।
জামায়াতের এক নেতা নাম প্রকাশ না করে বলেন, অধ্যাপক
গোলাম আযমের জানাজার মাধ্যমেই প্রমাণ হয়েছে জামায়াত
নেতৃবৃন্দ মানবতাবিরোধী অপরাধের মত কোন কর্মকাণ্ডের
সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। বর্তমান সরকার গায়ের
জোরে কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে জামায়াত নেতাদের
বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দিয়ে যাচ্ছে।
মাওলানা নিজামী শুধু জামায়াতের আমিরই নন, তিনি একজন
সফল মন্ত্রী ছিলেন। যুদ্ধাপরাধ আসল বিষয় নয়। সততা,
যোগ্যতা ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মন্ত্রণালয় পরিচালনা করাই
ছিল তার আসল অপরাধ।
অপরদিকে নিজামীর রায়ের পর মাঠে নামার
প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াতের ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের
নেতাকর্মীরাও। শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের
সঙ্গে কথা বলে এমন আভাসই পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য যে, গত বছরের ১৩ নভেম্বর প্রথমবারের
মতো এই মামলা রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়। কিন্তু
রায় ঘোষণার আগেই অবসরে চলে যান ট্রাইব্যুনাল-১ এর
তৎকালীন চেয়ারম্যান। পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনাল দ্বিতীয় দফায়
মামলার সমাপনী যুক্তি শুনে গত ২৪ মার্চ মামলার রায়
অপেক্ষমাণ রাখেন।
আমির মতিউর রহমান নিজামীর ফাঁসির রায়ের
প্রতিবাদে বৃহস্পতি, রবি ও সোমবার হরতাল
ডেকেছে জামায়াত।
দলের নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর
আপিল মামলার চূড়ান্ত রায়ের পর শীর্ষ নেতাদের রক্ষায়
সরকারের সঙ্গে জামায়াত গোপন সমঝোতা করেছে এমন
‘অভিযোগ’ উঠলেও দলটির আমির মতিউর রহমান নিজামীর
ফাঁসির রায়ের পর রাজপথে নেমে আসার ঘোষণা দিল
জামায়াত-শিবির।তবে মাওলানা নিজামীর রায় যাই হোক এবার
তারা কোন সহিংস পন্থায় না গিয়ে অহিংস ও নিয়মতান্ত্রিক
পন্থায় কঠোর আন্দোলন করবে বলে জামায়াতের
একটি দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
এর আগেই , ‘ কি হয় এটা দেখেই তারা আন্দোলনের
কর্মসূচি ঘোষণা করবে বলে জামায়াতের একটি সূত্র
জানিয়েছিলো ।
সূত্রটি আরো জানায়, দলের আমির মতিউর রহমান নিজামীর
বিরুদ্ধে যদি সরকার অন্যায়ভাবে কোন সাজা প্রদান
করে তাহলে তারা সরকারকে কোন প্রকার ছাড় দেবে না।
তাদের অভিযোগ, জামায়াতকে নেতৃত্ব শূন্য করতেই সরকার
পরিকল্পিতভাবে জামায়াতের নিরপরাধ শীর্ষ নেতৃবৃন্দের
বিরুদ্ধে অন্যায়ভাবে ফাঁসির রায় দিয়ে যাচ্ছে। জামায়াত-
শিবিরের নেতাকর্মীরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জীবন
দিয়ে হলেও সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিবে বলেও
মন্তব্য করেন তারা।
জামায়াত নেতাকর্মীদের দাবীমতে, মাওলানা নিজামী দলের
আমির হওয়ায় সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিকট তার গুরুত্বও
রয়েছে অনেক। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের
আমলে মাওলানা নিজামী কৃষি ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব
বেশ ভালভাবেই পালন করেছিলেন। এদিক দিয়ে দেশের
জনগণসহ আন্তর্জাতিক মহলের কাছেও তিনি সুপরিচিত
একজন ব্যক্তি। এজন্য তার রায় নিয়ে সাধারণ মানুষের
পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলেরও বেশ আগ্রহ রয়েছে।
জামায়াতের এক নেতা নাম প্রকাশ না করে বলেন, অধ্যাপক
গোলাম আযমের জানাজার মাধ্যমেই প্রমাণ হয়েছে জামায়াত
নেতৃবৃন্দ মানবতাবিরোধী অপরাধের মত কোন কর্মকাণ্ডের
সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। বর্তমান সরকার গায়ের
জোরে কথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে জামায়াত নেতাদের
বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দিয়ে যাচ্ছে।
মাওলানা নিজামী শুধু জামায়াতের আমিরই নন, তিনি একজন
সফল মন্ত্রী ছিলেন। যুদ্ধাপরাধ আসল বিষয় নয়। সততা,
যোগ্যতা ও দুর্নীতিমুক্তভাবে মন্ত্রণালয় পরিচালনা করাই
ছিল তার আসল অপরাধ।
অপরদিকে নিজামীর রায়ের পর মাঠে নামার
প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াতের ছাত্রসংগঠন ছাত্রশিবিরের
নেতাকর্মীরাও। শিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের
সঙ্গে কথা বলে এমন আভাসই পাওয়া গেছে।
উল্লেখ্য যে, গত বছরের ১৩ নভেম্বর প্রথমবারের
মতো এই মামলা রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রাখা হয়। কিন্তু
রায় ঘোষণার আগেই অবসরে চলে যান ট্রাইব্যুনাল-১ এর
তৎকালীন চেয়ারম্যান। পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনাল দ্বিতীয় দফায়
মামলার সমাপনী যুক্তি শুনে গত ২৪ মার্চ মামলার রায়
অপেক্ষমাণ রাখেন।
No comments:
Post a Comment