স্বাস্থ্য ডেস্ক : বিভিন্ন ধরনের ব্যথানাশক
ওষুধ অতিরিক্ত
খাওয়া হলে পাকস্থলি এবং অন্ত্রের
বিভিন্ন জায়গায় জ্বালাপোড়া করে।
যেটা থেকে গ্যাস্ট্রাইটিস এবং আলসার
হয়। স্বাস্থ্যবিষয়ক
একটি ওয়েবসাইটে গ্যাস্ট্রাইটিসের কারণ
ও নিরাময়ের
ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হয়।
যারা মানসিক চাপে বেশি ভোগেন
তাদের গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত হওয়ার
প্রবণতাও বেড়ে যেতে পারে। সার্জারি,
মানসিক আঘাত ও অন্যান্য গুরুতর শারীরিক
সমস্যা গ্যাস্ট্রাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার
ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পাকস্থলির
ভেতরের আস্তরণে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ
বা রক্তস্বল্পতার কারণেও গ্যাস্ট্রাইটিস
হতে পারে। যেটা থেকেও আলসার হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত হলে তেমন
একটা ব্যাথা হয় না। এছাড়া ক্ষুদামন্দা,
বমি করা, গা-গোলানো ভাব, বদহজম
এবং অনেক ক্ষেত্রে খাওয়ার সময়
পেটে ব্যাথা করা গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কিছু
সাধারণ উপসর্গ।
গ্যাস্ট্রাইটিস থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম
মেনে চলা জরুরি।
১. হজম শক্তি ভালো না হওয়া পর্যন্ত দুধের
তৈরি খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
২. প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান
করতে হবে। এক্ষেত্রে বড় গ্লাসের ৮ গ্লাস
পানি পান করা উচিত।
৩. পেটের প্রদাহ কমাতে প্রতিদিন ৪০০ আই
ইউ’র (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট)
একটি ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খেতে হবে।
৪. রক্তস্বল্পতার
কারণে গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত
হয়ে থাকলে সম্পূরক
হিসেবে দিনে তিনবার
দু’টি করে ক্লোরোফিল ক্যাপসুল
খেতে হবে এবং রক্তস্বল্পতা নিরাময়ে ডাক্তারের
পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
৫. পরিপাক তন্ত্রের
সমস্যা ভালো করতে খাওয়ার আধ
ঘন্টা আগে ৩০০ থেকে ৬০০ গ্রাম যষ্টিমধু
চিবান। এই ঔষধি উদ্ভিদ আলসার
নিরাময়েও সহায়ক।
৬. গ্যাস্ট্রাইটিস নিরাময়ে আদা বেশ
কার্যকরী। আদা বদহজম ও পেটে গ্যাস
হওয়া সংক্রান্ত সমস্যাসহ
গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কারণে হওয়া প্রায় সব
উপসর্গ ভালো করতে সাহায্য করে।
এছাড়া পেট ও অভ্যন্তরীণ কোষকলা দ্রুত
ভালো করতে এবং প্রদাহ কমাতে কাজ
করে।
আদা’র মধ্যে আছে অ্যান্টি-
ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল
উপাদান। যা বমি ভাব
কমাতে এবং চর্বি হজমে সাহায্য করে।
আদা প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
হিসেবে কাজ করে।
৭. মার্শমেলো গা-গোলানোভাব, বদহজম,
গ্যাস্ট্রাইটিস এবং আলসার
ভালো করতে সাহায্য করে।
৯. পেপারমিন্টে আছে মেন্থলের মতো তেল
যা বদহজম, গ্যাস্ট্রাইটিস ও আলসার
উপশমে সাহায্য করে।
১০. পেঁপে ও আনারস হজমে সাহায্য করে।
তবে অল্প পাকা অবস্থায়
খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
তাছাড়া পেঁপেতে আছে বেশি পরিমাণে হজমবর্ধক
রস।
ওষুধ অতিরিক্ত
খাওয়া হলে পাকস্থলি এবং অন্ত্রের
বিভিন্ন জায়গায় জ্বালাপোড়া করে।
যেটা থেকে গ্যাস্ট্রাইটিস এবং আলসার
হয়। স্বাস্থ্যবিষয়ক
একটি ওয়েবসাইটে গ্যাস্ট্রাইটিসের কারণ
ও নিরাময়ের
ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানানো হয়।
যারা মানসিক চাপে বেশি ভোগেন
তাদের গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত হওয়ার
প্রবণতাও বেড়ে যেতে পারে। সার্জারি,
মানসিক আঘাত ও অন্যান্য গুরুতর শারীরিক
সমস্যা গ্যাস্ট্রাইটিসে আক্রান্ত হওয়ার
ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও পাকস্থলির
ভেতরের আস্তরণে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ
বা রক্তস্বল্পতার কারণেও গ্যাস্ট্রাইটিস
হতে পারে। যেটা থেকেও আলসার হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই
গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত হলে তেমন
একটা ব্যাথা হয় না। এছাড়া ক্ষুদামন্দা,
বমি করা, গা-গোলানো ভাব, বদহজম
এবং অনেক ক্ষেত্রে খাওয়ার সময়
পেটে ব্যাথা করা গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কিছু
সাধারণ উপসর্গ।
গ্যাস্ট্রাইটিস থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম
মেনে চলা জরুরি।
১. হজম শক্তি ভালো না হওয়া পর্যন্ত দুধের
তৈরি খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
২. প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান
করতে হবে। এক্ষেত্রে বড় গ্লাসের ৮ গ্লাস
পানি পান করা উচিত।
৩. পেটের প্রদাহ কমাতে প্রতিদিন ৪০০ আই
ইউ’র (ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট)
একটি ভিটামিন-ই ক্যাপসুল খেতে হবে।
৪. রক্তস্বল্পতার
কারণে গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ে আক্রান্ত
হয়ে থাকলে সম্পূরক
হিসেবে দিনে তিনবার
দু’টি করে ক্লোরোফিল ক্যাপসুল
খেতে হবে এবং রক্তস্বল্পতা নিরাময়ে ডাক্তারের
পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
৫. পরিপাক তন্ত্রের
সমস্যা ভালো করতে খাওয়ার আধ
ঘন্টা আগে ৩০০ থেকে ৬০০ গ্রাম যষ্টিমধু
চিবান। এই ঔষধি উদ্ভিদ আলসার
নিরাময়েও সহায়ক।
৬. গ্যাস্ট্রাইটিস নিরাময়ে আদা বেশ
কার্যকরী। আদা বদহজম ও পেটে গ্যাস
হওয়া সংক্রান্ত সমস্যাসহ
গ্যাস্ট্রাইটিস’য়ের কারণে হওয়া প্রায় সব
উপসর্গ ভালো করতে সাহায্য করে।
এছাড়া পেট ও অভ্যন্তরীণ কোষকলা দ্রুত
ভালো করতে এবং প্রদাহ কমাতে কাজ
করে।
আদা’র মধ্যে আছে অ্যান্টি-
ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল
উপাদান। যা বমি ভাব
কমাতে এবং চর্বি হজমে সাহায্য করে।
আদা প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক
হিসেবে কাজ করে।
৭. মার্শমেলো গা-গোলানোভাব, বদহজম,
গ্যাস্ট্রাইটিস এবং আলসার
ভালো করতে সাহায্য করে।
৯. পেপারমিন্টে আছে মেন্থলের মতো তেল
যা বদহজম, গ্যাস্ট্রাইটিস ও আলসার
উপশমে সাহায্য করে।
১০. পেঁপে ও আনারস হজমে সাহায্য করে।
তবে অল্প পাকা অবস্থায়
খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
তাছাড়া পেঁপেতে আছে বেশি পরিমাণে হজমবর্ধক
রস।
No comments:
Post a Comment