থার্টিফাস্ট
নাইটকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের
সব ধরনের প্রস্তুতি নস্যাৎ হয়ে গেছে।
এক দিনের হরতালে কক্সবাজারের
দৃশপট মুহুর্তে পাল্টে যাওয়ার
কারণে হতাশ হয়ে পড়েছে হোটেল-
মোটেল, কটেজ, রেষ্ট ও গেস্ট হাউসের
মালিক কর্মচারী। রোববার অধিকাংশ
দেশি বিদেশী পর্যটক কক্সবাজার
ছেড়ে যাওয়ার
কারণে ফাঁকা হয়ে গেছে পর্যটন
পরিবেশ। ২৯ ডিসেম্বরের
পরে আরো কর্মসূচী আসতে পারে এমন
আশংকাকরেপর্যটকরাচলেযাচ্ছেবলেমন্তব্য
ব্যবসায়ীদের।
সারা বছরের লোকসান
কাটাতে ডিসেম্বর
থেকে ফেব্র“য়ারী মাস পর্যন্ত অধীর
আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, কটেজ,
রেষ্ট ও গেষ্ট হাউজসহ অন্যান্য
ব্যবসায়ীরা। জানা গেছে, গেল বছরের
পুরো মৌসুম বিএনপি জামায়াতের
ধারাবাহিক হরতালে রাজনৈতিক
অস্থিরতার গ্যাড়াকলে পড়ে আর্থিক
ক্ষতিগ্রস্থের মুখে ব্যবসায়ীদের
অবস্থা কাহিল হয়ে পড়ে। এ বছর
রাজনৈতিক
অস্থিরতা তেমনটি না থাকায় নভেম্বর
থেকে কক্সবাজারের পর্যটন
স্পটে দর্শণার্থীদের
পদচারণা বাড়তে থাকে।
ফলে বুকিং হতে থাকে হোটেল-
মোটেল, কটেজ, রেষ্ট ও গেষ্ট হাউস
গুলো। কিন্তু হঠাৎ করে সোমবারের
হরতালে সব যেন ওলটপালট
হয়ে গেছে কক্সবাজারের পর্যটন
দৃশ্যপট।
সোমবার কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট,
সুগন্ধা, ডায়াবেটিকস পয়েন্ট ও
কলাতলী ঘুরে দেখা যায় পর্যটন
পরিবেশ ফাঁকা। ঝিনুক
ব্যবসায়ী আলমগীর জানান,
দর্শণার্থীদের
আগমনে মনটা ভরে উঠেছিল, এ
মৌসুমে হয়তো কিছু আয় করতে পারব।
কিন্তু তা আর হল না। সোমবারের
হরতালে সব শেষ হয়ে গেছে।
হোটেল মোটেল জোনের
তারাকা হোটেল ওশান প্যারাডাইসের
গনসংযোগ কর্মকর্তা সাইয়ীদ আলমগীর
জানান, ২৫ তারিখের পর থেকে আমার
হোটেল কোন কক্ষ খালি ছিল না।
সোমবারের হরতালের
কারণে বুকিং প্রত্যাহার করে একাধিক
পর্যটক চলে গেছে। এতে আবাসিক
হোটেল মোটেল, খাবার হোটেল, ঝিনুক
ও রকমারি দোকানের ব্যবসায়ীরা যেন
এক অজানা ক্ষতির শঙ্কায় উদ্বিগ্ন
হয়ে পড়েছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল-গেস্টহাউস
মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক
আবুল কাশেম সিকদার জানান,
অন্যান্য বারের তুলনায় থার্টিফাষ্ট
নাইটকেসামনেরেখেকক্সবাজারেপর্যটকের
ঢল নেমেছিল। ফলে ব্যবসায়ীদের
মধ্যেও সৃষ্টি হয়েছিল প্রাণচাঞ্চল্য।
কিন্তু সোমবারের হরতাল
এবং সামনে আরো হরতালের মত
কর্মসূচী আসতে পারে এমন
আশংকা করে পর্যটকরা কক্সবাজার
ছেড়ে চলে যাওয়ার
কারণে ব্যবসায়ীদের জন্য হতাশার
কারণ হয়েছে।
নাইটকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের
সব ধরনের প্রস্তুতি নস্যাৎ হয়ে গেছে।
এক দিনের হরতালে কক্সবাজারের
দৃশপট মুহুর্তে পাল্টে যাওয়ার
কারণে হতাশ হয়ে পড়েছে হোটেল-
মোটেল, কটেজ, রেষ্ট ও গেস্ট হাউসের
মালিক কর্মচারী। রোববার অধিকাংশ
দেশি বিদেশী পর্যটক কক্সবাজার
ছেড়ে যাওয়ার
কারণে ফাঁকা হয়ে গেছে পর্যটন
পরিবেশ। ২৯ ডিসেম্বরের
পরে আরো কর্মসূচী আসতে পারে এমন
আশংকাকরেপর্যটকরাচলেযাচ্ছেবলেমন্তব্য
ব্যবসায়ীদের।
সারা বছরের লোকসান
কাটাতে ডিসেম্বর
থেকে ফেব্র“য়ারী মাস পর্যন্ত অধীর
আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন
কক্সবাজারের হোটেল-মোটেল, কটেজ,
রেষ্ট ও গেষ্ট হাউজসহ অন্যান্য
ব্যবসায়ীরা। জানা গেছে, গেল বছরের
পুরো মৌসুম বিএনপি জামায়াতের
ধারাবাহিক হরতালে রাজনৈতিক
অস্থিরতার গ্যাড়াকলে পড়ে আর্থিক
ক্ষতিগ্রস্থের মুখে ব্যবসায়ীদের
অবস্থা কাহিল হয়ে পড়ে। এ বছর
রাজনৈতিক
অস্থিরতা তেমনটি না থাকায় নভেম্বর
থেকে কক্সবাজারের পর্যটন
স্পটে দর্শণার্থীদের
পদচারণা বাড়তে থাকে।
ফলে বুকিং হতে থাকে হোটেল-
মোটেল, কটেজ, রেষ্ট ও গেষ্ট হাউস
গুলো। কিন্তু হঠাৎ করে সোমবারের
হরতালে সব যেন ওলটপালট
হয়ে গেছে কক্সবাজারের পর্যটন
দৃশ্যপট।
সোমবার কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্ট,
সুগন্ধা, ডায়াবেটিকস পয়েন্ট ও
কলাতলী ঘুরে দেখা যায় পর্যটন
পরিবেশ ফাঁকা। ঝিনুক
ব্যবসায়ী আলমগীর জানান,
দর্শণার্থীদের
আগমনে মনটা ভরে উঠেছিল, এ
মৌসুমে হয়তো কিছু আয় করতে পারব।
কিন্তু তা আর হল না। সোমবারের
হরতালে সব শেষ হয়ে গেছে।
হোটেল মোটেল জোনের
তারাকা হোটেল ওশান প্যারাডাইসের
গনসংযোগ কর্মকর্তা সাইয়ীদ আলমগীর
জানান, ২৫ তারিখের পর থেকে আমার
হোটেল কোন কক্ষ খালি ছিল না।
সোমবারের হরতালের
কারণে বুকিং প্রত্যাহার করে একাধিক
পর্যটক চলে গেছে। এতে আবাসিক
হোটেল মোটেল, খাবার হোটেল, ঝিনুক
ও রকমারি দোকানের ব্যবসায়ীরা যেন
এক অজানা ক্ষতির শঙ্কায় উদ্বিগ্ন
হয়ে পড়েছে।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল-গেস্টহাউস
মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক
আবুল কাশেম সিকদার জানান,
অন্যান্য বারের তুলনায় থার্টিফাষ্ট
নাইটকেসামনেরেখেকক্সবাজারেপর্যটকের
ঢল নেমেছিল। ফলে ব্যবসায়ীদের
মধ্যেও সৃষ্টি হয়েছিল প্রাণচাঞ্চল্য।
কিন্তু সোমবারের হরতাল
এবং সামনে আরো হরতালের মত
কর্মসূচী আসতে পারে এমন
আশংকা করে পর্যটকরা কক্সবাজার
ছেড়ে চলে যাওয়ার
কারণে ব্যবসায়ীদের জন্য হতাশার
কারণ হয়েছে।
No comments:
Post a Comment