চার মাসের জন্য স্থগিত
করে দেওয়া হয়েছে সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া।
রোববার বিচারপতি তারিকুল হাকিম ও
বিচারপতি এ কে এম শাহিদুল হকের হাইকোর্ট
বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এ
আদেশ দেন।
চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর ২০১৪ সালের প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন
অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল
সামসুদ্দোহা।
শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ সংবাদমাধ্যমকে জানান,
২০১১ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৪৪
হাজার ৬০৯ জন। এর মধ্য থেকে ১২ হাজার
জনকে নিয়োগ দেয়া হয়। অবশিষ্ট ১৫ হাজার ১৯
জনকে পুল গঠন করে নিয়োগ দেয়ার জন্য অপেক্ষমাণ
রাখা হয়।
রুলে অপেক্ষমান প্রার্থী রেখে সহকারী শিক্ষক
নিয়োগে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করা কেন অবৈধ
হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। চার
সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব, অর্থ সচিব ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজিসহ
সংশ্লিস্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
করে দেওয়া হয়েছে সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া।
রোববার বিচারপতি তারিকুল হাকিম ও
বিচারপতি এ কে এম শাহিদুল হকের হাইকোর্ট
বেঞ্চ এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এ
আদেশ দেন।
চলতি বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর ২০১৪ সালের প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন
অ্যাডভোকেট শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল
সামসুদ্দোহা।
শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ সংবাদমাধ্যমকে জানান,
২০১১ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৪৪
হাজার ৬০৯ জন। এর মধ্য থেকে ১২ হাজার
জনকে নিয়োগ দেয়া হয়। অবশিষ্ট ১৫ হাজার ১৯
জনকে পুল গঠন করে নিয়োগ দেয়ার জন্য অপেক্ষমাণ
রাখা হয়।
রুলে অপেক্ষমান প্রার্থী রেখে সহকারী শিক্ষক
নিয়োগে নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি করা কেন অবৈধ
হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। চার
সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা সচিব, অর্থ সচিব ও
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজিসহ
সংশ্লিস্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment