গল্প লেখার অভ্যাসটা বেশ পুরনো। ভেবেছিলেন
লেখালিখিতেই নিয়মিত হবেন। কিন্তু হঠাৎ করেই
হয়ে গেলেন নায়িকা। লেখালেখিতে আর মন বসল না।
তবে পরবর্তী সময়ে নিজের অভিনীত বেশ কিছু ছবির
আংশিক সংলাপ লিখেছিলেন রত্না। পরিচালকদের
মতামত নিয়ে চিত্রনাট্যেও কিছু কিছু পরিবর্তন
আনতেন। রত্নার তৈরি সংলাপ নাকি পছন্দও
করেছে দর্শক। প্রেক্ষাগৃহে বসেই প্রশংসিত
বাক্যগুলো কানে আসত। প্রশংসা কার
না ভালো লাগে, এই ভালো লাগা থেকেই সিদ্ধান্ত
নিলেন একাই একটি ছবির গল্প লিখবেন। যেই
কথা সেই কাজ। পরিচালক শাহীন সুমনের
সঙ্গে কথা বললেন। তাঁরাও
রত্নাকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিলেন। গত
বছরই গল্প লেখা শেষ করে প্রি-প্রোডাকশনে হাত
দিলেন। এরপর শুটিং, ডাবিং, এডিটিং। প্রতিটি কাজেই
জড়িয়ে গেলেন রত্না।
'সেদিন বৃষ্টি ছিল' নামের সেই ছবিটি কাল
মুক্তি পেতে যাচ্ছে। স্বভাবতই দারুণ উত্তেজিত
তিনি। একটু মানসিক চাপেও তো থাকার কথা!
'নিজের লেখা গল্প। আবার নিজেই প্রযোজক। একটু
চাপ তো থাকবেই। তবে ভালো লাগাটাই বেশি কাজ
করছে। মনে হচ্ছে আমি সফল।' বললেন রত্না।
রত্নার মতোই আনন্দে আছেন ছবির নায়ক অভি ও
সুমিত । সুমিতের এটা প্রথম ছবি হলেও অভির
দ্বিতীয়। এর আগে মনতাজুর রহমান আকবরের
'আগে যদি জানতাম তুই হবি পর'-এ অভিনয়
করেছিলেন অভি। তিন সপ্তাহ আগেই
মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। এক মাসের মাথায় দ্বিতীয়
ছবি !
অভি বলেন, 'ইন্ডাস্ট্রিতে আমি নতুন ।
এখনো নিজেকে ঠিকমতো গড়ে তুলতে পারিনি। অথচ
এর মধ্যেই এক মাসে দুটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে ।
এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া ।
শুরুতে মনতাজুর রহমান আকবর আর এখন শাহীন
সুমনের মতো পরিচালকের সান্নিধ্য পাচ্ছি ।
আশা করছি, আগামী পথচলায় এমন সহযোগিতা সবার
কাছ থেকেই পাব।'
ছবির আরেক নায়ক সুমিত ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন
বিজ্ঞাপনচিত্রের মাধ্যমে। এর মধ্যে রবি,
বাংলালিংকসহ অনেক বড় প্রতিষ্ঠানের
বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন। 'সেদিন বৃষ্টি ছিল'
ছবিটির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটতে যাচ্ছে।
সুমিত বলেন, 'বড় পর্দায় কাজ করার ইচ্ছাটা আমার
অনেক আগে থেকেই ছিল। কিন্তু
ভালো কোনো সুযোগ পাচ্ছিলাম না। পরে শাহীন সুমন
ভাই যখন ছবিটিতে কাজ করার জন্য বললেন,
আমি আর না করিনি। ছবিটির গল্প আমার কাছে বেশ
ভালো লেগেছে। আশা করছি, প্রথম ছবিতেই
আমি সফলতার দেখা পাব।'
'সেদিন বৃষ্টি ছিল' নিয়ে আশাবাদী হওয়ার কিছু কারণ
জানালেন রত্নাও।
তিনি বলেন, 'ডিজিটাল প্রযুক্তিতে এই প্রথম
কোনো হরর ছবি মুক্তি পাচ্ছে। ছবির গল্প, গান
বেশ ভালো হয়েছে। ঢাকাই ছবিতে সচরাচর এমন
গল্পের ছবি দেখা যায় না।
লেখালিখিতেই নিয়মিত হবেন। কিন্তু হঠাৎ করেই
হয়ে গেলেন নায়িকা। লেখালেখিতে আর মন বসল না।
তবে পরবর্তী সময়ে নিজের অভিনীত বেশ কিছু ছবির
আংশিক সংলাপ লিখেছিলেন রত্না। পরিচালকদের
মতামত নিয়ে চিত্রনাট্যেও কিছু কিছু পরিবর্তন
আনতেন। রত্নার তৈরি সংলাপ নাকি পছন্দও
করেছে দর্শক। প্রেক্ষাগৃহে বসেই প্রশংসিত
বাক্যগুলো কানে আসত। প্রশংসা কার
না ভালো লাগে, এই ভালো লাগা থেকেই সিদ্ধান্ত
নিলেন একাই একটি ছবির গল্প লিখবেন। যেই
কথা সেই কাজ। পরিচালক শাহীন সুমনের
সঙ্গে কথা বললেন। তাঁরাও
রত্নাকে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিলেন। গত
বছরই গল্প লেখা শেষ করে প্রি-প্রোডাকশনে হাত
দিলেন। এরপর শুটিং, ডাবিং, এডিটিং। প্রতিটি কাজেই
জড়িয়ে গেলেন রত্না।
'সেদিন বৃষ্টি ছিল' নামের সেই ছবিটি কাল
মুক্তি পেতে যাচ্ছে। স্বভাবতই দারুণ উত্তেজিত
তিনি। একটু মানসিক চাপেও তো থাকার কথা!
'নিজের লেখা গল্প। আবার নিজেই প্রযোজক। একটু
চাপ তো থাকবেই। তবে ভালো লাগাটাই বেশি কাজ
করছে। মনে হচ্ছে আমি সফল।' বললেন রত্না।
রত্নার মতোই আনন্দে আছেন ছবির নায়ক অভি ও
সুমিত । সুমিতের এটা প্রথম ছবি হলেও অভির
দ্বিতীয়। এর আগে মনতাজুর রহমান আকবরের
'আগে যদি জানতাম তুই হবি পর'-এ অভিনয়
করেছিলেন অভি। তিন সপ্তাহ আগেই
মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। এক মাসের মাথায় দ্বিতীয়
ছবি !
অভি বলেন, 'ইন্ডাস্ট্রিতে আমি নতুন ।
এখনো নিজেকে ঠিকমতো গড়ে তুলতে পারিনি। অথচ
এর মধ্যেই এক মাসে দুটি ছবি মুক্তি পাচ্ছে ।
এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া ।
শুরুতে মনতাজুর রহমান আকবর আর এখন শাহীন
সুমনের মতো পরিচালকের সান্নিধ্য পাচ্ছি ।
আশা করছি, আগামী পথচলায় এমন সহযোগিতা সবার
কাছ থেকেই পাব।'
ছবির আরেক নায়ক সুমিত ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন
বিজ্ঞাপনচিত্রের মাধ্যমে। এর মধ্যে রবি,
বাংলালিংকসহ অনেক বড় প্রতিষ্ঠানের
বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করেছেন। 'সেদিন বৃষ্টি ছিল'
ছবিটির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটতে যাচ্ছে।
সুমিত বলেন, 'বড় পর্দায় কাজ করার ইচ্ছাটা আমার
অনেক আগে থেকেই ছিল। কিন্তু
ভালো কোনো সুযোগ পাচ্ছিলাম না। পরে শাহীন সুমন
ভাই যখন ছবিটিতে কাজ করার জন্য বললেন,
আমি আর না করিনি। ছবিটির গল্প আমার কাছে বেশ
ভালো লেগেছে। আশা করছি, প্রথম ছবিতেই
আমি সফলতার দেখা পাব।'
'সেদিন বৃষ্টি ছিল' নিয়ে আশাবাদী হওয়ার কিছু কারণ
জানালেন রত্নাও।
তিনি বলেন, 'ডিজিটাল প্রযুক্তিতে এই প্রথম
কোনো হরর ছবি মুক্তি পাচ্ছে। ছবির গল্প, গান
বেশ ভালো হয়েছে। ঢাকাই ছবিতে সচরাচর এমন
গল্পের ছবি দেখা যায় না।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment