হিজরার দায়ের করা মামলায় আসামির জামিন হওয়ায়
হিজরারা দল বেঁধে আদালত ঘেরাও করতে যায়। এ সময়
পুলিশ বুঝিয়ে তাদের শান্ত করতে না পেরে লাঠিচার্জ
করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
সোমবার দুপুর একটার দিকে বগুড়ার টিফ জুডিশিয়াল
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জামালপুর জেলার মোলান্দহ থানার
দুরমুঠ গ্রামের হিজরা মিশু আকতারের
সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কলাবাধা গ্রামের ফায়জাল শেখের
ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম গাজী প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলে।
তারা প্রেমের টানে বগুড়ায় পালিয়ে আসে এবং গত ৩১
মে নগদ ৩ লাখ টাকা দেন মোহরানা পরিশোধ
করে বিয়ে সম্পন্ন করে। এরপর তারা শহরের
বাদুড়তলা এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করে। কিছুদিন
স্বামী মঞ্জুরুল ইসলাম তার স্ত্রীর কাছে আরো ২ লাখ
টাকা যৌতুক দাবি করে। টাকা না পেয়ে মঞ্জুরুল ইসলাম
হিজরা মিশু আকতারকে মারপিট
করে বগুড়া থেকে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর মিশু আকতার বাদী হয়ে বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ
জুডিশিয়াল আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে গত ৭ আগস্ট
মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মঞ্জুরুল ইসলাম সোমবার
আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করে। আদালত
শুানানি শেষে আসামির জামিন মঞ্জুর করেন। এ খবর
পেয়ে বগুড়া শহরের ২৫ থেকে ৩০ জন হিজরা আদালতের
সামনের সড়কে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। খবর
পেয়ে সদর থানার ওসি আবু হায়দার মো. ফায়জুর রহমান
পুলিশ ফোর্স নিয়ে আদালতের সামনে অবস্থান নেন। এক
পর্যায় তারা আদালত ঘেরাও করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়
এবং তাদের বুঝিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু
হিজরারা উত্তেজিত হয়ে নানা ধরনের অশালীন অঙ্গ-
ভঙ্গি করে এবং বিক্ষোভ করতে থাকলে পুলিশ হিজরাদের
লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আদালতের
সামনে হিজরাদের সমবেত হতে দেখে শত-শত উৎসুক মানুষ
ভিড় জমায়। হিজরারা যেন পুনরায় আদালতের
সামনে আসতে না পারে এজন্য আদালতের গেটে নারী পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে।
বগুড়া সদর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই )
মঞ্জুরুল হক ভুঞা জানান, জামিনের বিষয়টি আদালতের
এখতিয়ার। হিজরাদের এটা বোঝানোর পরেও তারা অশালীন
অঙ্গ-ভঙ্গি করে আদালতের পরিবেশ নষ্ট করছিল। তাই
বাধ্য হয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করতে হয়েছে।
হিজরারা দল বেঁধে আদালত ঘেরাও করতে যায়। এ সময়
পুলিশ বুঝিয়ে তাদের শান্ত করতে না পেরে লাঠিচার্জ
করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
সোমবার দুপুর একটার দিকে বগুড়ার টিফ জুডিশিয়াল
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, জামালপুর জেলার মোলান্দহ থানার
দুরমুঠ গ্রামের হিজরা মিশু আকতারের
সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কলাবাধা গ্রামের ফায়জাল শেখের
ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম গাজী প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলে।
তারা প্রেমের টানে বগুড়ায় পালিয়ে আসে এবং গত ৩১
মে নগদ ৩ লাখ টাকা দেন মোহরানা পরিশোধ
করে বিয়ে সম্পন্ন করে। এরপর তারা শহরের
বাদুড়তলা এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস শুরু করে। কিছুদিন
স্বামী মঞ্জুরুল ইসলাম তার স্ত্রীর কাছে আরো ২ লাখ
টাকা যৌতুক দাবি করে। টাকা না পেয়ে মঞ্জুরুল ইসলাম
হিজরা মিশু আকতারকে মারপিট
করে বগুড়া থেকে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর মিশু আকতার বাদী হয়ে বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ
জুডিশিয়াল আদালতে যৌতুক নিরোধ আইনে গত ৭ আগস্ট
মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় মঞ্জুরুল ইসলাম সোমবার
আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করে। আদালত
শুানানি শেষে আসামির জামিন মঞ্জুর করেন। এ খবর
পেয়ে বগুড়া শহরের ২৫ থেকে ৩০ জন হিজরা আদালতের
সামনের সড়কে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। খবর
পেয়ে সদর থানার ওসি আবু হায়দার মো. ফায়জুর রহমান
পুলিশ ফোর্স নিয়ে আদালতের সামনে অবস্থান নেন। এক
পর্যায় তারা আদালত ঘেরাও করতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়
এবং তাদের বুঝিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু
হিজরারা উত্তেজিত হয়ে নানা ধরনের অশালীন অঙ্গ-
ভঙ্গি করে এবং বিক্ষোভ করতে থাকলে পুলিশ হিজরাদের
লাঠিচার্জ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আদালতের
সামনে হিজরাদের সমবেত হতে দেখে শত-শত উৎসুক মানুষ
ভিড় জমায়। হিজরারা যেন পুনরায় আদালতের
সামনে আসতে না পারে এজন্য আদালতের গেটে নারী পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে।
বগুড়া সদর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই )
মঞ্জুরুল হক ভুঞা জানান, জামিনের বিষয়টি আদালতের
এখতিয়ার। হিজরাদের এটা বোঝানোর পরেও তারা অশালীন
অঙ্গ-ভঙ্গি করে আদালতের পরিবেশ নষ্ট করছিল। তাই
বাধ্য হয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করতে হয়েছে।
No comments:
Post a Comment