আর্ন্তজাতিক ডেস্ক :
প্রথমে মাথা ন্যাড়া করা হলো।
মুখে মাখানো হলো কালো কালি। এরপর উলঙ্গ
করে গাধার পিঠে চড়িয়ে ঘোরানো হলো সারা গ্রাম।
জুতোপেটাও করা হয় ওই নারীকে। ভাগনেকে হত্যার
অভিযোগে গত শনিবার ভারতের জয়পুর রাজ্যের
রাজাসামান্দ জেলার একটি উপজাতীয় এলাকার গ্রাম্য
সালিশে (পঞ্চায়েত) মাতব্বরদের নির্দেশে ৩৬
বছরের এক নারীর ওপর চালানো হয় এ বর্বরতা।
রোববার তার স্বামী থানায় এজাহার দায়ের
করতে এলে ঘটনাটি আলোচনায় আসে। ওই দিনই এ
ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৩০ জনকে গ্রেফতার
করেছে পুলিশ। এর মধ্যে নির্যাতিতার পরিবারের
নয়জন সদস্যও রয়েছেন।
জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন,
নির্যাতিতা ওই নারীকে আশ্রয়শিবিরে স্থানান্তর
করা হয়েছে। তাকে মানসিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
রামসামান্দের পুলিশ সুপার (এসপি) সোয়েতা ধানকার
বলেন, ‘রামসামান্দ জেলার থুরাভাল গ্রামে ২
নভেম্বর ভারদি সিং নামের একজন মারা যান।
মৃহদেহটি গ্রামবাসী গোপনে সৎকার করায় ওই মৃত্যু
সম্পর্কে অবগত ছিল না পুলিশ।’
তিনি জানান, ভারদি সিংয়ের স্ত্রীর অভিযোগ, তার
মামি ভারদিকে হত্যা করেছেন। এরপর ভারদির
স্ত্রী গ্রামে সালিশ ডাকেন। সভায়
তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এরপর তাকে এ
শাস্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন পঞ্চায়েতের বিচারকরা।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, পঞ্চায়েত
সদস্যরা প্রথমে নারীর মুখে কালি মাখিয়ে দেন।
এরপর জনসমক্ষে তাকে উলঙ্গ করে গাধার
পিঠে চড়িয়ে সারা গ্রাম ঘোরানো হয়। করা হয়
জুতোপেটা। এজাহার দায়ের পর ওই গ্রামে পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবারের ৯
সদস্যসহ ৩০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
প্রথমে মাথা ন্যাড়া করা হলো।
মুখে মাখানো হলো কালো কালি। এরপর উলঙ্গ
করে গাধার পিঠে চড়িয়ে ঘোরানো হলো সারা গ্রাম।
জুতোপেটাও করা হয় ওই নারীকে। ভাগনেকে হত্যার
অভিযোগে গত শনিবার ভারতের জয়পুর রাজ্যের
রাজাসামান্দ জেলার একটি উপজাতীয় এলাকার গ্রাম্য
সালিশে (পঞ্চায়েত) মাতব্বরদের নির্দেশে ৩৬
বছরের এক নারীর ওপর চালানো হয় এ বর্বরতা।
রোববার তার স্বামী থানায় এজাহার দায়ের
করতে এলে ঘটনাটি আলোচনায় আসে। ওই দিনই এ
ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৩০ জনকে গ্রেফতার
করেছে পুলিশ। এর মধ্যে নির্যাতিতার পরিবারের
নয়জন সদস্যও রয়েছেন।
জ্যেষ্ঠ এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন,
নির্যাতিতা ওই নারীকে আশ্রয়শিবিরে স্থানান্তর
করা হয়েছে। তাকে মানসিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
রামসামান্দের পুলিশ সুপার (এসপি) সোয়েতা ধানকার
বলেন, ‘রামসামান্দ জেলার থুরাভাল গ্রামে ২
নভেম্বর ভারদি সিং নামের একজন মারা যান।
মৃহদেহটি গ্রামবাসী গোপনে সৎকার করায় ওই মৃত্যু
সম্পর্কে অবগত ছিল না পুলিশ।’
তিনি জানান, ভারদি সিংয়ের স্ত্রীর অভিযোগ, তার
মামি ভারদিকে হত্যা করেছেন। এরপর ভারদির
স্ত্রী গ্রামে সালিশ ডাকেন। সভায়
তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এরপর তাকে এ
শাস্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন পঞ্চায়েতের বিচারকরা।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, পঞ্চায়েত
সদস্যরা প্রথমে নারীর মুখে কালি মাখিয়ে দেন।
এরপর জনসমক্ষে তাকে উলঙ্গ করে গাধার
পিঠে চড়িয়ে সারা গ্রাম ঘোরানো হয়। করা হয়
জুতোপেটা। এজাহার দায়ের পর ওই গ্রামে পুলিশ
মোতায়েন করা হয়েছে। নির্যাতিতার পরিবারের ৯
সদস্যসহ ৩০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment