Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label student. Show all posts
Showing posts with label student. Show all posts

Monday, May 26, 2014

ক্যামব্রিয়ান কলেজের ডিজিটাল স্কুলিং

প্রযুক্তি সমৃদ্ধ নবতর শিক্ষা ধারণায় পরিচালিত
হচ্ছে দেশের প্রথম ডিজিটাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্যামব্রিয়ান
স্কুল অ্যান্ড কলেজ। যার শিক্ষা পদ্ধতি প্রচলিত
ধারণা থেকে কিছুটা ব্যতিক্রম। বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনের
প্লে থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর এই কলেজটিতে রয়েছে ক্রিয়েটিভ
ট্রেনিংপ্রাপ্ত, ডিজিটাল কনটেম্লট ডেভেলপমেন্ট ও
আইসিটি পারদর্শী ৬৫০ জন শিক্ষক এবং ৬০০ জন
কর্মকর্তা-কর্মচারী। যারা ডিজিটাল লার্নিং প্রোগ্রাম
থেকে হোম ভিজিট অবধি সব কিছুই পরিচালনা করেন অত্যন্ত
দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে। বিশেষ করে উন্নত বিশ্বের
আদলে প্রযুক্তি সমৃদ্ধ ডিজিটাল শিক্ষা বাস্তবায়নের মধ্য
দিয়ে প্রকৃত ডিজিটাল শিক্ষা ও এর ব্যাপকতা তুলে ধরার
প্রয়াস রেখেছে ক্যামব্রিয়ান। ডিজিটাল
শিক্ষা বলতে শিক্ষার্থীদের হাতে শুধু কম্পিউটার, ল্যাপটপ
ধরিয়ে দিয়েই শেষ করেনি ক্যামব্রিয়ান, এ জন্য প্রথমেই
তৈরি করা হয়েছে, পাঠ্যপুস্তকের ডিজিটাল ভার্সন ডিভিডি ও
তা সাবলীলভাবে রান করার জন্য ‘ক্যামব্রিয়ান’ নামক
একটি সাবলীল সফটওয়্যার। এবং এরপরই ক্যামব্রিয়ান
তাদের প্রাক-প্রাথমিক থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর
শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দিয়েছে ল্যাপটপ ও আইপ্যাড।
উল্লেখ্য, শ্রেণীকক্ষে বইয়ের পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যবহার
ও পাঠ্যপুস্তকের ডিজিটাল ভার্সনের ওপর সর্ব প্রথম
প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে ক্যামব্রিয়ানের শিক্ষকদেরকে।
সেজন্য সর্ব প্রথম ক্যামব্রিয়ানের ২০০
শিক্ষককে দেয়া হয়েছিল ল্যাপটপ এবং সেই
সঙ্গে অব্যাহতভাবে চলছে ডিজিটাল কনটেম্লট তৈরির
গবেষণা। যে গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে দেশের
প্রথম শিক্ষামূলক টেলিভিশন—ক্যামব্রিয়ান টেলিভিশন
(সিটিভি) যেখানে সম্প্রচারের জন্য তৈরি হচ্ছে অডিও
ভিজুয়াল ল্যাকচার, যা স্যাটেলাইট ও
অনলাইনে একসঙ্গে প্রচারিত হবে। ফলে শিক্ষার্থীদের
প্রতিটি ড্রইং বা বেডরুম হবে শ্রেণীকক্ষ। অর্থাত্ এতদিন
তারা যে টিভি সেটে দেখতো অসুস্থ ও পাশ্চাত্য বিনোদন,
রাজনৈতিক কাদা ছোড়াছুড়ি তথা ব্যাংক জালিয়াতির খবর,
সেখানে তারা এখন ক্যামব্রিয়ান টেলিভিশনের
মাধ্যমে দেখবে শিক্ষামূলক বিনোদন ও পড়াশোনার ডিজিটাল
কনটেইন্ট ও সারা দেশের শ্রেষ্ঠ শিক্ষকদের সরাসরি ও
ধারণকৃত দামি লেকচার, ব্যবহারিক ক্লাস। যার জন্য
তাদেরকে শিক্ষকদের
পেছনে ঘুরতে হতো অথবা অপেক্ষা করতে হতো অনেক
সময়।


Posted via Blogaway

Saturday, May 3, 2014

শিগগিরই অনুমোদন পাচ্ছে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়

ডেস্ক: শিগগিরই অনুমোদন
পাচ্ছে ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন
(ইউজিসি) থেকে খসড়া আইন
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়ার পর
বেশ কয়েকটি বৈঠক হয়েছে।
খসড়া আইনে বেশ কিছু সংযোজন-
বিয়োজন করা হয়েছে। এখন
খসড়া আইনটি মন্ত্রিসভার
বৈঠকে পাঠানো হবে। এরপর জাতীয়
সংসদে ‘ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
আইন’ পাস হওয়ার পরই অনুমোদন
পাবে বহুল প্রত্যাশিত ‘ডিজিটাল
বিশ্ববিদ্যালয়’।
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও
ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে,
গাজীপুরের হাইটেক পার্কসংলগ্ন
খাসজমিতে এ বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিষ্ঠা করা হবে। এটি গতানুগতিক
বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নয়। এটিই
হবে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়,
যেখানে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের
শিক্ষা ও গবেষণা করা হবে।
সাধারণ
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অনার্স পর্যায়
থেকে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের
সর্বনিম্ন পদ হবে সংশ্লিষ্ট
বিষয়ে পিএইচডি/সমমানের
ডিগ্রিধারী সহকারী অধ্যাপক। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, প্রো-
ভিসি ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ
দেয়া হবে সার্চ কমিটির মাধ্যমে।
সরকার ইচ্ছা করলেই নির্ধারিত
সময়ের আগে ভিসি, প্রো-ভিসি ও
কোষাধ্যক্ষকে অপসারণ
করতে পারবে না। তাদের জন্য
থাকবে স্বতন্ত্র বেতন
কাঠামো যাতে দেশী-বিদেশী শিক্ষক
ও গবেষক এ বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রতি আকৃষ্ট হন। তাদের নিয়োগ
দেয়া হবে সার্চ কমিটির মাধ্যমে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে বিশেষায়িত।
বিশ্ববিদ্যালয়টি হবে সব
অত্যাবশ্যক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন
পরিপূর্ণ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়টির খসড়া এখন
চূড়ান্ত আইনে পরিণত হওয়ার পথে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত
হবে গাজীপুরের হাইটেক
পার্কসংলগ্ন সরকারি জমিতে।
এখানে প্রায় ১০০ একর
সরকারি খাসজমি রয়েছে। দেশী-
বিদেশী নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের
সঙ্গে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও
গবেষণার ব্যাপক সংযোগ থাকবে। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিচালিত
গবষণাকর্ম দেশীয় উৎপাদন
এবং জাতীয়
সমস্যা সমাধানে তাৎপর্যপূর্ণ
অবদানের মাধ্যমে জাতীয়
অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত
করতে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সব শিক্ষক ও
গবেষক একটি চলমান মূল্যায়ন
প্রক্রিয়ার অধীনে থাকবেন যে কেন
পর্যায়েই তাদের জ্ঞান আহরণ,
বিতরণ ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টির উদ্যোগ
থমকে না যায়। বিশ্ববিদ্যালয়টির
পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা ও এ জাতীয়
অন্যান্য কাজ হবে সত্যিকার অর্থেই
প্রযুক্তিনির্ভর হবে। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পাঠাগার
অবশ্যই সর্বাধুনিক ডিজিটাল সুযোগ-
সুবিধাসম্পন্ন হবে। স্নাতকোত্তর
পর্যায়ের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের
জন্য আবাসিক সুযোগ-সুবিধাসহ
সম্মানজনক হারে বৃত্তি ও ভাতার
ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি তাত্ত্বিক ও
প্রায়োগিক উভয় গবেষণার ওপর
সমগুরুত্ব আরোপ করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে গবেষণাকর্ম
উৎসাহী করার
স্বার্থে গবেষণা কার্যক্রম
পরিচালনা এবং গবেষণার ফল দেশী-
বিদেশী সম্মেলন/কর্মশালায়
উপস্থাপনের জন্য পর্যাপ্ত আর্থিক
অনুদান এ বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল
থেকে প্রদানের ব্যবস্থা খাকবে। এ
বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও
প্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির
সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়সমূহ বিশেষ
গুরুত্বসহ পাঠদান এবং মৌলিক ও
প্রায়োগিক
বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম
পরিচালিত হবে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন,
জমিসংক্রান্ত ঝামেলার কারণে এত
বিশ্ববিদ্যালয়টি কোথায় প্রতিষ্ঠিত
হবে তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ছিল
শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সমপ্রতি এ
বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমের ওপর
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত
হয়। ওইসভায় গাজীপুরের প্রস্তাবিত
হাইটেক পার্ক এলাকায় খাসজমির
ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের
প্রস্তাবনা গৃহীত হয়।
জমিটিতে আগে অবৈধ বসতবাড়ি ছিল।
বর্তমানে তা প্রায় দখলমুক্ত
করা হয়েছে। ইউজিসির যুগ্ম সচিব
(পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়) ফেরদৌস
জামান বলেন, আমরা খসড়া আইন
জমা দিয়েছি। আশা করছি দ্রুত সময়ের
মধ্যে আইনটি পাস হবে।
শিক্ষা সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক
বলেন, ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়
হবে একটি ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান।
খসড়া আইনের ওপর কিছু কাজ করেছি।
বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েছি।
তিনি বলেন, যত দ্রুত সম্ভব
বিশ্ববিদ্যালয়টির আইন চূড়ান্ত
হবে বলে আশা করছি।


Posted via Blogaway