Headlines



gazitv2

w41j

gazitv

Showing posts with label tips football. Show all posts
Showing posts with label tips football. Show all posts

Friday, June 20, 2014

খোলামেলা পোশাক গায়ে ক্যামেরার সামনে নায়লা নাঈম

বিশ্বকাপ জ্বরে আক্রান্ত বিশ্বের
প্রতিটি প্রান্তের মানুষ। তাই সবার
মতো আমাদের তারকারাও প্রিয় দলের পতাকার
রঙে রঙ্গিন হয়ে ভক্তদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন।
সেই দলে এবার যুক্ত হলেন আলোচিত মডেল
নায়লা নাঈম।
সম্প্রতি সবুজ আর হলুদের
মিশেলে খোলামেলা এক পোশাক
গায়ে জড়িয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন
নায়লা নাঈম। কারণ তিনি ব্রাজিলের সমর্থক।
বুধবার রাতে সেই ছবিটি নিজের ফেসবুক
পেইজে প্রকাশ করেছেন। ইতিমধ্যেই সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ছবিটি ছড়িয়ে পরেছে।
নায়লার খোলামেলা ছবিটি দেখে অনেকেই
সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠলেও, ব্রাজিল
সমর্থকরা নায়লাকে সাধুবাদ জানাতে ভুলেননি।


Posted via BN24Hour

Saturday, June 14, 2014

৫ মিনিটে পাবলো আরমেরোর গোলে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে কলম্বিয়া

ঢাকা: গ্রিসের বিপক্ষে খেলার ৫
মিনিটে পাবলো আরমেরোর গোলে ১-০
ব্যবধানে এগিয়ে যায় কলম্বিয়া। বেলো হরিজন্তেতের
এস্টাডিও মিনেইরো স্টেডিয়ামে গ্রুপ ‘সি’য়ের
ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস।
শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় শুরু
হওয়া ম্যাচটিতে কলম্বিয়া তাদের সবচেয়ে বড়
তারকা রাদামেল ফ্যালকাওকে ছাড়াই মাঠে নেমেছে। কারণ
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপের ২৩ সদস্যের স্কোয়াডেই
থাকতে পারেননি মোনাকোর নামি স্ট্রাইকার। যদিও
ফ্যালকাওকে ছাড়াও যথেষ্ঠ ক্ষুরধার আক্রমণ ভাগ
আছে দলটির কোচ হোসে পেকারম্যানের হাতে।
তবে ম্যাচের আগে কলম্বিয়ার প্রধান দুশ্চিন্তা গ্রিসের
জমাট রক্ষণ ও অতিরিক্ত রক্ষণশীলতা। যদিও এবারের
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি পর্ব ও বাছাই পর্বে ত্বরিত ও
প্রতি আক্রমণে বেশ ধার দেখিয়েছে কলম্বিয়ানরা।
এক্ষেত্রে ম্যাচের
আগে কলম্বিয়াকে প্রত্যক্ষভাবে হুমকি দিয়েছে গ্রিস
অধিনায়ক। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন,
ম্যাচে কলম্বিয়ানদের গোল পাওয়ার জন্য ব্যাপক
পরীক্ষা দিতে হবে। কারণ ডিফেন্স শক্ত করেই
মাঠে নামবে তারা। যেভাবে তারা ২০০৪ ইউরোতে সাফল্য
পেয়েছে।


Posted via BN24Hour

৫ মিনিটে পাবলো আরমেরোর গোলে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে কলম্বিয়া

ঢাকা: গ্রিসের বিপক্ষে খেলার ৫
মিনিটে পাবলো আরমেরোর গোলে ১-০
ব্যবধানে এগিয়ে যায় কলম্বিয়া। বেলো হরিজন্তেতের
এস্টাডিও মিনেইরো স্টেডিয়ামে গ্রুপ ‘সি’য়ের
ম্যাচে কলম্বিয়ার মুখোমুখি হয়েছে গ্রিস।
শনিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় শুরু
হওয়া ম্যাচটিতে কলম্বিয়া তাদের সবচেয়ে বড়
তারকা রাদামেল ফ্যালকাওকে ছাড়াই মাঠে নেমেছে। কারণ
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপের ২৩ সদস্যের স্কোয়াডেই
থাকতে পারেননি মোনাকোর নামি স্ট্রাইকার। যদিও
ফ্যালকাওকে ছাড়াও যথেষ্ঠ ক্ষুরধার আক্রমণ ভাগ
আছে দলটির কোচ হোসে পেকারম্যানের হাতে।
তবে ম্যাচের আগে কলম্বিয়ার প্রধান দুশ্চিন্তা গ্রিসের
জমাট রক্ষণ ও অতিরিক্ত রক্ষণশীলতা। যদিও এবারের
বিশ্বকাপের প্রস্তুতি পর্ব ও বাছাই পর্বে ত্বরিত ও
প্রতি আক্রমণে বেশ ধার দেখিয়েছে কলম্বিয়ানরা।
এক্ষেত্রে ম্যাচের
আগে কলম্বিয়াকে প্রত্যক্ষভাবে হুমকি দিয়েছে গ্রিস
অধিনায়ক। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন,
ম্যাচে কলম্বিয়ানদের গোল পাওয়ার জন্য ব্যাপক
পরীক্ষা দিতে হবে। কারণ ডিফেন্স শক্ত করেই
মাঠে নামবে তারা। যেভাবে তারা ২০০৪ ইউরোতে সাফল্য
পেয়েছে।


Posted via BN24Hour

Friday, June 13, 2014

কৃষক পতাকা বানালেন জমি বিক্রি করে!

কতটুকু ভালোবাসা যায় ফুটবল খেলাকে? কতটুকু
ভালোবাসা যায় প্রিয় ফুটবল দলকে? এই
ভালোবসার কোনো মাপকাঠি করতে দিলেন
না বাংলাদেশের এক ফুটবল প্রেমিক। মাগুরার
এক কৃষক ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মদনায় নিজের
জমি বিক্রি করে পাওয়া টাকা ব্যয়
করে বানালেন প্রিয় দলের পতাকা।
মাগুরা সদর উপজেলার এই কৃষকের নাম আমজাদ
হোসেন।
ফুটবল খেলায় তার প্রিয় দল জার্মানি। তাই
তিনি নিজের জমি বিক্রির টাকা থেকে প্রায়
দেড় লাখ টাকা খরচ করে সাড়ে তিন হাজার
গজের জার্মানির এই পতাকা তৈরি করেছেন।
আমজাদ হোসেন জানান, এ টাকা যোগাড়
করতে তিনি নিজের ৫০ শতাংশ
জমি বিক্রি করেছেন।
মাগুরা সদর উপজেলার ঘোড়ামারা গ্রামের
নেহাল উদ্দিন মোল্যার ছেলে আমজাদ (৬৫)
পেশায় কৃষক।
তিনি জানান, ১৯৮৭ সালে তিনি দুরারোগ্য এক
অসুখে আক্রান্ত হন। সে সময় চিকিৎসার জন্য
বিভিন্ন পথ্য ব্যবহার করেও কোনো সুফল
পাননি। অবশেষে জার্মানি থেকে আনা ওষুধ
সেবনের পর সুস্থ হয়ে ওঠেন। তারপর থেকেই
ফুটবলে জার্মানিকে সমর্থন জানিয়ে আসছেন।
আমজাদ জমি বেচা টাকায় পতাকা তৈরির পর
এখন তা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন প্রিয়
দলের অন্য সমর্থকদের গোছাতে।
আমজাদ হোসেন আরো জানান, তিন কিলোমিটারের
বেশি দীর্ঘ এই পতাকা তৈরির জন্য তিনি তিন
জন দর্জি নিয়োগ করেন। তাদের মজুরি হিসেবেই
দিতে হয়েছে অন্তত ৪০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশী জার্মান সমর্থক আমজাদ এত
টাকা খরচ হওয়ার পরেও মোটেই চিন্তিত নন।
তিনি ঘোষণা দিয়েছেন প্রিয় দল
জার্মানী বিশ্বকাপ
জিতলে আরো বেশি টাকা খরচ করবেন।


Posted via BN24Hour

Tuesday, June 10, 2014

বিশ্বকাপের ‘হটেস্ট’রা...

ঢাকা: বিশ্বকাপের ২০তম আসরের মূল পর্বের
খেলা শুরু হচ্ছে ১২ জুন। এবারের
বিশ্বকাপে ৩২টি দেশের ফুটবলাররা অংশ
নিচ্ছেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের
কারণে অনেকেই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। এর
বাইরে ‘হটেস্ট’ খেলোয়াড় হিসেবে অনেকে আবার
উঠে এসেছেন আলোচনায়।
এবারের বিশ্বকাপের ‘হটেস্ট’ ৮ খেলোয়াড়:
১. ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো
পর্তুগিজ এ তারকার শারিরীক সৌন্দর্য নিয়ে নতুন
করে বলার কিছু নেই। শরীরকে তিনি ‘মন্দির’
হিসেবে জানেন ও মানেন।
২. ফার্নান্দো গেগো
আর্জেন্টাইন এ
তারকা খেলোয়াড়কে বলা হয় ‘হট ম্যান’, কেউ বলেন
‘হৃদয়ভঙ্গকারী’।
৩. জেমস ট্রয়সি
অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার। বলা হয়ে থাকে,
নিজেকে যদি এভাবে দেখতেন, কখনোই
জার্সি গায়ে জড়াতেন না ট্রয়সি।
৪. জেমস রদ্রিগেজ
২২ বছর
বয়সী কলম্বিয়ান এ
ফুটবলারকে বর্তমানে বিশ্বের প্রতিভাবান
খেলোয়াড়দের একজন বলা হয়। পাশাপাশি হটও।
৫. ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড
ইংলিশ ফুটবল দলে এতসব তারকার ভিড়ে সহজেই
খুঁজে নেওয়া ‍যায় ল্যাম্পার্ডকে।
৬.
আলেকজান্দ্রা কার্জাকভ
কে সবচেয়ে বেশি হ্যান্ডসাম? প্রশ্নের
উত্তরে বাদ যাবেন না রাশিয়ান এই ফুটবলার।
৭. জেন ভেরতেনগেন
সুস্বাদু চকলেটের পাশাপাশি নারী-হৃদয় ভঙ্গের
জন্য ‘দায়ী’ এ বেলজিয়াম ফুটবলার।
৮. হাল্ক
বিশ্বকাপ জয়ের
দৌড়ে ব্রাজিল ফুটবল
দলের তারকা এ
স্ট্রাইকারের নামই
শারীরিক সৌন্দর্যের
জানান দেয়।


Posted via BN24Hour

যে কারণে মেসিকে অপছন্দ করে আর্জেন্টাইনরা

ঢাকা: বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় তিনি।
সর্বকালের অন্যতম সেরাও। অথচ সেই লিওনেল
মেসি কিনা আর্জেন্টিনায় জনপ্রিয় নন। শোনা যায়
আর্জেন্টাইনরা তাকে নাকি অপছন্দ করে। তার
বিরুদ্ধে অভিযোগ- মেসি নাকি যথেষ্ট
আর্জেন্টিনা প্রেমি নন।
সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিনিধি এমন
অভিযোগের সত্যতা খুঁজতে বুয়েন্স আয়ার্সে মেসির
জন্ম শহর রোজারিওতে যান। সেখানে তিনি এমন
কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে ফেরেন
যেগুলো হয়তো খোলাসা করতে পারবে-
‘মেসি আর্জেন্টিনায় সেই সমাদরটা কেন
পাননা যেটা ম্যারাডোনা বহু বছর
থেকে পেয়ে আসছেন।
স্থানীয় ট্যাক্সিচালক থেকে শুরু করে কোচ-
ধারাভাষ্যকারদের কথা শোনেন তিনি।
স্থানীয়দের কথায় বেরিয়ে আসে কিছু গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য। তাদের মতে মেসির সমাদর না পাওয়ার
কারণগুলো এমন:
> বিদেশে খেলার লোভে মেসি খুব অল্প
বয়সে আর্জেন্টিনা ছেড়েছেন।
>তিনি জাতীয় সঙ্গীত গাইতে উৎসাহী নন।
>তার প্যাশনের অভাব।
>ব্যক্তিত্বের অভাব!
>জাতীয় দলের জার্সি গায়ে মেসি তেমন কিছু
অনুভব করেন না, যেটা তার সতীর্থদের
মাঝে দেখা যায়।
কেবল বাচন ভঙ্গিটা আর্জেন্টাইনদের
সাথে মিলে যাওয়ায় মেসি সম্পূর্ণ নিন্দিত
হওয়া থেকে বেঁচে গেছেন বলে আর্জেন্টিনার ফুটবল
লেখক মার্টিন মাজুর মনে করেন।
‘অন্তত এটা না থাকলে তারা(আর্জেন্টাইন)
হয়তো তাকে মরেই ফেলতো’ মার্টিন বিস্মিত
কণ্ঠে জানান।
‘মেসি যেভাবে খেলেন আমরা সবসময় সেটা পছন্দ
করি। কিন্তু আমরা জানিনা সে কে!’ রোজারিওর এক
ট্যাক্সিচালক জানান।
বস্তি থেকে উঠে আসা ম্যারাডোনার
অর্জনটা সবসময় অন্যরকমভাবে ধরা দেয়
আর্জেন্টাইনদের কাছে।
স্লোভেনিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের পর এক
টিভি সাংবাদিক মেসির কাছে জানতে চান,
‘ব্রাজিল যাত্রার পথে তিনি আর্জেন্টিনার
একটি পতাকা বহন করছেন কিনা।’
‘তোমার যা পছন্দ তা তুমি বহন করতে পারো।
বিশ্বকাপটা আমরা স্বাভাবিক ভাবেই দেখছি।’
সহাস্যে জানান মেসি।
বরাবরের মত অনেক প্রত্যাশার চাপ নিয়ে সোমবার
ব্রাজিলের বিমান ধরেছে মেসিরা। এবার
যদি দেশের জন্য কিছু অর্জন করতে না পারেন,
তবে সামনে আর্জেন্টাইনরা হয়তো ভুলেই
যাবে মেসি নামের বিশ্বসেরা একজন খেলোয়াড়
তাদের দেশে জন্মেছিল।
গত বছর কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির
কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল আর্জেন্টিনা।


Posted via BN24Hour

Monday, June 9, 2014

আজকের বিখ্যাত মেসি’র জীবনের যে অজানা তথ্যগুলো চমকে দিতে পারে আপনাকে !

ডেস্ক :আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার
মেসিকে কে না চেনে বলুন? আর্জেন্টিনা হোক
কিংবা বার্সেলোনারই হোক, মেসি ভক্তরা কখনই
মেসির খেলা মিস করেন না। মেসি মাঠে নামলেই
যেন খেলার মোর ঘুরে যায় মুহূর্তেই। আর তাই
মেসিকে ফুটবলের জাদুকর বলে থাকেন অনেকেই।
মেসির জীবন সম্পর্ককেও ভক্তদের জানার আগ্রহের
শেষ নেই। তাই মেসির জীবনের কিছু অজানা বিষয়
নিয়েই এই ফিচার। জেনে নিন মেসির জীবনের
অজানা ১২টি তথ্য সম্পর্কে।
১) মেসি ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত একটি মধ্যবিত্ত
পরিবারে জন্মগ্রহন করেছিলেন। তার
বাবা একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন আর
মা ছিলেন পার্ট টাইম ক্লিনার।
২) মেসি ছোটবেলায় এতোটাই লাজুক ছিলেন
যে প্রথম পরিচয়ে অনেকেই
তাকে বোবা কিংবা অটিস্টিক ভাবতেন।
এমনকি তার শিক্ষকরা তাকে মানসিক ডাক্তার
দেখানোর পরামর্শও দিয়েছিলেন।
৩)১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোন
জনিত জটিলতা দেখা দেয়। কিন্তু তার
বাবা মায়ের সেটার চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য
ছিলো না। এই চিকিৎসার খরচ
ছিলো প্রতিমাসে প্রায় ৯০০ ডলার।
৪)মেসি এবং আর্জেন্টিনার বিখ্যাত চে গুয়েভারার
জন্মস্থান একই। তাঁরা দুজনেই আর্জেন্টিনার
রোজারিওতে জন্মগ্রহন করেছিলেন।
৫) বার্সেলোনার সাথে মেসির প্রথম
চুক্তি লেখা হয়েছিলো কিসে জানেন? একটি টিস্য
পেপারে! বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টর
কার্লেস রেক্সাচ মেসির প্রতিভা দেখে এতোটাই
মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তখনই
চুক্তি করিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। হাতের
কাছে কোনো কাগজ না পাওয়াতে টিস্যু পেপারেই
লিখিত চুক্তি করে ফেলেন তিনি।
৬) বার্সেলোনা মেসির ফুটবলের কারুকাজ
দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ক্লাবে নেয় এবং তার
পারিশ্রমিক হিসেবে মেসির চিকিৎসার
পুরো ব্যয়ভার নিয়ে নেয়। মেসির বাবা মা এই
সময়ে আর্জেন্টিনা থেকে স্পেনে চলে আসে।
৭)মেসিকে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলার
প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মেসি সেই
প্রস্তাব নাকোচ করে দেয়। কারণ মেসির স্বপ্ন
ছিলো আর্জেন্টিনার নীল
সাদা জার্সি পরে খেলার। ২০০৪ সালে প্রথমবার
সেই সুযোগটা পেয়েছিলো মেসি।
৮)মেসির দুই দেশের দুটি পাসপোর্ট আছে।
একটি আর্জেন্টিনার ও একটি স্পেনের। ২০০৫
সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের নাগরিকত্ব পায় এই
তারকা।
৯)মেসির বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার জার্সির
নম্বর ১০। বার্সেলোনায় মেসির আগে ১০ নম্বর
জার্সিটি পরতেন আরেক কিংবদন্তী ব্রাজিলিয়ান
খেলোয়াড় রোনালদিনিও।
১০) মেসি তার প্রতিষ্ঠিত লিও
মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক চ্যারিটিতেই
অনুদান দেন। শুধু তাই নয় তিনি সাহায্য করেন
Fragile X Syndrome এ আক্রান্ত অটিস্টিক
শিশুদেরকেও। তিনি ইউনিসেফেরও একজন
অ্যাম্বেসেডর।
১১) প্রায় প্রতিটি গোল করেই তিনি আকাশের
দিকে আঙ্গুল উচু করেন কেন জানেন? কারণ
তিনি তার গোল গুলোকে উৎসর্গ করেন তার প্রয়াত
দাদীকে। তার দাদী তাকে ফুটবলের
অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন এবং মেসির যখন ১০ বছর
বয়স তখন তিনি মৃত্যুবরণ করেন যা মেসির মনে আজও
দাগ কেটে আছে।
১২) ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে যতই দ্বন্দ থাকুক,
মেসির সবচাইতে কাছের বন্ধুদের সবাই
ব্রাজিলিয়ান। বিশেষ করে বার্সেলোনায় আসার
পরে ডেকো এবং রোনালদিনিও ছিলেন তার
সবচাইতে কাছের বন্ধু। ডেকোর জার্সি ছিলো ২০
এবং রোনালদিনিও এর জার্সি ছিলো ১০। এই দুটির
যোগফল হয় ৩০। তাই তিনি প্রথমে ৩০ নম্বর
জার্সি বেছে নিয়েছিলেন।
সুত্র – গোল ডটকম


Posted via BN24Hour

আজকের বিখ্যাত মেসি’র জীবনের যে অজানা তথ্যগুলো চমকে দিতে পারে আপনাকে !

ডেস্ক :আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার
মেসিকে কে না চেনে বলুন? আর্জেন্টিনা হোক
কিংবা বার্সেলোনারই হোক, মেসি ভক্তরা কখনই
মেসির খেলা মিস করেন না। মেসি মাঠে নামলেই
যেন খেলার মোর ঘুরে যায় মুহূর্তেই। আর তাই
মেসিকে ফুটবলের জাদুকর বলে থাকেন অনেকেই।
মেসির জীবন সম্পর্ককেও ভক্তদের জানার আগ্রহের
শেষ নেই। তাই মেসির জীবনের কিছু অজানা বিষয়
নিয়েই এই ফিচার। জেনে নিন মেসির জীবনের
অজানা ১২টি তথ্য সম্পর্কে।
১) মেসি ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত একটি মধ্যবিত্ত
পরিবারে জন্মগ্রহন করেছিলেন। তার
বাবা একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন আর
মা ছিলেন পার্ট টাইম ক্লিনার।
২) মেসি ছোটবেলায় এতোটাই লাজুক ছিলেন
যে প্রথম পরিচয়ে অনেকেই
তাকে বোবা কিংবা অটিস্টিক ভাবতেন।
এমনকি তার শিক্ষকরা তাকে মানসিক ডাক্তার
দেখানোর পরামর্শও দিয়েছিলেন।
৩)১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোন
জনিত জটিলতা দেখা দেয়। কিন্তু তার
বাবা মায়ের সেটার চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য
ছিলো না। এই চিকিৎসার খরচ
ছিলো প্রতিমাসে প্রায় ৯০০ ডলার।
৪)মেসি এবং আর্জেন্টিনার বিখ্যাত চে গুয়েভারার
জন্মস্থান একই। তাঁরা দুজনেই আর্জেন্টিনার
রোজারিওতে জন্মগ্রহন করেছিলেন।
৫) বার্সেলোনার সাথে মেসির প্রথম
চুক্তি লেখা হয়েছিলো কিসে জানেন? একটি টিস্য
পেপারে! বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টর
কার্লেস রেক্সাচ মেসির প্রতিভা দেখে এতোটাই
মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তখনই
চুক্তি করিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। হাতের
কাছে কোনো কাগজ না পাওয়াতে টিস্যু পেপারেই
লিখিত চুক্তি করে ফেলেন তিনি।
৬) বার্সেলোনা মেসির ফুটবলের কারুকাজ
দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ক্লাবে নেয় এবং তার
পারিশ্রমিক হিসেবে মেসির চিকিৎসার
পুরো ব্যয়ভার নিয়ে নেয়। মেসির বাবা মা এই
সময়ে আর্জেন্টিনা থেকে স্পেনে চলে আসে।
৭)মেসিকে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলার
প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মেসি সেই
প্রস্তাব নাকোচ করে দেয়। কারণ মেসির স্বপ্ন
ছিলো আর্জেন্টিনার নীল
সাদা জার্সি পরে খেলার। ২০০৪ সালে প্রথমবার
সেই সুযোগটা পেয়েছিলো মেসি।
৮)মেসির দুই দেশের দুটি পাসপোর্ট আছে।
একটি আর্জেন্টিনার ও একটি স্পেনের। ২০০৫
সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের নাগরিকত্ব পায় এই
তারকা।
৯)মেসির বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার জার্সির
নম্বর ১০। বার্সেলোনায় মেসির আগে ১০ নম্বর
জার্সিটি পরতেন আরেক কিংবদন্তী ব্রাজিলিয়ান
খেলোয়াড় রোনালদিনিও।
১০) মেসি তার প্রতিষ্ঠিত লিও
মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক চ্যারিটিতেই
অনুদান দেন। শুধু তাই নয় তিনি সাহায্য করেন
Fragile X Syndrome এ আক্রান্ত অটিস্টিক
শিশুদেরকেও। তিনি ইউনিসেফেরও একজন
অ্যাম্বেসেডর।
১১) প্রায় প্রতিটি গোল করেই তিনি আকাশের
দিকে আঙ্গুল উচু করেন কেন জানেন? কারণ
তিনি তার গোল গুলোকে উৎসর্গ করেন তার প্রয়াত
দাদীকে। তার দাদী তাকে ফুটবলের
অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন এবং মেসির যখন ১০ বছর
বয়স তখন তিনি মৃত্যুবরণ করেন যা মেসির মনে আজও
দাগ কেটে আছে।
১২) ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে যতই দ্বন্দ থাকুক,
মেসির সবচাইতে কাছের বন্ধুদের সবাই
ব্রাজিলিয়ান। বিশেষ করে বার্সেলোনায় আসার
পরে ডেকো এবং রোনালদিনিও ছিলেন তার
সবচাইতে কাছের বন্ধু। ডেকোর জার্সি ছিলো ২০
এবং রোনালদিনিও এর জার্সি ছিলো ১০। এই দুটির
যোগফল হয় ৩০। তাই তিনি প্রথমে ৩০ নম্বর
জার্সি বেছে নিয়েছিলেন।
সুত্র – গোল ডটকম


Posted via BN24Hour

আজকের বিখ্যাত মেসি’র জীবনের যে অজানা তথ্যগুলো চমকে দিতে পারে আপনাকে !

ডেস্ক :আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার
মেসিকে কে না চেনে বলুন? আর্জেন্টিনা হোক
কিংবা বার্সেলোনারই হোক, মেসি ভক্তরা কখনই
মেসির খেলা মিস করেন না। মেসি মাঠে নামলেই
যেন খেলার মোর ঘুরে যায় মুহূর্তেই। আর তাই
মেসিকে ফুটবলের জাদুকর বলে থাকেন অনেকেই।
মেসির জীবন সম্পর্ককেও ভক্তদের জানার আগ্রহের
শেষ নেই। তাই মেসির জীবনের কিছু অজানা বিষয়
নিয়েই এই ফিচার। জেনে নিন মেসির জীবনের
অজানা ১২টি তথ্য সম্পর্কে।
১) মেসি ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত একটি মধ্যবিত্ত
পরিবারে জন্মগ্রহন করেছিলেন। তার
বাবা একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন আর
মা ছিলেন পার্ট টাইম ক্লিনার।
২) মেসি ছোটবেলায় এতোটাই লাজুক ছিলেন
যে প্রথম পরিচয়ে অনেকেই
তাকে বোবা কিংবা অটিস্টিক ভাবতেন।
এমনকি তার শিক্ষকরা তাকে মানসিক ডাক্তার
দেখানোর পরামর্শও দিয়েছিলেন।
৩)১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোন
জনিত জটিলতা দেখা দেয়। কিন্তু তার
বাবা মায়ের সেটার চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য
ছিলো না। এই চিকিৎসার খরচ
ছিলো প্রতিমাসে প্রায় ৯০০ ডলার।
৪)মেসি এবং আর্জেন্টিনার বিখ্যাত চে গুয়েভারার
জন্মস্থান একই। তাঁরা দুজনেই আর্জেন্টিনার
রোজারিওতে জন্মগ্রহন করেছিলেন।
৫) বার্সেলোনার সাথে মেসির প্রথম
চুক্তি লেখা হয়েছিলো কিসে জানেন? একটি টিস্য
পেপারে! বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টর
কার্লেস রেক্সাচ মেসির প্রতিভা দেখে এতোটাই
মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তখনই
চুক্তি করিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। হাতের
কাছে কোনো কাগজ না পাওয়াতে টিস্যু পেপারেই
লিখিত চুক্তি করে ফেলেন তিনি।
৬) বার্সেলোনা মেসির ফুটবলের কারুকাজ
দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ক্লাবে নেয় এবং তার
পারিশ্রমিক হিসেবে মেসির চিকিৎসার
পুরো ব্যয়ভার নিয়ে নেয়। মেসির বাবা মা এই
সময়ে আর্জেন্টিনা থেকে স্পেনে চলে আসে।
৭)মেসিকে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলার
প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মেসি সেই
প্রস্তাব নাকোচ করে দেয়। কারণ মেসির স্বপ্ন
ছিলো আর্জেন্টিনার নীল
সাদা জার্সি পরে খেলার। ২০০৪ সালে প্রথমবার
সেই সুযোগটা পেয়েছিলো মেসি।
৮)মেসির দুই দেশের দুটি পাসপোর্ট আছে।
একটি আর্জেন্টিনার ও একটি স্পেনের। ২০০৫
সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের নাগরিকত্ব পায় এই
তারকা।
৯)মেসির বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার জার্সির
নম্বর ১০। বার্সেলোনায় মেসির আগে ১০ নম্বর
জার্সিটি পরতেন আরেক কিংবদন্তী ব্রাজিলিয়ান
খেলোয়াড় রোনালদিনিও।
১০) মেসি তার প্রতিষ্ঠিত লিও
মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক চ্যারিটিতেই
অনুদান দেন। শুধু তাই নয় তিনি সাহায্য করেন
Fragile X Syndrome এ আক্রান্ত অটিস্টিক
শিশুদেরকেও। তিনি ইউনিসেফেরও একজন
অ্যাম্বেসেডর।
১১) প্রায় প্রতিটি গোল করেই তিনি আকাশের
দিকে আঙ্গুল উচু করেন কেন জানেন? কারণ
তিনি তার গোল গুলোকে উৎসর্গ করেন তার প্রয়াত
দাদীকে। তার দাদী তাকে ফুটবলের
অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন এবং মেসির যখন ১০ বছর
বয়স তখন তিনি মৃত্যুবরণ করেন যা মেসির মনে আজও
দাগ কেটে আছে।
১২) ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে যতই দ্বন্দ থাকুক,
মেসির সবচাইতে কাছের বন্ধুদের সবাই
ব্রাজিলিয়ান। বিশেষ করে বার্সেলোনায় আসার
পরে ডেকো এবং রোনালদিনিও ছিলেন তার
সবচাইতে কাছের বন্ধু। ডেকোর জার্সি ছিলো ২০
এবং রোনালদিনিও এর জার্সি ছিলো ১০। এই দুটির
যোগফল হয় ৩০। তাই তিনি প্রথমে ৩০ নম্বর
জার্সি বেছে নিয়েছিলেন।
সুত্র – গোল ডটকম


Posted via BN24Hour

আজকের বিখ্যাত মেসি’র জীবনের যে অজানা তথ্যগুলো চমকে দিতে পারে আপনাকে !

ডেস্ক :আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার
মেসিকে কে না চেনে বলুন? আর্জেন্টিনা হোক
কিংবা বার্সেলোনারই হোক, মেসি ভক্তরা কখনই
মেসির খেলা মিস করেন না। মেসি মাঠে নামলেই
যেন খেলার মোর ঘুরে যায় মুহূর্তেই। আর তাই
মেসিকে ফুটবলের জাদুকর বলে থাকেন অনেকেই।
মেসির জীবন সম্পর্ককেও ভক্তদের জানার আগ্রহের
শেষ নেই। তাই মেসির জীবনের কিছু অজানা বিষয়
নিয়েই এই ফিচার। জেনে নিন মেসির জীবনের
অজানা ১২টি তথ্য সম্পর্কে।
১) মেসি ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত একটি মধ্যবিত্ত
পরিবারে জন্মগ্রহন করেছিলেন। তার
বাবা একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন আর
মা ছিলেন পার্ট টাইম ক্লিনার।
২) মেসি ছোটবেলায় এতোটাই লাজুক ছিলেন
যে প্রথম পরিচয়ে অনেকেই
তাকে বোবা কিংবা অটিস্টিক ভাবতেন।
এমনকি তার শিক্ষকরা তাকে মানসিক ডাক্তার
দেখানোর পরামর্শও দিয়েছিলেন।
৩)১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোন
জনিত জটিলতা দেখা দেয়। কিন্তু তার
বাবা মায়ের সেটার চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য
ছিলো না। এই চিকিৎসার খরচ
ছিলো প্রতিমাসে প্রায় ৯০০ ডলার।
৪)মেসি এবং আর্জেন্টিনার বিখ্যাত চে গুয়েভারার
জন্মস্থান একই। তাঁরা দুজনেই আর্জেন্টিনার
রোজারিওতে জন্মগ্রহন করেছিলেন।
৫) বার্সেলোনার সাথে মেসির প্রথম
চুক্তি লেখা হয়েছিলো কিসে জানেন? একটি টিস্য
পেপারে! বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টর
কার্লেস রেক্সাচ মেসির প্রতিভা দেখে এতোটাই
মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তখনই
চুক্তি করিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। হাতের
কাছে কোনো কাগজ না পাওয়াতে টিস্যু পেপারেই
লিখিত চুক্তি করে ফেলেন তিনি।
৬) বার্সেলোনা মেসির ফুটবলের কারুকাজ
দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ক্লাবে নেয় এবং তার
পারিশ্রমিক হিসেবে মেসির চিকিৎসার
পুরো ব্যয়ভার নিয়ে নেয়। মেসির বাবা মা এই
সময়ে আর্জেন্টিনা থেকে স্পেনে চলে আসে।
৭)মেসিকে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলার
প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মেসি সেই
প্রস্তাব নাকোচ করে দেয়। কারণ মেসির স্বপ্ন
ছিলো আর্জেন্টিনার নীল
সাদা জার্সি পরে খেলার। ২০০৪ সালে প্রথমবার
সেই সুযোগটা পেয়েছিলো মেসি।
৮)মেসির দুই দেশের দুটি পাসপোর্ট আছে।
একটি আর্জেন্টিনার ও একটি স্পেনের। ২০০৫
সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের নাগরিকত্ব পায় এই
তারকা।
৯)মেসির বার্সেলোনা ও আর্জেন্টিনার জার্সির
নম্বর ১০। বার্সেলোনায় মেসির আগে ১০ নম্বর
জার্সিটি পরতেন আরেক কিংবদন্তী ব্রাজিলিয়ান
খেলোয়াড় রোনালদিনিও।
১০) মেসি তার প্রতিষ্ঠিত লিও
মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক চ্যারিটিতেই
অনুদান দেন। শুধু তাই নয় তিনি সাহায্য করেন
Fragile X Syndrome এ আক্রান্ত অটিস্টিক
শিশুদেরকেও। তিনি ইউনিসেফেরও একজন
অ্যাম্বেসেডর।
১১) প্রায় প্রতিটি গোল করেই তিনি আকাশের
দিকে আঙ্গুল উচু করেন কেন জানেন? কারণ
তিনি তার গোল গুলোকে উৎসর্গ করেন তার প্রয়াত
দাদীকে। তার দাদী তাকে ফুটবলের
অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন এবং মেসির যখন ১০ বছর
বয়স তখন তিনি মৃত্যুবরণ করেন যা মেসির মনে আজও
দাগ কেটে আছে।
১২) ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে যতই দ্বন্দ থাকুক,
মেসির সবচাইতে কাছের বন্ধুদের সবাই
ব্রাজিলিয়ান। বিশেষ করে বার্সেলোনায় আসার
পরে ডেকো এবং রোনালদিনিও ছিলেন তার
সবচাইতে কাছের বন্ধু। ডেকোর জার্সি ছিলো ২০
এবং রোনালদিনিও এর জার্সি ছিলো ১০। এই দুটির
যোগফল হয় ৩০। তাই তিনি প্রথমে ৩০ নম্বর
জার্সি বেছে নিয়েছিলেন।
সুত্র – গোল ডটকম


Posted via BN24Hour