নিউজ ডেস্ক : টুথপেস্ট, সাবান
বা খেলনা, আপাতদৃষ্টিতে নিরীহ এই
ঘরোয়া জিনিসই
দায়ী হতে পারে পুরুষদের
বন্ধ্যাত্বের জন্যে। বিভিন্ন
গবেষণার পরে এমনই তথ্য পেয়েছেন
বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রতিদিনের
ব্যবহারের এই সব
জিনিসে থাকা ‘নন-টক্সিক’
কেমিকেলের নেতিবাচক প্রভাব
পড়ছে বীর্যের গুণমানের উপরে।
টক্সিলজি টেস্টের এই ফল বের
হওয়াও পরে চিন্তা বাড়ছে ‘নন-
টক্সিক’ কেমিকেলকে ঘিরে। প্রশ্ন
উঠছে, আদৌ এই সব কেমিকেল
কতটা নিরাপদ তা নিয়ে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই সব রসায়নিক
পদার্থকে শরীর ইস্ট্রোজেন হরমোন
(মহিলাদের হরমোন)
হিসেবে ভাবতে শুরু করে। আবার
কোনো কোনো ক্ষেত্রে অ্যান্টি-
অ্যান্ড্রোজেন হিসেবে কাজ করে এই
সব রসায়নিক পদার্থ। এর
ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পুরুষদের প্রজনন
ক্ষমতা।
ডেনমার্কের কোপেনহেগেন
বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের
প্রফেসর নিয়েল স্কাকেবায়েক
জানিয়েছেন, এই প্রথম তারা প্রমাণ
করতে পেরেছেন যে এন্ডোক্রিনের
স্বাভাবিক কাজে ব্যাঘাত ঘটানো এই
সব রসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রভাব
পড়ে শুক্রাণুর ওপর। সম্প্রতি ইএমবিও
জার্নালে প্রকাশিত রিপোর্ট
অনুযায়ি প্রতিদিনের ব্যবহারযোগ্য
জিনিসের মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ
দ্রব্যে ব্যবহৃত রসায়নিকপদার্থের
কুপ্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ক্যাটসপার
প্রোটিন যা স্পার্ম সেলের
মোটিলিটি (সাঁতার কাটার ক্ষমতা)
নষ্ট করে। ফলে ডিম্বানুর
মধ্যে প্রবেশ করার ক্ষমতাও
কমে যায় কয়েকগুণ।
বা খেলনা, আপাতদৃষ্টিতে নিরীহ এই
ঘরোয়া জিনিসই
দায়ী হতে পারে পুরুষদের
বন্ধ্যাত্বের জন্যে। বিভিন্ন
গবেষণার পরে এমনই তথ্য পেয়েছেন
বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রতিদিনের
ব্যবহারের এই সব
জিনিসে থাকা ‘নন-টক্সিক’
কেমিকেলের নেতিবাচক প্রভাব
পড়ছে বীর্যের গুণমানের উপরে।
টক্সিলজি টেস্টের এই ফল বের
হওয়াও পরে চিন্তা বাড়ছে ‘নন-
টক্সিক’ কেমিকেলকে ঘিরে। প্রশ্ন
উঠছে, আদৌ এই সব কেমিকেল
কতটা নিরাপদ তা নিয়ে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই সব রসায়নিক
পদার্থকে শরীর ইস্ট্রোজেন হরমোন
(মহিলাদের হরমোন)
হিসেবে ভাবতে শুরু করে। আবার
কোনো কোনো ক্ষেত্রে অ্যান্টি-
অ্যান্ড্রোজেন হিসেবে কাজ করে এই
সব রসায়নিক পদার্থ। এর
ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পুরুষদের প্রজনন
ক্ষমতা।
ডেনমার্কের কোপেনহেগেন
বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের
প্রফেসর নিয়েল স্কাকেবায়েক
জানিয়েছেন, এই প্রথম তারা প্রমাণ
করতে পেরেছেন যে এন্ডোক্রিনের
স্বাভাবিক কাজে ব্যাঘাত ঘটানো এই
সব রসায়নিক পদার্থের বিরূপ প্রভাব
পড়ে শুক্রাণুর ওপর। সম্প্রতি ইএমবিও
জার্নালে প্রকাশিত রিপোর্ট
অনুযায়ি প্রতিদিনের ব্যবহারযোগ্য
জিনিসের মধ্যে অন্তত ৩০ শতাংশ
দ্রব্যে ব্যবহৃত রসায়নিকপদার্থের
কুপ্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ক্যাটসপার
প্রোটিন যা স্পার্ম সেলের
মোটিলিটি (সাঁতার কাটার ক্ষমতা)
নষ্ট করে। ফলে ডিম্বানুর
মধ্যে প্রবেশ করার ক্ষমতাও
কমে যায় কয়েকগুণ।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment