যেসব পুরুষ সাধারণত তাঁদের প্যান্টের
পকেটে মোবাইল ফোন রাখেন তাঁদের প্রজননের
ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
যুক্তরাজ্যের এক্সেটর বিশ্ববিদ্যালয়ের
গবেষকেরা তাঁদের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ
তথ্য পেয়েছেন। আজ ১০ জুন জিনিউজের এক
খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এক্সেটর বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োসায়েন্সের
গবেষক ফিয়োনা ম্যাথিউসের নেতৃত্বে একদল
গবেষক এ সংক্রান্ত বিগত ১০টি গবেষণার
রিভিউ করেন এবং এক হাজার
৪৯২টি নমুনা পর্যবেক্ষণ করেন। মোবাইল ফোন
ব্যবহারে ক্ষতির
বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানতে এই উদ্যোগ নেন
তাঁরা।
গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধটি প্রকাশিত
হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল ইন্টারন্যাশনাল’
সাময়িকীতে। গবেষক ম্যাথিউস বলেন,
সারা বিশ্বে প্রচুর মোবাইল ফোন ব্যবহূত হচ্ছে।
পরিবেশে এর উন্মুক্ত ব্যবহারে সম্ভাব্য
ভূমিকাগুলো আরও পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।
ম্যাথিউস স্বীকার করেছেন,
তাঁরা যে গবেষণা করেছেন
তাতে দেখা গেছে মোবাইল থেকে নির্গত
হওয়া রেডিও-
ফ্রিকোয়েন্সি ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন
শুক্রাণুর গুণগত মানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব
ফেলে।
এর আগে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক প্রসূতি ও
ধাত্রীবিদ্যা বিষয়ক গবেষক
নন্দিতা পালসহেটকার বলেছিলেন, মুঠোফোন
থেকে হাই ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রোম্যাগনেটিক
রেডিয়েশন নির্গত হয়। এতে ক্ষতির
আশঙ্কা রয়েছে পুরুষের প্রজননতন্ত্রেরও। এ
ধরনের ক্ষতিকর তরঙ্গ শুক্রাণুর ওপর প্রভাব
ফেলে এবং শুক্রাণুর ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে।
মোবাইল ফোনের তরঙ্গে শুক্রাণুর ক্ষতি বিষয়ক
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের
গবেষকেরাও এ ধরনের তথ্য পাওয়ার
কথা স্বীকার করেছেন।
পকেটে মোবাইল ফোন রাখেন তাঁদের প্রজননের
ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
যুক্তরাজ্যের এক্সেটর বিশ্ববিদ্যালয়ের
গবেষকেরা তাঁদের সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ
তথ্য পেয়েছেন। আজ ১০ জুন জিনিউজের এক
খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এক্সেটর বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োসায়েন্সের
গবেষক ফিয়োনা ম্যাথিউসের নেতৃত্বে একদল
গবেষক এ সংক্রান্ত বিগত ১০টি গবেষণার
রিভিউ করেন এবং এক হাজার
৪৯২টি নমুনা পর্যবেক্ষণ করেন। মোবাইল ফোন
ব্যবহারে ক্ষতির
বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানতে এই উদ্যোগ নেন
তাঁরা।
গবেষণা সংক্রান্ত নিবন্ধটি প্রকাশিত
হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল ইন্টারন্যাশনাল’
সাময়িকীতে। গবেষক ম্যাথিউস বলেন,
সারা বিশ্বে প্রচুর মোবাইল ফোন ব্যবহূত হচ্ছে।
পরিবেশে এর উন্মুক্ত ব্যবহারে সম্ভাব্য
ভূমিকাগুলো আরও পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন।
ম্যাথিউস স্বীকার করেছেন,
তাঁরা যে গবেষণা করেছেন
তাতে দেখা গেছে মোবাইল থেকে নির্গত
হওয়া রেডিও-
ফ্রিকোয়েন্সি ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন
শুক্রাণুর গুণগত মানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব
ফেলে।
এর আগে ভারতের মুম্বাইভিত্তিক প্রসূতি ও
ধাত্রীবিদ্যা বিষয়ক গবেষক
নন্দিতা পালসহেটকার বলেছিলেন, মুঠোফোন
থেকে হাই ফ্রিকোয়েন্সির ইলেকট্রোম্যাগনেটিক
রেডিয়েশন নির্গত হয়। এতে ক্ষতির
আশঙ্কা রয়েছে পুরুষের প্রজননতন্ত্রেরও। এ
ধরনের ক্ষতিকর তরঙ্গ শুক্রাণুর ওপর প্রভাব
ফেলে এবং শুক্রাণুর ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে।
মোবাইল ফোনের তরঙ্গে শুক্রাণুর ক্ষতি বিষয়ক
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় যুক্তরাষ্ট্রের
গবেষকেরাও এ ধরনের তথ্য পাওয়ার
কথা স্বীকার করেছেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment