কতটুকু ভালোবাসা যায় ফুটবল খেলাকে? কতটুকু
ভালোবাসা যায় প্রিয় ফুটবল দলকে? এই
ভালোবসার কোনো মাপকাঠি করতে দিলেন
না বাংলাদেশের এক ফুটবল প্রেমিক। মাগুরার
এক কৃষক ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মদনায় নিজের
জমি বিক্রি করে পাওয়া টাকা ব্যয়
করে বানালেন প্রিয় দলের পতাকা।
মাগুরা সদর উপজেলার এই কৃষকের নাম আমজাদ
হোসেন।
ফুটবল খেলায় তার প্রিয় দল জার্মানি। তাই
তিনি নিজের জমি বিক্রির টাকা থেকে প্রায়
দেড় লাখ টাকা খরচ করে সাড়ে তিন হাজার
গজের জার্মানির এই পতাকা তৈরি করেছেন।
আমজাদ হোসেন জানান, এ টাকা যোগাড়
করতে তিনি নিজের ৫০ শতাংশ
জমি বিক্রি করেছেন।
মাগুরা সদর উপজেলার ঘোড়ামারা গ্রামের
নেহাল উদ্দিন মোল্যার ছেলে আমজাদ (৬৫)
পেশায় কৃষক।
তিনি জানান, ১৯৮৭ সালে তিনি দুরারোগ্য এক
অসুখে আক্রান্ত হন। সে সময় চিকিৎসার জন্য
বিভিন্ন পথ্য ব্যবহার করেও কোনো সুফল
পাননি। অবশেষে জার্মানি থেকে আনা ওষুধ
সেবনের পর সুস্থ হয়ে ওঠেন। তারপর থেকেই
ফুটবলে জার্মানিকে সমর্থন জানিয়ে আসছেন।
আমজাদ জমি বেচা টাকায় পতাকা তৈরির পর
এখন তা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন প্রিয়
দলের অন্য সমর্থকদের গোছাতে।
আমজাদ হোসেন আরো জানান, তিন কিলোমিটারের
বেশি দীর্ঘ এই পতাকা তৈরির জন্য তিনি তিন
জন দর্জি নিয়োগ করেন। তাদের মজুরি হিসেবেই
দিতে হয়েছে অন্তত ৪০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশী জার্মান সমর্থক আমজাদ এত
টাকা খরচ হওয়ার পরেও মোটেই চিন্তিত নন।
তিনি ঘোষণা দিয়েছেন প্রিয় দল
জার্মানী বিশ্বকাপ
জিতলে আরো বেশি টাকা খরচ করবেন।
ভালোবাসা যায় প্রিয় ফুটবল দলকে? এই
ভালোবসার কোনো মাপকাঠি করতে দিলেন
না বাংলাদেশের এক ফুটবল প্রেমিক। মাগুরার
এক কৃষক ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মদনায় নিজের
জমি বিক্রি করে পাওয়া টাকা ব্যয়
করে বানালেন প্রিয় দলের পতাকা।
মাগুরা সদর উপজেলার এই কৃষকের নাম আমজাদ
হোসেন।
ফুটবল খেলায় তার প্রিয় দল জার্মানি। তাই
তিনি নিজের জমি বিক্রির টাকা থেকে প্রায়
দেড় লাখ টাকা খরচ করে সাড়ে তিন হাজার
গজের জার্মানির এই পতাকা তৈরি করেছেন।
আমজাদ হোসেন জানান, এ টাকা যোগাড়
করতে তিনি নিজের ৫০ শতাংশ
জমি বিক্রি করেছেন।
মাগুরা সদর উপজেলার ঘোড়ামারা গ্রামের
নেহাল উদ্দিন মোল্যার ছেলে আমজাদ (৬৫)
পেশায় কৃষক।
তিনি জানান, ১৯৮৭ সালে তিনি দুরারোগ্য এক
অসুখে আক্রান্ত হন। সে সময় চিকিৎসার জন্য
বিভিন্ন পথ্য ব্যবহার করেও কোনো সুফল
পাননি। অবশেষে জার্মানি থেকে আনা ওষুধ
সেবনের পর সুস্থ হয়ে ওঠেন। তারপর থেকেই
ফুটবলে জার্মানিকে সমর্থন জানিয়ে আসছেন।
আমজাদ জমি বেচা টাকায় পতাকা তৈরির পর
এখন তা নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরছেন প্রিয়
দলের অন্য সমর্থকদের গোছাতে।
আমজাদ হোসেন আরো জানান, তিন কিলোমিটারের
বেশি দীর্ঘ এই পতাকা তৈরির জন্য তিনি তিন
জন দর্জি নিয়োগ করেন। তাদের মজুরি হিসেবেই
দিতে হয়েছে অন্তত ৪০ হাজার টাকা।
বাংলাদেশী জার্মান সমর্থক আমজাদ এত
টাকা খরচ হওয়ার পরেও মোটেই চিন্তিত নন।
তিনি ঘোষণা দিয়েছেন প্রিয় দল
জার্মানী বিশ্বকাপ
জিতলে আরো বেশি টাকা খরচ করবেন।
posted from Bloggeroid
No comments:
Post a Comment